Hello,

Sign up to join our community!

Welcome Back,

Please sign in to your account!

Forgot Password,

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

Ask A Question

Please type your username.

Please type your E-Mail.

Please choose an appropriate title for the question so it can be answered easily.

Please choose the appropriate section so the question can be searched easily.

Please choose suitable Keywords Ex: question, poll.

Type the description thoroughly and in details.

Please briefly explain why you feel this question should be reported.

Please briefly explain why you feel this answer should be reported.

Please briefly explain why you feel this user should be reported.

What's your question?
  1. উত্তরঃ ৫৩ তম । ২০২৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ৫৩তম সমাবর্তন আয়োজন করে।

    উত্তরঃ ৫৩ তম ।

    ২০২৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ৫৩তম সমাবর্তন আয়োজন করে।

    See less
  2. উত্তরঃ ১৩ অক্টোবর, ২০২৩ । ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ সিনেমা ১৩ অক্টোবর, ২০২৩তারিখে রিলিজ হয়। এটি বাংলাদেশের ১৫৩টি সিনেমা হলে একযোগে মুক্তি পায়।   এই সিনেমা শ্যাম বেনেগল পরিচালিত ভারত-বাংলাদেশ যৌথ প্রযোজনার ছবি ।

    উত্তরঃ ১৩ অক্টোবর, ২০২৩ ।

    ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ সিনেমা ১৩ অক্টোবর, ২০২৩তারিখে রিলিজ হয়। এটি বাংলাদেশের ১৫৩টি সিনেমা হলে একযোগে মুক্তি পায়।  

    এই সিনেমা শ্যাম বেনেগল পরিচালিত ভারত-বাংলাদেশ যৌথ প্রযোজনার ছবি ।

    See less
  3. উত্তরঃ মরক্কো । মরক্কোর ফেস নামক স্থানে ৮৫৯ সালে প্রতিষ্ঠিত আল-কারাউইন বিশ্ববিদ্যালয়কে পৃথিবীর প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় বলা হয়। এছাড়াও ইউনেস্কো এবং গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস অনুসারে, আল-কারাওইন বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের প্রথম ও প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি ছিল মুসলিম বিশ্বে নেতৃত্বদানকারী অন্যRead more

    উত্তরঃ মরক্কো ।

    মরক্কোর ফেস নামক স্থানে ৮৫৯ সালে প্রতিষ্ঠিত আল-কারাউইন বিশ্ববিদ্যালয়কে পৃথিবীর প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় বলা হয়। এছাড়াও ইউনেস্কো এবং গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস অনুসারে, আল-কারাওইন বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের প্রথম ও প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয়।

    এই বিশ্ববিদ্যালয়টি ছিল মুসলিম বিশ্বে নেতৃত্বদানকারী অন্যতম একটি আধ্যাত্মিক ও শিক্ষাবিষয়ক কেন্দ্র। এটি মূলত ইসলাম শিক্ষাবিষয়ক ধর্মভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয়।

    মধ্যপ্রাচ্যে আল-কারাউইন বিশ্ববিদ্যালয়টি ইসলামিক বিশ্ব এবং ইউরোপের মধ্যে সাংস্কৃতিক ও প্রাতিষ্ঠানিক সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। মানচিত্রকার মোহাম্মদ আল ইদ্রিসী, যাঁর মানচিত্র রেনেসাঁর সময় ইউরোপিয়ানদের গবেষণা করতে সাহায্য করেছিল; তিনি এখানে পড়ালেখা করেছিলেন। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বিপুলসংখ্যক পণ্ডিত ও বুদ্ধিজীবী পড়ালেখা করেছিলেন, যাঁরা মুসলিম ও ইহুদি বিশ্বকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করেছিলেন। মহাপণ্ডিতদের মধ্যে অন্যতম হলো ইবনে রাশেদ আল-সাবতি, মোহাম্মদ ইবনে আলহাজ আল আবদারি আল-ফাসি, আবু ইমরান আল-ফাসি, বিশিষ্ট তাত্তি্বক মালিকী, বিখ্যাত পর্যটক ও লেখক রাবি্ব মুসিবিন মায়মন।

    অন্যদিকে পৃথিবীর প্রথম আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে অভিহিত করা হয় ভারতের বিহারে ৫০০ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত ‘নালান্দা বিশ্ববিদ্যায়’-এর নাম। ইতিহাসের প্রসিদ্ধ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে নালান্দা অন্যতম। ৫০০ থেকে ১৩০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত ৮০০ বছর এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম চলেছিল। আবার ৯৭২ খ্রিস্টাব্দে মিসরের কায়রোতে স্থাপিত ‘আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়’কেও বিশ্বের প্রথম ও প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে।

    এর মধ্য দিয়ে প্রকৃতপক্ষে বিশ্বের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় কোনটি তা সুনির্দিষ্ট করে বলা সত্যিই কঠিন। 

     

    See less
  4. উত্তরঃ অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস (Angelo Mathews) । আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বিশ্বের প্রথম খেলোয়ার হিসাবে সময়ের মধ্যে মাঠে প্রবেশ করতে না পেরে আউট হয় অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস । তিনি শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়ার ।

    উত্তরঃ অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস (Angelo Mathews) ।

    আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বিশ্বের প্রথম খেলোয়ার হিসাবে সময়ের মধ্যে মাঠে প্রবেশ করতে না পেরে আউট হয় অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস । তিনি শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়ার ।

    See less
  5. উত্তরঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ।

    উত্তরঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ।

    See less
  6. উটকে বলা হয় 'মরুভূমির জাহাজ'। উটকে মরুভূমির জাহাজ বলা হয় মূলত তাদের শারীরিক বৈশিষ্ট্যের কারণে যা মরুভূমির অবস্থার সাথে মানিয়ে যায়। তাদের বড়, সমতল পায়ের পাতা  সুরক্ষা প্যাড দ্বারা আবৃত থাকে যা উত্তপ্ত মরুভূমির বালির মধ্য দিয়ে হাঁটতে সাহায্য করে। তারা দ্বৈত চোখেরপাতা দ্বারা আশীর্বাদপ্রাপ্ত, যা তাRead more

    উটকে বলা হয় ‘মরুভূমির জাহাজ’।

    উটকে মরুভূমির জাহাজ বলা হয় মূলত তাদের শারীরিক বৈশিষ্ট্যের কারণে যা মরুভূমির অবস্থার সাথে মানিয়ে যায়।

    তাদের বড়, সমতল পায়ের পাতা  সুরক্ষা প্যাড দ্বারা আবৃত থাকে যা উত্তপ্ত মরুভূমির বালির মধ্য দিয়ে হাঁটতে সাহায্য করে।

    তারা দ্বৈত চোখেরপাতা দ্বারা আশীর্বাদপ্রাপ্ত, যা তাদের বালির ঝড় থেকে রক্ষা করে।

    এমনকি উট তার চর্বি সঞ্চয় ব্যবহার করে খাবার এবং জল ছাড়া প্রায় এক সপ্তাহ বেঁচে থাকতে পারে।

    এই সমস্ত বৈশিষ্ট্য উটকে মরুভূমির মধ্য দিয়ে দীর্ঘ ভ্রমণের জন্য আদর্শ করে তোলে।

    এছাড়াও, উট মরুভূমিতে ৬ থেকে ১০ দিন পর্যন্ত কোন খাবার, এমনকি পানিও গ্রহণ না করে বেঁচে থাকতে পারে! এদের নাক, কান ও চোখ এমনভাবে গঠিত যে মরূভূমির ধূলিকণা কর্তৃক এরা খুব সহজে আক্রান্ত হয় না! মরুযাত্রীদের কাছে তাই উট খুবই উপকারী আর প্রয়োজনীয় একটা প্রাণী!

    মরুভূমিতে দিনে খুব গরম ও রাতে খুব ঠান্ডা পড়ে। মরুভূমির এ ভিন্ন পরিবেশের ফলে সেখানকার প্রাণীদের মধ্যেও বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্য দেখা যায়, যেমন—
    ১। মরুভূমির প্রাণীরা খুব কম পানি পান করে বেঁচে থাকতে পারে।
    ২। অনেক প্রাণী পরবর্তী সময়ে ব্যবহারের জন্য পেটে পানি জমিয়ে রাখতে পারে। যেমন—উট।
    ৩। মরু এলাকায় প্রাণীরা তীব্র গরম সহ্য করতে পারে।
    ৪। মরুভূমির প্রাণীরা প্রয়োজনে নাকের ছিদ্র বন্ধ করে ধূলিঝড় থেকে আত্মরক্ষা করে থাকে।
    ৫। মরুভূমির প্রাণীদের পা ও গলা লম্বা হয়, ফলে দেহ বালি থেকে কয়েক ফুট উঁচুতে থাকে। ফলে বালির তাপ দেহে কম পৌঁছায়।
    ৬। লম্বা পা দিয়ে এরা দ্রুত দৌড়াতে পারে।

    See less
  7. উত্তরঃ উট । মরুভূমির জাহাজ বলা হয় উটকে । কারণ, উট মরুভূমিতে ৬ থেকে ১০ দিন পর্যন্ত কোন খাবার, এমনকি পানিও গ্রহণ না করে বেঁচে থাকতে পারে! এদের নাক, কান ও চোখ এমনভাবে গঠিত যে মরূভূমির ধূলিকণা কর্তৃক এরা খুব সহজে আক্রান্ত হয় না! মরুযাত্রীদের কাছে তাই উট খুবই উপকারী আর প্রয়োজনীয় একটা প্রাণী! মরুভূমিতে দRead more

    উত্তরঃ উট । মরুভূমির জাহাজ বলা হয় উটকে ।

    কারণ, উট মরুভূমিতে ৬ থেকে ১০ দিন পর্যন্ত কোন খাবার, এমনকি পানিও গ্রহণ না করে বেঁচে থাকতে পারে! এদের নাক, কান ও চোখ এমনভাবে গঠিত যে মরূভূমির ধূলিকণা কর্তৃক এরা খুব সহজে আক্রান্ত হয় না! মরুযাত্রীদের কাছে তাই উট খুবই উপকারী আর প্রয়োজনীয় একটা প্রাণী!

    মরুভূমিতে দিনে খুব গরম ও রাতে খুব ঠান্ডা পড়ে। মরুভূমির এ ভিন্ন পরিবেশের ফলে সেখানকার প্রাণীদের মধ্যেও বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্য দেখা যায়, যেমন—
    ১। মরুভূমির প্রাণীরা খুব কম পানি পান করে বেঁচে থাকতে পারে।
    ২। অনেক প্রাণী পরবর্তী সময়ে ব্যবহারের জন্য পেটে পানি জমিয়ে রাখতে পারে। যেমন—উট।
    ৩। মরু এলাকায় প্রাণীরা তীব্র গরম সহ্য করতে পারে।
    ৪। মরুভূমির প্রাণীরা প্রয়োজনে নাকের ছিদ্র বন্ধ করে ধূলিঝড় থেকে আত্মরক্ষা করে থাকে।
    ৫। মরুভূমির প্রাণীদের পা ও গলা লম্বা হয়, ফলে দেহ বালি থেকে কয়েক ফুট উঁচুতে থাকে। ফলে বালির তাপ দেহে কম পৌঁছায়।
    ৬। লম্বা পা দিয়ে এরা দ্রুত দৌড়াতে পারে।

    See less
  8. উত্তরঃ ক্যাঙ্গারু ইঁদুর বা Kangaroo Rat। উল্লেখ্য ক্যাঙ্গারু আর ক্যাঙ্গারু ইঁদুরের কোনও সম্পর্ক নেই। আমেরিকান ওয়েস্টের শুকনো ক্লাইমে বেঁচে থাকার জন্য, এর কিডনিগুলি অতি-ঘনীভূত প্রস্রাব তৈরি করে।

    উত্তরঃ ক্যাঙ্গারু ইঁদুর বা Kangaroo Rat।

    উল্লেখ্য ক্যাঙ্গারু আর ক্যাঙ্গারু ইঁদুরের কোনও সম্পর্ক নেই। আমেরিকান ওয়েস্টের শুকনো ক্লাইমে বেঁচে থাকার জন্য, এর কিডনিগুলি অতি-ঘনীভূত প্রস্রাব তৈরি করে।

    See less
  9. উত্তরঃ চার টি। সমাবর্তন শব্দটিতে চার টি অক্ষর আছে। ব্যাখ্যাঃ সম + আ + অন = সমাবর্তন শব্দটিতে চারটি অক্ষর আছে। বাকযন্ত্রের স্বল্পতম প্রয়াসে উচ্চারিত ধ্বনি বা ধ্বনিগুচ্ছকে অক্ষর বলে। যেমন - বন + ধন = বন্ধন।

    উত্তরঃ চার টি।

    সমাবর্তন শব্দটিতে চার টি অক্ষর আছে।

    সম + আ + অন = সমাবর্তন শব্দটিতে চারটি অক্ষর আছে।

    বাকযন্ত্রের স্বল্পতম প্রয়াসে উচ্চারিত ধ্বনি বা ধ্বনিগুচ্ছকে অক্ষর বলে।

    যেমন – বন + ধন = বন্ধন।

    See less
  10. ঘুমানোর সময় দুর্ভাগ্যবশত কানের ভেতর তেলাপোকার বাচ্চা, পিঁপড়া, মশা ইত্যাদি ঢুকে যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটতে পারে। এছাড়া বাইরে থাকাকালীল সময়েও মশা, মাছি, গুবরে পোকা প্রভৃতি কানের মধ্যে ঢুকতে পারে। বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে এ ধরনের ঘটনা বেশি ঘটে থাকে। কানে হঠাৎ কোনো ধরনের পোকা-মাকড় ঢুকে পড়া ভীতিকর ও কষ্টেরRead more

    ঘুমানোর সময় দুর্ভাগ্যবশত কানের ভেতর তেলাপোকার বাচ্চা, পিঁপড়া, মশা ইত্যাদি ঢুকে যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটতে পারে। এছাড়া বাইরে থাকাকালীল সময়েও মশা, মাছি, গুবরে পোকা প্রভৃতি কানের মধ্যে ঢুকতে পারে। বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে এ ধরনের ঘটনা বেশি ঘটে থাকে।

    কানে হঠাৎ কোনো ধরনের পোকা-মাকড় ঢুকে পড়া ভীতিকর ও কষ্টের। সঙ্গে সঙ্গে যদি কানের ভেতর থেকে পোকা বের করা যায় তাহলে দুশ্চিন্তার কিছু নেই। কিন্তু দেরী হলে বড় ধরনের অস্বস্তিকর ঘটনার মুখোমুখি হওয়া লাগতে পারে। সাম্প্রতিক এ ধরনের একটি ঘটনা জেনে নিন।

    ২৯ বছর বয়সি নারী কেটি হোলি যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের মেলবোর্ন শহরের বাসিন্দা। কানের মধ্যে অদ্ভুত এক অনুভূতি নিয়ে এক মাঝরাতে তার ঘুম ভাঙে। সেলফ ম্যাগাজিনে পাবলিশ হওয়া এক লেখায় তিনি বলেন, ‘মনে হচ্ছিল আমার কানের মধ্যে কেউ যেন এক টুকরো ঠাণ্ডা বরফ ঢুকিয়ে রেখেছিল।’ প্রাথমিক অবস্থায় তার স্বামী চিমটি দিয়ে কানের মধ্যে ঢুকে যাওয়া কিছু একটা বের করার চেষ্টা করেন। কিন্তু তিনি সেটা বের করতে সক্ষম হলেন না। দ্রুত হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসকের শরণাপন্ন হলে, পরীক্ষা করে চিকিৎসক তাদের সন্দেহকে সত্যি বলে নিশ্চিত করেন।

    হ্যাঁ! ঘুমন্ত অবস্থায় তার কানের মধ্যে তেলাপোকা ঢুকে গিয়েছিল। তার কানের মধ্য থেকে তেলাপোকাটি বের করার জন্য চিকিৎসক প্রথমে পোকাটিকে লেডোকাইন নামক একটি ওষুধ দিয়ে মেরে ফেলেন এবং পরবর্তীতে পোকাটিকে সেখান থেকে বের করে আনেন।

    কিন্তু তার কিছুদিন পার হয়ে যাওয়ার পরেও কেটি তার কানের মধ্যে ব্যথা অনুভব করতে থাকেন এবং পাশাপাশি তার শুনতেও বেশ সমস্যা হচ্ছিল। এভাবে প্রায় নয়দিন অতিবাহিত হয়ে যাওয়ার পরে যখন তিনি আবার চিকিৎসকের কাছে যান তখন জানতে পারেন, তেলাপোকাটির দেহের কিছু অবশিষ্ট অংশ এখনো তার কানের মধ্যে রয়ে গেছে। পূর্ববর্তী চিকিৎসকরা পোকাটিকে পুরোপুরি বের করতে সক্ষম হননি।

    কানের মধ্যে পোকা ঢুকলে ব্যাপারটি হালকাভাবে নেবেন না একদমই। দ্রুত বের করার ব্যবস্থা নিতে হবে। তা না হলে কানে ব্যথা ও অস্বস্তি হতেই থাকবে। এর পাশাপাশি কানে কম শুনতে পাওয়া, মাথা ভার-ভার অনুভূত হওয়া, বিরক্তি এমনকি মানসিক ভীতির মতো উপসর্গ দেখা দিতে পারে।

    মশা-মাছি, তেলাপোকা, পিঁপড়া বা অন্য কোনো জীব ঢুকলে কানের ছিদ্রের সামনে উজ্জ্বল আলোর টর্চলাইট ধরুন। এতে জীবন্ত পোকামাকড় আলোর প্রতি সংবেদনশীল হওয়ায় বের হয়ে আসতে পারে। এতে কাজ না হলে অলিভ ওয়েল বা নারিকেল তেলের কয়েক ফোঁটা ধীরে ধীরে কানের মধ্যে দিতে পারেন। এতে জীবন্ত ওই পোকামাকড় কানের ভেতরেই মরে যাবে, ফলে ব্যথা বা অস্বস্তিও কমে যাবে। তারপর সাবধানতার সঙ্গে কান থেকে সেটি বের করতে হবে। এরপরও চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। কে জানে, কেটি’র সঙ্গে ঘটে যাওয়ার ঘটনাটির মতো পোকার অংশ বিশেষ কানের মধ্যে থেকেও যেতে পারে!

    পোকামাকড় কান থেকে বের করতে বেশি খোঁচাখুঁচি করতে যাবেন না, তাতে নতুন বিপদ দেখা দিতে পারে। খোঁচাখুঁচির ফলে কানের পর্দা ছিদ্র হয়ে যেতে পারে। তাই এ কাজের জন্য নাক-কান-গলা চিকিৎসকের কাছে যাওয়াটাই সবচেয়ে নিরাপদ।

    কানে কিছু ঢুকে গেলে তাৎক্ষণিক সময়ে কি করবেন? সে বিষয়ে রইলো কিছু টিপস

    আলো ফেলুন

    কানের ভেতর কিছু ঢুকলে প্রথমে কাউকে বলুন টর্চলাইটের আলো ফেলতে। ভেতরে পোকামাকড় ঢুকলে বের হয়ে আসবে। কারণ পোকামাকড় আলোর প্রতি সংবেদনশীল হয়।

    তেল দিন

    কানে পোকা ঢুকলে কানের ভেতর নারকেল তেল কিংবা অলিভ অয়েল দিন। ভেতরে থাকা পোকা মরে যাবে। তাছাড়া কানে বহুদিন ব্যথা কিংবা অস্বস্তি থাকলে তাও কমে যাবে। তবে তেল দিয়েই আপনার কাজ শেষ হবে না। দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যান। ভেতরে থাকা পোকা বা জিনিসটিকে বের করে আনার চেষ্টা করতে হবে।

    জড় পদার্থ প্রবেশে

    কানের ভেতর জড় পদার্থ প্রবেশ করলে সরাসরি চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। খোঁচাখুচির ফলে কানের পর্দা ফুটো হতে পারে।

    নিঃশ্বাসের মাধ্যমে বের করুন

    কানে মশা কিংবা মাছি ঢুকে গেলে এবং আশেপাশে কেউ না থাকলে এক হাত দিয়ে নাক চেপে ধরুন। অন্য হাত দিয়ে আরেক কান চেপে ধরুন। এবার জোরে শ্বাস ছাড়ুন। অনেক সময় ভেতরে থাকা পোকা বাইরে বের হয়ে আসে।

    See less

Latest News & Updates

  1. উত্তর: 'ইসলামি রেনেসাঁর' কবি বলা হয় ফররুখ আহমদকে। 'ফররুখ আহমদের প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম 'সাত সাগরের মাঝি' (১৯৪৪)।

    উত্তর: ‘ইসলামি রেনেসাঁর’ কবি বলা হয় ফররুখ আহমদকে।

    ‘ফররুখ আহমদের প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম ‘সাত সাগরের মাঝি’ (১৯৪৪)।

    See less
  2. উত্তর: ফররুখ আহমদ ইসলামী ঐতিহ্যের পুনরুজ্জীবনে বিশ্বাসী ছিলেন।

    উত্তর: ফররুখ আহমদ ইসলামী ঐতিহ্যের পুনরুজ্জীবনে বিশ্বাসী ছিলেন।

    See less
  3. উত্তর: ‘শিখা’ পত্রিকা প্রকাশ করতেন মুসলিম সাহিত্য সমাজ।

    উত্তর: ‘শিখা’ পত্রিকা প্রকাশ করতেন মুসলিম সাহিত্য সমাজ।

    See less
Explore Our Blog