উত্তর: ফররুখ আহমদের শিশুতোষ রচনা গুলোর নামঃ পাখির বাসা, নতুন লেখা, হরফের ছড়া, ছড়ার আসর, হে বন্য স্বপ্নেরা, হাবেদা মরুর কাহিনি প্রভৃতি।
উত্তর: ফররুখ আহমদের শিশুতোষ রচনা গুলোর নামঃ
- পাখির বাসা,
- নতুন লেখা,
- হরফের ছড়া,
- ছড়ার আসর,
- হে বন্য স্বপ্নেরা,
- হাবেদা মরুর কাহিনি প্রভৃতি।
কবি জীবনানন্দ দাশ কোন জেলায় জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তরঃ বরিশাল। ব্যাখ্যাঃ জীবনানন্দ দাশ ১৮৯৯ খ্রিষ্টাব্দের ১৮ ফেব্রুয়ারি ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির (বর্তমানে বাংলাদেশ) অন্তর্গত বরিশাল শহরে জন্মগ্রহণ করেন।
উত্তরঃ বরিশাল।
ব্যাখ্যাঃ জীবনানন্দ দাশ ১৮৯৯ খ্রিষ্টাব্দের ১৮ ফেব্রুয়ারি ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির (বর্তমানে বাংলাদেশ) অন্তর্গত বরিশাল শহরে জন্মগ্রহণ করেন।
See lessবাংলাদেশে বয়স্ক ভাতা চালু হয় কত সালে?
উত্তরঃ ১৯৯৮ সালে। বয়স্ক ভাতা হচ্ছে একটি কর্মসূচি যা দেশের বয়োজ্যেষ্ঠ দুস্থ ও স্বল্প উপার্জনক্ষম অথবা উপার্জনে অক্ষম বয়স্ক জনগোষ্ঠীর সামাজিক নিরাপত্তা বিধানে ও পরিবার ও সমাজে মর্যাদা বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রবর্তন করা হয়। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে সমাজসেবা অধিদফতর এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে থাকে। বRead more
উত্তরঃ ১৯৯৮ সালে।
বয়স্ক ভাতা হচ্ছে একটি কর্মসূচি যা দেশের বয়োজ্যেষ্ঠ দুস্থ ও স্বল্প উপার্জনক্ষম অথবা উপার্জনে অক্ষম বয়স্ক জনগোষ্ঠীর সামাজিক নিরাপত্তা বিধানে ও পরিবার ও সমাজে মর্যাদা বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রবর্তন করা হয়। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে সমাজসেবা অধিদফতর এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে থাকে।
বয়স্ক ভাতা কার্যক্রম শুরু হয় ১৯৯৭ – ৯৮ অর্থবছরে কিন্তু তা চালু হয় এপ্রিল ১৯৯৮ সালে।
See lessজলপাই পাতা কিসের প্রতীক?
উত্তরঃ শান্তির প্রতীক। জলপাই পাতা শান্তির প্রতীক।
উত্তরঃ শান্তির প্রতীক।
জলপাই পাতা শান্তির প্রতীক।
See lessখলিফা মানে কী?
খলিফা আরবী শব্দ। খলিফা শব্দটির আভিধানিক অর্থ হচ্ছে- উত্তরাধিকারী, প্রতিনিধিত্বকারী ,স্থলাভিষিক্ত ব্যক্তি, কর্মাধ্যক্ষ ও সেনাপ্রধান। ইসলামী পরিভাষায় খলিফা হলেন তারাই, যারা যাবতীয় বিষয়ে শরীয়ত মোতাবেক সমস্ত উম্মাহকে পরিচালিত করেন। ইসলামী রাষ্ট্রে খলিফা সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার অধিকারী হয়ে থাকেন।
খলিফা আরবী শব্দ। খলিফা শব্দটির আভিধানিক অর্থ হচ্ছে- উত্তরাধিকারী, প্রতিনিধিত্বকারী ,স্থলাভিষিক্ত ব্যক্তি, কর্মাধ্যক্ষ ও সেনাপ্রধান। ইসলামী পরিভাষায় খলিফা হলেন তারাই, যারা যাবতীয় বিষয়ে শরীয়ত মোতাবেক সমস্ত উম্মাহকে পরিচালিত করেন। ইসলামী রাষ্ট্রে খলিফা সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার অধিকারী হয়ে থাকেন।
See lessস্বপ্নদোষ বন্ধ করার উপায় কী?
আপনি কী অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ নিয়ে চিন্তিত? তাহলে আজই ঘরে নিয়ে আসুন হামদর্দ এর কিছু অব্যর্থ ঔষধ। স্বপ্নদোষ বন্ধ করার উপায় হিসেবে এগুলো দারুণ কার্যকর। এছাড়াও স্বপ্নদোষ বন্ধ করার কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে। ওষুধের পাশাপাশি এগুলি মেনে চললে অচিরেই আপনার অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ বন্ধ হবে। তাহলে চলুন আর দেরি নাRead more
আপনি কী অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ নিয়ে চিন্তিত? তাহলে আজই ঘরে নিয়ে আসুন হামদর্দ এর কিছু অব্যর্থ ঔষধ। স্বপ্নদোষ বন্ধ করার উপায় হিসেবে এগুলো দারুণ কার্যকর।
এছাড়াও স্বপ্নদোষ বন্ধ করার কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে। ওষুধের পাশাপাশি এগুলি মেনে চললে অচিরেই আপনার অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ বন্ধ হবে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে শুরু করা যাক।
স্বপ্নদোষ বন্ধ করার উপায় হিসেবে ৩টি অব্যর্থ ঔষধ
আয়ুর্বেদ ওষুধ জারনাইড, নারভেন্ট ও ইনস্পার্ম স্বপ্নদোষ বন্ধ করতে দারুণ কার্যকর। তবে অবশ্যই এগুলি ডাক্তারের পরামর্শ মেনে খেতে হবে। নীচে ঔষধগুলির বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরা হলো।
১. জারনাইড (Jernide)
জারনাইড মূলত এক ধরণের সিরাপ যা পুরুষের দূর্বলতা বা অতিসংবেদনশীলতা দূর করে। এতে জলীয় আকারে আছে যষ্টিমধু যা স্বপ্নদোষ দূর করতে অতীব কার্যকর। এছাড়াও এতে কাসকারা সাগ্রাডা, টিংচার লুফাফা পরিমিত পরিমাণে আছে যা আপনার পুরুষাঙ্গের জ্বালাযন্ত্রণা, স্পর্শকাতরতা ও অতিরিক্ত বীর্য নির্গমন রোধ করে৷
স্বপ্নদোষ মূলত লসিকা গ্রন্থি, প্রোস্টেট গ্রন্থি, অন্ডকোষ ও শুক্রথলির মধ্যে রক্তসঞ্চালনের ফলে হয়। এমনটা হলে, প্রসাবের জ্বালাপোড়া, পুরুষাঙ্গের স্পর্শকাতরতা ও অনিয়মিতভাবে বীর্য নির্গত হওয়ার প্রবণতা দেখা দেয়। তাই অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ হরহামেশাই হতে থাকে। জারনাইড সিরাপ সেই রক্তসঞ্চালন বন্ধ করে, তাই এসকল সমস্যা নিমিষেই দূর হয়ে যায়। স্বপ্নদোষ দূরীকরণে এটি একটি অব্যর্থ ঔষধ। বিশেষজ্ঞ ডাক্তারেরা স্বপ্নদোষ চিকিৎসায় প্রথমে জারনাইড ওষুধই সেবন করার নির্দেশনা দিয়ে থাকেন।
কার্যকারিতা
উপাদান (প্রতি ৫ মিলিতে)
সেবনবিধি
২ চামচ করে দিনে ২ থেকে ৩ বার। চিকিৎসকের পরামর্শ মতে এই নিয়মের কিছু বদল হতে পারে। রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খাওয়ায় শ্রেয়।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
নির্ধারিত মাত্রায় সেবন করলে এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।
২. নারভেন্ট (Nervent)
নারভেন্ট ওষুধটি মূলত স্নায়বিক শক্তি ও পুরুষাঙ্গের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে। মিলনের সময় যৌনাঙ্গের ফাঁপা অংশে পেশির চাপ প্রয়োগের মাধ্যমে এটি মিলনের সময় দীর্ঘায়িত করে। এছাড়াও এটি ডিম্বকোষের শুক্রথলি, শুক্রবাহী নালি ও সূক্ষ্ম পেশিকে সংকুচিত রাখে ফলে দ্রুত বীর্যস্খলন, স্বপ্নদোষ, অবসাদ ও যৌন দূর্বলতা দূর হয়।
আপনার অন্যান্য যৌন দূর্বলতা না থাকলেও শুধুমাত্র স্বপ্নদোষ বন্ধ করতে এই ওষুধটি কিনতে পারেন। স্বপ্নদোষ বন্ধ করার পাশাপাশি এটি আপনার যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধিতেও সহায়তা করবে। এছাড়াও আপনার দীর্ঘমেয়াদি সর্দি থাকলে তা এই ওষুধের মাধ্যমেই দূর হবে।
কার্যকারিতা
উপাদান (প্রতি ট্যাবলেটে)
সেবনবিধি
আহারের পূর্বে ১ থেকে ২টা ট্যাবলেট দৈনিক ২ বার সেবন করতে হবে৷ অথবা বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
নির্ধারিত মাত্রায় সেবন করলে এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।
৩. ইনস্পার্ম (Insperm)
ইনস্পার্ম মূলত যৌনশক্তি ও শুক্রাণু বৃদ্ধিকারক। পাশাপাশি এটি স্বপ্নদোষ বন্ধ করতেও কার্যকর। এটি এস্পন্দ, যত্রিক, লবঙ্গ প্রভৃতি উপাদান দিয়ে প্রস্তত যা যৌনশক্তি বৃদ্ধিতে দারুণ কার্যকর। স্নায়বিক, শারীরিক, ও যৌন দূর্বলতা দূরীকরণেই মূলত এই ঔষধ ব্যবহৃত হয়।
শুধুমাত্র স্বপ্নদোষ দূরীকরণের জন্য ডাক্তারেরা ইনস্পার্ম সাজেস্ট করেন না। তবে আপনার যদি অন্যান্য যৌন সমস্যা যেমন, বীর্যস্বল্পতা, দ্রুত বীর্যস্খলন, স্নায়বিক বেদনা থেকে থাকে তবে নির্দ্বিধায় এই ঔষধ খেতে পারেন। এছাড়াও বিশেষজ্ঞের পরামর্শ পেলে শুধুমাত্র স্বপ্নদোষ বন্ধ করতেও এই ঔষধ ব্যবহার করতে পারেন।
কার্যকারিতা
উপাদান (প্রতি ট্যাবলেটে)
সেবনবিধি
প্রতিদিন ২টি ট্যাবলেট ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সেবনযোগ্য
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করলে এই ঔষধের কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।
ঔষধের পাশাপাশি স্বপ্নদোষ বন্ধ করার উপায় হিসেবে যে বিষয়গুলি মেনে চলতে হবে
উপরে উল্লিখিত ঔষধগুলি খাওয়ার পাশাপাশি আপনাকে কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে। এগুলি আপনার ওষুধগকে আরো কার্যকর করে তুলবে। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক স্বপ্নদোষ বন্ধ করার উপায় হিসেবে আপনি কী কী ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন
স্বপ্নদোষ কেন হয়
স্বপ্নদোষ মূলত একটি প্রকৃতিগত শারীরিক প্রক্রিয়া। ছেলে মেয়ে উভয়েরই এটি হতে পারে। তবে স্বপ্নদোষ আসলে কোনো দোষ নয়। এটি নিতান্তই একটি স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় ক্রিয়া।
ছেলেদের স্বপ্নদোষ হলে বীর্যপাত হয় তবে মেয়েদের ক্ষেত্রে তা হয় না। মেয়েরা কেবল শরীরে এক প্রকার শিহরণ অনুভব করে। তবে যেসব কারণে ছেলে ও মেয়ে উভয়েরই স্বপ্নদোষ হতে পারে সেসব কারণগুলো প্রায় এক। চলুন দেখে নেওয়া যাক কারণগুলো কী কী
সর্বোপরি, স্বপ্নদোষ একটি অতি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। তাই এটি নিয়ে আশংকা করা অনর্থক।
অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ হলে কী সমস্যা হয়?
স্বপ্নদোষ মূলত কোনো সমস্যা নয়, তবে এটি অতিরিক্ত হলে কিছু সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। যদি কোনো পুরুষের লিঙ্গের স্নায়ু ও পেশি দূর্বল থাকে সেক্ষেত্রে অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ হতে পারে। পুরুষাঙ্গের স্নায়ু ও পেশি দূর্বল হতে পারে অতিরিক্ত হস্তমৈথুন, ও বিভিন্ন হরমোনাল সমস্যার কারণে।
অতিরিক্ত স্বপ্নদোষের ফলে অনিদ্রা, কোমর ব্যথা, শারীরিক দূর্বলতা, হাঁটু ব্যথা, ধকল, ঝিমুনি ইত্যাদি উপস্বর্গ দেখা দিতে পারে। তাই এসকল সমস্যা থেকে রেহাই পেতে উপরিউক্ত ঔষধগুলি ডাক্তারের পরামর্শ মেনে খেতে পারেন।
স্বপ্নদোষ কী কোনো রোগ?
আয়ুর্বেদ চিকিৎসক ড. সঞ্জিব কুমার সিং এর মতে, স্বপ্নদোষ পুরুষের একটি রোগ হলেও অতি সাধারণ একটি রোগ। আবার অনেক বিশেষজ্ঞের মতে, এটি সাধারণত কোনো রোগ না যতক্ষণ পর্যন্ত এটি প্রাকৃতিক কারণে সম্পন্ন হচ্ছে। আবার কিছু কিছু চিকিৎসক একে মানসিক রোগ হিসেবেও অভিহিত করেছেন।
তবে সর্বোপরি বলা যায়, স্বপ্নদোষ যদি স্বাভাবিকভাবে হয়ে থাকে তাহলে এটি কোনো রোগ না৷ কিন্তু অতিরিক্ত হলে একে একটি রোগ হিসেবে চিহ্নিত করা যায়।
স্বপ্নদোষ থেকে বাঁচার দোয়া
সূরা তারিকের ১ নম্বর আয়াত থেকে ১০ নম্বর আয়াত পর্যন্ত অংশটুকু স্বপ্নদোষ থেকে বাঁচার দোয়া হিসেবে বিবেচিত হয়। এক্ষেত্রে ঘুমানোর আগে অযু করে এই অংশটুকু পড়ে ঘুমাতে হবে। নির্দিষ্ট অংশটুকু সবিস্তারে তুলে দেওয়া হলো:
সূরা আত-তারিকের প্রথম ১০ আয়াত:
وَٱلسَّمَآءِ وَٱلطَّارِقِ
وَمَآ أَدْرَىٰكَ مَا ٱلطَّارِقُ
ٱلنَّجْمُ ٱلثَّاقِبُ
إِن كُلُّ نَفْسٍ لَّمَّا عَلَيْهَا حَافِظٌ
فَلْيَنظُرِ ٱلْإِنسَٰنُ مِمَّ خُلِقَ
خُلِقَ مِن مَّآءٍ دَافِقٍ
يَخْرُجُ مِنۢ بَيْنِ ٱلصُّلْبِ وَٱلتَّرَآئِبِ
إِنَّهُۥ عَلَىٰ رَجْعِهِۦ لَقَادِرٌ
يَوْمَ تُبْلَى ٱلسَّرَآئِرُ
فَمَا لَهُۥ مِن قُوَّةٍ وَلَا نَاصِرٍ
বাংলা অনুবাদ:
১) ওয়াছ ছামাই ওয়াততা-রিক।
২) ওয়ামাআদরা-কা মাত্তা-রিক।
৩) আন্নাজমুছছা-কিব।
৪) ইন কুল্লুনাফছিল লাম্মা-‘আলাইহা-হা-ফিজ।
৫) ফালইয়ানযুরিল ইনছা-নুমিম্মা খুলিক।
৬) খুলিকা মিম্মাইন দা-ফিকি।
৭) ইয়াখরুজুমিম বাইনিসসুলবি ওয়াত্তারাইব।
৮) ইন্নাহূ‘আলা-রাজ‘ইহী লাকা-দির।
৯) ইয়াওমা তুবলাছ ছারাইর।
১০) ফামা-লাহূমিন কুওওয়াতিওঁ ওয়ালা-না-সির।
অর্থ:
১) শপথ আকাশের এবং রাত্রিতে আগমনকারীর।
২) আপনি জানেন, যে রাত্রিতে আসে সেটা কি?
৩) সেটা এক উজ্জ্বল নক্ষত্র।
৪) প্রত্যেকের উপর একজন তত্ত্বাবধায়ক রয়েছে।
৫) অতএব, মানুষের দেখা উচিত কি বস্তু থেকে সে সৃজিত হয়েছে।
৬) সে সৃজিত হয়েছে সবেগে স্খলিত পানি থেকে।
৭) এটা নির্গত হয় মেরুদন্ড ও বক্ষপাজরের মধ্য থেকে।
৮) নিশ্চয় তিনি তাকে ফিরিয়ে নিতে সক্ষম।
৯) যেদিন গোপন বিষয়াদি পরীক্ষিত হবে,
১০) সেদিন তার কোন শক্তি থাকবে না এবং সাহায্যকারীও থাকবে না।
পরিশেষ
উপরিউক্ত আলোচনা থেকে আমরা জানতে পারলাম যে, স্বপ্নদোষ মূলত কোনো দোষ নয়। এটি একটি স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় কার্যক্রম। তবে অতিরিক্ত পরিমাণে স্বপ্নদোষ হলে তা বন্ধ করা আবশ্যক। তাই স্বপ্নদোষ বন্ধ করার উপায় হিসেবে উপরিল্লিখিত ঔষধগুলি ডাক্তারের পরামর্শ মেনে খেতে পারেন।
See lessহামদর্দ এর যৌন শক্তি বৃদ্ধির ঔষধ কোন গুলো?
প্রাপ্তবয়স্ক একজন পুরুষের যৌনাকাঙ্ক্ষা থাকবে এটা স্বাভাবিক কিন্তু বর্তমানে ভেজালযুক্ত খাবার বদভ্যাস ও অলসতা যেন আমাদেরকে ঘিরে ধরেছে, যার ফলে দিনকে দিন আমাদের যৌনক্ষমতা হ্রাস পাচ্ছে। তাই এর প্রতিকার পেতে আমাদের সবার মধ্যেই কৌতুহল থাকে কিভাবে প্রাকৃতিক উপায়ে যৌনক্ষমতা বাড়ানো যায়। কিন্তু সঠিক উপদেRead more
প্রাপ্তবয়স্ক একজন পুরুষের যৌনাকাঙ্ক্ষা থাকবে এটা স্বাভাবিক কিন্তু বর্তমানে ভেজালযুক্ত খাবার বদভ্যাস ও অলসতা যেন আমাদেরকে ঘিরে ধরেছে, যার ফলে দিনকে দিন আমাদের যৌনক্ষমতা হ্রাস পাচ্ছে।
তাই এর প্রতিকার পেতে আমাদের সবার মধ্যেই কৌতুহল থাকে কিভাবে প্রাকৃতিক উপায়ে যৌনক্ষমতা বাড়ানো যায়। কিন্তু সঠিক উপদেশ বা দিক নির্দেশনার অভাবে আমাদের এই আগ্রহ ধীরে ধীরে হ্রাস পেতে থাকে।
আপনি হয়তো কিছুটা হলেও জেনে থাকবেন যৌবন শক্তি বৃদ্ধির চিকিৎসায় হামদর্দ এর ওষধগুলো বর্তমান বিশ্বে এক অভাবনীয় ভূমিকা পালন করে চলেছে। এই ওষধগুলো সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক নির্যাস থেকে তৈরী। যার কারণে হামদর্দের ওষধ সব পার্শ-প্রতিক্রিয়ামুক্ত। তাই আজকের প্রতিবেদনে আমরা হামদর্দ এর যৌনশক্তি বৃদ্ধির ঔষধ, কার্যকারিতা, সেবনবিধি, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করবো।
হামদর্দ এর যৌন শক্তি বৃদ্ধির ঔষধ; ৯টি কার্যকরী ঔষধের নাম
যৌন দূর্বলতা মানবদেহের অন্যতম একটি সমস্যা। শারীরিক বিভিন্ন জটিলতার ফলে মানুষ ভিন্ন যৌন দূর্বলতায় ভুগে থাকেন। অনিয়মিত ঘুম, খাদ্যাভ্যাস, ধুমপান, মদ্যপান, অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা, ইত্যাদির ফলে মানবদেহে যৌন অক্ষমতা দেখা দেয় তাই যৌন দূর্বলতা থেকে মুক্তি পেতে আমাদের প্রয়োজন সঠিক চিকিৎসা। আর এই চিকিৎসায় হার্মদর্দ সফলতার সাথে এগিয়ে চলেছে।
১. লিবিডেক্স
লিবিডেক্স প্রাকৃতিক বিভিন্ন উপাদানের সমন্বয়ে তৈরীকৃত একটি ঔষধ। যা যৌন দূর্বলতা দূর করে। এটিতে যেসকল উপাদান রয়েছে তা হলোঃ যত্রিক, রেগমাহী, সমুন্দর সূর্খ, জায়ফল, জাফরান, জুন্দবেদস্তর এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক উপাদান পরিমাণমত। এই উপাদান গুলো সম্পূর্ন প্রাকৃতিক যা যৌন আকাঙ্খা বৃদ্ধি যৌন জটিলতা দূর করে।
কার্যকারিতা
লিবিডেক্স এর উপকারিতা ব্যপক। এটি যৌন শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। যেমন:
সেবনবিধি
সহবাসের ২ ঘন্টা পূর্বে ১-২ ক্যাপসুল দুধসহ অথবা রেজিস্টার্ড চিকিৎসার পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
লিবিডেক্স সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরী। নির্ধারিত মাত্রায় সেবন এর কোন পার্শ প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি।
২. নারভেন্ট
নারভেন্ট স্নায়বিক শক্তি বৃদ্ধি করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এতে জাফরান, লবঙ্গ, ছোট এলাচ, যত্রিক, জায়ফল, জুন্দবেদস্তর ইত্যাদির সংমিশ্রণ রয়েছে। নারভেন্ট শুক্রথলি ও অন্যান্য যৌনাঙ্গের বিভিন্ন প্রকার সমস্যা দূর করে শুক্রাণু গাঢ় করে। একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নারভেন্ট সেবন করলে আপনার যৌন দূর্বলতা দূর হতে পারে যা সম্পূর্ণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মুক্ত।
কার্যকারিতা
সেবনবিধি
দৈনিক ২ বার ১-২ ট্যাবলেট আহারের পূর্বে অথবা রেজিস্টার্ড ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
নির্ধারিত মাত্রায় সেবনে তেমন কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি।
৩. পেনিটোন
পেনিটোন পুরুষাঙ্গের শিথিলতা, লিঙ্গের বক্রতা ও যৌন দূর্বলতা দূরীকরণে অত্যন্ত কার্যকারী। এতে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদান যেমন: আকন্দ, বিরবহুটি, যত্রিক, লবঙ্গ, আকরকরা, জাফরান, জুন্দবেদস্তর, সংখিয়া ইইত্যাদির সংমিশ্রণ রয়েছে। যা যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক ভাবে সুস্থতা ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করে।
কার্যকারিতা
সেবনবিধি
পেনিটোন তেল রাতে ঘুমানোর পূর্বে ৫-৬ ফোঁটা পুরুষাঙ্গে দিয়ে হালকা ভাবে মালিশ করতে হবে অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার্য।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
নির্ধারিত মাত্রায় ব্যবহারে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি। তবে এই তেল ব্যবহারের ফলে পুরুষাঙ্গের ত্বকে বা অণ্ডকোষে ফুসকুড়ি বা চুলকানি দেখা দিলে ঔষধ ব্যবহার বন্ধ রেখে নারিকেল তেল লাগিয়ে রাখলে ফুসকুড়ি বা চুলকানি ত্বক থেকে সরে যাবে।
সতর্কতা
ঔষধটি লাগানো অবস্থায় স্বামী স্ত্রী সহবাস নিষেধ।
৪. নিউটোন
নিউটোন প্রাকৃতিক উপাদানের সমন্বয়ে প্রস্তুতকৃত এক অনন্য ফর্মুলেশন যা শারীরিক শক্তির প্রকৃত উৎস হিসেবে কাজ করে। এতে রয়েছে কায়ফল, দারচিনি, রেগমাহী, হিঙ্গুল, মাজুফল, লবঙ্গ, নাকছিকনী, কস্তরী ইত্যাদি। যা প্রাকৃতিক ভাবে মানবদেহের নিজস্ব গতি ফিরিয়ে আনে, ফলে মানবদেহের প্রত্যেকটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গ পূর্বের ন্যায় কাজ করে। ইহা যুবক ও বৃদ্ধ সকলের জন্য আদর্শ শক্তিবর্ধক হিসেবে পরিক্ষিত।
কার্যকারিতা
সেবনবিধি
১ টি ট্যাবলেট দৈনিক ২-৩ বার অথবা রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
নির্ধারিত মাত্রায় সেবনে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি।
সতর্কতা
গর্ভকালীন ও দুগ্ধদানকালীন অবস্থায় বাচ্চার ব্যবহারে অনুচিত।
৫. নিশাত
নিশাত একটি নিরাপদ ইউনানী ওষধ। যা সম্পূর্ণ সিনথেটিক হরমোনমুক্ত। এতে রয়েছে যত্রিক, রেগমাহী, সমুন্দর সূর্খ, জায়ফল, জাফরান, যহরমোহরা ইত্যাদি। যারা শারীরিক অক্ষম তাদের জন্য এটি একটি মহৌওষধ। এটি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক। এটি ব্যবহারে মানবদেহের হরমোন সমূহ বৃদ্ধি পেয়ে ১-২ মাসের ভেতর যৌনশক্তি পূর্ববস্থায় ফিরে আসে।
কার্যকারিতা
সেবনবিধি
সহবাসের ২ ঘন্টা পূর্বে ১-২ ট্যাবলেট দুধের সাথে মিশিয়ে অথবা রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
নির্ধারিত মাত্রায় সেবনে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি।
সতর্কতা
অপ্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।
৬. ফ্লোডেক্স
ফ্লোডেক্স যৌন দুর্বলতা, মানসিক দূর্বলতা রোধে অধিক ফলপ্রসূ। কারণ এতে রয়েছে আম্বর, সালাজিত, লাল বামন, শাকাকুল মিছরী, মুক্তা, যত্রিক, আগর, লবঙ্গ, দারচিনি, জায়ফল ইত্যাদি। যা যৌন দূর্বলতা ও মানসিক দূর্বলতা কাটিয়ে তোলে। এ ট্যাবলেট স্নায়ুকেন্দ্রের উপর প্রভাব ফেলে। স্নায়ুশক্তিবর্ধক গুণ ছাড়া যৌনাঙ্গের ভারসাম্য সুরক্ষা করে। হাজার বছরের অভিজ্ঞতায় সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরিকৃত এই ফ্লোডেক্স এর উপকারিতা ব্যপক। তাই যৌন দূর্বলতার চিকিৎসায় আমরা ফ্লোডেক্স সেবন করতে পারি।
কার্যকারিতা
সেবনবিধি
দৈনিক ১-২ বার ১টি ট্যাবলেট দুধের সাথে মিশিয়ে অথবা রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
নির্ধারিত মাত্রায় সেবনে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি।
৭. এনডিউরেক্স
এনডিউরেক্স অতি মূল্যবান প্রাকৃতিক উপাদানের সমন্বয়ে তৈরীকৃত। এতে ওক, মোটা বচ, জায়ফল, আফিম, পান পাতার রস, এবং অন্যান্য উপাদান রয়েছে। এটি একদিকে যেমন অতিমাত্রায় টেস্টোস্টেরন নিঃসরণ বৃদ্ধি করে, অপরদিকে পেশীতন্ত্র ও স্নায়ুতন্ত্রের অনেকাংশ বাড়িয়ে তোলে। ইহা সেবনে পেনাইল টিস্যুর কর্মক্ষমতা ও পুরুষাঙ্গে রক্তস্বল্পতা বৃদ্ধি পায় ফলে মিলনকাল দীর্ঘস্থায়ী ও আনন্দায়ক করে তোলে। ইহা মিলনে পরবর্তী সময়ে মানবদেহে সজীবতা বজায় রাখে।
কার্যকারিতা
সেবনবিধি
দৈনিক ২ টি ক্যাপসুল ১-২ বার অথবা রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
নির্ধারিত মাত্রায় সেবনে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি।
৮. ট্রাইগন
ট্রাইগন মূল্যবান প্রাকৃতিক উপাদানের সমন্বয়ে বিজ্ঞানসম্মত ভাবে প্রস্তুত বহুমুখী গুণসম্পন্ন আধুনিক ইউনানী মহৌওষধ। ইহা মানসিক, শারীরিক, জৈবিক শক্তি বৃদ্ধি করে। এতে রয়েছে লবঙ্গ, ছালেব মিছরী, জাফরান, আম্বর, রুমী মস্তগী ইত্যাদি উপাদান। যা শারীরিক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করে। পাশাপাশি স্নায়বিক দূর্বলতা, মূখমন্ডলের পক্ষাঘাত, বিষন্নতা, অনিদ্রা ইত্যাদি দূর করে।
কার্যকারিতা
সেবনবিধি
দৈনিক ২ বার ১-২ ক্যাপসুল অথবা রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
নির্ধারিত মাত্রায় সেবনে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি।
৯. জিনটোন
জিনটোন প্রাকৃতিক উপাদান নিয়ে তৈরীকৃত এক মহৌওষধ। বর্তমানে পৃথিবীতে এ ওষধ বেশ জনপ্রিয় ও কার্যকারী। কারণ এতে রয়েছে প্যানাক্স জিনসেং মূলের স্ট্যান্ডার্ডাইজড নির্যাস যা মানবদেহের শারীরিক ও মানসিক সক্ষমতা বৃদ্ধি, অবসাদ, ক্লান্তি দুর ও ডায়াবেটিস নিরাময়ে সহায়তা করে।
কার্যকারিতা
সেবনবিধি
দৈনিক ২ বার ১টি ক্যাপসুল অথবা রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
নির্ধারিত মাত্রায় সেবনে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি। তবে অতিরিক্ত মাত্রায় সেবনে ডায়রিয়া, বমি-বমি ভাব, মাথা ব্যথা, অনিদ্রা ও ফুসকুড়ি দেখা দিতে পারে।
যৌন ক্ষমতা বাড়াতে যেসব খাবার খেতে পারেন
যৌন অক্ষমতাকে দূর করতে এমন কিছু প্রাকৃতিক খাবার রয়েছে যা আপনার যৌন ইচ্ছাকে বৃদ্ধি করতে সহায়তা করবে। তাই আর দেরি না করে চলুন জেনে নেওয়া যাক। সেই খাবার কোনগুলো।
বাদাম ও বীজ জাতীয় খাদ্য
বাদাম ও বীজ জাতীয় খাদ্যে প্রচুর পরিমাণে প্রয়োজনীয় মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে যা মানবদেহে কোলেস্টেরল এর মাত্রা বাড়াতে সহায়তা করে। অপরদিকে বীজ জাতীয় খাদ্য যেমন কূমড়োর বীজ, এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জিংক যা সেবনে প্রস্টেট গ্রান্ড সুস্থ থাকে। এর পাশাপাশি শুক্রাণু ও টেস্টোস্টেরন হরমোন তৈরিতে এটা বেশ কার্যকর। তাই যৌন আকাঙ্খা বাড়াতে কুমড়োর বীজ, চিনাবাদাম, কাজুবাদাম, পেস্ত বাদাম ইত্যাদি নিয়মিত খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন। যা আপনার যৌন জীবনকে করবে আনন্দময়।
বিট ও গাজর
প্রাকৃতিক উপায়ে যৌন দূর্বলতা কাটাতে নিয়মিত বিট ও গাজর খেতে পারেন। বিটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে নাইট্রেট যা পুরুষাঙ্গের রক্তনালীকে প্রসারিত করতে সহায়তা করে। আর গাজরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন যা শুক্রাণুর পরিমাণ বৃদ্ধি করে এবং প্রোজেস্টেরন হরমোনের মাত্রা বজায় রাখে।
ডার্ক চকলেট
ডার্ক চকলেট খেতে আমরা অনেকেই বেশ পছন্দ করেন। আর সেটা যদি হয় আপনার শরীরের জন্য ভালো তাহলে তো কথাই নেই।
ডার্ক চকলেটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফেনিলেথ্যালামাইন ও ক্যালরি যা যৌন উদ্দীপনা বাড়িয়ে তুলে ও যৌন শক্তি বাড়াতে সহায়ক।
রসুন
প্রাচীনকাল থেকেই যৌন চাহিদা বাড়াতে রসুনের ব্যবহার হয়ে আসছে। আপনার যদি যৌন সমস্যা থেকে থাকে তবে রোজ ১ কোয়া রসুন খাওয়া শুরু করতে পারেন। রসুনে থাকা অ্যালিসিন যৌন উদ্দীপনা বাড়াতে ও যৌন অঙ্গগুলোতে রক্ত প্রবাহের মাত্রাকে পরিমাণনুযায়ী রাখতে সহায়তা করে।
ঝিনুক
যৌন ক্ষমতা বাড়াতে ও যৌনজীবন সুখের করে তুলতে ঝিনুক খেতে পারেন। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও জিংক যা শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি করে এবং যৌন ইচ্ছা দিগুণ করতে ভূমিকা পালন করে। একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে রোমানরা সকালে ৫০-৬০ টি করে কাচা ঝিনুক খায়।
দুধ
যৌন ক্ষমতা বাড়াতে দুধের গুরুত্ব অপরিসীম। এতে রয়েছে প্রাণিজ-ফ্যাট যা যৌন ক্ষমতা বাড়াতে বেশ কার্যকরী। শরীরে সেক্স হরমোনের পরিমাণ বাড়াতে ফ্যাট জাতীয় খাবারের বেশ প্রয়োজন রয়েছে। যেমন: খাঁটি দুধ, মাখন, গাওয়া ঘি, দুধের সর ইত্যাদি। তবে লক্ষ রাখতে হবে এই খাবারগুলো যেন নির্ভেজাল প্রাকৃতিক হয়।
এলাচ
অনেকেই শুনে থাকবেন এলাচ কে রোমান্টিক মশলা বলা হয়। কারণ এতে অ্যাফ্রোডিসিয়াক রয়েছে যা যৌন ইচ্ছা বাড়াতে সহায়তা করে। এছাড়া চা ও কফির সাথে এলাচ খাওয়া যৌনাঙ্গের জন্য বেশ উপকারী।
ব্রোকলি
বেশ প্রয়োজনীয় ও অত্যন্ত উপকারী এক সবজির নাম হলো ব্রকোলি। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, যা যৌনাঙ্গে রক্ত প্রবাহের মাত্রা স্বাভাবিক রাখে। যার ফলে যৌনাঙ্গ জনিত সমস্যা হ্রাস পায়। যৌনাঙ্গে রক্ত প্রবাহের মাত্রা বহাল রাখতে ব্রকোলি বেশ কার্যকরী।
কলা
কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, বি, সি ও পটাশিয়াম, যা মানবদেহের যৌন ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে। এতে থাকা ব্রোমেলাইন নামক এনজাইম মেল সেক্স হরমোন টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়িয়ে তোলে পুরুষদের মধ্যে কামশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। ভিটামিন ও পটাসিয়াম মানবদেহের রক্ত সঞ্চালনের মাত্রাকে বৃদ্ধি করে এবং মানবদেহের শক্তির স্তরকে বাড়িয়ে তোলে।
ডিম
যৌন উদ্দীপনা বাড়াতে আদর্শ একটি খাবার হলো ডিম। কারণ ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন যা হরমোনের মাত্রা কে বজায় রাখতে এবং মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। নিয়ম করে রোজ সকালে ১ টি করে ডিম খেলে আপনার যৌন আকাঙ্খা বৃদ্ধি পাবে।
মধু
মধু হলো এক প্রকারের মিষ্টি জাতীয় খাদ্য। মধু হলো প্রাকৃতিক হাজারো ফুল ও দানার নির্যাস। যা যৌন দূর্বলতা দূর করার পাশাপাশি যৌবন ধরে রাখতে খুবই উপকারী। তাই খালি পেটে সপ্তাহে তিন থেকে চারদিন ১ চা চামচ মধু খেতে পারেন।
যৌন শক্তি বাড়াতে নিয়মিত শরীরচর্চা
যৌন শক্তি কমে যাওয়ার আরেকটি মূল কারণ হচ্ছে শরীরের বাড়তি ওজন। তাই সত্যিই যদি যৌন শক্তি বাড়াতে চান তাহলে শরীরের বাড়তি ওজন কমানোর চেষ্টা করুন এবং প্রতিনিয়ত শরীরচর্চা করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। যাদের শরীরে মাত্রাতিরিক্ত চর্বি রয়েছে এবং যারা অতিরিক্ত মোটা তাদের যৌন আকাঙ্খা ও শক্তি দুটোই কম,এক গবেষণায় প্রমাণিত। তাই বৈবাহিক জীবনে সুখী হতে প্রতিদিন অন্তর্ত ৩০মিনিট শরীরচর্চা করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। অতিরিক্ত ওজন আপনার দাম্পত্য জীবনের সুখ কেড়ে নিতে পারে তাই সময় থাকতে অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে ফেলুন।
হামদর্দ এর সকল পণ্য কোথায় পাবেন
হামদর্দ এর সকল ওষধ আপনি সঠিক দামে হেলদি স্পোর্টস থেকে সহজেই পেতে পারেন। তাই আর দেরি না করে আজই পণ্যটি অর্ডার করে ফেলুন। হামদর্দ এর সকল মেডিসিন অনলাইনে কেনাকাটায় হেলদি স্পোর্টস নির্ভরযোগ্য একটি প্রতিষ্ঠান।
উপসংহার
আমরা ইত্যিমধ্যেই জানতে পেরেছি যে হামদর্দ সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদানের সমন্বয়ে যৌন শক্তির বিভিন্ন প্রকার ওষধ যুগ যুগ ধরে তৈরী করে আসছে। নিয়ম মেনে সম্পূর্ণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মুক্ত এই মহৌওষধগুলো সেবন করলে এর সুফলতা আপনি নিশ্চয় পাবেন। তাই আর দেরি না করে একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে হামদর্দ এর ওষধ গুলো সেবন করতে থাকুন।
See lessযৌন উত্তেজক ঔষধের মধ্যে সবচেয়ে কার্যকরী ঔষধ কোনগুলো?
কিছু যৌন উত্তেজক ঔষধ এর নাম এবং কিভাবে খাবেন জেনে নিন এবং কি খেলে সেক্স বাড়ে? ১. ভায়াগ্রা ২. এনাগ্রা ৩. পাওয়ার ৪. সিনেগ্রা ৫. ভিগার ৬. কামশক্তি ৭. টার্গেট ৮. ওয়ানগ্রা ৯. Intimate 10 (অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শে নিজ দ্বায়িক্তে খাবেন) দাম ২০ টাকা থেকে ৫০ টাকা সবচেয়ে বেশি খাওয়া ঔষধ এর নাম: নিশাত (হারমদাদRead more
হামদর্দ এর যৌন শক্তি বৃদ্ধির ঔষধ; ৯টি কার্যকরী ঔষধের নাম
যৌন দূর্বলতা মানবদেহের অন্যতম একটি সমস্যা। শারীরিক বিভিন্ন জটিলতার ফলে মানুষ ভিন্ন যৌন দূর্বলতায় ভুগে থাকেন। অনিয়মিত ঘুম, খাদ্যাভ্যাস, ধুমপান, মদ্যপান, অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা, ইত্যাদির ফলে মানবদেহে যৌন অক্ষমতা দেখা দেয় তাই যৌন দূর্বলতা থেকে মুক্তি পেতে আমাদের প্রয়োজন সঠিক চিকিৎসা। আর এই চিকিৎসায় হার্মদর্দ সফলতার সাথে এগিয়ে চলেছে।
১. লিবিডেক্স
লিবিডেক্স প্রাকৃতিক বিভিন্ন উপাদানের সমন্বয়ে তৈরীকৃত একটি ঔষধ। যা যৌন দূর্বলতা দূর করে। এটিতে যেসকল উপাদান রয়েছে তা হলোঃ যত্রিক, রেগমাহী, সমুন্দর সূর্খ, জায়ফল, জাফরান, জুন্দবেদস্তর এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক উপাদান পরিমাণমত। এই উপাদান গুলো সম্পূর্ন প্রাকৃতিক যা যৌন আকাঙ্খা বৃদ্ধি যৌন জটিলতা দূর করে।
কার্যকারিতা
লিবিডেক্স এর উপকারিতা ব্যপক। এটি যৌন শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। যেমন:
সেবনবিধি
সহবাসের ২ ঘন্টা পূর্বে ১-২ ক্যাপসুল দুধসহ অথবা রেজিস্টার্ড চিকিৎসার পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
লিবিডেক্স সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরী। নির্ধারিত মাত্রায় সেবন এর কোন পার্শ প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি।
২. নারভেন্ট
নারভেন্ট স্নায়বিক শক্তি বৃদ্ধি করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এতে জাফরান, লবঙ্গ, ছোট এলাচ, যত্রিক, জায়ফল, জুন্দবেদস্তর ইত্যাদির সংমিশ্রণ রয়েছে। নারভেন্ট শুক্রথলি ও অন্যান্য যৌনাঙ্গের বিভিন্ন প্রকার সমস্যা দূর করে শুক্রাণু গাঢ় করে। একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নারভেন্ট সেবন করলে আপনার যৌন দূর্বলতা দূর হতে পারে যা সম্পূর্ণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মুক্ত।
কার্যকারিতা
সেবনবিধি
দৈনিক ২ বার ১-২ ট্যাবলেট আহারের পূর্বে অথবা রেজিস্টার্ড ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
নির্ধারিত মাত্রায় সেবনে তেমন কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি।
৩. পেনিটোন
পেনিটোন পুরুষাঙ্গের শিথিলতা, লিঙ্গের বক্রতা ও যৌন দূর্বলতা দূরীকরণে অত্যন্ত কার্যকারী। এতে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদান যেমন: আকন্দ, বিরবহুটি, যত্রিক, লবঙ্গ, আকরকরা, জাফরান, জুন্দবেদস্তর, সংখিয়া ইইত্যাদির সংমিশ্রণ রয়েছে। যা যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক ভাবে সুস্থতা ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করে।
কার্যকারিতা
সেবনবিধি
পেনিটোন তেল রাতে ঘুমানোর পূর্বে ৫-৬ ফোঁটা পুরুষাঙ্গে দিয়ে হালকা ভাবে মালিশ করতে হবে অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার্য।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
নির্ধারিত মাত্রায় ব্যবহারে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি। তবে এই তেল ব্যবহারের ফলে পুরুষাঙ্গের ত্বকে বা অণ্ডকোষে ফুসকুড়ি বা চুলকানি দেখা দিলে ঔষধ ব্যবহার বন্ধ রেখে নারিকেল তেল লাগিয়ে রাখলে ফুসকুড়ি বা চুলকানি ত্বক থেকে সরে যাবে।
সতর্কতা
ঔষধটি লাগানো অবস্থায় স্বামী স্ত্রী সহবাস নিষেধ।
৪. নিউটোন
নিউটোন প্রাকৃতিক উপাদানের সমন্বয়ে প্রস্তুতকৃত এক অনন্য ফর্মুলেশন যা শারীরিক শক্তির প্রকৃত উৎস হিসেবে কাজ করে। এতে রয়েছে কায়ফল, দারচিনি, রেগমাহী, হিঙ্গুল, মাজুফল, লবঙ্গ, নাকছিকনী, কস্তরী ইত্যাদি। যা প্রাকৃতিক ভাবে মানবদেহের নিজস্ব গতি ফিরিয়ে আনে, ফলে মানবদেহের প্রত্যেকটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গ পূর্বের ন্যায় কাজ করে। ইহা যুবক ও বৃদ্ধ সকলের জন্য আদর্শ শক্তিবর্ধক হিসেবে পরিক্ষিত।
কার্যকারিতা
সেবনবিধি
১ টি ট্যাবলেট দৈনিক ২-৩ বার অথবা রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
নির্ধারিত মাত্রায় সেবনে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি।
সতর্কতা
গর্ভকালীন ও দুগ্ধদানকালীন অবস্থায় বাচ্চার ব্যবহারে অনুচিত।
৫. নিশাত
নিশাত একটি নিরাপদ ইউনানী ওষধ। যা সম্পূর্ণ সিনথেটিক হরমোনমুক্ত। এতে রয়েছে যত্রিক, রেগমাহী, সমুন্দর সূর্খ, জায়ফল, জাফরান, যহরমোহরা ইত্যাদি। যারা শারীরিক অক্ষম তাদের জন্য এটি একটি মহৌওষধ। এটি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক। এটি ব্যবহারে মানবদেহের হরমোন সমূহ বৃদ্ধি পেয়ে ১-২ মাসের ভেতর যৌনশক্তি পূর্ববস্থায় ফিরে আসে।
কার্যকারিতা
সেবনবিধি
সহবাসের ২ ঘন্টা পূর্বে ১-২ ট্যাবলেট দুধের সাথে মিশিয়ে অথবা রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
নির্ধারিত মাত্রায় সেবনে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি।
সতর্কতা
অপ্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।
৬. ফ্লোডেক্স
ফ্লোডেক্স যৌন দুর্বলতা, মানসিক দূর্বলতা রোধে অধিক ফলপ্রসূ। কারণ এতে রয়েছে আম্বর, সালাজিত, লাল বামন, শাকাকুল মিছরী, মুক্তা, যত্রিক, আগর, লবঙ্গ, দারচিনি, জায়ফল ইত্যাদি। যা যৌন দূর্বলতা ও মানসিক দূর্বলতা কাটিয়ে তোলে। এ ট্যাবলেট স্নায়ুকেন্দ্রের উপর প্রভাব ফেলে। স্নায়ুশক্তিবর্ধক গুণ ছাড়া যৌনাঙ্গের ভারসাম্য সুরক্ষা করে। হাজার বছরের অভিজ্ঞতায় সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরিকৃত এই ফ্লোডেক্স এর উপকারিতা ব্যপক। তাই যৌন দূর্বলতার চিকিৎসায় আমরা ফ্লোডেক্স সেবন করতে পারি।
কার্যকারিতা
সেবনবিধি
দৈনিক ১-২ বার ১টি ট্যাবলেট দুধের সাথে মিশিয়ে অথবা রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
নির্ধারিত মাত্রায় সেবনে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি।
৭. এনডিউরেক্স
এনডিউরেক্স অতি মূল্যবান প্রাকৃতিক উপাদানের সমন্বয়ে তৈরীকৃত। এতে ওক, মোটা বচ, জায়ফল, আফিম, পান পাতার রস, এবং অন্যান্য উপাদান রয়েছে। এটি একদিকে যেমন অতিমাত্রায় টেস্টোস্টেরন নিঃসরণ বৃদ্ধি করে, অপরদিকে পেশীতন্ত্র ও স্নায়ুতন্ত্রের অনেকাংশ বাড়িয়ে তোলে। ইহা সেবনে পেনাইল টিস্যুর কর্মক্ষমতা ও পুরুষাঙ্গে রক্তস্বল্পতা বৃদ্ধি পায় ফলে মিলনকাল দীর্ঘস্থায়ী ও আনন্দায়ক করে তোলে। ইহা মিলনে পরবর্তী সময়ে মানবদেহে সজীবতা বজায় রাখে।
কার্যকারিতা
সেবনবিধি
দৈনিক ২ টি ক্যাপসুল ১-২ বার অথবা রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
নির্ধারিত মাত্রায় সেবনে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি।
৮. ট্রাইগন
ট্রাইগন মূল্যবান প্রাকৃতিক উপাদানের সমন্বয়ে বিজ্ঞানসম্মত ভাবে প্রস্তুত বহুমুখী গুণসম্পন্ন আধুনিক ইউনানী মহৌওষধ। ইহা মানসিক, শারীরিক, জৈবিক শক্তি বৃদ্ধি করে। এতে রয়েছে লবঙ্গ, ছালেব মিছরী, জাফরান, আম্বর, রুমী মস্তগী ইত্যাদি উপাদান। যা শারীরিক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করে। পাশাপাশি স্নায়বিক দূর্বলতা, মূখমন্ডলের পক্ষাঘাত, বিষন্নতা, অনিদ্রা ইত্যাদি দূর করে।
কার্যকারিতা
সেবনবিধি
দৈনিক ২ বার ১-২ ক্যাপসুল অথবা রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
নির্ধারিত মাত্রায় সেবনে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি।
৯. জিনটোন
জিনটোন প্রাকৃতিক উপাদান নিয়ে তৈরীকৃত এক মহৌওষধ। বর্তমানে পৃথিবীতে এ ওষধ বেশ জনপ্রিয় ও কার্যকারী। কারণ এতে রয়েছে প্যানাক্স জিনসেং মূলের স্ট্যান্ডার্ডাইজড নির্যাস যা মানবদেহের শারীরিক ও মানসিক সক্ষমতা বৃদ্ধি, অবসাদ, ক্লান্তি দুর ও ডায়াবেটিস নিরাময়ে সহায়তা করে।
কার্যকারিতা
সেবনবিধি
দৈনিক ২ বার ১টি ক্যাপসুল অথবা রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
নির্ধারিত মাত্রায় সেবনে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি। তবে অতিরিক্ত মাত্রায় সেবনে ডায়রিয়া, বমি-বমি ভাব, মাথা ব্যথা, অনিদ্রা ও ফুসকুড়ি দেখা দিতে পারে।
যৌন ক্ষমতা বাড়াতে যেসব খাবার খেতে পারেন
যৌন অক্ষমতাকে দূর করতে এমন কিছু প্রাকৃতিক খাবার রয়েছে যা আপনার যৌন ইচ্ছাকে বৃদ্ধি করতে সহায়তা করবে। তাই আর দেরি না করে চলুন জেনে নেওয়া যাক। সেই খাবার কোনগুলো।
বাদাম ও বীজ জাতীয় খাদ্য
বাদাম ও বীজ জাতীয় খাদ্যে প্রচুর পরিমাণে প্রয়োজনীয় মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে যা মানবদেহে কোলেস্টেরল এর মাত্রা বাড়াতে সহায়তা করে। অপরদিকে বীজ জাতীয় খাদ্য যেমন কূমড়োর বীজ, এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জিংক যা সেবনে প্রস্টেট গ্রান্ড সুস্থ থাকে। এর পাশাপাশি শুক্রাণু ও টেস্টোস্টেরন হরমোন তৈরিতে এটা বেশ কার্যকর। তাই যৌন আকাঙ্খা বাড়াতে কুমড়োর বীজ, চিনাবাদাম, কাজুবাদাম, পেস্ত বাদাম ইত্যাদি নিয়মিত খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন। যা আপনার যৌন জীবনকে করবে আনন্দময়।
বিট ও গাজর
প্রাকৃতিক উপায়ে যৌন দূর্বলতা কাটাতে নিয়মিত বিট ও গাজর খেতে পারেন। বিটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে নাইট্রেট যা পুরুষাঙ্গের রক্তনালীকে প্রসারিত করতে সহায়তা করে। আর গাজরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন যা শুক্রাণুর পরিমাণ বৃদ্ধি করে এবং প্রোজেস্টেরন হরমোনের মাত্রা বজায় রাখে।
ডার্ক চকলেট
ডার্ক চকলেট খেতে আমরা অনেকেই বেশ পছন্দ করেন। আর সেটা যদি হয় আপনার শরীরের জন্য ভালো তাহলে তো কথাই নেই।
ডার্ক চকলেটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফেনিলেথ্যালামাইন ও ক্যালরি যা যৌন উদ্দীপনা বাড়িয়ে তুলে ও যৌন শক্তি বাড়াতে সহায়ক।
রসুন
প্রাচীনকাল থেকেই যৌন চাহিদা বাড়াতে রসুনের ব্যবহার হয়ে আসছে। আপনার যদি যৌন সমস্যা থেকে থাকে তবে রোজ ১ কোয়া রসুন খাওয়া শুরু করতে পারেন। রসুনে থাকা অ্যালিসিন যৌন উদ্দীপনা বাড়াতে ও যৌন অঙ্গগুলোতে রক্ত প্রবাহের মাত্রাকে পরিমাণনুযায়ী রাখতে সহায়তা করে।
ঝিনুক
যৌন ক্ষমতা বাড়াতে ও যৌনজীবন সুখের করে তুলতে ঝিনুক খেতে পারেন। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও জিংক যা শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি করে এবং যৌন ইচ্ছা দিগুণ করতে ভূমিকা পালন করে। একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে রোমানরা সকালে ৫০-৬০ টি করে কাচা ঝিনুক খায়।
দুধ
যৌন ক্ষমতা বাড়াতে দুধের গুরুত্ব অপরিসীম। এতে রয়েছে প্রাণিজ-ফ্যাট যা যৌন ক্ষমতা বাড়াতে বেশ কার্যকরী। শরীরে সেক্স হরমোনের পরিমাণ বাড়াতে ফ্যাট জাতীয় খাবারের বেশ প্রয়োজন রয়েছে। যেমন: খাঁটি দুধ, মাখন, গাওয়া ঘি, দুধের সর ইত্যাদি। তবে লক্ষ রাখতে হবে এই খাবারগুলো যেন নির্ভেজাল প্রাকৃতিক হয়।
এলাচ
অনেকেই শুনে থাকবেন এলাচ কে রোমান্টিক মশলা বলা হয়। কারণ এতে অ্যাফ্রোডিসিয়াক রয়েছে যা যৌন ইচ্ছা বাড়াতে সহায়তা করে। এছাড়া চা ও কফির সাথে এলাচ খাওয়া যৌনাঙ্গের জন্য বেশ উপকারী।
ব্রোকলি
বেশ প্রয়োজনীয় ও অত্যন্ত উপকারী এক সবজির নাম হলো ব্রকোলি। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, যা যৌনাঙ্গে রক্ত প্রবাহের মাত্রা স্বাভাবিক রাখে। যার ফলে যৌনাঙ্গ জনিত সমস্যা হ্রাস পায়। যৌনাঙ্গে রক্ত প্রবাহের মাত্রা বহাল রাখতে ব্রকোলি বেশ কার্যকরী।
কলা
কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, বি, সি ও পটাশিয়াম, যা মানবদেহের যৌন ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে। এতে থাকা ব্রোমেলাইন নামক এনজাইম মেল সেক্স হরমোন টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়িয়ে তোলে পুরুষদের মধ্যে কামশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। ভিটামিন ও পটাসিয়াম মানবদেহের রক্ত সঞ্চালনের মাত্রাকে বৃদ্ধি করে এবং মানবদেহের শক্তির স্তরকে বাড়িয়ে তোলে।
ডিম
যৌন উদ্দীপনা বাড়াতে আদর্শ একটি খাবার হলো ডিম। কারণ ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন যা হরমোনের মাত্রা কে বজায় রাখতে এবং মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। নিয়ম করে রোজ সকালে ১ টি করে ডিম খেলে আপনার যৌন আকাঙ্খা বৃদ্ধি পাবে।
মধু
মধু হলো এক প্রকারের মিষ্টি জাতীয় খাদ্য। মধু হলো প্রাকৃতিক হাজারো ফুল ও দানার নির্যাস। যা যৌন দূর্বলতা দূর করার পাশাপাশি যৌবন ধরে রাখতে খুবই উপকারী। তাই খালি পেটে সপ্তাহে তিন থেকে চারদিন ১ চা চামচ মধু খেতে পারেন।
যৌন শক্তি বাড়াতে নিয়মিত শরীরচর্চা
যৌন শক্তি কমে যাওয়ার আরেকটি মূল কারণ হচ্ছে শরীরের বাড়তি ওজন। তাই সত্যিই যদি যৌন শক্তি বাড়াতে চান তাহলে শরীরের বাড়তি ওজন কমানোর চেষ্টা করুন এবং প্রতিনিয়ত শরীরচর্চা করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। যাদের শরীরে মাত্রাতিরিক্ত চর্বি রয়েছে এবং যারা অতিরিক্ত মোটা তাদের যৌন আকাঙ্খা ও শক্তি দুটোই কম,এক গবেষণায় প্রমাণিত। তাই বৈবাহিক জীবনে সুখী হতে প্রতিদিন অন্তর্ত ৩০মিনিট শরীরচর্চা করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। অতিরিক্ত ওজন আপনার দাম্পত্য জীবনের সুখ কেড়ে নিতে পারে তাই সময় থাকতে অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে ফেলুন।
হামদর্দ এর সকল পণ্য কোথায় পাবেন
হামদর্দ এর সকল ওষধ আপনি সঠিক দামে হেলদি স্পোর্টস থেকে সহজেই পেতে পারেন। তাই আর দেরি না করে আজই পণ্যটি অর্ডার করে ফেলুন। হামদর্দ এর সকল মেডিসিন অনলাইনে কেনাকাটায় হেলদি স্পোর্টস নির্ভরযোগ্য একটি প্রতিষ্ঠান।
উপসংহার
আমরা ইত্যিমধ্যেই জানতে পেরেছি যে হামদর্দ সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদানের সমন্বয়ে যৌন শক্তির বিভিন্ন প্রকার ওষধ যুগ যুগ ধরে তৈরী করে আসছে। নিয়ম মেনে সম্পূর্ণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মুক্ত এই মহৌওষধগুলো সেবন করলে এর সুফলতা আপনি নিশ্চয় পাবেন। তাই আর দেরি না করে একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে হামদর্দ এর ওষধ গুলো সেবন করতে থাকুন।
পিচ ড্রপ এক্সপেরিমেন্ট কি
পিচ ড্রপ এক্সপেরিমেন্ট হচ্ছে একটি দীর্ঘমেয়াদি পিচের পরীক্ষা , যা মধ্যদিয়ে বহু বছর ধরে পিচের প্রবাহ পরিমাপ করে। এই পরীক্ষাটি প্রায় ১০০ বছর ধরে চলছে। শুধু তাই নয় আরও ১০০ বছর চলতে পারে এই পিচ ড্রপ এক্সপেরিমেন্ট । প্রায় এক শতক ধরে চলা এই পরীক্ষার নাম ‘পিচ ড্রপ এক্সপেরিমেন্ট’। যে পিচ দিয়ে রাস্তা তৈরি হয়Read more
পিচ ড্রপ এক্সপেরিমেন্ট হচ্ছে একটি দীর্ঘমেয়াদি পিচের পরীক্ষা , যা মধ্যদিয়ে বহু বছর ধরে পিচের প্রবাহ পরিমাপ করে। এই পরীক্ষাটি প্রায় ১০০ বছর ধরে চলছে। শুধু তাই নয় আরও ১০০ বছর চলতে পারে এই পিচ ড্রপ এক্সপেরিমেন্ট ।
প্রায় এক শতক ধরে চলা এই পরীক্ষার নাম ‘পিচ ড্রপ এক্সপেরিমেন্ট’। যে পিচ দিয়ে রাস্তা তৈরি হয়, তা দিয়েই এই পরীক্ষা চলছে বলে পরীক্ষাটির এ রকম নাম দেওয়া হয়েছিল।
কচু শাক কেন খাবেন?
কচুশাক একটি সহজলভ্য সবজি। কচুপাতা ভর্তা ও তরকারি বেশি জনপ্রিয়। ইলিশ,চিংড়ি, ছোট মাছ বা শুঁটকি মাছ দিয়ে কচুশাকের তরকারি বাংলাদেশে খুবই জনপ্রিয়। কচুশাককে অনেকেই গুরুত্ব দিতে চান না। তবে আপনি জানেন কি কচুশাকের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে। কিন্তু এই কচুশাকই দৈনন্দিন পুষ্টি চাহিদার অনেকখানি পূরণ করতে পারে। কচুRead more
কচুশাক একটি সহজলভ্য সবজি। কচুপাতা ভর্তা ও তরকারি বেশি জনপ্রিয়। ইলিশ,চিংড়ি, ছোট মাছ বা শুঁটকি মাছ দিয়ে কচুশাকের তরকারি বাংলাদেশে খুবই জনপ্রিয়।
কচুশাককে অনেকেই গুরুত্ব দিতে চান না। তবে আপনি জানেন কি কচুশাকের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে। কিন্তু এই কচুশাকই দৈনন্দিন পুষ্টি চাহিদার অনেকখানি পূরণ করতে পারে।
কচুশাকের পুষ্টিগুণ
কচুশাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ও খনিজ উপাদানসমূহ। প্রতি ১০০ গ্রাম কচুশাকে থাকে- ৬.৮ গ্রাম শর্করা, ৩.৯ গ্রাম প্রোটিন, ১০ মিলিগ্রাম লৌহ, শূন্য দশমিক ২২ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-১ (থায়ামিন), শূন্য দশমিক ২৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-২ (রাইবোফ্লেবিন), ১২ মিলিগ্রাম ভিটামিন ‘সি’, ১.৫ গ্রাম স্নেহ বা চর্বি, ২২৭ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম এবং ৫৬ কিলোক্যালরি খাদ্যশক্তি।
আসুন জেনে নিই কচুশাক কেন খাবেন-
রাতাকানা রোগ
কচুশাক ভিটামিন এ-এর খুব ভালো উৎস। রাতাকানা রোগসহ ভিটামিন এ-এর অভাবে হওয়া সব ধরনের রোগপ্রতিরোধে কচুশাক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কচুশাকে ভিটামিন-এ থাকে, যা আমাদের রাতকানা, ছানি পড়াসহ চোখের বিভিন্ন রোগপ্রতিরোধসহ দৃষ্টিশক্তি বাড়িয়ে দেয়।
হিমোগ্লোবিন
কচুশাক আয়রনসমৃদ্ধ বলে এর সমাদর অনেক বেশি। আমাদের শরীরে রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে সব ডাক্তারই কচুশাক খাওয়ার পরামর্শ দেন। কচুশাকে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে, তাই রক্তশূন্যতায় ভোগা রোগীদের জন্য কচুশাক খাওয়া একরকম আবশ্যক বললেই চলে।
মুখ ও ত্বকের রোগ
ভিটামিন এ-এর পাশাপাশি এতে রয়েছে ভিটামিন বি ও সি। তাই মুখ ও ত্বকের রোগপ্রতিরোধেও কচুশাক সমান ভূমিকা রাখে।
হৃদরোগ ও স্ট্রোক
কচুশাকে রয়েছে উচ্চমাত্রায় পটাশিয়াম, তাই হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমায়। তা ছাড়া কচুশাক খেলে রক্তের কোলেস্টরেল কমে তাই উচ্চরক্তচাপের রোগীদের জন্য কচুশাক এবং কচু বেশ উপকারী। নিয়মিত কচুশাক খেলে কোলন ক্যান্সার ও ব্রেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকিও কমে।
কোষ্ঠকাঠিন্য
কচুশাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার বা আঁশ থাকে, যা খাবারকে সহজে হজম করতে সাহায্য করে থাকে। যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা আছে, তারা কচুশাক খেতে পারেন।
শরীরে ক্ষত
কচুশাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘সি’ থাকায় এর লৌহ উপাদান আপনার দেহে সহজে আত্তীকরণ হয়ে যায়। তা ছাড়া ভিটামিন-সি শরীরের ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। তাই শিশুদের ছোটবেলা থেকেই কচুশাক খাওয়ানো উচিত।
অক্সিজেন সরবরাহ
আমাদের শরীরে অক্সিজেন সরবরাহ সচল রাখতে কচুশাক অনেক বেশি কার্যকর ভূমিকা পালন করে থাকে। এ শাকের আয়রন ও ফোলেট রক্তের পরিমাণ বাড়ায়। ফলে অক্সিজেন সংবহন পর্যাপ্ত থাকে। এতে উপস্থিত ভিটামিন কে রক্তপাতের সমস্যা প্রতিরোধ করে।
দাঁত ও হাড়ের গঠন
কচুশাকের সবচেয়ে বড় উপকারিতা হল এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাংগানিজ ও ফসফরাস। আমাদের দাঁত ও হাড়ের গঠন ও ক্ষয়রোগ প্রতিরোধে কচুশাকের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
গর্ভবতী নারী
কচুশাকে বিদ্যমান নানা রকমের ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান গর্ভবতী মা ও শিশুর জন্য অনেক উপকারী। কচুশাক সহজলভ্য, তাই দরিদ্র পরিবারের গর্ভবতী নারীরা ভিটামিন ও আয়রনের চাহিদা পূরণের জন্য কচু বা কচুশাক খেতে পারেন।
সতর্কতা
কচুশাক বা কচু খেলে অনেক সময় গলা চুলকায়। কারণ এতে অক্সলেট নামক উপাদান থাকে। তাই কচু রান্না করার সময় লেবুর রস বা সিরকা ব্যবহার করা উচিত। তবে যাদের শরীরে অ্যালার্জির সমস্যা আছে, তাদের কচু বা কচুশাক না খাওয়াই ভালো।
পাতা তুলে আনার পর অর্থাৎ রান্না করবার আগে প্রতি ১০০ গ্রাম কচু পাতায় থাকা পুষ্টি উপাদানঃ
রান্না করার পর প্রতি ১০০ গ্রাম কচু পাতায় থাকা পুষ্টি উপাদানের আনুমানিক পরিমাণঃ (তেল মশলা উপেক্ষা করা হয়েছে)
কচু শাকে কি থাকে যার কারনে পেট পরিস্কার হয়?
পাতা তুলে আনার পর অর্থাৎ রান্না করবার আগে প্রতি ১০০ গ্রাম কচু পাতায় থাকা পুষ্টি উপাদানঃ ক্যালোরি ৪২ পানি ৮৫.৭ গ্রাম মোট কার্বোহাইড্রেট ৬.৭ গ্রাম (ফাইবার ৩.৭ গ্রাম, চিনি ৩ গ্রাম) মোট ফ্যাট ০.৭ গ্রাম (স্যাচুরেটেড ফ্যাট ০.২ গ্রাম, ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড ৯৩ মিলিগ্রাম, ওমেগা-৬ ফ্যাটি এসিড ২১৪ মিলিগ্রাম) প্রRead more
পাতা তুলে আনার পর অর্থাৎ রান্না করবার আগে প্রতি ১০০ গ্রাম কচু পাতায় থাকা পুষ্টি উপাদানঃ
কচুশাকের পুষ্টিগুণ
কচুশাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ও খনিজ উপাদানসমূহ। প্রতি ১০০ গ্রাম কচুশাকে থাকে- ৬.৮ গ্রাম শর্করা, ৩.৯ গ্রাম প্রোটিন, ১০ মিলিগ্রাম লৌহ, শূন্য দশমিক ২২ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-১ (থায়ামিন), শূন্য দশমিক ২৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-২ (রাইবোফ্লেবিন), ১২ মিলিগ্রাম ভিটামিন ‘সি’, ১.৫ গ্রাম স্নেহ বা চর্বি, ২২৭ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম এবং ৫৬ কিলোক্যালরি খাদ্যশক্তি।
কচুশাক কেন খাবেন-
রাতাকানা রোগ
কচুশাক ভিটামিন এ-এর খুব ভালো উৎস। রাতাকানা রোগসহ ভিটামিন এ-এর অভাবে হওয়া সব ধরনের রোগপ্রতিরোধে কচুশাক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কচুশাকে ভিটামিন-এ থাকে, যা আমাদের রাতকানা, ছানি পড়াসহ চোখের বিভিন্ন রোগপ্রতিরোধসহ দৃষ্টিশক্তি বাড়িয়ে দেয়।
হিমোগ্লোবিন
কচুশাক আয়রনসমৃদ্ধ বলে এর সমাদর অনেক বেশি। আমাদের শরীরে রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে সব ডাক্তারই কচুশাক খাওয়ার পরামর্শ দেন। কচুশাকে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে, তাই রক্তশূন্যতায় ভোগা রোগীদের জন্য কচুশাক খাওয়া একরকম আবশ্যক বললেই চলে।
মুখ ও ত্বকের রোগ
ভিটামিন এ-এর পাশাপাশি এতে রয়েছে ভিটামিন বি ও সি। তাই মুখ ও ত্বকের রোগপ্রতিরোধেও কচুশাক সমান ভূমিকা রাখে।
হৃদরোগ ও স্ট্রোক
কচুশাকে রয়েছে উচ্চমাত্রায় পটাশিয়াম, তাই হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমায়। তা ছাড়া কচুশাক খেলে রক্তের কোলেস্টরেল কমে তাই উচ্চরক্তচাপের রোগীদের জন্য কচুশাক এবং কচু বেশ উপকারী। নিয়মিত কচুশাক খেলে কোলন ক্যান্সার ও ব্রেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকিও কমে।
কোষ্ঠকাঠিন্য
কচুশাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার বা আঁশ থাকে, যা খাবারকে সহজে হজম করতে সাহায্য করে থাকে। যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা আছে, তারা কচুশাক খেতে পারেন।
শরীরে ক্ষত
কচুশাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘সি’ থাকায় এর লৌহ উপাদান আপনার দেহে সহজে আত্তীকরণ হয়ে যায়। তা ছাড়া ভিটামিন-সি শরীরের ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। তাই শিশুদের ছোটবেলা থেকেই কচুশাক খাওয়ানো উচিত।
অক্সিজেন সরবরাহ
আমাদের শরীরে অক্সিজেন সরবরাহ সচল রাখতে কচুশাক অনেক বেশি কার্যকর ভূমিকা পালন করে থাকে। এ শাকের আয়রন ও ফোলেট রক্তের পরিমাণ বাড়ায়। ফলে অক্সিজেন সংবহন পর্যাপ্ত থাকে। এতে উপস্থিত ভিটামিন কে রক্তপাতের সমস্যা প্রতিরোধ করে।
দাঁত ও হাড়ের গঠন
কচুশাকের সবচেয়ে বড় উপকারিতা হল এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাংগানিজ ও ফসফরাস। আমাদের দাঁত ও হাড়ের গঠন ও ক্ষয়রোগ প্রতিরোধে কচুশাকের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
গর্ভবতী নারী
কচুশাকে বিদ্যমান নানা রকমের ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান গর্ভবতী মা ও শিশুর জন্য অনেক উপকারী। কচুশাক সহজলভ্য, তাই দরিদ্র পরিবারের গর্ভবতী নারীরা ভিটামিন ও আয়রনের চাহিদা পূরণের জন্য কচু বা কচুশাক খেতে পারেন।
সতর্কতা
কচুশাক বা কচু খেলে অনেক সময় গলা চুলকায়। কারণ এতে অক্সলেট নামক উপাদান থাকে। তাই কচু রান্না করার সময় লেবুর রস বা সিরকা ব্যবহার করা উচিত। তবে যাদের শরীরে অ্যালার্জির সমস্যা আছে, তাদের কচু বা কচুশাক না খাওয়াই ভালো।
See less