Hello,

Sign up to join our community!

Welcome Back,

Please sign in to your account!

Forgot Password,

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

Ask A Question

Please type your username.

Please type your E-Mail.

Please choose an appropriate title for the question so it can be answered easily.

Please choose the appropriate section so the question can be searched easily.

Please choose suitable Keywords Ex: question, poll.

Type the description thoroughly and in details.

Please briefly explain why you feel this question should be reported.

Please briefly explain why you feel this answer should be reported.

Please briefly explain why you feel this user should be reported.

What's your question?
  1. উত্তরঃ হুমায়ুন। ব্যাখ্যাঃ নাসিরুদ্দিন মুহম্মদ হুমায়ুন (মার্চ ৬, ১৫০৮ - ২৭ জানুয়ারী, ১৫৫৬) মুঘল সাম্রাজ্যের দ্বিতীয় সম্রাট, যিনি ১৫৩০ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ১৫৪০ খ্রিষ্টাব্দ এবং ১৫৫৫ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৫৫৬ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত দুই দফায় আধুনিক আফগানিস্তান, পাকিস্তান এবং ভারতের উত্তরাঞ্চলে রাজত্ব করেছেন।।Read more

    উত্তরঃ হুমায়ুন

    ব্যাখ্যাঃ নাসিরুদ্দিন মুহম্মদ হুমায়ুন (মার্চ ৬, ১৫০৮ – ২৭ জানুয়ারী, ১৫৫৬) মুঘল সাম্রাজ্যের দ্বিতীয় সম্রাট, যিনি ১৫৩০ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ১৫৪০ খ্রিষ্টাব্দ এবং ১৫৫৫ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৫৫৬ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত দুই দফায় আধুনিক আফগানিস্তান, পাকিস্তান এবং ভারতের উত্তরাঞ্চলে রাজত্ব করেছেন।

    ১৫৩৮ সালে মুঘল সম্রাট হুমায়ুন গৌড়ের সৌন্দর্য দেখে বাঙ্গালার নাম দেন ‘জান্নাতাবাদ’।

    See less
  2. উত্তরঃ ১৭৯৩ সালে। ব্যাখ্যাঃ ১৭৯৩ সালে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত লর্ড কর্নওয়ালিস কর্তৃক প্রবর্তিত হয়৷। লর্ড কর্নওয়ালিস ১৭৯৩ সালে (২৩ মার্চ) বাংলায় চিরস্থায়ী ভূমি ব্যবস্থা প্রবর্তন করেন।

    উত্তরঃ ১৭৯৩ সালে

    ব্যাখ্যাঃ ১৭৯৩ সালে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত লর্ড কর্নওয়ালিস কর্তৃক প্রবর্তিত হয়৷

    লর্ড কর্নওয়ালিস ১৭৯৩ সালে (২৩ মার্চ) বাংলায় চিরস্থায়ী ভূমি ব্যবস্থা প্রবর্তন করেন।

    See less
  3. উত্তরঃ কলা  কলা জাতের আরো কিছু নাম দুধসর, দুধসাগর, চিনিচাম্পা, কবরী, চন্দন কবরী, জাবকাঠালী ব্যাখ্যাঃ ফল (Fruit) ফলের উৎস ও প্রকৃতি অনুসারে ফলকে তিনটি প্রধান শ্রেণিতে বিভক্ত করা হয়েছে। যথা- সরল ফল, গুচ্ছ ফল ও যৌগিক ফল। সাধারণত ফলের অংশ ৩ অংশ থাকে। যথা- বহিঃত্বক (Exocarp), মধ্যত্বক (Mesocarp) এবং অন্Read more

    উত্তরঃ কলা 

    কলা জাতের আরো কিছু নাম দুধসর, দুধসাগর, চিনিচাম্পা, কবরী, চন্দন কবরী, জাবকাঠালী

    ব্যাখ্যাঃ

    ফল (Fruit)

    ফলের উৎস ও প্রকৃতি অনুসারে ফলকে তিনটি প্রধান শ্রেণিতে বিভক্ত করা হয়েছে। যথা- সরল ফল, গুচ্ছ ফল ও যৌগিক ফল। সাধারণত ফলের অংশ ৩ অংশ থাকে। যথা- বহিঃত্বক (Exocarp), মধ্যত্বক (Mesocarp) এবং অন্তঃত্বক (Endocarp)।

     

    সরল ফল: যে ফল একটি ফুলের একটি মাত্র গর্ভপত্র বা একাধিক যুক্ত গর্ভপত্রবিশিষ্ট ডিম্বাশয় থেকে সৃষ্টি হয়, তাকে সরল ফল বলে। যেমন- আম, জাম, কলা, মটর, শিম, তেঁড়স, সরিষা ইত্যাদি।

     

    গুচ্ছফল: যে ফল একটি ফুলের একাধিক মুক্ত গর্ভপত্রবিশিষ্ট ডিম্বাশয় হতে উৎপন্ন হয় তাকে গুচ্ছ ফল বলে। যেমন- আতা, পদ্ম, চম্পা, নয়নতারা, আকন্দ, আতা, শরীফা প্রভৃতি।

     

    যৌগিক ফল: যখন একটি পুষ্পমঞ্জুরির সব ফুল মিলে একটি ফলে পরিণত হয়, তখন তাকে যৌগিক ফল বলে। যৌগিক ফলের ভিতরে অসংখ্য বীজ থাকে। যেমন- আনারস, কাঁঠাল, ডুমুর ইত্যাদি।

     

    বীজের বিস্তরণ

    মাতৃ উদ্ভিদ হতে ফল ও বীজ বিভিন্ন উপায়ে দূর-দূরান্তে ছড়িয়ে পড়াকে বীজের বিস্তরণ বলা হয়। যেমন- বটের বীজের বিস্তার ঘটে পাখির সাহায্যে।

    See less
  4. উত্তরঃ দু'টি উন্নত জাতের গমশস্য ব্যাখ্যাঃ বলাকা ও দোয়েল উন্নত জাতের গমের নাম। উন্নত জাতের গম বাদে এগুলো পাখির নাম। যখন উন্নত জাতের শস্যের কথা বলবে তখন উত্তর গম হবে।

    উত্তরঃ দু’টি উন্নত জাতের গমশস্য

    ব্যাখ্যাঃ বলাকা ও দোয়েল উন্নত জাতের গমের নাম। উন্নত জাতের গম বাদে এগুলো পাখির নাম। যখন উন্নত জাতের শস্যের কথা বলবে তখন উত্তর গম হবে।

    See less
  5. This answer was edited.

    উত্তরঃ মির্জা আহমেদ খান ব্যাখ্যাঃ ১৮ শতকে মির্জা আহমেদ জান ঢাকার বিখ্যাত তারা মসজিদ নির্মাণ করেন । তারা মসজিদ পুরান ঢাকার আরমানিটোলায় আবুল খয়রাত সড়কে অবস্থিত। সাদা মার্বেলের গম্বুজের ওপর নীলরঙা তারায় খচিত এ মসজিদ নির্মিত হয় আঠারো শতকের প্রথম দিকে। মসজিদের গায়ে এর নির্মাণ-তারিখ খোদাই করা ছিল নাRead more

    উত্তরঃ মির্জা আহমেদ খান

    ব্যাখ্যাঃ ১৮ শতকে মির্জা আহমেদ জান ঢাকার বিখ্যাত তারা মসজিদ নির্মাণ করেন ।

    তারা মসজিদ পুরান ঢাকার আরমানিটোলায় আবুল খয়রাত সড়কে অবস্থিত। সাদা মার্বেলের গম্বুজের ওপর নীলরঙা তারায় খচিত এ মসজিদ নির্মিত হয় আঠারো শতকের প্রথম দিকে। মসজিদের গায়ে এর নির্মাণ-তারিখ খোদাই করা ছিল না। জানা যায়, আঠারো শতকে ঢাকার ‘মহল্লা আলে আবু সাঈয়ীদ’-এ (পরে যার নাম আরমানিটোলা হয়) আসেন জমিদার মির্জা গোলাম পীর (মির্জা আহমদ জান)। ঢাকার ধণাঢ্য ব্যক্তি মীর আবু সাঈয়ীদের নাতি ছিলেন তিনি। মির্জা মসজিদ নির্মাণ করেন। ‌মির্জা সাহেবের মসজিদ হিসেবে এটি তখন বেশ পরিচিতি পায়। ১৮৬০ সালে মারা যান মির্জা গোলাম পীর। পরে, ১৯২৬ সালে, ঢাকার তৎকালীন স্থানীয় ব্যবসায়ী, আলী জান বেপারী মসজিদটির সংস্কার করেন। সে সময় জাপানের রঙিন চিনি-টিকরি পদার্থ ব্যবহৃত হয় মসজিদটির মোজাইক কারুকাজে।

    See less
  6. উত্তরঃ ১৯২১ সালে ব্যাখ্যাঃ নাথান কমিশন ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের উদ্দেশ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য ১৯১২ সালের ২৭ মে বঙ্গীয় সরকার কর্তৃক গঠিত কমিশন। তেরো সদস্য বিশিষ্ট কমিশনের প্রেসিডেন্ট ছিলেন আর. নাথানিয়েল।

    উত্তরঃ ১৯২১ সালে

    ব্যাখ্যাঃ নাথান কমিশন ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের উদ্দেশ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য ১৯১২ সালের ২৭ মে বঙ্গীয় সরকার কর্তৃক গঠিত কমিশন। তেরো সদস্য বিশিষ্ট কমিশনের প্রেসিডেন্ট ছিলেন আর. নাথানিয়েল।

    See less
  7. উত্তরঃ বিজয়পুরে ব্যাখ্যাঃ বিজয়পুর- চীনা মাটি ( বাংলাদেশ) রানিগঞ্জ - কয়লা খনি ( ভারত) বিয়ানি বাজার- গ্যাস, তেল, কমলালেবু,আনারস (সিলেট)

    উত্তরঃ বিজয়পুরে

    ব্যাখ্যাঃ

    বিজয়পুর- চীনা মাটি ( বাংলাদেশ)

    রানিগঞ্জ – কয়লা খনি ( ভারত)

    বিয়ানি বাজার- গ্যাস, তেল, কমলালেবু,আনারস (সিলেট)

    See less
  8. উত্তরঃ সোমপুর বিহার।  ব্যাখ্যাঃ পাল বংশের দ্বিতীয় রাজা ধর্মপাল সোমপুর বিহার নির্মাণ করেন। ১৮৭৯ খ্রিষ্টাব্দে আলেকজান্ডার কানিংহাম এটি আবিষ্কার করেন।

    উত্তরঃ সোমপুর বিহার। 

    ব্যাখ্যাঃ পাল বংশের দ্বিতীয় রাজা ধর্মপাল সোমপুর বিহার নির্মাণ করেন। ১৮৭৯ খ্রিষ্টাব্দে আলেকজান্ডার কানিংহাম এটি আবিষ্কার করেন।

    See less
  9. উত্তরঃ আকবর ব্যাখ্যাঃ সম্রাট আকবরের আদেশ মতে রাজকীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানী ফতেহউল্লাহ সিরাজি সৌর সন এবং আরবি হিজরী সনের উপর ভিত্তি করে নতুন বাংলা সনের নিয়ম বিনির্মাণ করেন। ১৫৮৪ খ্রিষ্টাব্দের ১০ই মার্চ বা ১১ই মার্চ থেকে বাংলা সন গণনা শুরু হয়। তবে এই গণনা পদ্ধতি কার্যকর করা হয় আকবরের সিংহাসন আরোহণের সমযRead more

    উত্তরঃ আকবর

    ব্যাখ্যাঃ সম্রাট আকবরের আদেশ মতে রাজকীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানী ফতেহউল্লাহ সিরাজি সৌর সন এবং আরবি হিজরী সনের উপর ভিত্তি করে নতুন বাংলা সনের নিয়ম বিনির্মাণ করেন। ১৫৮৪ খ্রিষ্টাব্দের ১০ই মার্চ বা ১১ই মার্চ থেকে বাংলা সন গণনা শুরু হয়। তবে এই গণনা পদ্ধতি কার্যকর করা হয় আকবরের সিংহাসন আরোহণের সময় (৫ই নভেম্বর, ১৫৫৬) থেকে। প্রথমে এই সনের নাম ছিল ফসলি সন, পরে “বঙ্গাব্দ” বা বাংলা বর্ষ নামে পরিচিত হয়।

    See less
  10. উত্তরঃ পর্তুগিজরা ব্যাখ্যাঃ প্রথম পর্তুগিজ বণিক যোয়াও কোয়েলহো ১৫১৬ খ্রিস্টাব্দের দিকে গঙ্গায় এসে পৌঁছেন। ১৪৯৮ সালে ভাস্কো দা গামা প্রথম ভারত বর্ষে আসার জলপথ আবিষ্কার করেন। শেষে আসে ফরাশী রা।

    উত্তরঃ পর্তুগিজরা

    ব্যাখ্যাঃ প্রথম পর্তুগিজ বণিক যোয়াও কোয়েলহো ১৫১৬ খ্রিস্টাব্দের দিকে গঙ্গায় এসে পৌঁছেন। ১৪৯৮ সালে ভাস্কো দা গামা প্রথম ভারত বর্ষে আসার জলপথ আবিষ্কার করেন। শেষে আসে ফরাশী রা।

    See less

Latest News & Updates

  1. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পারিবারিক পদবী ছিল কুশারী।  ”ঠাকুর” পরিবারের আসল পদবি ছিল - - কুশারী। বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ প্রতিভা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম ঠাকুর পরিবারের। তাদের পরিবারটি পিরালী ব্রাহ্মণ বংশের ছিল। তবে ঠাকুর পরিবারের আসল পদবি ছিল কুশারী।

    রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পারিবারিক পদবী ছিল কুশারী। 

    ”ঠাকুর” পরিবারের আসল পদবি ছিল – – কুশারী।

    বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ প্রতিভা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম ঠাকুর পরিবারের। তাদের পরিবারটি পিরালী ব্রাহ্মণ বংশের ছিল। তবে ঠাকুর পরিবারের আসল পদবি ছিল কুশারী।

    See less
  2. পৃথিবীর গভীরতম হ্রদ বৈকাল হ্রদ। বৈকাল হ্রদ রাশিয়ার সাইবেরিয়ার দক্ষিণভাগে অবস্থিত একটি সুপেয় পানির হ্রদ। এটি বিশ্বের গভীরতম হ্রদ। ১৯৯৬ সাল ইউনেস্কো এটিকে ৭৫৪ তম বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে ঘোষণা করে।

    পৃথিবীর গভীরতম হ্রদ বৈকাল হ্রদ

    বৈকাল হ্রদ রাশিয়ার সাইবেরিয়ার দক্ষিণভাগে অবস্থিত একটি সুপেয় পানির হ্রদ। এটি বিশ্বের গভীরতম হ্রদ। ১৯৯৬ সাল ইউনেস্কো এটিকে ৭৫৪ তম বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে ঘোষণা করে।

    See less
  3. উত্তরঃ হাজার হ্রদের দেশ ফিনল্যান্ড। ফিনল্যান্ড একটি নিম্নভূমি অঞ্চল। কয়েক হাজার বছর আগেও এটি বরফে ঢাকা ছিল। বরফের চাপে এখানকার ভূমি স্থানে স্থানে দেবে গিয়ে হাজার হাজার হ্রদের সৃষ্টি করেছে। দেশটির সরকারি নাম ফিনল্যান্ড প্রজাতন্ত্র। তবে ফিনীয়রা নিজেদের দেশকে সুওমি বলে ডাকে। সুওমি শব্দের অর্থ হ্রদ ওRead more

    উত্তরঃ হাজার হ্রদের দেশ ফিনল্যান্ড।

    ফিনল্যান্ড একটি নিম্নভূমি অঞ্চল। কয়েক হাজার বছর আগেও এটি বরফে ঢাকা ছিল। বরফের চাপে এখানকার ভূমি স্থানে স্থানে দেবে গিয়ে হাজার হাজার হ্রদের সৃষ্টি করেছে। দেশটির সরকারি নাম ফিনল্যান্ড প্রজাতন্ত্র। তবে ফিনীয়রা নিজেদের দেশকে সুওমি বলে ডাকে। সুওমি শব্দের অর্থ হ্রদ ও জলাভূমির দেশ।

    See less
Explore Our Blog