Hello,

Sign up to join our community!

Welcome Back,

Please sign in to your account!

Forgot Password,

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

Ask A Question

Please type your username.

Please type your E-Mail.

Please choose an appropriate title for the question so it can be answered easily.

Please choose the appropriate section so the question can be searched easily.

Please choose suitable Keywords Ex: question, poll.

Type the description thoroughly and in details.

Please briefly explain why you feel this question should be reported.

Please briefly explain why you feel this answer should be reported.

Please briefly explain why you feel this user should be reported.

What's your question?
  1. ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের দায়িত্ব ও কর্তব্য গুলো হলঃ ইউনিয়ন পরিষদের সকল কাজেরকেন্দ্রবিন্দু হলেন চেয়ারম্যান। তিনি পরিষদের প্রধান নির্বাহী,পরিষদেরযেকোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য চেয়ারম্যানের অনুমোদন দরকার হয়। এক কথায়পৌর,উন্নয়ন,রাজস্ব,প্রশাসন সহ ইউনিয়নের সব ধরণের  কাজ তদারক করার দায়িত্বচেয়ারম্যানের।   প্রশRead more

    ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের দায়িত্ব ও কর্তব্য গুলো হলঃ


    ইউনিয়ন পরিষদের সকল কাজেরকেন্দ্রবিন্দু হলেন চেয়ারম্যান। তিনি পরিষদের প্রধান নির্বাহী,পরিষদেরযেকোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য চেয়ারম্যানের অনুমোদন দরকার হয়। এক কথায়পৌর,উন্নয়ন,রাজস্ব,প্রশাসন সহ ইউনিয়নের সব ধরণের  কাজ তদারক করার দায়িত্বচেয়ারম্যানের। 

    •  প্রশাসনিক কার্যক্রম
    •  গণসংযোগ কার্যক্রম
    •  রাজস্ব ও বাজেট সংক্রান্ত কার্যক্রম
    •  উন্নয়নমূলক কার্যক্রম
    •  বিচার বিষয়ক কার্যক্রম
    •  অন্যান্য দায়িত্ব ও কর্তব্য
    •  সচরাচর জিজ্ঞাসা

    প্রশাসনিক কার্যক্রম

    • ইউনিয়ন পরিষদের কাজ পরিচালনার জন্যসচিব,গ্রাম পুলিশ এবং অন্যান্য কর্মচারীদের নিয়ে একটি অফিস আছে। চেয়ারম্যানঅফিসের কর্মীদের পরিচালনা করা,ছুটি ও বেতন দেওয়া এবং তারা যথাযথভাবে কাজকরছে কিনা তা তদারক করেন।
    • ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সভা আহবানএবং সভার আলোচনার বিষয় ঠিক করেন। তিনি সভার সভাপতিত্ব  করেন। সাধারণতইউনিয়ন পরিষদ অফিসে সভা করা হয়। কিন্তু কোন কারনে তা সম্ভব না হলেচেয়ারম্যান সভার স্থান নির্ধারণ করেন। বিভিন্ন সমস্যা সম্পর্কে সদস্যদেরমতামত নেওয়ার পর চেয়ারম্যান সমাধানের উপায় নির্দেশ করেন।
    • গ্রাম পুলিশ নিয়োগের জন্য প্রার্থীতালিকা (সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের নাগরিকদের মধ্য থেকে) তৈরি ও উপজেলানির্বাহী কর্মকর্তার কাছে পাঠানোর দায়িত্ব ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কতৃর্ক মনোনীত প্রার্থীদের নিয়োগের ব্যবস্থাকরেন চেয়ারম্যান।
    • ইউনিয়ন পরিষদের বিভিন্ন স্ট্যান্ডিং কমিটি ও সাব কমিটির কার্যক্রম দেখাশুনা ও নিয়ন্ত্রণ করেন চেয়ারম্যান।
    • ইউনিয়ন পরিষদের এবং সরকারী কর্মচারীদের দায়িত্ব পালনে সহযোগিতা করেন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান।
    • গ্রাম পুলিশের সহায়তায় এলাকার শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা করেন।
    • বিভিন্ন সময়ে ঘোষিত সরকারী আইন ও সার্কুলার অনুযায়ী অর্পিত অন্যান্য প্রশাসনিক দায়িত্বও পালন করেন চেয়ারম্যান।
    • সভার কার্য বিবরণী সকল সদস্যের কাছে পৌছানোর বিষয়টি তদারক করেন চেয়ারম্যান। 

    গণসংযোগ কার্যক্রম

    • ইউনিয়ন পরিষদ অফিস এবং সহজে দেখা যায়এমন অন্য কোন জায়গায় চেয়ারম্যান ‘‘এক নজরে ইউনিয়ন পরিষদ’’ নামে বোর্ডটানানোর ব্যবস্থা  করেন। এথেকে জনগণ ইউনিয়ন পরিষদের গত কয়েক বছরের উন্নয়ন ওসেবামূলক কাজ এবং বর্তমান সময়ের পরিকল্পনার ব্যাপারে সহজে জানতে পারে।
    • চেয়ারম্যান পরিষদের বিভিন্ন সিদ্ধান্ত জনগণকে জানানোর জন্য নোটিশ বোর্ডে নোটিশ প্রদানের ব্যবস্থা করেন।
    • চেয়ারম্যান রেডিও,টেলিভিশন ও সংবাদপত্র শ্রবণ, দর্শন এবং পড়ার ব্যবস্থা করেন। এর মাধ্যমে জনগণ সরকারেরবিভিন্ন কর্মসূচি সম্পর্কে সহজে জানতে পারে।
    • এলাকার অপরাধ দমন, শান্তি শৃঙ্খলারক্ষা এবং দাঙ্গা-হাঙ্গামা প্রতিরোধ করার জন্য চেয়ারম্যান থানার ভারপ্রাপ্তকর্মকর্তার নিকট থেকে সহযোগিতা গ্রহণ করেন।
    • কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ, মহামারী বা সংক্রামক রোগ এবং ফসলে পোকার আক্রমণদেখা দিলে চেয়ারম্যান উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানান।
    • ইউনিয়নে কৃষি,মাছচাষ,পশু পালন ও বনজসম্পদ উন্নয়নের জন্য তিনি স্থানীয় কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করেএলাকার জনসাধারণকে সহায়তা করেন।
    • পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের সহায়তা করেন এবং এ বিষয়ে জনসাধারণকে উদ্বুদ্ধ করেন।
    • সরকারের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করেন।

     

    রাজস্ব ও বাজেট সংক্রান্ত কার্যক্রম

    • ইউনিয়ন পরিষদের আয়ের নিজস্ব উৎসেরমধ্যে আছে কর, রেট এবং ফি। এর বাইরে পরিষদ প্রতি বছর সরকার থেকে অনুদানপায়। চেয়ারম্যান পরিষদের সদস্য এবং এলাকার গণ্যমাণ্য ব্যক্তিদের সাথেপরামর্শ করে  কর, রেট ও ফি ইত্যাদি ধার্য করেন।
    • রাজস্ব আদায়ের জন্য চেয়ারম্যান আদায়কারী নিয়োগ ও তার কাজের দেখাশুনা করেন।
    • ইউনিয়ন পরিষদের বিশেষ সভায়চেয়ারম্যান বাজেট পেশ করেন। সদস্যদের মতামত নেওয়ার পর প্রয়োজনীয় সংশোধনীসাপেক্ষে বাজেট অনুমোদনের জন্য জেলা প্রশাসকের নিকট পাঠিয়ে দেন।

    উন্নয়নমূলক কার্যক্রম

    • রাস্তা,খাল,সাঁকো তৈরি ও মেরামতের জন্য চেয়ারম্যান স্থানীয় পরিকল্পনা গ্রহণ ও তা বাস্তবায়ন করেন। 
    • পল্লীপূর্ত কর্মসূচী এবং কাজেরবিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচীসহ অন্যান্য কর্মসূচীর মাধ্যমে খাল খনন,পুনঃখনন এবংভৌত অবকাঠামো তৈরিতে চেযারম্যান সহযোগিতা করেন।
    • রাস্তার পাশে বাতি জ্বালানো, গাছলাগানো,এলাকা পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখা, পুকুর ও খালবিলের কচুরিপানাপরিস্কার এবং সরকারী জমি ও সম্পত্তি রক্ষা করার ব্যবস্থা করেন চেয়ারম্যান।তিনি যাতায়াত ব্যবস্থার উন্নয়নেও ভূমিকা রাখেন। 

    বিচার বিষয়ক কার্যাবলী

    • চেয়ারম্যান গ্রাম আদালতের চেয়ারম্যান হিসেবে বিভিন্ন মামলা মোকদ্দমা নিস্পত্তি করেন।
    • চেয়ারম্যান ছোটখাট ঝগড়া-বিবাদ, দাংগা-হাংগামা ও জমিজমা সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় ব্যক্তিগত উদ্যোগে সালিশের মাধ্যমে নিস্পত্তি করেন।

    অন্যান্য দায়িত্ব ও কর্তব্য

    • চেয়রম্যান জন্ম-মৃত্যু এবং মৃত ব্যক্তির পোষ্য সংক্রান্ত উত্তরাধিকার, জাতীয়তা ও চারিত্রিক সনদ পত্র প্রদান করেন।
    • অর্থ ও সংস্থাপন স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
    • ইউনিয়নে কর্মরত বিভিন্ন সংস্থার কাজসম্পর্কে পরিষদে আলোচনা এবং প্রয়োজনবোধে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকটসুপারিশ/ প্রতিবেদন প্রেরণ করেন।
    • রিলিফ সামগ্রী বিতরণ, চিকিৎসার জন্যরোগীদের স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যাওয়ার পরামর্শ প্রদান, বন্যা ও মহামারীনিয়ন্ত্রণ,নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধের ব্যবস্থা করেন।
    • খাস জমি বন্টন ও ভূমিহীন কৃষক চিহ্নত করেন।
    See less
  2. ইউনিয়ন প্রধানকে চেয়ারম্যান বলে। চেয়ারম্যানের দায়িত্ব ও কর্তব্য ইউনিয়ন পরিষদের সকল কাজেরকেন্দ্রবিন্দু হলেন চেয়ারম্যান। তিনি পরিষদের প্রধান নির্বাহী,পরিষদেরযেকোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য চেয়ারম্যানের অনুমোদন দরকার হয়। এক কথায়পৌর,উন্নয়ন,রাজস্ব,প্রশাসন সহ ইউনিয়নের সব ধরণের  কাজ তদারক করার দায়িত্বচেয়ারম্যাRead more

    ইউনিয়ন প্রধানকে চেয়ারম্যান বলে।

    চেয়ারম্যানের দায়িত্ব ও কর্তব্য


    ইউনিয়ন পরিষদের সকল কাজেরকেন্দ্রবিন্দু হলেন চেয়ারম্যান। তিনি পরিষদের প্রধান নির্বাহী,পরিষদেরযেকোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য চেয়ারম্যানের অনুমোদন দরকার হয়। এক কথায়পৌর,উন্নয়ন,রাজস্ব,প্রশাসন সহ ইউনিয়নের সব ধরণের  কাজ তদারক করার দায়িত্বচেয়ারম্যানের। 

    •  প্রশাসনিক কার্যক্রম
    •  গণসংযোগ কার্যক্রম
    •  রাজস্ব ও বাজেট সংক্রান্ত কার্যক্রম
    •  উন্নয়নমূলক কার্যক্রম
    •  বিচার বিষয়ক কার্যক্রম
    •  অন্যান্য দায়িত্ব ও কর্তব্য
    •  সচরাচর জিজ্ঞাসা

    প্রশাসনিক কার্যক্রম

    • ইউনিয়ন পরিষদের কাজ পরিচালনার জন্যসচিব,গ্রাম পুলিশ এবং অন্যান্য কর্মচারীদের নিয়ে একটি অফিস আছে। চেয়ারম্যানঅফিসের কর্মীদের পরিচালনা করা,ছুটি ও বেতন দেওয়া এবং তারা যথাযথভাবে কাজকরছে কিনা তা তদারক করেন।
    • ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সভা আহবানএবং সভার আলোচনার বিষয় ঠিক করেন। তিনি সভার সভাপতিত্ব  করেন। সাধারণতইউনিয়ন পরিষদ অফিসে সভা করা হয়। কিন্তু কোন কারনে তা সম্ভব না হলেচেয়ারম্যান সভার স্থান নির্ধারণ করেন। বিভিন্ন সমস্যা সম্পর্কে সদস্যদেরমতামত নেওয়ার পর চেয়ারম্যান সমাধানের উপায় নির্দেশ করেন।
    • গ্রাম পুলিশ নিয়োগের জন্য প্রার্থীতালিকা (সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের নাগরিকদের মধ্য থেকে) তৈরি ও উপজেলানির্বাহী কর্মকর্তার কাছে পাঠানোর দায়িত্ব ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কতৃর্ক মনোনীত প্রার্থীদের নিয়োগের ব্যবস্থাকরেন চেয়ারম্যান।
    • ইউনিয়ন পরিষদের বিভিন্ন স্ট্যান্ডিং কমিটি ও সাব কমিটির কার্যক্রম দেখাশুনা ও নিয়ন্ত্রণ করেন চেয়ারম্যান।
    • ইউনিয়ন পরিষদের এবং সরকারী কর্মচারীদের দায়িত্ব পালনে সহযোগিতা করেন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান।
    • গ্রাম পুলিশের সহায়তায় এলাকার শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা করেন।
    • বিভিন্ন সময়ে ঘোষিত সরকারী আইন ও সার্কুলার অনুযায়ী অর্পিত অন্যান্য প্রশাসনিক দায়িত্বও পালন করেন চেয়ারম্যান।
    • সভার কার্য বিবরণী সকল সদস্যের কাছে পৌছানোর বিষয়টি তদারক করেন চেয়ারম্যান। 

    গণসংযোগ কার্যক্রম

    • ইউনিয়ন পরিষদ অফিস এবং সহজে দেখা যায়এমন অন্য কোন জায়গায় চেয়ারম্যান ‘‘এক নজরে ইউনিয়ন পরিষদ’’ নামে বোর্ডটানানোর ব্যবস্থা  করেন। এথেকে জনগণ ইউনিয়ন পরিষদের গত কয়েক বছরের উন্নয়ন ওসেবামূলক কাজ এবং বর্তমান সময়ের পরিকল্পনার ব্যাপারে সহজে জানতে পারে।
    • চেয়ারম্যান পরিষদের বিভিন্ন সিদ্ধান্ত জনগণকে জানানোর জন্য নোটিশ বোর্ডে নোটিশ প্রদানের ব্যবস্থা করেন।
    • চেয়ারম্যান রেডিও,টেলিভিশন ও সংবাদপত্র শ্রবণ, দর্শন এবং পড়ার ব্যবস্থা করেন। এর মাধ্যমে জনগণ সরকারেরবিভিন্ন কর্মসূচি সম্পর্কে সহজে জানতে পারে।
    • এলাকার অপরাধ দমন, শান্তি শৃঙ্খলারক্ষা এবং দাঙ্গা-হাঙ্গামা প্রতিরোধ করার জন্য চেয়ারম্যান থানার ভারপ্রাপ্তকর্মকর্তার নিকট থেকে সহযোগিতা গ্রহণ করেন।
    • কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ, মহামারী বা সংক্রামক রোগ এবং ফসলে পোকার আক্রমণদেখা দিলে চেয়ারম্যান উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানান।
    • ইউনিয়নে কৃষি,মাছচাষ,পশু পালন ও বনজসম্পদ উন্নয়নের জন্য তিনি স্থানীয় কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করেএলাকার জনসাধারণকে সহায়তা করেন।
    • পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের সহায়তা করেন এবং এ বিষয়ে জনসাধারণকে উদ্বুদ্ধ করেন।
    • সরকারের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করেন।

     

    রাজস্ব ও বাজেট সংক্রান্ত কার্যক্রম

    • ইউনিয়ন পরিষদের আয়ের নিজস্ব উৎসেরমধ্যে আছে কর, রেট এবং ফি। এর বাইরে পরিষদ প্রতি বছর সরকার থেকে অনুদানপায়। চেয়ারম্যান পরিষদের সদস্য এবং এলাকার গণ্যমাণ্য ব্যক্তিদের সাথেপরামর্শ করে  কর, রেট ও ফি ইত্যাদি ধার্য করেন।
    • রাজস্ব আদায়ের জন্য চেয়ারম্যান আদায়কারী নিয়োগ ও তার কাজের দেখাশুনা করেন।
    • ইউনিয়ন পরিষদের বিশেষ সভায়চেয়ারম্যান বাজেট পেশ করেন। সদস্যদের মতামত নেওয়ার পর প্রয়োজনীয় সংশোধনীসাপেক্ষে বাজেট অনুমোদনের জন্য জেলা প্রশাসকের নিকট পাঠিয়ে দেন।

    উন্নয়নমূলক কার্যক্রম

    • রাস্তা,খাল,সাঁকো তৈরি ও মেরামতের জন্য চেয়ারম্যান স্থানীয় পরিকল্পনা গ্রহণ ও তা বাস্তবায়ন করেন। 
    • পল্লীপূর্ত কর্মসূচী এবং কাজেরবিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচীসহ অন্যান্য কর্মসূচীর মাধ্যমে খাল খনন,পুনঃখনন এবংভৌত অবকাঠামো তৈরিতে চেযারম্যান সহযোগিতা করেন।
    • রাস্তার পাশে বাতি জ্বালানো, গাছলাগানো,এলাকা পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখা, পুকুর ও খালবিলের কচুরিপানাপরিস্কার এবং সরকারী জমি ও সম্পত্তি রক্ষা করার ব্যবস্থা করেন চেয়ারম্যান।তিনি যাতায়াত ব্যবস্থার উন্নয়নেও ভূমিকা রাখেন। 

    বিচার বিষয়ক কার্যাবলী

    • চেয়ারম্যান গ্রাম আদালতের চেয়ারম্যান হিসেবে বিভিন্ন মামলা মোকদ্দমা নিস্পত্তি করেন।
    • চেয়ারম্যান ছোটখাট ঝগড়া-বিবাদ, দাংগা-হাংগামা ও জমিজমা সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় ব্যক্তিগত উদ্যোগে সালিশের মাধ্যমে নিস্পত্তি করেন।

    অন্যান্য দায়িত্ব ও কর্তব্য

    • চেয়রম্যান জন্ম-মৃত্যু এবং মৃত ব্যক্তির পোষ্য সংক্রান্ত উত্তরাধিকার, জাতীয়তা ও চারিত্রিক সনদ পত্র প্রদান করেন।
    • অর্থ ও সংস্থাপন স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
    • ইউনিয়নে কর্মরত বিভিন্ন সংস্থার কাজসম্পর্কে পরিষদে আলোচনা এবং প্রয়োজনবোধে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকটসুপারিশ/ প্রতিবেদন প্রেরণ করেন।
    • রিলিফ সামগ্রী বিতরণ, চিকিৎসার জন্যরোগীদের স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যাওয়ার পরামর্শ প্রদান, বন্যা ও মহামারীনিয়ন্ত্রণ,নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধের ব্যবস্থা করেন।
    • খাস জমি বন্টন ও ভূমিহীন কৃষক চিহ্নত করেন।
    See less
  3. সাইকেল তো একটি ইংরেজি শব্দ। কখনও ভেবেছেন সাইকেলের বাংলা কী? সাইকেলের বাংলা নাম হল ‘দ্বিচক্রযান’।  খুব সহজ ও ছোট ভাষাতেই ব্যক্ত করা যায় দুটি চাকার এই বাহনটিকে। ‘দ্বি’ কথার অর্থ হল দুটি। অন্যদিকে ‘চক্র’ কথার মাধ্যমে চাকাকে বোঝানো হয়। আর যান শব্দের মানে তো প্রায় প্রত্যেকটি মানুষেরই জানা। তাই, সাইকেলকRead more

    সাইকেল তো একটি ইংরেজি শব্দ। কখনও ভেবেছেন সাইকেলের বাংলা কী?

    সাইকেলের বাংলা নাম হল ‘দ্বিচক্রযান’। 

    খুব সহজ ও ছোট ভাষাতেই ব্যক্ত করা যায় দুটি চাকার এই বাহনটিকে। ‘দ্বি’ কথার অর্থ হল দুটি। অন্যদিকে ‘চক্র’ কথার মাধ্যমে চাকাকে বোঝানো হয়। আর যান শব্দের মানে তো প্রায় প্রত্যেকটি মানুষেরই জানা। তাই, সাইকেলকে বাংলায় বলা হয় দ্বিচক্রযান। ‘সাইকেল’ শব্দটির আসলে বাংলা ভাষার ক্ষেত্রে অনুপ্রবেশ ঘটেছে। তাই, পরিবেশ দূষণরোধকারী এই পরিবাহকটিকে আমরা দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার করে থাকলেও অনেকেই হয়তো জানি না এর বাংলা প্রতিশব্দ!

    অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কথায়, আধুনিক সভ্যতার শ্রেষ্ঠ আবিষ্কারগুলোর মধ্যে অন্যতম হল বাইসাইকেল। তাতে তেল লাগেনা, কয়লা লাগেনা, মানুষটা বলতে গেলে নিজের পায়েই চলছে, কিন্তু গতি কত বেড়ে গেছে। পাশাপাশি তিনি আরোও বলেছিলেন, সবচেয়ে বড় কথা সাইকেলের মূল্য থেকে শুরু করে খরচ সবটাই সমাজের সব শ্রেণির মানুষের হাতের নাগালের মধ্যে। আজকের যুগে আমরা সাইকেল ছাড়া জীবন ভাবতেই পারি না। তবুও সাইকেলের বাংলা নাম জিজ্ঞেস করলেই হোঁচট খাবে অনেকেই।

    সাইকেল (Bicycle)। চার অক্ষরের ছোট্ট একটা শব্দ। কিন্তু এই ছোট্ট শব্দের আড়ালে লুকিয়ে রয়েছে হাজার হাজার মানুষের রোজগার জীবন যুদ্ধের কাহিনী। যাতায়াতের ক্ষেত্রে অন্যতম প্রধান মাধ্যম সাইকেল চালানো যেমন সহজ ঠিক তেমনভাবেই আমজনতার পক্ষে ‘মেনটেইনেন্স’ বাবদ খরচটাও অনেকখানি কম। চেন আর বল বেয়ারিংয়ে দুফোঁটা মোবিল দেওয়া ছাড়া আর কোনও খরচা নেই। আর যদি পাংচার হয়, তবে টায়ার টিউব সারাতে পকেট থেকে খসাতে হয় সামান্য কিছু টাকা।

    শুধু তাই নয়, যেখানে হেঁটে যেতে বেশ খানিকটা সময় লেগে যাবে সেখানে সাইকেলে করে যাওয়া মানেই এক্কেবারে কেল্লাফতে! এসব ছাড়াও সাইকেল আরোও একটা কাজে লাগে। নিশ্চয়ই ভাবছেন কোন কাজ? কাছাকাছি দূরত্বের জন্য অল্প পরিমাণের মাল পাওয়ার ক্ষেত্রে সাইকেলের জুড়ি মেলা ভার। তবে এখানেই শেষ নয়, সাইকেলের সামনের রডে প্রেমিকাকে বসিয়ে প্রেমের শুরুর দিনগুলোর কথা মনে গেঁথে রয়েছে কত কত মানুষের।

    See less
  4. মক্কা থেকে হিজরত করে যাঁরা মদিনায় যান তাদের বলা হয় 'মুহাজির'। 'মুহাজির' মানে হিজরতকারী।মূলত মক্কা থেকে মদিনায় হিজরতকারী সাহাবিদের 'মুহাজির' বলা হয়। 'আনসার' মানে সাহায্যকারী। হিজরতকারী মুহাজিরদেরকে মদিনার যেসব লোক আশ্রয় ও সাহায্য-সহযোগিতা দিয়েছিলেন, তাঁরা হলেন 'আনসার'। আনসার বা আনসারি শব্দটি ‘নাসরুন’Read more

    মক্কা থেকে হিজরত করে যাঁরা মদিনায় যান তাদের বলা হয় ‘মুহাজির’। ‘মুহাজির’ মানে হিজরতকারী।মূলত মক্কা থেকে মদিনায় হিজরতকারী সাহাবিদের ‘মুহাজির’ বলা হয়। ‘আনসার’ মানে সাহায্যকারী। হিজরতকারী মুহাজিরদেরকে মদিনার যেসব লোক আশ্রয় ও সাহায্য-সহযোগিতা দিয়েছিলেন, তাঁরা হলেন ‘আনসার’।

    আনসার বা আনসারি শব্দটি ‘নাসরুন’ শব্দমূল থেকে উৎকলিত। আরবি ‘নাসিরুন’ এর বহুবচন ‘আনসার’। এর আভিধানিক অর্থ সাহায্যকারী। মক্কার কাফিরদের অত্যাচারে মুসলমানরা অতিষ্ঠ হয়ে উঠলে মহানবী (সা.) তাদের মদিনায় হিজরত করার অনুমতি দেন।

    মদিনার হিজরতকারী মক্কাবাসী মুসলমানদের সহোদের ভাইয়ের মতো সাদরে গ্রহণ করে যারা আশ্রয় দেন, তাদের আনসারি সাহাবি বলা হয়। আর হিজরতকারী সাহাবিদের মুহাজির বলা হয়। আনসারি সাহাবিরা মুহাজিরদের নিজেদের পৈতৃক সম্পত্তিও সমভাবে ভোগ করার অধিকার দেয়। বিশ্বের ইতিহাসে এ ধরনের স্বার্থত্যাগের ঘটনা বিরল।

    মদিনার এ স্বার্থত্যাগী ভাইয়েরাই ইসলামের আনসার বা সাহায্যকারী নামে পরিচিত। ইসলামে আনসারদের অবদানের ফলে ইসলামের প্রচার, প্রসার ও প্রতিষ্ঠা অনেকটা সহজতর হয়। ইসলামের প্রাথমিক বিপ্লব সাধনে আনসারদের অবদান চিরস্মরণীয়। তাঁদের সর্বাত্মক সহযোগিতায় মুসলমানরা মাত্র ১০ বছরের মধ্যে সারা বিশ্বের নিয়ন্ত্রণকর্তায় পরিণত হয়।

    মুহাজিরদের পাশাপাশি আনসাররা প্রতিটি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে ইসলামকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করেন। তাদের আন্তরিকতায় মহানবী (সা.) মদিনায় একটি স্থায়ী ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হন। দ্বিন ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হন। আনসারদের  এই আত্মত্যাগের ঘটনা সর্বকালের মুসলমানদের জন্য অসীম প্রেরণার উৎস।

    See less
  5. This answer was edited.

    উত্তরঃ ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনের ৭,৮,৯ নং প্লাটফর্ম। বাংলাদেশের রেলওয়ে স্টেশনের সব থেকে দীর্ঘতম প্লাটফর্ম ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনের ৭,৮,৯ নং প্লাটফর্ম।

    উত্তরঃ ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনের ৭,৮,৯ নং প্লাটফর্ম।

    বাংলাদেশের রেলওয়ে স্টেশনের সব থেকে দীর্ঘতম প্লাটফর্ম ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনের ৭,৮,৯ নং প্লাটফর্ম।

    See less
  6. This answer was edited.

    ময়মনসিংহ বিভাগে ৪টি জেলা । ময়মনসিংহ বিভাগের ৪ টি জেলার নামঃ ময়মনসিংহ জেলা-৪টি ইংলিশ প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট ১ ময়মনসিংহ Mymensingh ১৯৮৭ http://www.mymensingh.gov.bd/ ২ জামালপুর Jamalpur ১৯৭৮ http://www.jamalpur.gov.bd/ ৩ নেত্রকোনা Netrokona ১৯৮৪ http://www.netrokona.gov.bd/ ৪ শেরপুর Sherpur ১৯৮৪ httRead more

    ময়মনসিংহ বিভাগে ৪টি জেলা ।

    ময়মনসিংহ বিভাগের ৪ টি জেলার নামঃ

    ময়মনসিংহ জেলা-৪টি ইংলিশ প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট
    ময়মনসিংহ Mymensingh ১৯৮৭ http://www.mymensingh.gov.bd/
    জামালপুর Jamalpur ১৯৭৮ http://www.jamalpur.gov.bd/
    নেত্রকোনা Netrokona ১৯৮৪ http://www.netrokona.gov.bd/
    শেরপুর Sherpur ১৯৮৪ http://www.sherpur.gov.bd/

     

    ময়মনসিংহ বিভাগঃ ময়মনসিংহ, জামালপুর, নেত্রকোনা ও শেরপুর।

    বাংলাদেশের ৮টি বিভাগ

    ব্রিটিশ শাসনামলে তৎকালীন বাংলা প্রদেশে সর্বপ্রথম বিভাগ গঠন করা হয়। সেসময় বর্তমান বাংলাদেশের ভূখণ্ডে রাজশাহী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম এই তিনটি বিভাগ গঠন করা হয়। পরবর্তীতে রাজশাহী ও ঢাকা বিভাগের একাংশ নিয়ে ১৯৬০ সালে খুলনা বিভাগ গঠিত। হয়। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশে এই চারটি বিভাগ ছিল। ১৯৮২ সালে ঢাকা বিভাগ এবং ঢাকা শহরের ইংরেজি বানান Dacca (ঢাকা) কে পরিবর্তন করে Dhaka (ঢাকা) করা হয় যাতে বাংলা উচ্চারণের সাথে ইংরেজি বানান আরও সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়। খুলনা বিভাগের একাংশ নিয়ে ১৯৯৩ সালে বরিশাল বিভাগ গঠিত হয়, এবং ১৯৯৫ সালে চট্টগ্রাম বিভাগকে ভেঙে সিলেট বিভাগ প্রতিষ্ঠা করা হয়। ২০১০ সালে ২৫ শে জানুয়ারি বৃহত্তর রংপুর আর দিনাজপুর অঞ্চল নিয়ে রংপুর বিভাগ গঠন করা হয়, যা আগে রাজশাহী বিভাগের অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তে অষ্টম বিভাগ হিসেবে ময়মনসিংহ বিভাগের নাম ঘোষণা করা হয়। পূর্বে এটি ঢাকা বিভাগের অংশ ছিল। বর্তমানে প্রস্তাবিত দুইটি বিভাগের নাম পদ্মা ও মেঘনা ।

    See less
  7. রংপুর বিভাগে ৮টি জেলা । রংপুর বিভাগের ৮ টি জেলার নামঃ রংপুর বিভাগ জেলা-  ৮ টি ইংলিশ প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট ১ কুড়িগ্রাম Kurigram ১৯৮৪ http://www.kurigram.gov.bd/ ২ গাইবান্ধা Gaibandha ১৯৮৪ http://www.gaibandha.gov.bd/ ৩ ঠাকুরগাঁও Thakurgaon ১৯৮৪ http://www.thakurgaon.gov.bd/ ৪ দিনাজপুর Dinajpur ১৭৮৬ hRead more

    রংপুর বিভাগে ৮টি জেলা ।

    রংপুর বিভাগের ৮ টি জেলার নামঃ

    রংপুর বিভাগ জেলা-  ৮ টি ইংলিশ প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট
    কুড়িগ্রাম Kurigram ১৯৮৪ http://www.kurigram.gov.bd/
    গাইবান্ধা Gaibandha ১৯৮৪ http://www.gaibandha.gov.bd/
    ঠাকুরগাঁও Thakurgaon ১৯৮৪ http://www.thakurgaon.gov.bd/
    দিনাজপুর Dinajpur ১৭৮৬ http://www.dinajpur.gov.bd/
    নীলফামারী Nilphamari ১৯৮৪ http://www.nilphamari.gov.bd/
    পঞ্চগড় Panchagarh ১৯৮০ http://www.panchagarh.gov.bd/
    রংপুর Rangpur ১৮৭৭ http://www.rangpur.gov.bd/
    লালমনিরহাট Lalmonirhat ১৯৮৪ http://www.lalmonirhat.gov.bd/

    রংপুর বিভাগঃ রংপুর, নীলফামারী, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, দিনাজপুর, লালমনিরহাট, ঠাকুরগাঁও ও পঞ্চগড়।

    বাংলাদেশের ৮টি বিভাগ

    ব্রিটিশ শাসনামলে তৎকালীন বাংলা প্রদেশে সর্বপ্রথম বিভাগ গঠন করা হয়। সেসময় বর্তমান বাংলাদেশের ভূখণ্ডে রাজশাহী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম এই তিনটি বিভাগ গঠন করা হয়। পরবর্তীতে রাজশাহী ও ঢাকা বিভাগের একাংশ নিয়ে ১৯৬০ সালে খুলনা বিভাগ গঠিত। হয়। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশে এই চারটি বিভাগ ছিল। ১৯৮২ সালে ঢাকা বিভাগ এবং ঢাকা শহরের ইংরেজি বানান Dacca (ঢাকা) কে পরিবর্তন করে Dhaka (ঢাকা) করা হয় যাতে বাংলা উচ্চারণের সাথে ইংরেজি বানান আরও সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়। খুলনা বিভাগের একাংশ নিয়ে ১৯৯৩ সালে বরিশাল বিভাগ গঠিত হয়, এবং ১৯৯৫ সালে চট্টগ্রাম বিভাগকে ভেঙে সিলেট বিভাগ প্রতিষ্ঠা করা হয়। ২০১০ সালে ২৫ শে জানুয়ারি বৃহত্তর রংপুর আর দিনাজপুর অঞ্চল নিয়ে রংপুর বিভাগ গঠন করা হয়, যা আগে রাজশাহী বিভাগের অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তে অষ্টম বিভাগ হিসেবে ময়মনসিংহ বিভাগের নাম ঘোষণা করা হয়। পূর্বে এটি ঢাকা বিভাগের অংশ ছিল। বর্তমানে প্রস্তাবিত দুইটি বিভাগের নাম পদ্মা ও মেঘনা ।

    See less
  8. সিলেট বিভাগে ৪ টি জেলা । সিলেট বিভাগের ৪ টি জেলার নামঃ সিলেট বিভাগ জেলা- ৪টি ইংলিশ প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট ১ সিলেট Sylhet ১৭৭৫ http://www.sylhet.gov.bd/ ২ মৌলভীবাজার Moulvibazar ১৯৮৪ http://www.moulvibazar.gov.bd/ ৩ হবিগঞ্জ Habiganj ১৯৮৪ http://www.habiganj.gov.bd/ ৪ সুনামগঞ্জ Sunamganj ১৯৮৪ http://wwwRead more

    সিলেট বিভাগে ৪ টি জেলা ।

    সিলেট বিভাগের ৪ টি জেলার নামঃ

    সিলেট বিভাগ জেলা- ৪টি ইংলিশ প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট
    সিলেট Sylhet ১৭৭৫ http://www.sylhet.gov.bd/
    মৌলভীবাজার Moulvibazar ১৯৮৪ http://www.moulvibazar.gov.bd/
    হবিগঞ্জ Habiganj ১৯৮৪ http://www.habiganj.gov.bd/
    সুনামগঞ্জ Sunamganj ১৯৮৪ http://www.sunamganj.gov.bd/

     

    সিলেট বিভাগঃ সিলেট, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ ও মৌলভীবাজার।

    বাংলাদেশের ৮টি বিভাগ

    ব্রিটিশ শাসনামলে তৎকালীন বাংলা প্রদেশে সর্বপ্রথম বিভাগ গঠন করা হয়। সেসময় বর্তমান বাংলাদেশের ভূখণ্ডে রাজশাহী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম এই তিনটি বিভাগ গঠন করা হয়। পরবর্তীতে রাজশাহী ও ঢাকা বিভাগের একাংশ নিয়ে ১৯৬০ সালে খুলনা বিভাগ গঠিত। হয়। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশে এই চারটি বিভাগ ছিল। ১৯৮২ সালে ঢাকা বিভাগ এবং ঢাকা শহরের ইংরেজি বানান Dacca (ঢাকা) কে পরিবর্তন করে Dhaka (ঢাকা) করা হয় যাতে বাংলা উচ্চারণের সাথে ইংরেজি বানান আরও সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়। খুলনা বিভাগের একাংশ নিয়ে ১৯৯৩ সালে বরিশাল বিভাগ গঠিত হয়, এবং ১৯৯৫ সালে চট্টগ্রাম বিভাগকে ভেঙে সিলেট বিভাগ প্রতিষ্ঠা করা হয়। ২০১০ সালে ২৫ শে জানুয়ারি বৃহত্তর রংপুর আর দিনাজপুর অঞ্চল নিয়ে রংপুর বিভাগ গঠন করা হয়, যা আগে রাজশাহী বিভাগের অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তে অষ্টম বিভাগ হিসেবে ময়মনসিংহ বিভাগের নাম ঘোষণা করা হয়। পূর্বে এটি ঢাকা বিভাগের অংশ ছিল। বর্তমানে প্রস্তাবিত দুইটি বিভাগের নাম পদ্মা ও মেঘনা ।

    See less
  9. বরিশাল বিভাগে ৬টি জেলা । বরিশাল বিভাগের ৬ টি জেলার নামঃ বরিশাল বিভাগ জেলা- ৬ টি ইংলিশ প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট ১ বরিশাল Barisal ১৭৯৭ http://www.barisal.gov.bd/ ২ পটুয়াখালী Patuakhali ১৯৮৪ http://www.patuakhali.gov.bd/ ৩ ভোলা Bhola ১৯৮০ http://www.bhola.gov.bd/ ৪ পিরোজপুর Pirojpur ১৯৮৪ http://www.pirojpRead more

    বরিশাল বিভাগে ৬টি জেলা ।

    বরিশাল বিভাগের ৬ টি জেলার নামঃ

    বরিশাল বিভাগ জেলা- ৬ টি ইংলিশ প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট
    বরিশাল Barisal ১৭৯৭ http://www.barisal.gov.bd/
    পটুয়াখালী Patuakhali ১৯৮৪ http://www.patuakhali.gov.bd/
    ভোলা Bhola ১৯৮০ http://www.bhola.gov.bd/
    পিরোজপুর Pirojpur ১৯৮৪ http://www.pirojpur.gov.bd/
    বরগুনা Barguna ১৯৮৪ http://www.barguna.gov.bd/
    ঝালকাঠি Jhalokati ১৯৮৪ http://www.jhalakathi.gov.bd/

    বরিশাল বিভাগঃ বরিশাল, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, পটুয়াখালী, বরগুনা ও ভোলা।

    বাংলাদেশের ৮টি বিভাগ

    ব্রিটিশ শাসনামলে তৎকালীন বাংলা প্রদেশে সর্বপ্রথম বিভাগ গঠন করা হয়। সেসময় বর্তমান বাংলাদেশের ভূখণ্ডে রাজশাহী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম এই তিনটি বিভাগ গঠন করা হয়। পরবর্তীতে রাজশাহী ও ঢাকা বিভাগের একাংশ নিয়ে ১৯৬০ সালে খুলনা বিভাগ গঠিত। হয়। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশে এই চারটি বিভাগ ছিল। ১৯৮২ সালে ঢাকা বিভাগ এবং ঢাকা শহরের ইংরেজি বানান Dacca (ঢাকা) কে পরিবর্তন করে Dhaka (ঢাকা) করা হয় যাতে বাংলা উচ্চারণের সাথে ইংরেজি বানান আরও সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়। খুলনা বিভাগের একাংশ নিয়ে ১৯৯৩ সালে বরিশাল বিভাগ গঠিত হয়, এবং ১৯৯৫ সালে চট্টগ্রাম বিভাগকে ভেঙে সিলেট বিভাগ প্রতিষ্ঠা করা হয়। ২০১০ সালে ২৫ শে জানুয়ারি বৃহত্তর রংপুর আর দিনাজপুর অঞ্চল নিয়ে রংপুর বিভাগ গঠন করা হয়, যা আগে রাজশাহী বিভাগের অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তে অষ্টম বিভাগ হিসেবে ময়মনসিংহ বিভাগের নাম ঘোষণা করা হয়। পূর্বে এটি ঢাকা বিভাগের অংশ ছিল। বর্তমানে প্রস্তাবিত দুইটি বিভাগের নাম পদ্মা ও মেঘনা ।

    See less
  10. This answer was edited.

    খুলনা বিভাগে ১০টি জেলা । খুলনা বিভাগের ১০ টি জেলার নামঃ খুলনা বিভাগ জেলা- ১০ টি ইংলিশ প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট ১ খুলনা Khulna ১৯৪৭ http://www.khulna.gov.bd/ ২ চুয়াডাঙ্গা Chuadanga ১৯৮৪ http://www.chuadanga.gov.bd/ ৩ ঝিনাইদহ Jhenaidah ১৯৮৪ http://www.jhenaidah.gov.bd/ ৪ নড়াইল Narail ১৯৮৪ http://www.narRead more

    খুলনা বিভাগে ১০টি জেলা ।

    খুলনা বিভাগের ১০ টি জেলার নামঃ

    খুলনা বিভাগ জেলা- ১০ টি ইংলিশ প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট
    খুলনা Khulna ১৯৪৭ http://www.khulna.gov.bd/
    চুয়াডাঙ্গা Chuadanga ১৯৮৪ http://www.chuadanga.gov.bd/
    ঝিনাইদহ Jhenaidah ১৯৮৪ http://www.jhenaidah.gov.bd/
    নড়াইল Narail ১৯৮৪ http://www.narail.gov.bd/
    বাগেরহাট Bagerhat ১৯৮৪ http://www.bagerhat.gov.bd/
    কুষ্টিয়া Kushtia ১৮৬৩ http://www.kushtia.gov.bd/
    মাগুরা Magura ১৯৮৪ http://www.magura.gov.bd/
    মেহেরপুর Meherpur ১৯৮৪ http://www.meherpur.gov.bd/
    যশোর Jessore ১৭৮১ http://www.jessore.gov.bd/
    ১০ সাতক্ষীরা Satkhira ১৯৮৪ http://www.satkhira.gov.bd/

     

    খুলনা বিভাগঃ খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, যশোর, মাগুরা, ঝিনাইদহ, নড়াইল, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর ও চুয়াডাঙ্গা

    বাংলাদেশের ৮টি বিভাগ

    ব্রিটিশ শাসনামলে তৎকালীন বাংলা প্রদেশে সর্বপ্রথম বিভাগ গঠন করা হয়। সেসময় বর্তমান বাংলাদেশের ভূখণ্ডে রাজশাহী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম এই তিনটি বিভাগ গঠন করা হয়। পরবর্তীতে রাজশাহী ও ঢাকা বিভাগের একাংশ নিয়ে ১৯৬০ সালে খুলনা বিভাগ গঠিত। হয়। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশে এই চারটি বিভাগ ছিল। ১৯৮২ সালে ঢাকা বিভাগ এবং ঢাকা শহরের ইংরেজি বানান Dacca (ঢাকা) কে পরিবর্তন করে Dhaka (ঢাকা) করা হয় যাতে বাংলা উচ্চারণের সাথে ইংরেজি বানান আরও সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়। খুলনা বিভাগের একাংশ নিয়ে ১৯৯৩ সালে বরিশাল বিভাগ গঠিত হয়, এবং ১৯৯৫ সালে চট্টগ্রাম বিভাগকে ভেঙে সিলেট বিভাগ প্রতিষ্ঠা করা হয়। ২০১০ সালে ২৫ শে জানুয়ারি বৃহত্তর রংপুর আর দিনাজপুর অঞ্চল নিয়ে রংপুর বিভাগ গঠন করা হয়, যা আগে রাজশাহী বিভাগের অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তে অষ্টম বিভাগ হিসেবে ময়মনসিংহ বিভাগের নাম ঘোষণা করা হয়। পূর্বে এটি ঢাকা বিভাগের অংশ ছিল। বর্তমানে প্রস্তাবিত দুইটি বিভাগের নাম পদ্মা ও মেঘনা ।

    See less

Latest News & Updates

  1. উত্তর: মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রাগৈতিহাসিক গল্পের রচয়িতা মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়।

    উত্তর: মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়।

    প্রাগৈতিহাসিক গল্পের রচয়িতা মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়।

    See less
  2. উত্তর: রায়নন্দিনী। সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী 'রায়নন্দিনী' উপন্যাসটি রচনা করে খ্যাতি অর্জন করেন।

    উত্তর: রায়নন্দিনী।

    সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী ‘রায়নন্দিনী’ উপন্যাসটি রচনা করে খ্যাতি অর্জন করেন।

    See less
  3. উত্তর: কাজী আবদুল ওদুদ। ‘নদীবক্ষে’ উপন্যাসের রচয়িতা কাজী আবদুল ওদুদ ।  

    উত্তর: কাজী আবদুল ওদুদ।

    ‘নদীবক্ষে’ উপন্যাসের রচয়িতা কাজী আবদুল ওদুদ ।

     

    See less
Explore Our Blog