উত্তর: মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রাগৈতিহাসিক গল্পের রচয়িতা মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়।
Sign up to join our community!
Please sign in to your account!
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের দায়িত্ব কি?
ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের দায়িত্ব ও কর্তব্য গুলো হলঃ ইউনিয়ন পরিষদের সকল কাজেরকেন্দ্রবিন্দু হলেন চেয়ারম্যান। তিনি পরিষদের প্রধান নির্বাহী,পরিষদেরযেকোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য চেয়ারম্যানের অনুমোদন দরকার হয়। এক কথায়পৌর,উন্নয়ন,রাজস্ব,প্রশাসন সহ ইউনিয়নের সব ধরণের কাজ তদারক করার দায়িত্বচেয়ারম্যানের। প্রশRead more
ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের দায়িত্ব ও কর্তব্য গুলো হলঃ
ইউনিয়ন পরিষদের সকল কাজেরকেন্দ্রবিন্দু হলেন চেয়ারম্যান। তিনি পরিষদের প্রধান নির্বাহী,পরিষদেরযেকোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য চেয়ারম্যানের অনুমোদন দরকার হয়। এক কথায়পৌর,উন্নয়ন,রাজস্ব,প্রশাসন সহ ইউনিয়নের সব ধরণের কাজ তদারক করার দায়িত্বচেয়ারম্যানের।
প্রশাসনিক কার্যক্রম
গণসংযোগ কার্যক্রম
রাজস্ব ও বাজেট সংক্রান্ত কার্যক্রম
উন্নয়নমূলক কার্যক্রম
বিচার বিষয়ক কার্যাবলী
অন্যান্য দায়িত্ব ও কর্তব্য
ইউনিয়ন প্রধানকে কী বলা হয়?
ইউনিয়ন প্রধানকে চেয়ারম্যান বলে। চেয়ারম্যানের দায়িত্ব ও কর্তব্য ইউনিয়ন পরিষদের সকল কাজেরকেন্দ্রবিন্দু হলেন চেয়ারম্যান। তিনি পরিষদের প্রধান নির্বাহী,পরিষদেরযেকোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য চেয়ারম্যানের অনুমোদন দরকার হয়। এক কথায়পৌর,উন্নয়ন,রাজস্ব,প্রশাসন সহ ইউনিয়নের সব ধরণের কাজ তদারক করার দায়িত্বচেয়ারম্যাRead more
ইউনিয়ন প্রধানকে চেয়ারম্যান বলে।
চেয়ারম্যানের দায়িত্ব ও কর্তব্য
ইউনিয়ন পরিষদের সকল কাজেরকেন্দ্রবিন্দু হলেন চেয়ারম্যান। তিনি পরিষদের প্রধান নির্বাহী,পরিষদেরযেকোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য চেয়ারম্যানের অনুমোদন দরকার হয়। এক কথায়পৌর,উন্নয়ন,রাজস্ব,প্রশাসন সহ ইউনিয়নের সব ধরণের কাজ তদারক করার দায়িত্বচেয়ারম্যানের।
প্রশাসনিক কার্যক্রম
গণসংযোগ কার্যক্রম
রাজস্ব ও বাজেট সংক্রান্ত কার্যক্রম
উন্নয়নমূলক কার্যক্রম
বিচার বিষয়ক কার্যাবলী
অন্যান্য দায়িত্ব ও কর্তব্য
সাইকেল এর বাংলা কি?
সাইকেল তো একটি ইংরেজি শব্দ। কখনও ভেবেছেন সাইকেলের বাংলা কী? সাইকেলের বাংলা নাম হল ‘দ্বিচক্রযান’। খুব সহজ ও ছোট ভাষাতেই ব্যক্ত করা যায় দুটি চাকার এই বাহনটিকে। ‘দ্বি’ কথার অর্থ হল দুটি। অন্যদিকে ‘চক্র’ কথার মাধ্যমে চাকাকে বোঝানো হয়। আর যান শব্দের মানে তো প্রায় প্রত্যেকটি মানুষেরই জানা। তাই, সাইকেলকRead more
সাইকেল তো একটি ইংরেজি শব্দ। কখনও ভেবেছেন সাইকেলের বাংলা কী?
সাইকেলের বাংলা নাম হল ‘দ্বিচক্রযান’।
খুব সহজ ও ছোট ভাষাতেই ব্যক্ত করা যায় দুটি চাকার এই বাহনটিকে। ‘দ্বি’ কথার অর্থ হল দুটি। অন্যদিকে ‘চক্র’ কথার মাধ্যমে চাকাকে বোঝানো হয়। আর যান শব্দের মানে তো প্রায় প্রত্যেকটি মানুষেরই জানা। তাই, সাইকেলকে বাংলায় বলা হয় দ্বিচক্রযান। ‘সাইকেল’ শব্দটির আসলে বাংলা ভাষার ক্ষেত্রে অনুপ্রবেশ ঘটেছে। তাই, পরিবেশ দূষণরোধকারী এই পরিবাহকটিকে আমরা দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার করে থাকলেও অনেকেই হয়তো জানি না এর বাংলা প্রতিশব্দ!
অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কথায়, আধুনিক সভ্যতার শ্রেষ্ঠ আবিষ্কারগুলোর মধ্যে অন্যতম হল বাইসাইকেল। তাতে তেল লাগেনা, কয়লা লাগেনা, মানুষটা বলতে গেলে নিজের পায়েই চলছে, কিন্তু গতি কত বেড়ে গেছে। পাশাপাশি তিনি আরোও বলেছিলেন, সবচেয়ে বড় কথা সাইকেলের মূল্য থেকে শুরু করে খরচ সবটাই সমাজের সব শ্রেণির মানুষের হাতের নাগালের মধ্যে। আজকের যুগে আমরা সাইকেল ছাড়া জীবন ভাবতেই পারি না। তবুও সাইকেলের বাংলা নাম জিজ্ঞেস করলেই হোঁচট খাবে অনেকেই।
সাইকেল (Bicycle)। চার অক্ষরের ছোট্ট একটা শব্দ। কিন্তু এই ছোট্ট শব্দের আড়ালে লুকিয়ে রয়েছে হাজার হাজার মানুষের রোজগার জীবন যুদ্ধের কাহিনী। যাতায়াতের ক্ষেত্রে অন্যতম প্রধান মাধ্যম সাইকেল চালানো যেমন সহজ ঠিক তেমনভাবেই আমজনতার পক্ষে ‘মেনটেইনেন্স’ বাবদ খরচটাও অনেকখানি কম। চেন আর বল বেয়ারিংয়ে দুফোঁটা মোবিল দেওয়া ছাড়া আর কোনও খরচা নেই। আর যদি পাংচার হয়, তবে টায়ার টিউব সারাতে পকেট থেকে খসাতে হয় সামান্য কিছু টাকা।
শুধু তাই নয়, যেখানে হেঁটে যেতে বেশ খানিকটা সময় লেগে যাবে সেখানে সাইকেলে করে যাওয়া মানেই এক্কেবারে কেল্লাফতে! এসব ছাড়াও সাইকেল আরোও একটা কাজে লাগে। নিশ্চয়ই ভাবছেন কোন কাজ? কাছাকাছি দূরত্বের জন্য অল্প পরিমাণের মাল পাওয়ার ক্ষেত্রে সাইকেলের জুড়ি মেলা ভার। তবে এখানেই শেষ নয়, সাইকেলের সামনের রডে প্রেমিকাকে বসিয়ে প্রেমের শুরুর দিনগুলোর কথা মনে গেঁথে রয়েছে কত কত মানুষের।
See lessকাদেরকে আনসার এমং মুহাজির বলা হয়ে থাকে?
মক্কা থেকে হিজরত করে যাঁরা মদিনায় যান তাদের বলা হয় 'মুহাজির'। 'মুহাজির' মানে হিজরতকারী।মূলত মক্কা থেকে মদিনায় হিজরতকারী সাহাবিদের 'মুহাজির' বলা হয়। 'আনসার' মানে সাহায্যকারী। হিজরতকারী মুহাজিরদেরকে মদিনার যেসব লোক আশ্রয় ও সাহায্য-সহযোগিতা দিয়েছিলেন, তাঁরা হলেন 'আনসার'। আনসার বা আনসারি শব্দটি ‘নাসরুন’Read more
মক্কা থেকে হিজরত করে যাঁরা মদিনায় যান তাদের বলা হয় ‘মুহাজির’। ‘মুহাজির’ মানে হিজরতকারী।মূলত মক্কা থেকে মদিনায় হিজরতকারী সাহাবিদের ‘মুহাজির’ বলা হয়। ‘আনসার’ মানে সাহায্যকারী। হিজরতকারী মুহাজিরদেরকে মদিনার যেসব লোক আশ্রয় ও সাহায্য-সহযোগিতা দিয়েছিলেন, তাঁরা হলেন ‘আনসার’।
আনসার বা আনসারি শব্দটি ‘নাসরুন’ শব্দমূল থেকে উৎকলিত। আরবি ‘নাসিরুন’ এর বহুবচন ‘আনসার’। এর আভিধানিক অর্থ সাহায্যকারী। মক্কার কাফিরদের অত্যাচারে মুসলমানরা অতিষ্ঠ হয়ে উঠলে মহানবী (সা.) তাদের মদিনায় হিজরত করার অনুমতি দেন।
মদিনার হিজরতকারী মক্কাবাসী মুসলমানদের সহোদের ভাইয়ের মতো সাদরে গ্রহণ করে যারা আশ্রয় দেন, তাদের আনসারি সাহাবি বলা হয়। আর হিজরতকারী সাহাবিদের মুহাজির বলা হয়। আনসারি সাহাবিরা মুহাজিরদের নিজেদের পৈতৃক সম্পত্তিও সমভাবে ভোগ করার অধিকার দেয়। বিশ্বের ইতিহাসে এ ধরনের স্বার্থত্যাগের ঘটনা বিরল।
মদিনার এ স্বার্থত্যাগী ভাইয়েরাই ইসলামের আনসার বা সাহায্যকারী নামে পরিচিত। ইসলামে আনসারদের অবদানের ফলে ইসলামের প্রচার, প্রসার ও প্রতিষ্ঠা অনেকটা সহজতর হয়। ইসলামের প্রাথমিক বিপ্লব সাধনে আনসারদের অবদান চিরস্মরণীয়। তাঁদের সর্বাত্মক সহযোগিতায় মুসলমানরা মাত্র ১০ বছরের মধ্যে সারা বিশ্বের নিয়ন্ত্রণকর্তায় পরিণত হয়।
মুহাজিরদের পাশাপাশি আনসাররা প্রতিটি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে ইসলামকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করেন। তাদের আন্তরিকতায় মহানবী (সা.) মদিনায় একটি স্থায়ী ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হন। দ্বিন ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হন। আনসারদের এই আত্মত্যাগের ঘটনা সর্বকালের মুসলমানদের জন্য অসীম প্রেরণার উৎস।
See lessবাংলাদেশের সব থেকে দীর্ঘতম প্লাটফর্ম কোনটি?
উত্তরঃ ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনের ৭,৮,৯ নং প্লাটফর্ম। বাংলাদেশের রেলওয়ে স্টেশনের সব থেকে দীর্ঘতম প্লাটফর্ম ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনের ৭,৮,৯ নং প্লাটফর্ম।
উত্তরঃ ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনের ৭,৮,৯ নং প্লাটফর্ম।
বাংলাদেশের রেলওয়ে স্টেশনের সব থেকে দীর্ঘতম প্লাটফর্ম ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনের ৭,৮,৯ নং প্লাটফর্ম।
See lessময়মনসিংহ বিভাগে কয়টি জেলা ও কি কি?
ময়মনসিংহ বিভাগে ৪টি জেলা । ময়মনসিংহ বিভাগের ৪ টি জেলার নামঃ ময়মনসিংহ জেলা-৪টি ইংলিশ প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট ১ ময়মনসিংহ Mymensingh ১৯৮৭ http://www.mymensingh.gov.bd/ ২ জামালপুর Jamalpur ১৯৭৮ http://www.jamalpur.gov.bd/ ৩ নেত্রকোনা Netrokona ১৯৮৪ http://www.netrokona.gov.bd/ ৪ শেরপুর Sherpur ১৯৮৪ httRead more
ময়মনসিংহ বিভাগে ৪টি জেলা ।
ময়মনসিংহ বিভাগের ৪ টি জেলার নামঃ
ময়মনসিংহ বিভাগঃ ময়মনসিংহ, জামালপুর, নেত্রকোনা ও শেরপুর।
বাংলাদেশের ৮টি বিভাগ
ব্রিটিশ শাসনামলে তৎকালীন বাংলা প্রদেশে সর্বপ্রথম বিভাগ গঠন করা হয়। সেসময় বর্তমান বাংলাদেশের ভূখণ্ডে রাজশাহী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম এই তিনটি বিভাগ গঠন করা হয়। পরবর্তীতে রাজশাহী ও ঢাকা বিভাগের একাংশ নিয়ে ১৯৬০ সালে খুলনা বিভাগ গঠিত। হয়। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশে এই চারটি বিভাগ ছিল। ১৯৮২ সালে ঢাকা বিভাগ এবং ঢাকা শহরের ইংরেজি বানান Dacca (ঢাকা) কে পরিবর্তন করে Dhaka (ঢাকা) করা হয় যাতে বাংলা উচ্চারণের সাথে ইংরেজি বানান আরও সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়। খুলনা বিভাগের একাংশ নিয়ে ১৯৯৩ সালে বরিশাল বিভাগ গঠিত হয়, এবং ১৯৯৫ সালে চট্টগ্রাম বিভাগকে ভেঙে সিলেট বিভাগ প্রতিষ্ঠা করা হয়। ২০১০ সালে ২৫ শে জানুয়ারি বৃহত্তর রংপুর আর দিনাজপুর অঞ্চল নিয়ে রংপুর বিভাগ গঠন করা হয়, যা আগে রাজশাহী বিভাগের অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তে অষ্টম বিভাগ হিসেবে ময়মনসিংহ বিভাগের নাম ঘোষণা করা হয়। পূর্বে এটি ঢাকা বিভাগের অংশ ছিল। বর্তমানে প্রস্তাবিত দুইটি বিভাগের নাম পদ্মা ও মেঘনা ।
See lessরংপুর বিভাগে কয়টি জেলা ও কি কি?
রংপুর বিভাগে ৮টি জেলা । রংপুর বিভাগের ৮ টি জেলার নামঃ রংপুর বিভাগ জেলা- ৮ টি ইংলিশ প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট ১ কুড়িগ্রাম Kurigram ১৯৮৪ http://www.kurigram.gov.bd/ ২ গাইবান্ধা Gaibandha ১৯৮৪ http://www.gaibandha.gov.bd/ ৩ ঠাকুরগাঁও Thakurgaon ১৯৮৪ http://www.thakurgaon.gov.bd/ ৪ দিনাজপুর Dinajpur ১৭৮৬ hRead more
রংপুর বিভাগে ৮টি জেলা ।
রংপুর বিভাগের ৮ টি জেলার নামঃ
রংপুর বিভাগঃ রংপুর, নীলফামারী, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, দিনাজপুর, লালমনিরহাট, ঠাকুরগাঁও ও পঞ্চগড়।
বাংলাদেশের ৮টি বিভাগ
ব্রিটিশ শাসনামলে তৎকালীন বাংলা প্রদেশে সর্বপ্রথম বিভাগ গঠন করা হয়। সেসময় বর্তমান বাংলাদেশের ভূখণ্ডে রাজশাহী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম এই তিনটি বিভাগ গঠন করা হয়। পরবর্তীতে রাজশাহী ও ঢাকা বিভাগের একাংশ নিয়ে ১৯৬০ সালে খুলনা বিভাগ গঠিত। হয়। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশে এই চারটি বিভাগ ছিল। ১৯৮২ সালে ঢাকা বিভাগ এবং ঢাকা শহরের ইংরেজি বানান Dacca (ঢাকা) কে পরিবর্তন করে Dhaka (ঢাকা) করা হয় যাতে বাংলা উচ্চারণের সাথে ইংরেজি বানান আরও সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়। খুলনা বিভাগের একাংশ নিয়ে ১৯৯৩ সালে বরিশাল বিভাগ গঠিত হয়, এবং ১৯৯৫ সালে চট্টগ্রাম বিভাগকে ভেঙে সিলেট বিভাগ প্রতিষ্ঠা করা হয়। ২০১০ সালে ২৫ শে জানুয়ারি বৃহত্তর রংপুর আর দিনাজপুর অঞ্চল নিয়ে রংপুর বিভাগ গঠন করা হয়, যা আগে রাজশাহী বিভাগের অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তে অষ্টম বিভাগ হিসেবে ময়মনসিংহ বিভাগের নাম ঘোষণা করা হয়। পূর্বে এটি ঢাকা বিভাগের অংশ ছিল। বর্তমানে প্রস্তাবিত দুইটি বিভাগের নাম পদ্মা ও মেঘনা ।
See lessসিলেট বিভাগে কয়টি জেলা ও কি কি?
সিলেট বিভাগে ৪ টি জেলা । সিলেট বিভাগের ৪ টি জেলার নামঃ সিলেট বিভাগ জেলা- ৪টি ইংলিশ প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট ১ সিলেট Sylhet ১৭৭৫ http://www.sylhet.gov.bd/ ২ মৌলভীবাজার Moulvibazar ১৯৮৪ http://www.moulvibazar.gov.bd/ ৩ হবিগঞ্জ Habiganj ১৯৮৪ http://www.habiganj.gov.bd/ ৪ সুনামগঞ্জ Sunamganj ১৯৮৪ http://wwwRead more
সিলেট বিভাগে ৪ টি জেলা ।
সিলেট বিভাগের ৪ টি জেলার নামঃ
সিলেট বিভাগঃ সিলেট, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ ও মৌলভীবাজার।
বাংলাদেশের ৮টি বিভাগ
ব্রিটিশ শাসনামলে তৎকালীন বাংলা প্রদেশে সর্বপ্রথম বিভাগ গঠন করা হয়। সেসময় বর্তমান বাংলাদেশের ভূখণ্ডে রাজশাহী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম এই তিনটি বিভাগ গঠন করা হয়। পরবর্তীতে রাজশাহী ও ঢাকা বিভাগের একাংশ নিয়ে ১৯৬০ সালে খুলনা বিভাগ গঠিত। হয়। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশে এই চারটি বিভাগ ছিল। ১৯৮২ সালে ঢাকা বিভাগ এবং ঢাকা শহরের ইংরেজি বানান Dacca (ঢাকা) কে পরিবর্তন করে Dhaka (ঢাকা) করা হয় যাতে বাংলা উচ্চারণের সাথে ইংরেজি বানান আরও সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়। খুলনা বিভাগের একাংশ নিয়ে ১৯৯৩ সালে বরিশাল বিভাগ গঠিত হয়, এবং ১৯৯৫ সালে চট্টগ্রাম বিভাগকে ভেঙে সিলেট বিভাগ প্রতিষ্ঠা করা হয়। ২০১০ সালে ২৫ শে জানুয়ারি বৃহত্তর রংপুর আর দিনাজপুর অঞ্চল নিয়ে রংপুর বিভাগ গঠন করা হয়, যা আগে রাজশাহী বিভাগের অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তে অষ্টম বিভাগ হিসেবে ময়মনসিংহ বিভাগের নাম ঘোষণা করা হয়। পূর্বে এটি ঢাকা বিভাগের অংশ ছিল। বর্তমানে প্রস্তাবিত দুইটি বিভাগের নাম পদ্মা ও মেঘনা ।
See lessবরিশাল বিভাগে কয়টি জেলা ও কি কি?
বরিশাল বিভাগে ৬টি জেলা । বরিশাল বিভাগের ৬ টি জেলার নামঃ বরিশাল বিভাগ জেলা- ৬ টি ইংলিশ প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট ১ বরিশাল Barisal ১৭৯৭ http://www.barisal.gov.bd/ ২ পটুয়াখালী Patuakhali ১৯৮৪ http://www.patuakhali.gov.bd/ ৩ ভোলা Bhola ১৯৮০ http://www.bhola.gov.bd/ ৪ পিরোজপুর Pirojpur ১৯৮৪ http://www.pirojpRead more
বরিশাল বিভাগে ৬টি জেলা ।
বরিশাল বিভাগের ৬ টি জেলার নামঃ
বরিশাল বিভাগঃ বরিশাল, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, পটুয়াখালী, বরগুনা ও ভোলা।
বাংলাদেশের ৮টি বিভাগ
ব্রিটিশ শাসনামলে তৎকালীন বাংলা প্রদেশে সর্বপ্রথম বিভাগ গঠন করা হয়। সেসময় বর্তমান বাংলাদেশের ভূখণ্ডে রাজশাহী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম এই তিনটি বিভাগ গঠন করা হয়। পরবর্তীতে রাজশাহী ও ঢাকা বিভাগের একাংশ নিয়ে ১৯৬০ সালে খুলনা বিভাগ গঠিত। হয়। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশে এই চারটি বিভাগ ছিল। ১৯৮২ সালে ঢাকা বিভাগ এবং ঢাকা শহরের ইংরেজি বানান Dacca (ঢাকা) কে পরিবর্তন করে Dhaka (ঢাকা) করা হয় যাতে বাংলা উচ্চারণের সাথে ইংরেজি বানান আরও সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়। খুলনা বিভাগের একাংশ নিয়ে ১৯৯৩ সালে বরিশাল বিভাগ গঠিত হয়, এবং ১৯৯৫ সালে চট্টগ্রাম বিভাগকে ভেঙে সিলেট বিভাগ প্রতিষ্ঠা করা হয়। ২০১০ সালে ২৫ শে জানুয়ারি বৃহত্তর রংপুর আর দিনাজপুর অঞ্চল নিয়ে রংপুর বিভাগ গঠন করা হয়, যা আগে রাজশাহী বিভাগের অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তে অষ্টম বিভাগ হিসেবে ময়মনসিংহ বিভাগের নাম ঘোষণা করা হয়। পূর্বে এটি ঢাকা বিভাগের অংশ ছিল। বর্তমানে প্রস্তাবিত দুইটি বিভাগের নাম পদ্মা ও মেঘনা ।
See lessখুলনা বিভাগে কয়টি জেলা ও কি কি?
খুলনা বিভাগে ১০টি জেলা । খুলনা বিভাগের ১০ টি জেলার নামঃ খুলনা বিভাগ জেলা- ১০ টি ইংলিশ প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট ১ খুলনা Khulna ১৯৪৭ http://www.khulna.gov.bd/ ২ চুয়াডাঙ্গা Chuadanga ১৯৮৪ http://www.chuadanga.gov.bd/ ৩ ঝিনাইদহ Jhenaidah ১৯৮৪ http://www.jhenaidah.gov.bd/ ৪ নড়াইল Narail ১৯৮৪ http://www.narRead more
খুলনা বিভাগে ১০টি জেলা ।
খুলনা বিভাগের ১০ টি জেলার নামঃ
খুলনা বিভাগঃ খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, যশোর, মাগুরা, ঝিনাইদহ, নড়াইল, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর ও চুয়াডাঙ্গা
বাংলাদেশের ৮টি বিভাগ
ব্রিটিশ শাসনামলে তৎকালীন বাংলা প্রদেশে সর্বপ্রথম বিভাগ গঠন করা হয়। সেসময় বর্তমান বাংলাদেশের ভূখণ্ডে রাজশাহী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম এই তিনটি বিভাগ গঠন করা হয়। পরবর্তীতে রাজশাহী ও ঢাকা বিভাগের একাংশ নিয়ে ১৯৬০ সালে খুলনা বিভাগ গঠিত। হয়। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশে এই চারটি বিভাগ ছিল। ১৯৮২ সালে ঢাকা বিভাগ এবং ঢাকা শহরের ইংরেজি বানান Dacca (ঢাকা) কে পরিবর্তন করে Dhaka (ঢাকা) করা হয় যাতে বাংলা উচ্চারণের সাথে ইংরেজি বানান আরও সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়। খুলনা বিভাগের একাংশ নিয়ে ১৯৯৩ সালে বরিশাল বিভাগ গঠিত হয়, এবং ১৯৯৫ সালে চট্টগ্রাম বিভাগকে ভেঙে সিলেট বিভাগ প্রতিষ্ঠা করা হয়। ২০১০ সালে ২৫ শে জানুয়ারি বৃহত্তর রংপুর আর দিনাজপুর অঞ্চল নিয়ে রংপুর বিভাগ গঠন করা হয়, যা আগে রাজশাহী বিভাগের অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তে অষ্টম বিভাগ হিসেবে ময়মনসিংহ বিভাগের নাম ঘোষণা করা হয়। পূর্বে এটি ঢাকা বিভাগের অংশ ছিল। বর্তমানে প্রস্তাবিত দুইটি বিভাগের নাম পদ্মা ও মেঘনা ।
See less