Hello,

Sign up to join our community!

Welcome Back,

Please sign in to your account!

Forgot Password,

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

Ask A Question

Please type your username.

Please type your E-Mail.

Please choose an appropriate title for the question so it can be answered easily.

Please choose the appropriate section so the question can be searched easily.

Please choose suitable Keywords Ex: question, poll.

Type the description thoroughly and in details.

Please briefly explain why you feel this question should be reported.

Please briefly explain why you feel this answer should be reported.

Please briefly explain why you feel this user should be reported.

What's your question?
  1. This answer was edited.

    উত্তরঃ ১৯ টি । মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের জেলা ছিল ১৯ টি । ব্যাখ্যাঃ ১৯৪৭-৭১ সময়ে তদানীন্তন পূর্ব বাংলা, যা ১৯৬১ সালে পূর্ব পাকিস্তান হিসেবে নাম পরিবর্তন করা হয়, সে প্রদেশে তিনটি বিভাগ, ১৬টি জেলা ও ৪৪টি মহকুমা ছিল। পরবর্তী সময়ে কুষ্টিয়া, মেহেরপুর ও চুয়াডাঙ্গা মহকুমার সমন্বয়ে নতুন কুষ্টিয়া জেলা গঠিRead more

    উত্তরঃ ১৯ টি ।

    মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের জেলা ছিল ১৯ টি ।

    ব্যাখ্যাঃ

    ১৯৪৭-৭১ সময়ে তদানীন্তন পূর্ব বাংলা, যা ১৯৬১ সালে পূর্ব পাকিস্তান হিসেবে নাম পরিবর্তন করা হয়, সে প্রদেশে তিনটি বিভাগ, ১৬টি জেলা ও ৪৪টি মহকুমা ছিল। পরবর্তী সময়ে কুষ্টিয়া, মেহেরপুর ও চুয়াডাঙ্গা মহকুমার সমন্বয়ে নতুন কুষ্টিয়া জেলা গঠিত হয় (১৯৪৮)। ষাটের দশকের শেষার্ধে টাঙ্গাইল (১৯৬৯) ও পটুয়াখালী (১৯৬৮) মহকুমা জেলা হিসেবে সৃষ্টি হয়। এ সময়ে সাতটি নতুন মহকুমাও সৃষ্টি হয়। এ মহকুমাগুলো রাজশাহীর চাঁপাইনবাবগঞ্জ (সেপ্টেম্বর ১৯৪৮), মেহেরপুর (সেপ্টেম্বর ১৯৪৮), চট্টগ্রাম সদর উত্তর ও দক্ষিণ (মে ১৯৬৯), মৌলভীবাজার (আগস্ট ১৯৬১), বরগুনা (ডিসেম্বর ১৯৬৮) ও ঝালকাঠি (জুন ১৯৭১)। খুলনা বিভাগও সৃষ্টি হয়। এর ফলে বিভাগের সংখ্যা হয় চার। ষাটের দশকের প্রথমার্ধে মৌলিক গণতন্ত্র প্রথার আওতায় প্রতি থানায় একটি করে উন্নয়ন সার্কেল স্থাপিত হয়। ১৯৬১ সালে পূর্ব বাংলায় মোট চারটি বিভাগ, ১৭টি জেলা, ৩৯৬টি থানা ও চার হাজার ৩২টি ইউনিয়ন ছিল।

    আপনার প্রশ্নানুযায়ী মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ১৯টি জেলার তালিকা এবং প্রতিষ্ঠাসাল নিম্নরূপঃ

    1.  চট্টগ্রাম জেলা-১৭৭২
    2.  রংপুর জেলা-১৭৮৬
    3.  রাজশাহী জেলা-১৭৮৬
    4.  ঢাকা জেলা-১৭৮৬
    5.  যশোর জেলা-১৭৮৬
    6.  সিলেট জেলা-১৭৮৬
    7.  দিনাজপুর জেলা-১৭৮৭
    8.  ময়মনসিংহ জেলা-১৭৯০
    9.  কুমিল্লা জেলা-১৯৬০
    10.  বরিশাল জেলা-১৮১৫
    11.  ফরিদপুর জেলা-১৮২১
    12.  নোয়াখালী জেলা-১৮২১
    13.  বগুড়া জেলা-১৮৩২
    14.  পাবনা জেলা-১৮৬০
    15.  চট্টগ্রাম জেলা থেকে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা সৃষ্টি-১৮৮২
    16.  খুলনা জেলা-১৯৪৭
    17.  কুষ্টিয়া জেলা-১৯৬৯
    18.  টাঙ্গাইল জেলা-১৯৬৯
    19.  পটুয়াখালী জেলা-১৯৭১

    বাংলাদেশের প্রশাসনিক ব্যবস্থায় একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তর। কয়েকটি উপজেলা নিয়ে একটি জেলা গঠিত হয়। প্রশাসনিকভাবে একটি জেলা একটি বিভাগের অধিক্ষেত্রভুক্ত।

    বর্তমানে বাংলাদেশের ৮টি বিভাগ ১। ঢাকা ২। সিলেট ৩। রাজশাহী ৪। রংপুর ৫। বরিশাল ৬। চট্টগ্রাম ৭। খুলনা ও ৮। ময়মনসিংহ এর অন্তর্গত ৬৪টি জেলা রয়েছে। এছাড়া প্রস্তাবিত নতুন দুইটি বিভাগ রয়েছে এগুলো হলো ফরিদপুর বিভাগ ও কুমিল্লা বিভাগ। ১৯৭১ – এ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠাকালে জেলার সংখ্যা ছিল ১৯ টি । রাষ্ট্রপতি এরশাদ মহুকুমাগুলোকে জেলায় উন্নীতকরণের প্রক্রিয়া চালু করেন।

    See less
  2. উত্তরঃ মাকড়সা। ব্যাখ্যাঃ ভূমধ্যসাগরীয় এলাকার কয়েকটি দেশে ব্ল্যাক লেক ওয়েভার নামের একধরনের মাকড়সা পাওয়া যায়। মা-মাকড়সা ডিম পেড়ে নিজের দেহে বহন করে বাচ্চা হওয়া পর্যন্ত। একসময় ডিম ফুটতে শুরু করে। ক্ষুধার জ্বালায় ছোট ছোট বাচ্চা মায়ের দেহই খেতে শুরু করে। সন্তানদের মুখ চেয়ে মা নীরবে হজম করে সRead more

    উত্তরঃ মাকড়সা।

    ব্যাখ্যাঃ ভূমধ্যসাগরীয় এলাকার কয়েকটি দেশে ব্ল্যাক লেক ওয়েভার নামের একধরনের মাকড়সা পাওয়া যায়। মা-মাকড়সা ডিম পেড়ে নিজের দেহে বহন করে বাচ্চা হওয়া পর্যন্ত। একসময় ডিম ফুটতে শুরু করে। ক্ষুধার জ্বালায় ছোট ছোট বাচ্চা মায়ের দেহই খেতে শুরু করে। সন্তানদের মুখ চেয়ে মা নীরবে হজম করে সব কষ্ট। একসময় মায়ের পুরো দেহই চলে যায় তাদের পেটে। মৃত মা পড়ে থাকে ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয়ে।

    See less
  3. মোট ১১ টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড ৯ টি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ১ টি কারিগরি শিক্ষা বোর্ড ১ টি যেমনঃ রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড ঢাকা শিক্ষা বোর্ড দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ড ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ড সিলেট শিক্ষা বোর্ড কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড বরিশাল শিক্ষা বোর্ড যশোর শিক্ষা বোর্ড বাংলাদেশ কারিগরি শিকRead more

    মোট ১১ টি
    সাধারণ শিক্ষা বোর্ড ৯ টি
    মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ১ টি
    কারিগরি শিক্ষা বোর্ড ১ টি

    যেমনঃ

    1. রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড
    2. ঢাকা শিক্ষা বোর্ড
    3. দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ড
    4. ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ড
    5. সিলেট শিক্ষা বোর্ড
    6. কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড
    7. চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড
    8. বরিশাল শিক্ষা বোর্ড
    9. যশোর শিক্ষা বোর্ড
    10. বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড ঢাকা
    11. বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ঢাকা
    See less
  4. ওয়ার্মহোল হলো মহাবিশ্বের দুটি ভিন্ন স্থানকে সংযুক্ত করে এমন একটি কল্পনাপ্রসূত সংক্ষিপ্ত পথ। এটি এমন একটি গর্ত যা স্থান-কালের একটি বক্রতা তৈরি করে। ওয়ার্মহোল দিয়ে পদার্থ, শক্তি এবং তথ্য এক স্থান থেকে অন্য স্থানে দ্রুত ভ্রমণ করতে পারে।   আর ব্ল্যাকহোল হলো মহাবিশ্বের এমন একটি স্থান যেখানে মহাকরRead more

    ওয়ার্মহোল হলো মহাবিশ্বের দুটি ভিন্ন স্থানকে সংযুক্ত করে এমন একটি কল্পনাপ্রসূত সংক্ষিপ্ত পথ। এটি এমন একটি গর্ত যা স্থান-কালের একটি বক্রতা তৈরি করে। ওয়ার্মহোল দিয়ে পদার্থ, শক্তি এবং তথ্য এক স্থান থেকে অন্য স্থানে দ্রুত ভ্রমণ করতে পারে।
     
    আর ব্ল্যাকহোল হলো মহাবিশ্বের এমন একটি স্থান যেখানে মহাকর্ষ বল এতটাই শক্তিশালী যে আলোও বেরিয়ে আসতে পারে না। ব্ল্যাকহোলের ইভেন্ট দিগন্ত হলো একটি বিন্দু যেখানে মহাকর্ষ বল এতটাই শক্তিশালী যে কোনও বস্তু বা তরঙ্গ, এমনকি আলোও পালাতে পারে না।
     
    ওয়ার্মহোল ও ব্ল্যাকহোল এর মধ্যে পার্থক্যগুলির মধ্যে ৩ টা ফোকাসিং পয়েন্ট উল্লেখ করছি:
    ১। ওয়ার্মহোল দুটি ভিন্ন স্থানকে সংযুক্ত করে, যেখানে ব্ল্যাকহোল শুধুমাত্র একটি স্থানকে সংযুক্ত করে।
    ২। ওয়ার্মহোল দিয়ে পদার্থ, শক্তি এবং তথ্য দ্রুত ভ্রমণ করতে পারে, যেখানে ব্ল্যাকহোলে পদার্থ পতিত হয় এবং আর কখনই বেরিয়ে আসতে পারে না।
    ৩। ওয়ার্মহোল মহাকর্ষের তীব্র আকর্ষণের কারণে নয়, স্থান-কালের বক্রতার কারণে তৈরি হয়, যেখানে ব্ল্যাকহোল মহাকর্ষের তীব্র আকর্ষণের কারণে তৈরি হয়।
     
    ওয়ার্মহোল ও ব্ল্যাকহোল এর মধ্যে সদৃশতাও কিন্তু আছে:
    এক নাম্বারে, উভয়ই মহাবিশ্বের এমন স্থান যেখানে স্থান-কালের বক্রতা তৈরি হয়।
    আর পরেরটাতে, উভয়ই মহাকর্ষের আকর্ষণ কেন্দ্রে থাকে।
     
    এখন আসি আপনার লাস্ট প্রশ্নে, ওয়ার্মহোল কি ব্ল্যাকহোলের মত নিজের কেন্দ্রের দিকে টানে?
    Well, ওয়ার্মহোল ব্ল্যাকহোলের মত নিজের কেন্দ্রের দিকে টানে কিনা তা এখনও নিশ্চিত না। কিছু তত্ত্ব অনুসারে, ওয়ার্মহোল এমনভাবে সংযুক্ত হতে পারে যে এর একটি প্রান্ত ব্ল্যাকহোলের সাথে সংযুক্ত থাকে। এক্ষেত্রে ওয়ার্মহোল ব্ল্যাকহোলের মতই নিজের কেন্দ্রের দিকে টানতে পারে। আবার, অন্য তত্ত্ব অনুসারে, ওয়ার্মহোল এমনভাবে সংযুক্ত হতে পারে যে এর একটি প্রান্ত ব্ল্যাকহোলের সাথে সংযুক্ত থাকে না। এক্ষেত্রে ওয়ার্মহোল ব্ল্যাকহোলের মত নিজের কেন্দ্রের দিকে টানতে পারে না।
     
    মেইন কথা হচ্ছে, ওয়ার্মহোলগুলি এখনও শুধুমাত্র একটি তত্ত্ব, এবং এগুলির অস্তিত্ব প্রমাণিত হয়নি। তবে, যদি ওয়ার্মহোলগুলি অস্তিত্বশীল হয়, তাহলে এগুলি মহাবিশ্বের ভবিষ্যতের ভ্রমণ এবং গবেষণার জন্য বিপুল সম্ভাবনা উন্মুক্ত করবে বলে আশা করছি।
     
    আশা করি উত্তরটি পেয়েছেন। আপনার আমার এই উত্তরের উপরে বেইস করে যদি কোনো ফিরতি প্রশ্ন থাকে তাহলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন। যদি আমার জানা থাকে, অবশ্যই উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ!

    See less
  5. উত্তরঃ ২ মার্চ। ব্যাখ্যাঃ ১৯৭১ সালের ২রা মার্চে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেছিলেন ছাত্র নেতা আ.স.ম. আব্দুর রব।

    উত্তরঃ ২ মার্চ

    ব্যাখ্যাঃ ১৯৭১ সালের ২রা মার্চে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেছিলেন ছাত্র নেতা আ.স.ম. আব্দুর রব

    See less
  6. উত্তরঃ দু'দেশের নদীগুলোর নাব্যতা বৃদ্ধি। ব্যাখ্যাঃ যৌথ নদী কমিশন (Joint Rivers Commission) ১৯৭২ সালে ঢাকায় বাংলাদেশের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবর রহমান এবং ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর মধ্যে আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষর শেষে ১৯ মার্চ, ১৯৭২ তারিখে যৌথ ঘোষণার মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠিত Read more

    উত্তরঃ দু’দেশের নদীগুলোর নাব্যতা বৃদ্ধি

    ব্যাখ্যাঃ যৌথ নদী কমিশন (Joint Rivers Commission) ১৯৭২ সালে ঢাকায় বাংলাদেশের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবর রহমান এবং ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর মধ্যে আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষর শেষে ১৯ মার্চ১৯৭২ তারিখে যৌথ ঘোষণার মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়। যৌথ নদী কমিশনের অন্যান্য প্রধান দায়িত্বসমূহের মধ্যে রয়েছেআন্তর্জাতিক অথবা আন্তঃসীমান্ত নদীসমূহের পানি সম্পদ উন্নয়নব্যবস্থাপনা এবং বণ্টনের লক্ষ্যে প্রতিবেশি দেশসমূহের মধ্যে সমন্বয় সাধন করা

    See less
  7. উত্তরঃ নেপালে জলাধার নির্মাণ । ব্যাখ্যাঃ শুকনো মৌসুমে ফারাক্কায় গঙ্গার প্রবাহ বৃদ্ধি করতে নেপালে অবস্থিত গঙ্গার বিভিন্ন উপনদীতে সুবিধাজনক স্থানে যৌথভাবে জলাধার নির্মাণের বিষয়ে আলোচনা অব্যাহত রয়েছে। জলবিদ্যুৎ উৎপাদনসহ অন্যান্য সুবিধা অর্জনের লক্ষ্যে উপ - আঞ্চলিক সহযোগিতার আওতায় গঙ্গা নদীর উজানে এ জলাRead more

    উত্তরঃ নেপালে জলাধার নির্মাণ

    ব্যাখ্যাঃ শুকনো মৌসুমে ফারাক্কায় গঙ্গার প্রবাহ বৃদ্ধি করতে নেপালে অবস্থিত গঙ্গার বিভিন্ন উপনদীতে সুবিধাজনক স্থানে যৌথভাবে জলাধার নির্মাণের বিষয়ে আলোচনা অব্যাহত রয়েছে। জলবিদ্যুৎ উৎপাদনসহ অন্যান্য সুবিধা অর্জনের লক্ষ্যে উপ – আঞ্চলিক সহযোগিতার আওতায় গঙ্গা নদীর উজানে  জলাধার সৃষ্টির চেষ্টা করা হচ্ছে

    See less
  8. উত্তরঃ ৪.৫ মণ। ব্যাখ্যাঃ পাট উৎপাদনের পর থেকে পচনের আগ পর্যন্ত একে কাঁচা পাট নামে অভিহিত করা হয়। বাংলাদেশে উৎপাদিত পাটের ৪০% কাঁচা পাট এবং ৫০% তৈরী পণ্য হিসাবে রফতানী করা হয়। একটি কাঁচা পাটের গাঁইটের ওজন ৪.৫ মণ।

    উত্তরঃ ৪.৫ মণ

    ব্যাখ্যাঃ পাট উৎপাদনের পর থেকে পচনের আগ পর্যন্ত একে কাঁচা পাট নামে অভিহিত করা হয়। বাংলাদেশে উৎপাদিত পাটের ৪০% কাঁচা পাট এবং ৫০% তৈরী পণ্য হিসাবে রফতানী করা হয়। একটি কাঁচা পাটের গাঁইটের ওজন ৪.৫ মণ।

    See less
  9. উত্তরঃ ১৫৩০ বর্গ কিমি। ব্যাখ্যাঃ উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন - এর আয়তন যথাক্রমে ৮২.৬৪ বর্গ কিমি এবং ৪৭.১২ বর্গ কিমি। ঢাকা মেট্রোপলিটন সিটির আয়তন ১৫৩০ বর্গ কিমি।।

    উত্তরঃ ১৫৩০ বর্গ কিমি

    ব্যাখ্যাঃ উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন – এর আয়তন যথাক্রমে ৮২.৬৪ বর্গ কিমি এবং ৪৭.১২ বর্গ কিমি। ঢাকা মেট্রোপলিটন সিটির আয়তন ১৫৩০ বর্গ কিমি।

    See less
  10. This answer was edited.

    দেশের চা শিল্পের ইতিহাসে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড হয়েছে। ২০২২ সালে দেশে প্রায় ৯ কোটি ৪০ লাখ কেজি চা উৎপাদন হয়েছে। তবে গত বছর চা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১০ কোটি কেজি। ২০১৯ সালে উৎপাদিত হয়েছে ৯ কোটি ৬০ লাখ ৬৯ হাজার কেজি চা। গত বছরের চেয়ে উৎপাদন বেড়েছে ১ কোটি ৩৯ লাখ কেজি।

    দেশের চা শিল্পের ইতিহাসে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড হয়েছে।

    ২০২২ সালে দেশে প্রায় ৯ কোটি ৪০ লাখ কেজি চা উৎপাদন হয়েছে।

    তবে গত বছর চা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১০ কোটি কেজি।

    ২০১৯ সালে উৎপাদিত হয়েছে ৯ কোটি ৬০ লাখ ৬৯ হাজার কেজি চা। গত বছরের চেয়ে উৎপাদন বেড়েছে ১ কোটি ৩৯ লাখ কেজি।

    See less

Latest News & Updates

  1. উত্তর: হুমায়ুন কবির। ‘নদী ও নারী’ উপন্যাসের রচয়িতা হুমায়ুন কবির।

    উত্তর: হুমায়ুন কবির।

    ‘নদী ও নারী’ উপন্যাসের রচয়িতা হুমায়ুন কবির।

    See less
  2. উত্তর: মাহবুব-উল আলম। ‘মোমেনের জবানবন্দী’ উপন্যাসের রচয়িতা মাহবুব-উল আলম।

    উত্তর: মাহবুব-উল আলম

    ‘মোমেনের জবানবন্দী’ উপন্যাসের রচয়িতা মাহবুব-উল আলম

    See less
  3. উত্তর: নবশক্তি। অদ্বৈত মল্ল বর্ষণ নবশক্তি পত্রিকা সম্পাদনা করেন ।

    উত্তর: নবশক্তি।

    অদ্বৈত মল্ল বর্ষণ নবশক্তি পত্রিকা সম্পাদনা করেন ।

    See less
Explore Our Blog