উত্তর: প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় রচিত গল্পের সংখ্যা প্রায় শতাধিক।
উত্তর: প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় রচিত গল্পের সংখ্যা প্রায় শতাধিক।
See lessSign up to join our community!
Please sign in to your account!
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
উৎসব অনুষ্ঠানে রণ সংগীত কত লাইন বাজানো হয়?
উত্তরঃ ২১ লাইন । বাংলাদেশের রণ সংগীত নতুনের গান । বাংলাদেশের যে কোনো সামরিক অনুষ্ঠানে এই গানটির ২১ লাইন যন্ত্রসঙ্গীতে বাজানো হয়। বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম কর্তৃক ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দে রচিত এবং সুরারোপিত সন্ধ্যা কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত একটি গান। দাদরা তালের এই সঙ্গীতটি ১৯৭২ সালের ১৩ই জানুয়Read more
উত্তরঃ ২১ লাইন ।
বাংলাদেশের রণ সংগীত নতুনের গান ।
বাংলাদেশের যে কোনো সামরিক অনুষ্ঠানে এই গানটির ২১ লাইন যন্ত্রসঙ্গীতে বাজানো হয়।
বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম কর্তৃক ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দে রচিত এবং সুরারোপিত সন্ধ্যা কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত একটি গান। দাদরা তালের এই সঙ্গীতটি ১৯৭২ সালের ১৩ই জানুয়ারি অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের তৎকালীন মন্ত্রীসভার প্রথম বৈঠকে বাংলাদেশের রণ-সঙ্গীত হিসেবে নির্বাচন করা হয়।
গানের কথাঃ
প্রায় প্রতিটি দেশের সশস্ত্র বাহিনী ও অন্যান্য বাহিনীর একটি রণসংগীত থাকে। এই সংগীত যুদ্ধক্ষেত্রে সৈনিকদের মধ্যে দেশাত্মবোধ, উদ্দীপনা, আত্মোৎসর্গ করার প্রেরণা ইত্যাদি জাগিয়ে তোলে এবং তাদের জীবন বাজি রেখে দেশের জন্য যুদ্ধ করতে উৎসাহিত করে। এই সংগীত সৈনিকদের মধ্যেই শুধু নয়, দেশের আপামর জনগণের মধ্যেও দেশপ্রেম ও জাতীয়তাবোধ জাগিয়ে তোলে।
বিখ্যাত উর্দু কবি ইকবালের ‘সারা জাঁহাসে আচ্ছা, হিন্দুস্তাঁ হাঁমারা’ কবিতাটি ব্রিটিশ আমলে জাতিধর্ম-নির্বিশেষে ভারতবাসীকে স্বদেশপ্রেমের অনুপ্রেরণা জোগাত। ভারত স্বাধীন হওয়ার পর কবিতাটি ভারতের সম্মিলিত বাহিনীর রণসংগীতের মর্যাদা পায়।
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে কাজী নজরুল ইসলামের আগে রণসংগীতের ব্যবহার দেখা যায়না। এ বিষয়ে নজরুল-গবেষক বাঁধন সেনগুপ্ত বলেছেন—
পল্টনে থাকা অবস্থাতেই নজরুল সামরিক জীবনের বিভিন্ন বিষয়কে কাব্যছন্দে রূপান্তরিত করতেন বলে সুবেদার মনবাহাদুর উল্লেখ করেছেন—
নতুনের গান বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম কর্তৃক ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দে রচিত এবং সুরারোপিত হয়য়। এটি “সন্ধ্যা” কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত একটি গান। দাদরা তালে আরোপিতএই গানটি ১৯৭২ সালের ১৩ই জানুয়ারি অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের তৎকালীন মন্ত্রীসভার প্রথম বৈঠকে বাংলাদেশের রণ-সঙ্গীত হিসেবে নির্বাচন করা হয়। বাংলাদেশের যে কোনো সামরিক অনুষ্ঠানে এই গানটির ২১ লাইন যন্ত্রসঙ্গীতে বাজানো হয়।
গানটি ২০০৬ সালে বিবিসি বাংলার সমীক্ষা অনুযায়ী সর্বকালের শ্রেষ্ঠ কুড়িটি বাংলা গানের মধ্যে ১৮তম স্থান অধিকার করে।১৯২৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে নজরুল মুসলিম সাহিত্য সমাজের ২য় বার্ষিকী সম্মেলনের উদ্দেশ্যে ঢাকায় আসেন। ঢাকায় সৈয়দ আবুল হোসেনের বাসভবনে অবস্থানকালে তিনি এই গানটি রচনা করেন। গানটি “নতুনের গান” শিরোনামে প্রথম প্রকাশিত হয় “শিখা” পত্রিকায়। পরে এটি সন্ধ্যা কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত হয়।
See lessবাংলাদেশের রণ সংগীত কোনটি? এবং সেটা কী?
বাংলাদেশের রণ সংগীত নতুনের গান । বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম কর্তৃক ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দে রচিত এবং সুরারোপিত সন্ধ্যা কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত একটি গান। দাদরা তালের এই সঙ্গীতটি ১৯৭২ সালের ১৩ই জানুয়ারি অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের তৎকালীন মন্ত্রীসভার প্রথম বৈঠকে বাংলাদেশের রণ-সঙ্গীত হিসেবে নির্বাচন করা হRead more
বাংলাদেশের রণ সংগীত নতুনের গান ।
বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম কর্তৃক ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দে রচিত এবং সুরারোপিত সন্ধ্যা কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত একটি গান। দাদরা তালের এই সঙ্গীতটি ১৯৭২ সালের ১৩ই জানুয়ারি অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের তৎকালীন মন্ত্রীসভার প্রথম বৈঠকে বাংলাদেশের রণ-সঙ্গীত হিসেবে নির্বাচন করা হয়।
গানের কথাঃ
প্রায় প্রতিটি দেশের সশস্ত্র বাহিনী ও অন্যান্য বাহিনীর একটি রণসংগীত থাকে। এই সংগীত যুদ্ধক্ষেত্রে সৈনিকদের মধ্যে দেশাত্মবোধ, উদ্দীপনা, আত্মোৎসর্গ করার প্রেরণা ইত্যাদি জাগিয়ে তোলে এবং তাদের জীবন বাজি রেখে দেশের জন্য যুদ্ধ করতে উৎসাহিত করে। এই সংগীত সৈনিকদের মধ্যেই শুধু নয়, দেশের আপামর জনগণের মধ্যেও দেশপ্রেম ও জাতীয়তাবোধ জাগিয়ে তোলে।
বিখ্যাত উর্দু কবি ইকবালের ‘সারা জাঁহাসে আচ্ছা, হিন্দুস্তাঁ হাঁমারা’ কবিতাটি ব্রিটিশ আমলে জাতিধর্ম-নির্বিশেষে ভারতবাসীকে স্বদেশপ্রেমের অনুপ্রেরণা জোগাত। ভারত স্বাধীন হওয়ার পর কবিতাটি ভারতের সম্মিলিত বাহিনীর রণসংগীতের মর্যাদা পায়।
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে কাজী নজরুল ইসলামের আগে রণসংগীতের ব্যবহার দেখা যায়না। এ বিষয়ে নজরুল-গবেষক বাঁধন সেনগুপ্ত বলেছেন—
পল্টনে থাকা অবস্থাতেই নজরুল সামরিক জীবনের বিভিন্ন বিষয়কে কাব্যছন্দে রূপান্তরিত করতেন বলে সুবেদার মনবাহাদুর উল্লেখ করেছেন—
নতুনের গান বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম কর্তৃক ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দে রচিত এবং সুরারোপিত হয়য়। এটি “সন্ধ্যা” কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত একটি গান। দাদরা তালে আরোপিতএই গানটি ১৯৭২ সালের ১৩ই জানুয়ারি অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের তৎকালীন মন্ত্রীসভার প্রথম বৈঠকে বাংলাদেশের রণ-সঙ্গীত হিসেবে নির্বাচন করা হয়। বাংলাদেশের যে কোনো সামরিক অনুষ্ঠানে এই গানটির ২১ লাইন যন্ত্রসঙ্গীতে বাজানো হয়।
গানটি ২০০৬ সালে বিবিসি বাংলার সমীক্ষা অনুযায়ী সর্বকালের শ্রেষ্ঠ কুড়িটি বাংলা গানের মধ্যে ১৮তম স্থান অধিকার করে।১৯২৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে নজরুল মুসলিম সাহিত্য সমাজের ২য় বার্ষিকী সম্মেলনের উদ্দেশ্যে ঢাকায় আসেন। ঢাকায় সৈয়দ আবুল হোসেনের বাসভবনে অবস্থানকালে তিনি এই গানটি রচনা করেন। গানটি “নতুনের গান” শিরোনামে প্রথম প্রকাশিত হয় “শিখা” পত্রিকায়। পরে এটি সন্ধ্যা কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত হয়।
See lessবাংলাদেশের জাতীয় গীতি কোনটি?
আমার সোনার বাংলা হলো বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত। বঙ্গমাতা সম্পর্কে এই গানটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক ১৯০৫ সালে রচিত হয়। বাউল গায়ক গগন হরকরার গান "আমি কোথায় পাব তারে" থেকে এই গানের সুর ও সঙ্গীত উদ্ভূত। ‘আমার সোনার বাংলা’ এটি মূলত ২৫ চরণ বিশিষ্ট একটি কবিতা। এ কবিতার প্রথম ১০ চরণ বাংলাদেশের জাতীয় সঙRead more
আমার সোনার বাংলা হলো বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত। বঙ্গমাতা সম্পর্কে এই গানটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক ১৯০৫ সালে রচিত হয়। বাউল গায়ক গগন হরকরার গান “আমি কোথায় পাব তারে” থেকে এই গানের সুর ও সঙ্গীত উদ্ভূত।
‘আমার সোনার বাংলা’ এটি মূলত ২৫ চরণ বিশিষ্ট একটি কবিতা। এ কবিতার প্রথম ১০ চরণ বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত। তবে রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে প্রথম ৪ চরণ বাজানো হয়।
ব্যাখ্যাঃ বঙ্গভঙ্গের প্রেক্ষাপটে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত ‘আমার সোনার বাংলা ‘কবিতার প্রথম ১০ চরণকে বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে ঘোষণা করা হয় এবং তা গৃহীত হয় ১৯৭২ সালের ১৩ জানুয়ারি। জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের বিধান অনুযায়ী কণ্ঠে গাইতে গেলে দশ চরণ আর যন্ত্র সঙ্গীতে বাজাতে গেলে চার চরণ পর্যন্ত বাজাতে হবে।
জাতীয় সংগীতঃ
বাংলাদেশের কেনো রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে জাতীয় সংগীতের কত চরণ বাজানো হয়?
উত্তরঃ প্রথম ৪ চরণ। 'আমার সোনার বাংলা' এটি মূলত ২৫ চরণ বিশিষ্ট একটি কবিতা। এ কবিতার প্রথম ১০ চরণ বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত। তবে রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে প্রথম ৪ চরণ বাজানো হয়। ব্যাখ্যাঃ বঙ্গভঙ্গের প্রেক্ষাপটে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত 'আমার সোনার বাংলা 'কবিতার প্রথম ১০ চরণকে বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত হিসেবেRead more
উত্তরঃ প্রথম ৪ চরণ।
‘আমার সোনার বাংলা’ এটি মূলত ২৫ চরণ বিশিষ্ট একটি কবিতা। এ কবিতার প্রথম ১০ চরণ বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত। তবে রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে প্রথম ৪ চরণ বাজানো হয়।
ব্যাখ্যাঃ বঙ্গভঙ্গের প্রেক্ষাপটে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত ‘আমার সোনার বাংলা ‘কবিতার প্রথম ১০ চরণকে বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে ঘোষণা করা হয় এবং তা গৃহীত হয় ১৯৭২ সালের ১৩ জানুয়ারি। জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের বিধান অনুযায়ী কণ্ঠে গাইতে গেলে দশ চরণ আর যন্ত্র সঙ্গীতে বাজাতে গেলে চার চরণ পর্যন্ত বাজাতে হবে।
জাতীয় সংগীতঃ
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত কত চরণ?
উত্তরঃ ১০ চরণ। উত্তরঃ প্রথম ৪ চরণ। 'আমার সোনার বাংলা' এটি মূলত ২৫ চরণ বিশিষ্ট একটি কবিতা। এ কবিতার প্রথম ১০ চরণ বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত। তবে রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে প্রথম ৪ চরণ বাজানো হয়। ব্যাখ্যাঃ বঙ্গভঙ্গের প্রেক্ষাপটে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত 'আমার সোনার বাংলা 'কবিতার প্রথম ১০ চরণকে বাংলাদেশের জাতীRead more
উত্তরঃ ১০ চরণ।
উত্তরঃ প্রথম ৪ চরণ।
‘আমার সোনার বাংলা’ এটি মূলত ২৫ চরণ বিশিষ্ট একটি কবিতা। এ কবিতার প্রথম ১০ চরণ বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত। তবে রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে প্রথম ৪ চরণ বাজানো হয়।
ব্যাখ্যাঃ বঙ্গভঙ্গের প্রেক্ষাপটে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত ‘আমার সোনার বাংলা ‘কবিতার প্রথম ১০ চরণকে বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে ঘোষণা করা হয় এবং তা গৃহীত হয় ১৯৭২ সালের ১৩ জানুয়ারি। জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের বিধান অনুযায়ী কণ্ঠে গাইতে গেলে দশ চরণ আর যন্ত্র সঙ্গীতে বাজাতে গেলে চার চরণ পর্যন্ত বাজাতে হবে।
জাতীয় সংগীতঃ
PhD এর পূর্ণ রূপ কী?
PhD এর পূর্ণরূপ হলো: Doctor of Philosophy ডক্টর অব ফিলোসফি (পিএইচডি, পিএই.ডি., বা ডিফিল; লাতিন: philosophiae doctor বা doctor philosophiae) হল সর্বোচ্চ একাডেমিক স্তরে সর্বাধিক সাধারণ ডিগ্রী যা অধ্যয়নের কোর্সের পরে দেওয়া হয়। একাডেমিক ক্ষেত্রগুলির সমগ্র প্রস্থ জুড়ে প্রোগ্রামগুলির জন্য পিএইচডি প্রRead more
PhD এর পূর্ণরূপ হলো: Doctor of Philosophy
ডক্টর অব ফিলোসফি (পিএইচডি, পিএই.ডি., বা ডিফিল; লাতিন: philosophiae doctor বা doctor philosophiae) হল সর্বোচ্চ একাডেমিক স্তরে সর্বাধিক সাধারণ ডিগ্রী যা অধ্যয়নের কোর্সের পরে দেওয়া হয়। একাডেমিক ক্ষেত্রগুলির সমগ্র প্রস্থ জুড়ে প্রোগ্রামগুলির জন্য পিএইচডি প্রদান করা হয়। যেহেতু এটি একটি অর্জিত গবেষণা ডিগ্রী, যারা পিএইচডির জন্য অধ্যয়ন করছেন তাদের মূল গবেষণা তৈরি করতে হবে যা জ্ঞানের সীমানা প্রসারিত করে, সাধারণত একটি গবেষণামূলক আকারে, এবং ক্ষেত্রের অন্যান্য বিশেষজ্ঞদের একটি প্যানেলের সামনে তাদের কাজকে রক্ষা করে। একটি পিএইচডি সমাপ্তি প্রায়ই একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, গবেষক, বা অনেক ক্ষেত্রে বিজ্ঞানী হিসাবে চাকরির জন্য একটি প্রয়োজন হয়। যে ব্যক্তিরা ডক্টর অফ ফিলোসফি ডিগ্রী অর্জন করেছেন তারা অনেক এখতিয়ারে তাদের নামের সাথে ডক্টর (প্রায়শই সংক্ষেপে “ডক্টর” বা “ডঃ”) উপাধি ব্যবহার করতে পারেন, যদিও এই ব্যবহারের সাথে যুক্ত যথাযথ শিষ্টাচারও পেশাদারের অধীন হতে পারে। তাদের নিজস্ব পণ্ডিত ক্ষেত্র, সংস্কৃতি বা সমাজের নীতিশাস্ত্র। যারা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ান বা একাডেমিক, শিক্ষাগত, বা গবেষণা ক্ষেত্রে কাজ করেন তাদের সাধারণত এই শিরোনাম দ্বারা সম্বোধন করা হয় “পেশাদার এবং সামাজিকভাবে একটি অভিবাদন বা কথোপকথনে।” “, “পিএইচডি”, বা “ডিফিল” (পুরস্কার প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের উপর নির্ভর করে)। তবে, একই সময়ে শিরোনাম এবং পোস্ট-নোমিনাল উভয়ই ব্যবহার করা ভুল বলে বিবেচিত হয়।
See lessচাদের রাজধানী কোথায় অবস্থিত?
উত্তরঃ এনজামেনা। চাদের রাজধানী এনজামেনায় অবস্থিত।
উত্তরঃ এনজামেনা।
চাদের রাজধানী এনজামেনায় অবস্থিত।
See less
Dacca থেকে Dhaka কত সাল থেকে লেখা হয়?
Dacca থেকে Dhaka ১৯৮২ সাল থেকে লেখা হয় । ব্রিটিশ শাসনামলে বর্তমান রাজধানী ঢাকার নাম ছিল ইংরেজি বানানে 'Dacca'। এই 'Dacca' (ডাক্কা) থেকে Dhaka (ঢাকা) নামকরণ করেন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জেনারেল এরশাদ।
Dacca থেকে Dhaka ১৯৮২ সাল থেকে লেখা হয় ।
ব্রিটিশ শাসনামলে বর্তমান রাজধানী ঢাকার নাম ছিল ইংরেজি বানানে ‘Dacca’। এই ‘Dacca’ (ডাক্কা) থেকে Dhaka (ঢাকা) নামকরণ করেন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জেনারেল এরশাদ।
See lessঢাকার পূর্ব নাম কী ছিল?
ঢাকার পূর্ব নাম জাহাঙ্গীর নগর। ১৬১০ সালে সুবেদার ইসলাম খান চিশতি ঢাকায় বাংলার রাজধানী স্থানান্তর করেন। প্রথমবারের মত ঢাকা রাজধানী হওয়ার মর্যাদা লাভ করে। তিনি মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীরের নামানুসারে ঢাকার নামকরণ করেন জাহাঙ্গীর নগর। ইংরেজি: Dhaka; ১৯৮২ সালের পূর্বে Dacca নামে লেখা হত।
ঢাকার পূর্ব নাম জাহাঙ্গীর নগর। ১৬১০ সালে সুবেদার ইসলাম খান চিশতি ঢাকায় বাংলার রাজধানী স্থানান্তর করেন। প্রথমবারের মত ঢাকা রাজধানী হওয়ার মর্যাদা লাভ করে। তিনি মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীরের নামানুসারে ঢাকার নামকরণ করেন জাহাঙ্গীর নগর।
ইংরেজি: Dhaka; ১৯৮২ সালের পূর্বে Dacca নামে লেখা হত।
See lessপালস অক্সিমিটার এর কাজ কী?
পালস অক্সিমিটার হচ্ছে রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ মাপার যন্ত্র। কোভিড ১৯ মহামারির শুরু থেকেই এই যন্ত্রটির ব্যবহার বেড়েছে কয়েক গুণ। যে-কোনো কোভিড রোগীর শারীরিক অবস্থা নির্ণয়ের জন্য এবং সময়মতো সঠিক চিকিৎসা দেওয়ার জন্য পালস অক্সিমিটারের ভূমিকা অনস্বীকার্য।
পালস অক্সিমিটার হচ্ছে রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ মাপার যন্ত্র।
কোভিড ১৯ মহামারির শুরু থেকেই এই যন্ত্রটির ব্যবহার বেড়েছে কয়েক গুণ। যে-কোনো কোভিড রোগীর শারীরিক অবস্থা নির্ণয়ের জন্য এবং সময়মতো সঠিক চিকিৎসা দেওয়ার জন্য পালস অক্সিমিটারের ভূমিকা অনস্বীকার্য।
See less