অন্যান্য বা বিবিধ
Share
Sign up to join our community!
Please sign in to your account!
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
কি কি করলে বাংলাদেশ দল বিশ্বকাপ না খেলেই দেশে ফিরতে পারবে
নাজমুল হোসেন শান্ত আগেই বলেছিলেন বেশি আশা না রাখতে। বাংলাদেশের মানুষ তাঁর নিষেধাজ্ঞা শোনেননি, এমন দাবি করা যাচ্ছে না। তাই বলে সবচেয়ে নিরাশাবাদী সমর্থকও বোধহয় দূরতম কল্পনায় এমন কিছু ভাবেননি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ও দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলতে যুক্তরাষ্ট্র সফরে জাতীয় ক্রিকেট দল। সেখানে ক্রিকেট বিশ্বের ‘পুঁRead more
নাজমুল হোসেন শান্ত আগেই বলেছিলেন বেশি আশা না রাখতে। বাংলাদেশের মানুষ তাঁর নিষেধাজ্ঞা শোনেননি, এমন দাবি করা যাচ্ছে না। তাই বলে সবচেয়ে নিরাশাবাদী সমর্থকও বোধহয় দূরতম কল্পনায় এমন কিছু ভাবেননি।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ও দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলতে যুক্তরাষ্ট্র সফরে জাতীয় ক্রিকেট দল। সেখানে ক্রিকেট বিশ্বের ‘পুঁচকে’ দল যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে প্রথম দুই টি-টোয়েন্টিতেই হেরেছে বাংলাদেশ। শান্ত-লিটন-সৌম্যদের এমন পারফরম্যান্সের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে হাসির খোরাকে পরিণত হয়েছে জাতীয় দল। অনেকেই দাবি করছেন, বিশ্বকাপ খেলার দরকার নেই শান্তদের, তাঁদের দেশে ফেরত নিয়ে আসা হোক।
কিন্তু চাইলেই তো আর জাতীয় দলকে দেশে ফেরত নিয়ে আসা যাবে না। আগামী মাসে শুরু হচ্ছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। যদি দ্বিতীয় পর্বে উঠতে ব্যর্থও হয়, গ্রুপপর্বে চারটা ম্যাচ তো খেলতে হবে বাংলাদেশকে। কিন্তু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমর্থকদের দাবি, টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের যে পারফরম্যান্স, তাতে না খেললেও চলে।
কিন্তু আইসিসিকে বিশ্বকাপ খেলার কথা বলে এভাবে চাইলেও তো চলে আসা যায় না। চলুন কিছু উপযুক্ত কারণ খুঁজে দেখা যাক।
১. ভিসার মেয়াদ: সবাই জানে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পাওয়া সহজ কাজ না। চাইলে ভিসা জোগাড় করা যায় না। নেপাল যেমন সন্দীপ লামিচানেকে শেষ মুহূর্তে দলে নিতে চাইলেও ভিসা জটিলতায় নিতে পারছে না। এখন চাইলে বাংলাদেশ বলতেই পারে যে ২৯ জুন শেষ হতে যাওয়া বিশ্বকাপের জন্য ৩০ জুন পর্যন্ত ভিসার মেয়াদ করার কথা থাকলেও ভুলে ৩০ মে মাস পর্যন্ত ভিসা করা হয়েছে। শেষ মুহূর্তে এখন আর মেয়াদ বাড়ানো যাচ্ছে না ফিরে আসতে হচ্ছে বাংলাদেশকে।
২.পরের বিশ্বকাপ: ২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হোসেন বলেছিলেন, ‘আপনার সবসময় বুঝতে হবে, আমাদের টার্গেট এ বিশ্বকাপ নয়, পরবর্তী বিশ্বকাপ।’ তবে এবারও দলের হাবভাব দেখে মনে হচ্ছে, এবারও লক্ষ্য পরের বিশ্বকাপ। এ বিশ্বকাপ তাই খেলে লাভ নেই। বরং দেশে ফিরে পরবর্তী বিশ্বকাপের প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করা যায়। সেক্ষেত্রে ভারত-অস্ট্রেলিয়ার চেয়ে এক মাস বেশি প্রস্তুতি নিতে পারবেন শান্তরা।
৩. নিরাপত্তা: হিউস্টনে ম্যাচের সময় আশপাশের পরিস্থিতি ছিল বেশ শঙ্কা জাগানো। পাশ দিয়ে হাইওয়ে, গ্যালারি থেকে চাইলেই যেকেউ ঢুকতে পারবেন। মাঠের পাশে খুব জোরালো নিরাপত্তা বেষ্টনীও নেই। এমন পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্রের অখ্যাত ক্রিকেটাররা খেলে অভ্যস্ত হতে পারেন, বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটাররা নন। কদিন আগে ঈদের নামাজ পড়তে গিয়ে সাকিবকে নিউইয়র্কে ঝামেলায় পড়তে হয়েছিল। হিউস্টনেও এমন কিছু ঘটতে কতক্ষণ। অনিরাপদ বোধ করায় দেশে ফেরার দাবি জানিয়ে রাখলে তাতে খুব কি দোষের কিছু হবে?
৪. বিমানে চড়ে ক্লান্ত হয়ে যেতে পারেন মোস্তাফিজরা: আইপিএলে শেষদিকে মোস্তাফিজুর রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছিল। এর ব্যাখ্যায় বোর্ড পরিচালক আকরাম খান বলেছিলেন আইপিএলে এক ম্যাচ খেলেই বিমানে উঠতে হচ্ছে মোস্তাফিজকে দুই দিন পর আবার ম্যাচ খেলতে হয়। এভাবে বিশ্রাম পাচ্ছেন না মোস্তাফিজ। এদিকে বিশ্বকাপে এরচেয়েও বাজে অবস্থা। ৮ জুন শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ডালাসে খেলে মাত্র একদিনের বিরতিতে প্রায় আড়াই হাজার কিলোমিটার দূরে নিউইয়র্কে খেলতে হবে বাংলাদেশকে।
আবার দুই দিনের বিরতিতে ভিন্ন এক দেশে হাজির হতে হবে ম্যাচ খেলতে। এত ধকল সহ্য করে খেলা কি ঠিক হবে? বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের এমন স্বাস্থ্যঝুঁকিতে ফেলা সূচির প্রতিবাদে দেশে ফিরে আসতে পারেন তারা।
৫. বয়কট আন্দোলন: ইদানীং বেশ বয়কটের জোয়ার চলছে। বাংলাদেশ দল মিরপুরে খেলে অভ্যস্ত, এখানেই তাদের যত দাপট। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র-ওয়েস্ট ইন্ডিজে মিরপুরের উইকেট মিলবে না, সেখানে মিরপুরের মতো সমর্থনও পাবে না ক্রিকেট দল, তাই বিশ্বকাপ বয়কট করতে পারে বাংলাদেশ। শান্তরা তো আগেই বলেছেন, আশা না রাখতে। আর এটা তো অলিম্পিক না যে অংশ নেওয়াটাই বড় কথা। এর চেয়ে দেশে ফিরে ‘বিশ্বকাপ দেখা বয়কট করুন’ আন্দোলনের জন্ম দিতে পারেন তাঁরা।
৬. গ্রীষ্মকালীন ফলমূল: গরমের জন্য গ্রীষ্মকালকে অনেকে অপছন্দ করলেও মৌসুমি ফলমূলের জন্য এ ঋতুর জুড়ি মেলা ভার। এ সময়ে বাজার দখল করে রাখে নানান জাতের আম, জাম কাঠাল, লিচুসহ হরেক রকম ফল। বিখ্যাত আমের জাত ‘হিমসাগর’ ও ‘ল্যাংড়া’ আগামী সপ্তাহে বাজারে আসবে। রাজশাহীর আমও আসবে শিগগির। অন্যদিকে বিভিন্ন জাতের লিচু ইতোমধ্যে এসে গেছে বাজারে।
এবং দারুণ এই ফলগুলো জুনের মধ্যেই বাজার থেকে হারিয়ে যাবে। ফলের এমন ভরপুর মৌসুমে খেলোয়াড়রা যদি বিশ্বকাপে খেলতে দেশের বাইরে থাকেন, তবে এসব মৌসুমি ফল খেতে তাঁদের অপেক্ষা করতে হবে পরের গ্রীষ্ম পর্যন্ত। তাই এ মৌসুমের আম-জাম-লিচু খেতে বিশ্বকাপ বাদ দিয়ে দেশের বিমান ধরতে পারেন জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা।
সূত্রঃ ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভি।
See lessহাঁসের ডিমে কি এলার্জি আছে
হাঁসের ডিমে এলার্জি সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য ধন্যবাদ। হাঁসের ডিমে এলার্জি হতে পারে, বিশেষ করে যাদের ডিমের প্রতি পূর্বে থেকেই এলার্জি আছে। এলার্জির উপসর্গ হিসেবে ত্বকে র্যাশ, শ্বাসকষ্ট, এবং অন্যান্য সমস্যা হতে পারে। হাঁসের ডিমের কুসুমে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ডি রয়েছে যা হাড় এবং দাঁতের গঠনে সRead more
হাঁসের ডিমে এলার্জি সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য ধন্যবাদ। হাঁসের ডিমে এলার্জি হতে পারে, বিশেষ করে যাদের ডিমের প্রতি পূর্বে থেকেই এলার্জি আছে। এলার্জির উপসর্গ হিসেবে ত্বকে র্যাশ, শ্বাসকষ্ট, এবং অন্যান্য সমস্যা হতে পারে। হাঁসের ডিমের কুসুমে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ডি রয়েছে যা হাড় এবং দাঁতের গঠনে সহায়তা করে, এবং এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যামিনো এসিড রয়েছে যা শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তবে, হাঁসের ডিম খাওয়ার ফলে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে পারে যার ফলে হৃদরোগের আশঙ্কা থাকে, এবং ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য হাঁসের ডিম খুবই বিপদজনক। যাদের হাঁসের ডিমে এলার্জি রয়েছে তারা হাঁসের ডিম এবং মাংস খাওয়া থেকে দূরে থাকবেন। এলার্জি সম্পর্কে আরও জানতে চাইলে বা এলার্জির উপসর্গ দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
হাঁসের ডিমের ক্ষতিকর দিক – হাঁসের ডিমের অপকারিতা
হাঁসের ডিম খেলে কি হয়
হাঁসের ডিম খেলে কি প্রেসার বাড়ে
হাঁসের ডিম খেলে কি ঠান্ডা লাগে
হাঁসের ডিমের উপকারিতা
হাঁসের ডিম খাওয়ার নিয়ম
একটি হাঁসের ডিমে কত ক্যালরি আছে – হাঁসের ডিমের পুষ্টিগুণ
হাঁসের ডিমের দাম
হাঁসের ডিম খেলে কি ওজন বাড়ে
পঞ্চমবেদ কাকে বলা হয়?
উত্তর: মহাভারতকে। পঞ্চমবেদ মহাভারতকে বলা হয় ।
উত্তর: মহাভারতকে।
পঞ্চমবেদ মহাভারতকে বলা হয় ।
See lessভগবান শ্রী রামের বোনের নাম কী ছিল
উত্তরঃ ভগবান শ্রী রামের (Lord Ram) বোনের নাম শান্তাদেবী।
উত্তরঃ ভগবান শ্রী রামের (Lord Ram) বোনের নাম শান্তাদেবী।
See lessকিভাবে হেডফোন ব্যবহার করলে কানের ক্ষতি হবে না?
বর্তমানে সময়ে হেডফোন আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী হয়েছে। কথা বলা, গান শোনা, ভিডিও কল, অনলাইন মিটিংসহ বিভিন্ন কাজে হেডফোন ব্যবহার করা হয়। এছাড়া একাকী সময় বা যানজটের মাঝে সঙ্গীও হেডফোন। তবে হেডফোনের উপকারিতার পাশাপাশি অপকারিতাও রয়েছে। সবসময় কানে হেডফোন গুঁজে রাখলে নানান ধরনের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারেRead more
বর্তমানে সময়ে হেডফোন আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী হয়েছে। কথা বলা, গান শোনা, ভিডিও কল, অনলাইন মিটিংসহ বিভিন্ন কাজে হেডফোন ব্যবহার করা হয়। এছাড়া একাকী সময় বা যানজটের মাঝে সঙ্গীও হেডফোন। তবে হেডফোনের উপকারিতার পাশাপাশি অপকারিতাও রয়েছে। সবসময় কানে হেডফোন গুঁজে রাখলে নানান ধরনের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।
রাস্তা-ঘাটে চলার পথে কানে হেডফোন থাকলে দুর্ঘটনাও হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, সারাক্ষণ কানে হেডফোন গুঁজে রাখার ফলে শবনশক্তি ধীরে ধীরে কমে যেতে পারে। দীর্ঢ় সময়ে হেডফোন ব্যবহারে অকালেই বধির হয়ে যাওয়ার সম্ভাবণাও রয়েছে। হেডফোনের দ্বারা সৃষ্ট ইলেক্ট্রম্যাগনেটিক তরঙ্গ মস্তিষ্কের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে। যেখানে ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারকারীদের জন্য সবচেয়ে বেশি ঝুঁকি রয়েছে। কান সরাসরি মস্তিষ্কের সাথে যুক্ত থাকায় হেডফোন সরাসরি মস্তিষ্কে আঘাত হানে। তবে কিছু নিয়ম মেনে হেডফোন ব্যবহার করলে মারাত্মক ক্ষতি রক্ষা মিলবে।
জেনে নিন যে কৌশলে হেডফোন ব্যবহারে কানের ক্ষতি হবে না:
১. হেডফোন কখনো বেশি সাইন্ড দিয়ে গান বা কোনও কিছু শুনবেন না। এতে কানের পর্দার খুব ক্ষতি হয়। হেডফোনের মাধ্যমে এই আওয়াজ সরাসরি কানে প্রবেশ করে। এজন্য এ বিষয়ে বিশেষ সচেতন থাকতে হবে।
২. রাস্তায় হাঁটা চলার সময় বা রাস্তা-লাইন পার হওয়ার সময় কখনও ইয়ারফোন ব্যবহার করবেন না। যানবাহনে চালকের আসনে থাকলে কানে ইয়ারফোন লাগাবেন না। এতে মনঃসংযোগ নষ্ট হয়। যার ফলে আসেপাশের গাড়ির হর্নও শুনতে পাবেন না। এতে বড় ধরনের বিদপ পারে।
৩) একটানা আধ ঘণ্টার বেশি হেডফোন ব্যবহার করবেন না। মোবাইলে কোনও সিনেমা দেখতে হলে আধ ঘণ্টা পরে কমপক্ষে কয়েক মিনিটের জন্য বিরতি নেন। এছাড়া অন্তত পাঁচ থকে দশ মিনিট বিশ্রাম নেন। এতে কানের কোন ক্ষতি হবে না।
৪. আপনি যে কোম্পানির মোবাইল ব্যবহার করছেন, সেই কোম্পানির একই মডেলের ইয়ারফোন ব্যবহার করুন। প্রতিটি কোম্পানির নির্দিষ্ট মডেলের জন্য নির্দিষ্ট ইয়ারফোন তৈরি করে। আমাদের অনেকে অভ্যাস আছে ইয়ারফোন খারাপ হলেই বাজার থেকে নতুন সস্তা ইয়ারফোন কিনি। কমদামের ইয়ারফোন কানের জন্য খুব ক্ষতিকর।
যার ফলে ইয়ারফোন নষ্ট হলে মোবাইল যে কোম্পানির ঠিক ওই মডেলের ইয়ারফোন কিনেন। এতে আপনার মোবাইলেও কোন ক্ষতি হবে না। ফোন থেকে বেরনো রশ্মির তরঙ্গ, কম্পন ইত্যাদির উপর অঙ্ক কষেই ইয়ারফোনের তরঙ্গ তার ক্ষমতা ইত্যাদি ঠিক করা হয়।
সতর্কতা: বর্তমানে বাজারে অল্প টাকায় অনেক হেডফোন পাওয়া যায়। তবে সেই ধরনের হেডফোন আপনার কান এবং মোবাইলে ফোনের সাথে অ্যাডজাস্ট হয় কিনা সেটা দেখে নেওয়া জরুরি। অল্প দামের হেডফোন ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকায় সবচেয়ে ভালো। এছাড়া হেডফোন ব্যবহারে কানে কোন ধরনের সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের সাজেশন গ্রহণ করুন।
See lessআলু কিভাবে দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করা যায় ?
আলু এমন একটি সবজি যা প্রতিদিনের খাবারে সাথে কোন না কোনভাবে আলু জরিত রয়েছেই। আলু ভর্তা, আলু ভাজি, আলুর দম, আলু পরোটা, আলু পুরি, সিঙ্গারা, আলুর চিপস, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই এসব কিছু করা ছাড়াও যেকোন তরকারিতে ব্যবহার রান্না করা যায়। তবে অনেকে আলু কিনে সংরক্ষণ করতে চাইলেও বেশিদিন রাখতে পারে না। কারণ একটা সময় আলুতRead more
আলু এমন একটি সবজি যা প্রতিদিনের খাবারে সাথে কোন না কোনভাবে আলু জরিত রয়েছেই। আলু ভর্তা, আলু ভাজি, আলুর দম, আলু পরোটা, আলু পুরি, সিঙ্গারা, আলুর চিপস, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই এসব কিছু করা ছাড়াও যেকোন তরকারিতে ব্যবহার রান্না করা যায়। তবে অনেকে আলু কিনে সংরক্ষণ করতে চাইলেও বেশিদিন রাখতে পারে না। কারণ একটা সময় আলুতে পচন ধরে নষ্ট হয়ে যায়। আপনি যদি কেনার সময় ও কেনার পরে কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখেন তবে আলু দীর্ঘদিন ভালো রাখা সম্ভব।
জেনে নিন আলু দীর্ঘদিন ভালো রাখার উপায়:
শক্ত কি না দেখে নিন: প্রথমে যে আলুগুলো কিনবেন সেখান থেকে কিছু আলু টিপে দেখুন যে সেগুলো শক্ত আছে কি না। যদি আলু নরম হয়ে আসে তবে সেগুলো দ্রুত পচে যেতে পারে। তাই কেনার সময় নরম আলু কিনবেন না।
অঙ্কুরিত আলু কিনবেন না: কখনো অঙ্কুরিত আলু কিনবেন না। ন্যাশনাল ক্যাপিটাল পয়জন সেন্টার (আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন অফ পয়জন কন্ট্রোল সেন্টার দ্বারা স্বীকৃত একটি সংস্থা) অনুসারে, অঙ্কুরিত আলু খাওয়া যাবে না। বিভিন্ন গবেষণায় উঠে এসেছে, আলু অঙ্কুরিত হওয়ার সময় এর গ্লাইকোঅ্যালকালয়েড উপাদান বাড়তে শুরু করে। যা অত্যধিক খেলে শরীরের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
সবুজ আলু বাদ দিন: যেসব আলুর গায়ে সবুজ দাগ রয়েছে সেগুলো কিনবেন না। এসব আলু দ্রুত পচে যেতে পারে। একই সাথে এটি শরীরের জন্যও ক্ষতিকর। ন্যাশনাল ক্যাপিটাল পয়জন সেন্টারও সবুজ দাগযুক্ত আলু খাওয়া থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দিচ্ছে।
প্যাকেটজাত আলু নয়: অনেকে প্লাস্টিকের প্যাকেটে আলু কিনে থাকেন। এ ধরনের আলু কেনা মোটেও উচিৎ নয়। এতে আর্দ্রতা জমে থাকার ভয় থাকে। একই সাথে এ ধরনের আলু দ্রুত নষ্ট হতে পারে।
খোলা ঝুড়িতে রাখুন: আলু ফ্রিজে না রেখে খোলা ঝুড়িতে রাখুন। ফ্রিজে আলু রাখলে কোনো লাভ হয় না। আলু বদ্ধ কোনো স্থানেও রাখবেন না। এতে দ্রুত পচে যেতে পারে। আলু খোলা ঝুড়িতে রাখলে সবচেয়ে ভালো। এতে স্বাভাবিক বাতাস পাবে। আলু দীর্ঘদিন ভালো রাখার জন্য শুকনো ও খোলা স্থানে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়।
সংরক্ষণের আগে ধোয়া যাবে না: অনেকে বাজার থেকে আলু কিনে আনার সাথে সাথেই তা ভালো করে ধুয়ে ফ্রিজে রাখেন। এটা করা থেকে বিরত থাকুন। এতে আলুর ক্ষতি হয়। আলু ধোয়ার কারণে আলুতে আর্দ্রতার মাত্রা বেড়ে যায়। যার ফলে আলু দ্রুত পচে যেতে পারে।
See lessস্মার্টফোন দ্রুত চার্জ কিভাবে করা যায়?
মোবাইল ফোন দ্রুত চার্জ করতে বর্তমান সময়ে নানান ধরনের চার্জার বাজারে এসেছে। ব্যস্ত জীবনে তিন-চার ঘণ্টা ধরে ফোনে চার্জ দেওয়ার সময় আমাদের মাঝে যেন কারও হয় না। এছাড়া পুরনো ফোনগুলো চার্জ হতে অনেক বেশি সময় লাগে। নতুন ফোনেও কিছুদিন পর থেকে এই সমস্যা দেখা দেয়। জেনে নিন মোবাইল ফোন দ্রুত চার্জ করার উপাRead more
মোবাইল ফোন দ্রুত চার্জ করতে বর্তমান সময়ে নানান ধরনের চার্জার বাজারে এসেছে। ব্যস্ত জীবনে তিন-চার ঘণ্টা ধরে ফোনে চার্জ দেওয়ার সময় আমাদের মাঝে যেন কারও হয় না। এছাড়া পুরনো ফোনগুলো চার্জ হতে অনেক বেশি সময় লাগে। নতুন ফোনেও কিছুদিন পর থেকে এই সমস্যা দেখা দেয়।
জেনে নিন মোবাইল ফোন দ্রুত চার্জ করার উপায়:
জিপিএস, ওয়াই-ফাই অফ রাখুন: জিপিএস, ওয়াই-ফাই এবং ব্লুটুথ চালু থাকলে প্রচুর ব্যাটারি অপচয় হয়। তাই ফোন চার্জ দেওয়ার সময় সেইঅপশনগুলো চালু থাকলে চার্জ ওঠতে অনেক দেরি হয়। সেজন্য চার্জের আগে এ অপশনগুলো বন্ধ রাখুন।
চার্জিংয়ের সময় স্মার্টফোন ব্যবহার এড়িয়ে চলুন: ফোন চার্জে লাগিয়ে ব্যবহার করা একদম উচিত নয়। চার্জ দিয়ে ফোন ব্যবহার করলে খুব ধীরে ধীরে চার্জ ওঠে। শুধু তাই নয় ফোন তাড়াতাড়ি নষ্ট যাওয়ার সম্ভাবনাও বেশি থাকে।
অরিজিনাল কেবল ও অ্যাডাপ্টার ব্যবহার: স্মার্টফোন কেনার সময় সাথে যে কেবল এবং অ্যাডাপ্টার দেওয়া হয়, সবসময় তা দিয়ে ফোন চার্জ করা উচিত। তবে অন্য কোনো ব্র্যান্ডের চার্জার ব্যবহার করলে ডিভাইসের ব্যাটারি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। একই সাথে চার্জিং স্পিডের ওপরেও তার বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে।
ব্যাকগ্রাউন্ড প্রসেসিং অ্যাপগুলো বন্ধ করুন: ফোনের স্ক্রিন লক করার পরেও কিছু অ্যাপ ব্যাকগ্রাউন্ডে চলতে থাকে। সেই অ্যাপ ব্যবহার না করলেও আপনার অজান্তে ফোনের ব্যাটারি ক্ষয় করতে থাকে। তাই ফোনের সেটিংসে গিয়ে দেখতে পারেন যে কোন কোন অ্যাপ ব্যাকগ্রাউন্ডে চলছে। এরপরে সেই অ্যাপগুলো টার্ন অফ করে দিয়ে ফোন চার্জ দিলে চার্জিং স্পিড অনেকটা বেড়ে যাবে।
এয়ারপ্লেন মোড ব্যবহার করুন: ফোনের এয়ারপ্লেন মোড চালু রাখলে ফোনের নেট কানেকশন এবং কলিং ফেসিলিটি বন্ধ হয়ে যায়। এছাড়া একাধিক অ্যাপও কাজ করা সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেয়। যার ফলে ফোনের ব্যাটারির অপচয় অনেক কম হয়। তাই স্বাভাবিকভাবে চার্জিং স্পিড বেড়ে যায়।
ফাস্ট চার্জিং অ্যাডাপ্টার ব্যবহার করবেন না: বাজারে এমন অনেক চার্জার রয়েছে যা ব্যবহার করলে ফোন অতি দ্রুত চার্জ হয়। তবে এই চার্জারগুলো ব্যবহারে ফোনের অনেক ক্ষতি হতে পারে। প্রতিটি ফোনের ব্যাটারির একটি নির্দিষ্ট ক্যাপাসিটি থাকে যা সেই ক্যাপাসিটি অনুসারে ওই স্মার্টফোনের সাথে উপযুক্ত চার্জার সরবরাহ করা হয়।
স্মার্টফোনের ব্যাটারিকে দীর্ঘস্থায়ী এবং ভালো রাখতে বিশেষজ্ঞরা সবসময় স্মার্টফোনের সাথে দেওয়া চার্জার ব্যবহার করতে বলেছেন। ফাস্ট চার্জার ব্যবহার করলে ফোনের ব্যাটারির কার্যক্ষমতা দিন দিন কমতে থাকবে। একই ফোনের চার্জ ধরে রাখার ক্ষমতাও কমে যায় এবং ধীরে ধীরে ফোনও খারাপ হয়ে যায়।
সারারাত ধরে ফোন চার্জে বসিয়ে না রাখা: সারাদিন কাজকর্মের পর অনেকেই রাতে ঘুমানো যাওয়ার আগে ফোন চার্জে বসিয়ে দেন। ফোনের ফুল চার্জ হওয়ার পরেও অ্যাডাপ্টারের সাথে সংযুক্ত থাকে। ভরাপেট খাওয়ার পরেও খাবার খেলে যেমন বিপদ হতে পারে তেমনি চার্জ ফুল হওয়া পরেও চার্জ দিলে সেরকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। আস্তে আস্তে ব্যাটারির ক্ষতি হতে শুরু করে।
See less