Hello,

Sign up to join our community!

Welcome Back,

Please sign in to your account!

Forgot Password,

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

Ask A Question

Please type your username.

Please type your E-Mail.

Please choose an appropriate title for the question so it can be answered easily.

Please choose the appropriate section so the question can be searched easily.

Please choose suitable Keywords Ex: question, poll.

Type the description thoroughly and in details.

Please briefly explain why you feel this question should be reported.

Please briefly explain why you feel this answer should be reported.

Please briefly explain why you feel this user should be reported.

অন্যান্য বা বিবিধ

Share
Followers
7 Answers
7 Questions
  1. নাজমুল হোসেন শান্ত আগেই বলেছিলেন বেশি আশা না রাখতে। বাংলাদেশের মানুষ তাঁর নিষেধাজ্ঞা শোনেননি, এমন দাবি করা যাচ্ছে না। তাই বলে সবচেয়ে নিরাশাবাদী সমর্থকও বোধহয় দূরতম কল্পনায় এমন কিছু ভাবেননি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ও দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলতে যুক্তরাষ্ট্র সফরে জাতীয় ক্রিকেট দল। সেখানে ক্রিকেট বিশ্বের ‘পুঁRead more

    নাজমুল হোসেন শান্ত আগেই বলেছিলেন বেশি আশা না রাখতে। বাংলাদেশের মানুষ তাঁর নিষেধাজ্ঞা শোনেননি, এমন দাবি করা যাচ্ছে না। তাই বলে সবচেয়ে নিরাশাবাদী সমর্থকও বোধহয় দূরতম কল্পনায় এমন কিছু ভাবেননি।

    টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ও দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলতে যুক্তরাষ্ট্র সফরে জাতীয় ক্রিকেট দল। সেখানে ক্রিকেট বিশ্বের ‘পুঁচকে’ দল যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে প্রথম দুই টি-টোয়েন্টিতেই হেরেছে বাংলাদেশ। শান্ত-লিটন-সৌম্যদের এমন পারফরম্যান্সের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে হাসির খোরাকে পরিণত হয়েছে জাতীয় দল। অনেকেই দাবি করছেন, বিশ্বকাপ খেলার দরকার নেই শান্তদের, তাঁদের দেশে ফেরত নিয়ে আসা হোক।

    কিন্তু চাইলেই তো আর জাতীয় দলকে দেশে ফেরত নিয়ে আসা যাবে না। আগামী মাসে শুরু হচ্ছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। যদি দ্বিতীয় পর্বে উঠতে ব্যর্থও হয়, গ্রুপপর্বে চারটা ম্যাচ তো খেলতে হবে বাংলাদেশকে। কিন্তু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমর্থকদের দাবি, টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের যে পারফরম্যান্স, তাতে না খেললেও চলে।

    কিন্তু আইসিসিকে বিশ্বকাপ খেলার কথা বলে এভাবে চাইলেও তো চলে আসা যায় না। চলুন কিছু উপযুক্ত কারণ খুঁজে দেখা যাক।

    ১. ভিসার মেয়াদ: সবাই জানে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পাওয়া সহজ কাজ না। চাইলে ভিসা জোগাড় করা যায় না। নেপাল যেমন সন্দীপ লামিচানেকে শেষ মুহূর্তে দলে নিতে চাইলেও ভিসা জটিলতায় নিতে পারছে না। এখন চাইলে বাংলাদেশ বলতেই পারে যে ২৯ জুন শেষ হতে যাওয়া বিশ্বকাপের জন্য ৩০ জুন পর্যন্ত ভিসার মেয়াদ করার কথা থাকলেও ভুলে ৩০ মে মাস পর্যন্ত ভিসা করা হয়েছে। শেষ মুহূর্তে এখন আর মেয়াদ বাড়ানো যাচ্ছে না ফিরে আসতে হচ্ছে বাংলাদেশকে।

    ২.পরের বিশ্বকাপ: ২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হোসেন বলেছিলেন, ‘আপনার সবসময় বুঝতে হবে, আমাদের টার্গেট এ বিশ্বকাপ নয়, পরবর্তী বিশ্বকাপ।’ তবে এবারও দলের হাবভাব দেখে মনে হচ্ছে, এবারও লক্ষ্য পরের বিশ্বকাপ। এ বিশ্বকাপ তাই খেলে লাভ নেই। বরং দেশে ফিরে পরবর্তী বিশ্বকাপের প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করা যায়। সেক্ষেত্রে ভারত-অস্ট্রেলিয়ার চেয়ে এক মাস বেশি প্রস্তুতি নিতে পারবেন শান্তরা।

     

    ৩. নিরাপত্তা: হিউস্টনে ম্যাচের সময় আশপাশের পরিস্থিতি ছিল বেশ শঙ্কা জাগানো। পাশ দিয়ে হাইওয়ে, গ্যালারি থেকে চাইলেই যেকেউ ঢুকতে পারবেন। মাঠের পাশে খুব জোরালো নিরাপত্তা বেষ্টনীও নেই। এমন পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্রের অখ্যাত ক্রিকেটাররা খেলে অভ্যস্ত হতে পারেন, বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটাররা নন। কদিন আগে ঈদের নামাজ পড়তে গিয়ে সাকিবকে নিউইয়র্কে ঝামেলায় পড়তে হয়েছিল। হিউস্টনেও এমন কিছু ঘটতে কতক্ষণ। অনিরাপদ বোধ করায় দেশে ফেরার দাবি জানিয়ে রাখলে তাতে খুব কি দোষের কিছু হবে?

     

    ৪. বিমানে চড়ে ক্লান্ত হয়ে যেতে পারেন মোস্তাফিজরা: আইপিএলে শেষদিকে মোস্তাফিজুর রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছিল। এর ব্যাখ্যায় বোর্ড পরিচালক আকরাম খান বলেছিলেন আইপিএলে এক ম্যাচ খেলেই বিমানে উঠতে হচ্ছে মোস্তাফিজকে দুই দিন পর আবার ম্যাচ খেলতে হয়। এভাবে বিশ্রাম পাচ্ছেন না মোস্তাফিজ। এদিকে বিশ্বকাপে এরচেয়েও বাজে অবস্থা। ৮ জুন শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ডালাসে খেলে মাত্র একদিনের বিরতিতে প্রায় আড়াই হাজার কিলোমিটার দূরে নিউইয়র্কে খেলতে হবে বাংলাদেশকে।

    আবার দুই দিনের বিরতিতে ভিন্ন এক দেশে হাজির হতে হবে ম্যাচ খেলতে। এত ধকল সহ্য করে খেলা কি ঠিক হবে? বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের এমন স্বাস্থ্যঝুঁকিতে ফেলা সূচির প্রতিবাদে দেশে ফিরে আসতে পারেন তারা।

    ৫. বয়কট আন্দোলন: ইদানীং বেশ বয়কটের জোয়ার চলছে। বাংলাদেশ দল মিরপুরে খেলে অভ্যস্ত, এখানেই তাদের যত দাপট। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র-ওয়েস্ট ইন্ডিজে মিরপুরের উইকেট মিলবে না, সেখানে মিরপুরের মতো সমর্থনও পাবে না ক্রিকেট দল, তাই বিশ্বকাপ বয়কট করতে পারে বাংলাদেশ। শান্তরা তো আগেই বলেছেন, আশা না রাখতে। আর এটা তো অলিম্পিক না যে অংশ নেওয়াটাই বড় কথা। এর চেয়ে দেশে ফিরে ‘বিশ্বকাপ দেখা বয়কট করুন’ আন্দোলনের জন্ম দিতে পারেন তাঁরা।

     

    ৬. গ্রীষ্মকালীন ফলমূল: গরমের জন্য গ্রীষ্মকালকে অনেকে অপছন্দ করলেও মৌসুমি ফলমূলের জন্য এ ঋতুর জুড়ি মেলা ভার। এ সময়ে বাজার দখল করে রাখে নানান জাতের আম, জাম কাঠাল, লিচুসহ হরেক রকম ফল। বিখ্যাত আমের জাত ‘হিমসাগর’ ও ‘ল্যাংড়া’ আগামী সপ্তাহে বাজারে আসবে। রাজশাহীর আমও আসবে শিগগির। অন্যদিকে বিভিন্ন জাতের লিচু ইতোমধ্যে এসে গেছে বাজারে।

    এবং দারুণ এই ফলগুলো জুনের মধ্যেই বাজার থেকে হারিয়ে যাবে। ফলের এমন ভরপুর মৌসুমে খেলোয়াড়রা যদি বিশ্বকাপে খেলতে দেশের বাইরে থাকেন, তবে এসব মৌসুমি ফল খেতে তাঁদের অপেক্ষা করতে হবে পরের গ্রীষ্ম পর্যন্ত। তাই এ মৌসুমের আম-জাম-লিচু খেতে বিশ্বকাপ বাদ দিয়ে দেশের বিমান ধরতে পারেন জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা।

    সূত্রঃ ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভি।

    See less
  2. হাঁসের ডিমে এলার্জি সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য ধন্যবাদ। হাঁসের ডিমে এলার্জি হতে পারে, বিশেষ করে যাদের ডিমের প্রতি পূর্বে থেকেই এলার্জি আছে। এলার্জির উপসর্গ হিসেবে ত্বকে র‍্যাশ, শ্বাসকষ্ট, এবং অন্যান্য সমস্যা হতে পারে। হাঁসের ডিমের কুসুমে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ডি রয়েছে যা হাড় এবং দাঁতের গঠনে সRead more

    হাঁসের ডিমে এলার্জি সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য ধন্যবাদ। হাঁসের ডিমে এলার্জি হতে পারে, বিশেষ করে যাদের ডিমের প্রতি পূর্বে থেকেই এলার্জি আছে। এলার্জির উপসর্গ হিসেবে ত্বকে র‍্যাশ, শ্বাসকষ্ট, এবং অন্যান্য সমস্যা হতে পারে। হাঁসের ডিমের কুসুমে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ডি রয়েছে যা হাড় এবং দাঁতের গঠনে সহায়তা করে, এবং এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যামিনো এসিড রয়েছে যা শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তবে, হাঁসের ডিম খাওয়ার ফলে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে পারে যার ফলে হৃদরোগের আশঙ্কা থাকে, এবং ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য হাঁসের ডিম খুবই বিপদজনক। যাদের হাঁসের ডিমে এলার্জি রয়েছে তারা হাঁসের ডিম এবং মাংস খাওয়া থেকে দূরে থাকবেন। এলার্জি সম্পর্কে আরও জানতে চাইলে বা এলার্জির উপসর্গ দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

    হাঁসের ডিমের ক্ষতিকর দিক – হাঁসের ডিমের অপকারিতা

    আপনারা কি জানেন হাঁসের ডিমের ক্ষতিকারক দিক অর্থাৎ হাঁসের ডিমের অপকারিতা। যদি না জেনে থাকেন তাহলে এই অংশের মাধ্যমে আপনারা অতি সহজেই হাঁসের ডিমের ক্ষতিকারক দিকগুলো জানতে পারবেন। হাঁসের ডিম সাধারণত ক্ষতির চেয়ে উপকারিতাই বেশি করে থাকে তবে এখন আমরা এই ডিমের ক্ষতিকর দিক আলোচনা করব। চলুন আর কথা না বাড়িয়ে এবার জেনে নেওয়া যাক হাঁসের ডিম কি কি ক্ষতি করে থাকে।
    • হাঁসের ডিম খাওয়ার ফলে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায় যার ফলে হৃদরোগ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই পরিমাণ মতো নিয়ম অনুযায়ী হাঁসের ডিম খেতে হবে।
    • তাছাড়াও যাদের বহুমূত্র রোগ রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে হাঁসের ডিম খাওয়া উচিত নয়। তাই হাঁসের ডিম তারা খাবেন না। আর যদি খান তাহলে সপ্তাহে কমপক্ষে দুইটির বেশি খাবেন না।
    • যাদের ডায়াবেটিসের রোগ রয়েছে তারা অবশ্যই হাঁসের ডিম খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন। কারণ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য হাঁসের ডিম খুবই বিপদজনক। বিশেষ করে হাঁসের ডিমের কুসুম খাওয়া যাবে না।
    • আপনারা যারা নিজেদের ওজন ঠিক রাখতে চান অর্থাৎ নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান তারা কখনোই হাঁসের ডিম অধিক পরিমাণে খাবেন না। পরিমাণ মতো খাবেন। এতে থাকা ফ্যাট আপনার ওজন বাড়িয়ে দিতে পারে।
    • তাছাড়াও অনেকেই অধিক পরিমাণে হাঁসের ডিম খান যা ফলে তাদের অনেক সময় বমি বমি ভাব ও ডায়রিয়া দেখা দেয়। তাই পরিমাণ মতো খান।
    • যাদের হাঁসের ডিমে এলার্জি রয়েছে অথবা হাঁসের মাংসের এলার্জি রয়েছে তারা হাঁসের ডিম ও মাংস খাওয়া থেকে দূরে থাকবেন এবং যদি এলার্জি না থাকে সেটি পরীক্ষা করে খাবেন।
    • হাঁসের ডিমে যদি আপনার অ্যালার্জি থাকে তাহলে দেখবেন আপনার ত্বকে সাধারণত চুলকানি ও ফুসকুড়ি দেখা দিবে।
    • আপনারা যদি অধিক পরিমাণে হাঁসের ডিম খান তাহলে আপনার স্বাস্থ্য ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। তাই নিয়মিত পরিমান মত খান।
    • আপনি যদি সপ্তাহে কমপক্ষে চার থেকে পাঁচটি হাঁসের ডিম গ্রহণ করেন তাহলে এটি আপনার জন্য স্বাস্থ্য ঝুঁকি হতে পারে।
    • অনেক সময় দেখা গেছে অধিক পরিমাণে হাঁসের ডিম খাওয়ার ফলে পেটে ব্যথা দেখা দেয়, এছাড়াও পেট ফুলে যায় এবং পেটে গ্যাস হয়ে থাকে।
    • হাঁসের ডিম কখনো কাঁচা খাবেন না। কাঁচা খেলে ডায়রিয়া সহ বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
    • হাঁসের ডিম খাওয়ার সময় অবশ্যই ভালোভাবে সিদ্ধ করে খাবেন। ভালোভাবে সিদ্ধ না করে কখনোই খাবেন না এতে করে আপনার বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
    আশা করছি আপনারা হাঁসের ডিমের অপকারিতা গুলো জেনে গেছেন। তাছাড়া আপনাদের এখন শুধুমাত্র আরেকটি বিষয় জানার প্রয়োজন সেটি হল হাঁসের ডিমে কি এলার্জি আছে এ সম্পর্কে। চলুন আমরা এই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পরের অংশে জেনে আসি।

    হাঁসের ডিম খেলে কি হয়

    প্রিয় বন্ধুরা আপনারা হয়তো এতক্ষণে ভালোভাবে বুঝেই গেছেন হাঁসের ডিমে কি এলার্জি আছে এ সম্পর্কে। তবে এখন আপনাদের হাঁসের ডিমের ভালো দিকগুলো দেখা উচিত। বিশেষ করে হাঁসের ডিম খেলে কি হয় সেই সম্পর্কে আমরা এখন আলোচনা করার চেষ্টা করব। হাঁসের ডিমে যে কত পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা বলে বোঝানো সম্ভব নয়। গবেষণা দেখা গেছে চিকিৎসা করা বলে গেছেন হাঁসের ডিমে প্রায় সকল ধরনের পুষ্টিকর উপাদান বিদ্যামান রয়েছে।
    যেটি আমাদের শরীরের জন্য অনেক প্রয়োজনীয়। তাই আপনারা প্রতিদিন অন্তত একটি করে হলেও হাঁসের ডিম খাওয়া উচিত। তবে হাসের ডিম প্রতিদিন না খাওয়াই ভালো কারণ হাঁসের ডিমে প্রায় সকল ধরনের পুষ্টি উপাদান বেশি পরিমাণে থাকে যার ফলে অনেকের সমস্যা হতে পারে। আপনারা হাঁসের ডিমের বদলে প্রতিদিন মুরগির ডিম খেতে পারেন। তবে সপ্তাহে অন্তত দুই থেকে তিন দিন হাঁসের ডিম খেতে পারেন।
    হাঁসের ডিম শিশুদের ক্ষেত্রে শিশু বুদ্ধি বিকাশ ও শারীরিক বৃদ্ধিতে সহায়তা করে থাকে। তাছাড়াও হাঁসের ডিম সাধারণত মুরগির ডিমের থেকে বড় হয়ে থাকে যার ফলে এটিতে পুষ্টিকর উপাদান বেশি। হাঁসের ডিম খাওয়ার ফলে মস্তিষ্ক ভালো থাকে , এছাড়া ক্যান্সার প্রতিরোধ করে এবং হার্টের স্বাস্থ্য বজায় রাখে। তবে পরিপূর্ণ পুষ্টি উপাদান পেতে আপনাকে অবশ্যই নিয়ম অনুযায়ী খেতে হবে।
    যার অর্থ হল হাঁসের ডিম আপনারা প্রতিদিন খাবেন না। নিয়ম অনুযায়ী সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন খেতে পারেন একটি করে। তাছাড়াও হাঁসের ডিম মানব দেহের হরমোনের নিয়ন্ত্রণের ভূমিকা পালন করে থাকে। এছাড়াও হাঁসের ডিম নাকি দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধিতেও সহায়তা করে থাকে। তাছাড়া বিভিন্ন ধরনের উপকার করে থাকে যা আমরা হাঁসের ডিমের উপকারিতা অংশে বিস্তারিত জানতে পারবো।

    হাঁসের ডিম খেলে কি প্রেসার বাড়ে

    আপনার অনেকেই জানতে চান হাঁসের ডিমে কি প্রেসার বাড়ে। তবে বলা যায় হাঁসের ডিম খেলে সাধারণত প্রেসার বাড়ে না। প্রেসার সাধারণত বাড়ে শরীরে ফ্যাট জমার কারণে। আপনার শরীরে যদি অধিক পরিমাণে ফ্যাট থাকে তাহলে তার কারণে প্রেসার বেড়ে যেতে পারে। প্রেশার বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ হলো ঠিক মতো খাবার গ্রহণ না করা , চিনি যুক্ত খাবার বেশি খাওয়া তাছাড়াও অনেকের জাঙ্ক ফুড খেয়ে থাকেন যার কারনে প্রেসার বেড়ে যেতে পারে।
    আর জাঙ্ক ফুড খেলে সকলেই জানেন ফ্যাট বেড়ে যায় অর্থাৎ ভুঁড়ি বেড়ে যায়। যার ফলে প্রেশার এমনিতেই বেড়ে যেতে পারে। তাই আপনারা হাঁসের ডিম খেতে পারেন। তবে যারা প্রেশারের রোগী রয়েছেন তারা হাঁসের ডিমের কুসুম বাদে সাদা অংশটুকু খেতে পারেন। তবে এক কথায় বলা যায় হাঁসের ডিমে কোন প্রেসার বাড়ে না। আশা করছি বুঝতে পেরেছেন।

    হাঁসের ডিম খেলে কি ঠান্ডা লাগে

    আপনারা হয়তো অনেকেই জানতে চেয়েছেন হাঁসের ডিম খেলে কি ঠান্ডা লাগে। এ সম্পর্কে অনেকেরই ভাল মত ধারণা নেই। আমরা এখন হাঁসের ডিম খেলে কি ঠান্ডা লাগে কিনা এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করব। অনেকেরই এ সম্পর্কে ভুল ধারণা থাকে। হাঁসের ডিম খেলে কোন ঠান্ডা লাগে না। তবে অনেক সময় দেখা গেছে অনেকেরই অধিক পরিমাণ হাঁসের ডিম খাওয়ার ফলে হালকা ঠান্ডা অথবা জ্বর হতে পারে। তবে এটি সবার ক্ষেত্রে হয় না।
    তাই আপনি যদি সঠিক নিয়মে হাঁসের ডিম খান তাহলে আপনার কোন ধরনের ঠান্ডা অথবা সমস্যা হবে না। সকল জিনিস খাওয়ার একটি নিয়ম রয়েছে তেমনি ভাবে হাঁসের ডিম খাওয়ার নিয়ম অনুযায় খেতে হবে তাহলে আপনি সেটি থেকে বেশি উপকার পাবেন এবং কোন ধরনের সমস্যা হবে না। আশা করি বুঝতে পেরেছেন হাঁসের ডিমে ঠান্ডা লাগে না।

    হাঁসের ডিমের উপকারিতা

    আপনারা এতক্ষণে হাঁসের ডিমের অপকারিতা গুলো ভালোভাবে জেনে গেছেন। তবে আপনাদের এখন হাঁসের ডিমের উপকারিতা গুলো জানা উচিত। যেগুলো জানলে আপনারা অবশ্যই হাঁসের ডিম খেতে শুরু করবেন। হাঁসের ডিমের প্রায় সকল ধরনের পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে যেটি আমাদের শরীরে বিভিন্ন উপকার করে থাকে। আর এই উপকারগুলো সম্পর্কে আমরা এখন জানবো।
    • হাঁসের ডিমে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর উপাদান সাথে রয়েছে ভিটামিন বি ১২ যা আমাদের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
    • তাছাড়াও হাঁসের ডিমে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর উপাদান যেগুলো আমাদের দৃষ্টি শক্তি ঠিক রাখতে সহায়তা করে এবং দৃষ্টি শক্তি বাড়াতে সহায়তা করে থাকে।
    • এছাড়াও জানা গেছে হাঁসের ডিম আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করতে পারে।
    • হাঁসের ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে চরবিহীন প্রোটিন যা আমাদের ওজনকে নিয়ন্ত্রণ রাখতে সহায়তা করে এবং মাংসপেশি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে থাকে।
    • তাছাড়াও যাদের ক্লান্তি ক্লান্তি ভাব হয় তারা হাঁসের ডিম খেলে ক্লান্তি ভাব দূর হয়ে যাবে।
    • এছাড়াও হাঁসের ডিম শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে থাকে যদি আপনি সঠিক নিয়মে সঠিক মাত্রায় হাঁসের ডিম খান।
    • হাঁসের ডিম সাধারণত শরীরে শক্তি বৃদ্ধিতে ও এনার্জি বাড়াতে সাহায্য করে থাকে।
    • তাছাড়াও হাঁসের ডিম শিশুদের ক্ষেত্রে দাঁত মজবুত রাখে।
    • হার্ট ভালো রাখতে হাঁসের ডিম সহায়তা করে থাকে যদি সঠিক পরিমাণে গ্রহণ করেন।
    আশা করি আপনারা হাঁসের ডিমের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আজকের এই পোস্টটিতে জেনে গেছেন। যার ফলে আপনারা এখন এগুলো বুঝে হাঁসের ডিম খেতে পারবেন।

    হাঁসের ডিম খাওয়ার নিয়ম

    হাঁসের ডিম খাওয়ার বিশেষ তেমন নিয়ম নেই। তবে আপনি এই ডিমটি খাওয়ার আগে ভালোভাবে ধুয়ে নিবেন অর্থাৎ ডিমটি ভালোভাবে সিদ্ধ করে খাবেন। সিদ্ধ করা হয়ে গেলে ভালোভাবে খোসা ছাড়িয়ে খেতে পারেন। আর খাওয়ার সময় হিসেবে আপনি সকালে খাবার খাওয়ার পর খেতে পারেন আবার দুপুরে খেতে পারেন।
    তবে আপনি সবচেয়ে ভালো হয় এই ডিম রান্না করে তরকারির সাথে খেতে পারেন তাহলে বেশি পুষ্টি পাওয়া যাবে। তাছাড়া অনেকেই রাতে ডিম খেতে চান তবে রাতে ডিম না খাওয়াই ভালো কারণ অনেকেরই আছে রাতে ডিম হজম হতে চায়না তাদের ক্ষেত্রে রাত্রে হাঁসের ডিম খাবেন না। হজমে সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাহলে বুঝতে পেরেছেন হাঁসের ডিম খাওয়ার নিয়ম কি।

    একটি হাঁসের ডিমে কত ক্যালরি আছে – হাঁসের ডিমের পুষ্টিগুণ

    আপনারা কি জানেন একটি হাঁসের ডিমে কত ক্যালরি রয়েছে অথবা হাঁসের ডিমের পুষ্টিগুণ কেমন। আমরা এ সম্পর্কে এখন আলোচনা করব। বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে একটি হাঁসের ডিমে সাধারণত ২০০ ক্যালোরি রয়েছে , তাছাড়া প্রোটিন রয়েছে ১৪.৫ গ্রাম , ফ্যাট রয়েছে ১৩.৭ গ্রাম , ক্যালসিয়াম রয়েছে ৭০ গ্রাম , তাছাড়াও ভিটামিন এ পাওয়া যায় ২৭০ মাইক্রগ্রাম।
    এটি হচ্ছে হাঁসের ডিমের অন্যতম পুষ্টিগুণ ও ক্যালোরি উপাদান। এছাড়াও হাসের ডিমে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন রয়েছে। বিশেষ করে ভিটামিন বি ১২ সহ প্রায় সকল ধরনের ভিটামিন উপাদান রয়েছে এই ডিমে। তাহলে আশা করছি বুঝতে পেরেছেন হাঁসের ডিমের পুষ্টিগুণ কি।

    হাঁসের ডিমের দাম

    আপনারা কি জানেন হাঁসের ডিমের দাম কত। আমরা এখন হাঁসের ডিমের দাম সম্পর্কে জানতে পারবো। হাঁসের ডিম সাধারণত বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রকম দামের হয়ে থাকে। তার পরেও ডিমের সাইজ অনুযায়ী দাম বেশি বা কম হয়ে থাকে। তবে বর্তমানে হাঁসের ডিমের দাম সাধারণত প্রতি পিস ১৮ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত। আর যদি এক হালি নেন তাহলে এর দাম হবে ৭০ থেকে ৮০ টাকা পর্যন্ত। অর্থাৎ হাঁসের ডিমের দাম ৭০ থেকে ৮০ টাকা পর্যন্ত প্রতিহালি।

    হাঁসের ডিম খেলে কি ওজন বাড়ে

    আপনাদের মধ্যে হাঁসের ডিম খেলে কি ওজন বাড়ে এই সম্পর্কে একটি ভুল ধারণা হয়ে থাকে। আপনার অনেকে মনে করেন হাঁসের ডিম খেলে ওজন বেড়ে যায়। এই ধারণাটি ভুল। তবে এক্ষেত্রে সঠিক বলা চলে সেটি হয় আপনি যদি অধিক পরিমাণে হাঁসের ডিম খান তাহলে দেহের কোলেস্টেরলের মাথায় বেড়ে যেতে পারে এবং ওজন বেড়ে যেতে পারে।
    আর যদি নিয়ম অনুযায়ী হাঁসের ডিম খান তাহলে এটি আপনার ওজনকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করতে পারে। হাঁসের ডিমের বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন যেটি আমাদের ওজন নিয়ন্ত্রণের সাহায্য করতে পারে। তাছাড়া এটিতে রয়েছে চর্বহীন প্রোটিন যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে পারে। তাহলে বুঝতে পারলেন হাঁসের ডিম ওজন বাড়ায় না বরং ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
    See less
  3. উত্তর: মহাভারতকে। পঞ্চমবেদ মহাভারতকে বলা হয় ।

    উত্তর: মহাভারতকে।

    পঞ্চমবেদ মহাভারতকে বলা হয় ।

    See less
  4. উত্তরঃ ভগবান শ্রী রামের (Lord Ram) বোনের নাম শান্তাদেবী।

    উত্তরঃ ভগবান শ্রী রামের (Lord Ram) বোনের নাম শান্তাদেবী।

    See less
  5. বর্তমানে সময়ে হেডফোন আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী হয়েছে। কথা বলা, গান শোনা, ভিডিও কল, অনলাইন মিটিংসহ বিভিন্ন কাজে হেডফোন ব্যবহার করা হয়। এছাড়া একাকী সময় বা যানজটের মাঝে সঙ্গীও হেডফোন। তবে হেডফোনের উপকারিতার পাশাপাশি অপকারিতাও রয়েছে। সবসময় কানে হেডফোন গুঁজে রাখলে নানান ধরনের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারেRead more

    বর্তমানে সময়ে হেডফোন আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী হয়েছে। কথা বলা, গান শোনা, ভিডিও কল, অনলাইন মিটিংসহ বিভিন্ন কাজে হেডফোন ব্যবহার করা হয়। এছাড়া একাকী সময় বা যানজটের মাঝে সঙ্গীও হেডফোন। তবে হেডফোনের উপকারিতার পাশাপাশি অপকারিতাও রয়েছে। সবসময় কানে হেডফোন গুঁজে রাখলে নানান ধরনের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।

    রাস্তা-ঘাটে চলার পথে কানে হেডফোন থাকলে দুর্ঘটনাও হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, সারাক্ষণ কানে হেডফোন গুঁজে রাখার ফলে শবনশক্তি ধীরে ধীরে কমে যেতে পারে। দীর্ঢ় সময়ে হেডফোন ব্যবহারে অকালেই বধির হয়ে যাওয়ার সম্ভাবণাও রয়েছে। হেডফোনের দ্বারা সৃষ্ট ইলেক্ট্রম্যাগনেটিক তরঙ্গ মস্তিষ্কের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে। যেখানে ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারকারীদের জন্য সবচেয়ে বেশি ঝুঁকি রয়েছে। কান সরাসরি মস্তিষ্কের সাথে যুক্ত থাকায় হেডফোন সরাসরি মস্তিষ্কে আঘাত হানে। তবে কিছু নিয়ম মেনে হেডফোন ব্যবহার করলে মারাত্মক ক্ষতি রক্ষা মিলবে।

    জেনে নিন যে কৌশলে হেডফোন ব্যবহারে কানের ক্ষতি হবে না:

    ১. হেডফোন কখনো বেশি সাইন্ড দিয়ে গান বা কোনও কিছু শুনবেন না। এতে কানের পর্দার খুব ক্ষতি হয়। হেডফোনের মাধ্যমে এই আওয়াজ সরাসরি কানে প্রবেশ করে। এজন্য এ বিষয়ে বিশেষ সচেতন থাকতে হবে।

    ২. রাস্তায় হাঁটা চলার সময় বা রাস্তা-লাইন পার হওয়ার সময় কখনও ইয়ারফোন ব্যবহার করবেন না। যানবাহনে চালকের আসনে থাকলে কানে ইয়ারফোন লাগাবেন না। এতে মনঃসংযোগ নষ্ট হয়। যার ফলে আসেপাশের গাড়ির হর্নও শুনতে পাবেন না। এতে বড় ধরনের বিদপ পারে।

    ৩) একটানা আধ ঘণ্টার বেশি হেডফোন ব্যবহার করবেন না। মোবাইলে কোনও সিনেমা দেখতে হলে আধ ঘণ্টা পরে কমপক্ষে কয়েক মিনিটের জন্য বিরতি নেন। এছাড়া অন্তত পাঁচ থকে দশ মিনিট বিশ্রাম নেন। এতে কানের কোন ক্ষতি হবে না।

    ৪. আপনি যে কোম্পানির মোবাইল ব্যবহার করছেন, সেই কোম্পানির একই মডেলের ইয়ারফোন ব্যবহার করুন। প্রতিটি কোম্পানির নির্দিষ্ট মডেলের জন্য নির্দিষ্ট ইয়ারফোন তৈরি করে। আমাদের অনেকে অভ্যাস আছে ইয়ারফোন খারাপ হলেই বাজার থেকে নতুন সস্তা ইয়ারফোন কিনি। কমদামের ইয়ারফোন কানের জন্য খুব ক্ষতিকর।

    যার ফলে ইয়ারফোন নষ্ট হলে মোবাইল যে কোম্পানির ঠিক ওই মডেলের ইয়ারফোন কিনেন। এতে আপনার মোবাইলেও কোন ক্ষতি হবে না। ফোন থেকে বেরনো রশ্মির তরঙ্গ, কম্পন ইত্যাদির উপর অঙ্ক কষেই ইয়ারফোনের তরঙ্গ তার ক্ষমতা ইত্যাদি ঠিক করা হয়।

    সতর্কতা: বর্তমানে বাজারে অল্প টাকায় অনেক হেডফোন পাওয়া যায়। তবে সেই ধরনের হেডফোন আপনার কান এবং মোবাইলে ফোনের সাথে অ্যাডজাস্ট হয় কিনা সেটা দেখে নেওয়া জরুরি। অল্প দামের হেডফোন ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকায় সবচেয়ে ভালো। এছাড়া হেডফোন ব্যবহারে কানে কোন ধরনের সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের সাজেশন গ্রহণ করুন।

    See less
  6. আলু এমন একটি সবজি যা প্রতিদিনের খাবারে সাথে কোন না কোনভাবে আলু জরিত রয়েছেই। আলু ভর্তা, আলু ভাজি, আলুর দম, আলু পরোটা, আলু পুরি, সিঙ্গারা, আলুর চিপস, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই এসব কিছু করা ছাড়াও যেকোন তরকারিতে ব্যবহার রান্না করা যায়। তবে অনেকে আলু কিনে সংরক্ষণ করতে চাইলেও বেশিদিন রাখতে পারে না। কারণ একটা সময় আলুতRead more

    আলু এমন একটি সবজি যা প্রতিদিনের খাবারে সাথে কোন না কোনভাবে আলু জরিত রয়েছেই। আলু ভর্তা, আলু ভাজি, আলুর দম, আলু পরোটা, আলু পুরি, সিঙ্গারা, আলুর চিপস, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই এসব কিছু করা ছাড়াও যেকোন তরকারিতে ব্যবহার রান্না করা যায়। তবে অনেকে আলু কিনে সংরক্ষণ করতে চাইলেও বেশিদিন রাখতে পারে না। কারণ একটা সময় আলুতে পচন ধরে নষ্ট হয়ে যায়। আপনি যদি কেনার সময় ও কেনার পরে কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখেন তবে আলু দীর্ঘদিন ভালো রাখা সম্ভব।

    জেনে নিন আলু দীর্ঘদিন ভালো রাখার উপায়:

    শক্ত কি না দেখে নিন: প্রথমে যে আলুগুলো কিনবেন সেখান থেকে কিছু আলু টিপে দেখুন যে সেগুলো শক্ত আছে কি না। যদি আলু নরম হয়ে আসে তবে সেগুলো দ্রুত পচে যেতে পারে। তাই কেনার সময় নরম আলু কিনবেন না।

    অঙ্কুরিত আলু কিনবেন না: কখনো অঙ্কুরিত আলু কিনবেন না। ন্যাশনাল ক্যাপিটাল পয়জন সেন্টার (আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন অফ পয়জন কন্ট্রোল সেন্টার দ্বারা স্বীকৃত একটি সংস্থা) অনুসারে, অঙ্কুরিত আলু খাওয়া যাবে না। বিভিন্ন গবেষণায় উঠে এসেছে, আলু অঙ্কুরিত হওয়ার সময় এর গ্লাইকোঅ্যালকালয়েড উপাদান বাড়তে শুরু করে। যা অত্যধিক খেলে শরীরের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

    সবুজ আলু বাদ দিন: যেসব আলুর গায়ে সবুজ দাগ রয়েছে সেগুলো কিনবেন না। এসব আলু দ্রুত পচে যেতে পারে। একই সাথে এটি শরীরের জন্যও ক্ষতিকর। ন্যাশনাল ক্যাপিটাল পয়জন সেন্টারও সবুজ দাগযুক্ত আলু খাওয়া থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দিচ্ছে।

    প্যাকেটজাত আলু নয়: অনেকে প্লাস্টিকের প্যাকেটে আলু কিনে থাকেন। এ ধরনের আলু কেনা মোটেও উচিৎ নয়। এতে আর্দ্রতা জমে থাকার ভয় থাকে। একই সাথে এ ধরনের আলু দ্রুত নষ্ট হতে পারে।

    খোলা ঝুড়িতে রাখুন: আলু ফ্রিজে না রেখে খোলা ঝুড়িতে রাখুন। ফ্রিজে আলু রাখলে কোনো লাভ হয় না। আলু বদ্ধ কোনো স্থানেও রাখবেন না। এতে দ্রুত পচে যেতে পারে। আলু খোলা ঝুড়িতে রাখলে সবচেয়ে ভালো। এতে স্বাভাবিক বাতাস পাবে। আলু দীর্ঘদিন ভালো রাখার জন্য শুকনো ও খোলা স্থানে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়।

    সংরক্ষণের আগে ধোয়া যাবে না: অনেকে বাজার থেকে আলু কিনে আনার সাথে সাথেই তা ভালো করে ধুয়ে ফ্রিজে রাখেন। এটা করা থেকে বিরত থাকুন। এতে আলুর ক্ষতি হয়। আলু ধোয়ার কারণে আলুতে আর্দ্রতার মাত্রা বেড়ে যায়। যার ফলে আলু দ্রুত পচে যেতে পারে।

    See less
  7. মোবাইল ফোন দ্রুত চার্জ করতে বর্তমান সময়ে নানান ধরনের চার্জার বাজারে এসেছে। ব্যস্ত জীবনে তিন-চার ঘণ্টা ধরে ফোনে চার্জ দেওয়ার সময় আমাদের মাঝে যেন কারও হয় না। এছাড়া পুরনো ফোনগুলো চার্জ হতে অনেক বেশি সময় লাগে। নতুন ফোনেও কিছুদিন পর থেকে এই সমস্যা দেখা দেয়। জেনে নিন মোবাইল ফোন দ্রুত চার্জ করার উপাRead more

    মোবাইল ফোন দ্রুত চার্জ করতে বর্তমান সময়ে নানান ধরনের চার্জার বাজারে এসেছে। ব্যস্ত জীবনে তিন-চার ঘণ্টা ধরে ফোনে চার্জ দেওয়ার সময় আমাদের মাঝে যেন কারও হয় না। এছাড়া পুরনো ফোনগুলো চার্জ হতে অনেক বেশি সময় লাগে। নতুন ফোনেও কিছুদিন পর থেকে এই সমস্যা দেখা দেয়।

    জেনে নিন মোবাইল ফোন দ্রুত চার্জ করার উপায়:

    জিপিএস, ওয়াই-ফাই অফ রাখুন: জিপিএস, ওয়াই-ফাই এবং ব্লুটুথ চালু থাকলে প্রচুর ব্যাটারি অপচয় হয়। তাই ফোন চার্জ দেওয়ার সময় সেইঅপশনগুলো চালু থাকলে চার্জ ওঠতে অনেক দেরি হয়। সেজন্য চার্জের আগে এ অপশনগুলো বন্ধ রাখুন।

    চার্জিংয়ের সময় স্মার্টফোন ব্যবহার এড়িয়ে চলুন: ফোন চার্জে লাগিয়ে ব্যবহার করা একদম উচিত নয়। চার্জ দিয়ে ফোন ব্যবহার করলে খুব ধীরে ধীরে চার্জ ওঠে। শুধু তাই নয় ফোন তাড়াতাড়ি নষ্ট যাওয়ার সম্ভাবনাও বেশি থাকে।

    অরিজিনাল কেবল  অ্যাডাপ্টার ব্যবহার: স্মার্টফোন কেনার সময় সাথে যে কেবল এবং অ্যাডাপ্টার দেওয়া হয়, সবসময় তা দিয়ে ফোন চার্জ করা উচিত। তবে অন্য কোনো ব্র্যান্ডের চার্জার ব্যবহার করলে ডিভাইসের ব্যাটারি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। একই সাথে চার্জিং স্পিডের ওপরেও তার বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে।

    ব্যাকগ্রাউন্ড প্রসেসিং অ্যাপগুলো বন্ধ করুন: ফোনের স্ক্রিন লক করার পরেও কিছু অ্যাপ ব্যাকগ্রাউন্ডে চলতে থাকে। সেই অ্যাপ ব্যবহার না করলেও আপনার অজান্তে ফোনের ব্যাটারি ক্ষয় করতে থাকে। তাই ফোনের সেটিংসে গিয়ে দেখতে পারেন যে কোন কোন অ্যাপ ব্যাকগ্রাউন্ডে চলছে। এরপরে সেই অ্যাপগুলো টার্ন অফ করে দিয়ে ফোন চার্জ দিলে চার্জিং স্পিড অনেকটা বেড়ে যাবে।

    এয়ারপ্লেন মোড ব্যবহার করুন: ফোনের এয়ারপ্লেন মোড চালু রাখলে ফোনের নেট কানেকশন এবং কলিং ফেসিলিটি বন্ধ হয়ে যায়। এছাড়া একাধিক অ্যাপও কাজ করা সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেয়। যার ফলে ফোনের ব্যাটারির অপচয় অনেক কম হয়। তাই স্বাভাবিকভাবে চার্জিং স্পিড বেড়ে যায়।

    ফাস্ট চার্জিং অ্যাডাপ্টার ব্যবহার করবেন না: বাজারে এমন অনেক চার্জার রয়েছে যা ব্যবহার করলে ফোন অতি দ্রুত চার্জ হয়। তবে এই চার্জারগুলো ব্যবহারে ফোনের অনেক ক্ষতি হতে পারে। প্রতিটি ফোনের ব্যাটারির একটি নির্দিষ্ট ক্যাপাসিটি থাকে যা সেই ক্যাপাসিটি অনুসারে ওই স্মার্টফোনের সাথে উপযুক্ত চার্জার সরবরাহ করা হয়।

    স্মার্টফোনের ব্যাটারিকে দীর্ঘস্থায়ী এবং ভালো রাখতে বিশেষজ্ঞরা সবসময় স্মার্টফোনের সাথে দেওয়া চার্জার ব্যবহার করতে বলেছেন। ফাস্ট চার্জার ব্যবহার করলে ফোনের ব্যাটারির কার্যক্ষমতা দিন দিন কমতে থাকবে। একই ফোনের চার্জ ধরে রাখার ক্ষমতাও কমে যায় এবং ধীরে ধীরে ফোনও খারাপ হয়ে যায়।

    সারারাত ধরে ফোন চার্জে বসিয়ে না রাখা: সারাদিন কাজকর্মের পর অনেকেই রাতে ঘুমানো যাওয়ার আগে ফোন চার্জে বসিয়ে দেন। ফোনের ফুল চার্জ হওয়ার পরেও অ্যাডাপ্টারের সাথে সংযুক্ত থাকে। ভরাপেট খাওয়ার পরেও খাবার খেলে যেমন বিপদ হতে পারে তেমনি চার্জ ফুল হওয়া পরেও চার্জ দিলে সেরকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। আস্তে আস্তে ব্যাটারির ক্ষতি হতে শুরু করে।

    See less