বিবি মরিয়মের সমাধি বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জ জেলার হাজীগঞ্জ এলাকায় অবস্থিত। এটি মুঘল আমলে নির্মিত একটি সমাধি সৌধ।
বিবি মরিয়মের সমাধি বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জ জেলার হাজীগঞ্জ এলাকায় অবস্থিত। এটি মুঘল আমলে নির্মিত একটি সমাধি সৌধ।
See lessSign up to join our community!
Please sign in to your account!
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
ড মুহাম্মদ ইউনুস কত সালে জন্ম গ্রহণ করেন
ড. মুহাম্মদ ইউনুস ১৯৪০ সালের ২৮ জুন ততকালিন ব্রিটিশ ভারতের বাংলা যা বর্তমান বাংলাদেশে চট্টগ্রামের হাটহাজারির কাপ্তাই সড়কের বাথুয়া গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন ।
ড. মুহাম্মদ ইউনুস ১৯৪০ সালের ২৮ জুন ততকালিন ব্রিটিশ ভারতের বাংলা যা বর্তমান বাংলাদেশে চট্টগ্রামের হাটহাজারির কাপ্তাই সড়কের বাথুয়া গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন ।
সমন্বয়ক অর্থ কি
সমন্বয়ক অর্থ : সমন্বয় সাধন করেন যে ব্যক্তি উদাহরণ : "সমন্বয়কের উপস্থিতিতেই বিরোধীরা সমঝোতাপত্রে স্বাক্ষর করল" 'সমন্বয়' শব্দের অর্থঃ সংগতি, সামঞ্জস্য (যেমনঃ জ্ঞান ও কর্মের সমন্বয়)। অবিরোধ, একমত্য (যেমনঃ বিভিন্ন বিভাগের বা কর্মপ্রচেষ্টার সমন্বয়)। সমন্বয়কঃ যিনি জ্ঞান ও কর্মের মধ্যে, বিভিন্ন বিভাগের বRead more
সমন্বয়ক অর্থ : সমন্বয় সাধন করেন যে ব্যক্তি
উদাহরণ : “সমন্বয়কের উপস্থিতিতেই বিরোধীরা সমঝোতাপত্রে স্বাক্ষর করল”
‘সমন্বয়’ শব্দের অর্থঃ
সমন্বয়কঃ যিনি জ্ঞান ও কর্মের মধ্যে, বিভিন্ন বিভাগের বা কর্মপ্রচেষ্টার মধ্যে অথবা বিভিন্ন কাজের মধ্যে সমন্বয় সাধন করেন, তাকে সমন্বয় সাধনকারী, সমন্বয়কারী বা সমন্বয়ক বলে।
বিস্ময়ে সমন্বয়ক তাকেই বলে যিনি প্রশাসনে প্রশ্ন, উত্তর ও মন্তব্য অনুমোদন বা প্রত্যাখ্যান করার পাশাপাশি অন্যান্য কার্যক্রম করে বিভিন্ন প্রশাসনিক কাজের মধ্যে সমন্বয় সাধন করেন। তিনি জ্ঞান ও কর্মের মধ্যে সমন্বয় সাধন করেন। বিভিন্ন বিভাগের বা কর্মপ্রচেষ্টার মধ্যে সমন্বয় সাধন করেন। তিনি বিভিন্ন প্রশাসনিক কার্যক্রমের মধ্যে সংগতি, সামঞ্জস্য বজায় রেখে বিস্ময়কে বহুদূর এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। ধন্যবাদ।
See lessজিন্দাবাদ শব্দের অর্থ কি
জিন্দাবাদ শব্দের অর্থ দীর্ঘজীবী ।
জিন্দাবাদ শব্দের অর্থ দীর্ঘজীবী ।
ইনকিলাব শব্দের অর্থ কি
ইনকিলাব এর অর্থ বিপ্লব, বিদ্রোহ, আন্দোলন।
ইনকিলাব এর অর্থ বিপ্লব, বিদ্রোহ, আন্দোলন।
ইনকিলাব জিন্দাবাদ শব্দের অর্থ কি
ইনকিলাব জিন্দাবাদ শব্দের অর্থ "বিপ্লব দীর্ঘজীবী হোক"। ইনকিলাব জিন্দাবাদ (উর্দু: اِنقلاب زِنده باد; হিন্দি: इंक़लाब ज़िन्दाबाद) একটি উর্দু বাক্যাংশ, যার অনুবাদ "বিপ্লব দীর্ঘজীবী হোক"। কিছু আইকনিক শব্দ অথবা অভিব্যক্তি আছে, যা অমর হয়ে যায় এবং চিরকাল আমাদের জীবনের সঙ্গে রয়ে যায়। ‘ইনকিলাব’ (বিপ্লব) সেRead more
ইনকিলাব জিন্দাবাদ শব্দের অর্থ “বিপ্লব দীর্ঘজীবী হোক”।
ইনকিলাব জিন্দাবাদ (উর্দু: اِنقلاب زِنده باد; হিন্দি: इंक़लाब ज़िन्दाबाद) একটি উর্দু বাক্যাংশ, যার অনুবাদ “বিপ্লব দীর্ঘজীবী হোক”।
কিছু আইকনিক শব্দ অথবা অভিব্যক্তি আছে, যা অমর হয়ে যায় এবং চিরকাল আমাদের জীবনের সঙ্গে রয়ে যায়। ‘ইনকিলাব’ (বিপ্লব) সে রকম একটি শব্দ। শব্দটি ১৯২১ সালে মৌলানা হাসরাত মোহানি একটি স্লোগানে প্রথম ‘ইনকিলাব জিন্দাবাদ’ (বিপ্লব দীর্ঘজীবী হোক) কথাটিতে ব্যবহার করেছিলেন এবং এরপরই এটি আমাদের স্বাধীনতাসংগ্রামের মিছিলের প্রধান স্লোগান হয়ে উঠেছিল। এখন স্লোগানটি দিল্লি হাইকোর্টের আলোচনার কেন্দ্রে রয়েছে। ২০২০ সালের দিল্লির দাঙ্গায় অভিযুক্ত বাম নেতা উমর খালিদ কোন প্রেক্ষাপটে এ স্লোগান দিয়েছিলেন, তা জানতে চেয়েছেন উচ্চ আদালত। তাই নিয়ে জোর আলোচনা চলছে। জানতে চাওয়ার সময় একজন বিচারক বলেছিলেন ‘বিপ্লব’ যে ‘সব সময় রক্তপাতহীন হয় না’ তা এই শব্দের মধ্যেই নিহিত রয়েছে।
‘ইনকিলাব’ শব্দটির ওপর হাসরাতের জোর দেওয়ার এবং ‘ইনকিলাব জিন্দাবাদ’ স্লোগানটি সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্যের বিরুদ্ধে তাঁর লড়াই করার এবং অবশ্যই ঔপনিবেশিক নিপীড়ন থেকে মুক্তির সংগ্রামে তার তাগিদ দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছিল। হাসরাত মোহানি এই স্লোগান লেখার অনেক আগেই রাশিয়ায় বলশেভিকদের বিপ্লব হয়েছিল এবং সেই বিপ্লব বিশ্বব্যাপী নিপীড়িত জাতীয়তার সংগ্রামের প্রতীক হয়ে উঠেছিল। ভারতেও তার রেশ এসে পড়েছিল।
কয়েক দশক ধরে স্লোগানটির জনপ্রিয়তা অক্ষুণ্ন থাকার কারণ অনুসন্ধানের আগে এটির স্রষ্টা মৌলানা হাসরাত মোহানি সম্পর্কে আমাদের আরও কিছু জানা দরকার। হাসরাত মোহানি (১৮৭৫-১৯৫১) উত্তর প্রদেশের উন্নাও জেলার মোহন নামক একটি শহরে জন্ম নেন। জন্মের পর তাঁর নাম রাখা হয় ফজলুল হাসান। ফজলুল হাসান নামেই তিনি বেড়ে ওঠেন। একজন বিপ্লবী উর্দু কবি হিসেবে ‘হাসরাত’ ছিল তাঁর কলমি নাম, যা একজন রাজনৈতিক নেতা হিসেবেও তাঁকে পরিচিতি দিয়েছিল। হাসরাত ছিলেন একজন শ্রমিকনেতা, একজন পণ্ডিত ও একজন সুপরিচিত উর্দু কবি। ১৯২৫ সালে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির প্রতিষ্ঠাতাদেরও অন্যতম ছিলেন তিনি।
ভারতের কমিউনিস্ট আন্দোলনের আরেক গুরুত্বপূর্ণ নেতা স্বামী কুমারানন্দের সঙ্গে হাসরাত মোহানি প্রথম (১৯২১ সালে) ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের আহমেদাবাদ অধিবেশনে ভারতের জন্য ‘সম্পূর্ণ স্বাধীনতা’ বা ‘পূর্ণ স্বরাজ’–এর দাবি উত্থাপন করেছিলেন। এই অধিবেশনে রামপ্রসাদ বিসমিল এবং আশফাকুল্লাহ খান (দুজনেই ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সাধারণ পরিষদে রেজল্যুশন পাস করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন) উপস্থিত ছিলেন। হাসরাত মোহানি স্বাধীনতার পরে গণপরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন এবং ড. বি আর আম্বেদকরের সঙ্গে সংবিধানের খসড়া প্রণয়ন কমিটির সদস্য ছিলেন।
‘ইনকিলাব’ শব্দটির ওপর হাসরাতের জোর দেওয়ার এবং ‘ইনকিলাব জিন্দাবাদ’ স্লোগানটি সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্যের বিরুদ্ধে তাঁর লড়াই করার এবং অবশ্যই ঔপনিবেশিক নিপীড়ন থেকে মুক্তির সংগ্রামে তার তাগিদ দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছিল। হাসরাত মোহানি এই স্লোগান লেখার অনেক আগেই রাশিয়ায় বলশেভিকদের বিপ্লব হয়েছিল এবং সেই বিপ্লব বিশ্বব্যাপী নিপীড়িত জাতীয়তার সংগ্রামের প্রতীক হয়ে উঠেছিল। ভারতেও তার রেশ এসে পড়েছিল।
১৯২৯–এর দশকের মাঝামাঝি থেকে এ স্লোগান ভগৎ সিং এবং তাঁর ‘নওজোয়ান ভারত সভা’–এবং একই সঙ্গে তাঁর হিন্দুস্তান সোশ্যালিস্ট রিপাবলিকান অ্যাসোসিয়েশনের (এইচএসআরএ) রণহুংকার হয়ে ওঠে। ভগৎ সিং ‘ইনকিলাব’ বা বিপ্লবের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিলেন। তবে তাঁর লক্ষ্য শুধু রাজনৈতিক বিপ্লব ছিল না। তিনি যুগ যুগ ধরে চলা বৈষম্যমূলক প্রথা ভাঙতে একটি সামাজিক বিপ্লব চেয়েছিলেন। এই ‘ইনকিলাব জিন্দাবাদ’ বিপ্লবীদের জন্য নিছক একটি আবেগময় রণহুংকার ছিল না বরং এর মধ্যে একটি উচ্চ আদর্শ নিহিত ছিল। এইচএসআরএ এটিকে ব্যাখ্যা করেছে এভাবে, ‘বিপ্লব পুঁজিবাদ এবং শ্রেণিবৈষম্য ও সুযোগ-সুবিধার মৃত্যুঘণ্টা বাজিয়ে দেবে…বিপ্লব এক নতুন রাষ্ট্রের জন্ম দেবে।…এটি একটি নতুন সামাজিক ব্যবস্থা।’
ভগৎ সিং এবং তাঁর ‘নওজোয়ান ভারত সভা’ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে তাদের রাজনৈতিক অ্যাজেন্ডার কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে বিবেচনা করেছিল। সাধারণ অনুশীলনের বিপরীতে গিয়ে, ‘নওজোয়ান ভারত সভা’ তাদের ধর্মনিরপেক্ষতা প্রমাণ করতে ও সব ধর্মের অনুসারীদের তুষ্টি নিশ্চিত করতে ‘আল্লাহু আকবর’, ‘সাত শ্রী আকাল’ এবং ‘হর হর মহাদেব’-এর মতো স্লোগানে বিশ্বাস করে না। তার বদলে তারা বিপ্লব ও দেশকে অভিবাদন জানিয়ে ‘ইনকিলাব জিন্দাবাদ’ ও ‘হিন্দুস্তান জিন্দাবাদ’ বলে দুটি স্লোগান দেয়। যাঁরা ভগৎ সিং-এর নামে জয়ধ্বনি দেন, তাঁদের সবার ভগৎ সিংয়ের রেখে যাওয়া চিন্তা ও দর্শনের উত্তরাধিকারকে ভালো করে বোঝা উচিত।
১৯২৯ সালের ৮ এপ্রিল ভগৎ সিং এবং বি কে দত্ত দিল্লির কেন্দ্রীয় আইনসভায় বোমা মারার সময় ‘ইনকিলাব জিন্দাবাদ’ বলে স্লোগান দিয়েছিলেন। পরে একই বছরে প্রবীণ সাংবাদিক ও মডার্ন রিভিউ অব কলকাতার সম্পাদক রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় ‘বিপ্লব দীর্ঘজীবী হোক’ (ইনকিলাব জিন্দাবাদ) স্লোগানকে বিদ্রূপ করে একটি লেখা লেখেন।
ভগৎ সিং এ লেখার বক্তব্যকে উপেক্ষা করতে পারেননি এবং এ স্লোগানের ব্যবহার ব্যাখ্যা করে প্রতিক্রিয়া জানান। তিনি বলেন, ‘যে অর্থে বিপ্লব (ইনকিলাব) শব্দটি “ইনকিলাব জিন্দাবাদ” ফ্রেজ বা শব্দগুচ্ছে ব্যবহৃত হয়েছে, তা হলো চেতনা এবং অগ্রগতির জন্য পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা। আমজনতা সাধারণত প্রতিষ্ঠিত নিয়মে অভ্যস্ত হয়ে যায় এবং পরিবর্তনের হাওয়া দেখলেই অজানা আশঙ্কায় কাঁপতে শুরু করে…পুরোনো শৃঙ্খলার পরিবর্তন হওয়া উচিত, অচলায়তন ভেঙে নতুনের জন্য স্থান করে দেওয়া অর্থেই আমরা “ইনকিলাব জিন্দাবাদ” ধ্বনি দিই।’
ভগৎ সিং ১৯২৯ সালের ৬ জুন আদালতে যে জবানবন্দি দিয়েছিলেন, তাতে তিনি এ বিষয়কে আরও পরিষ্কার করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘ইনকিলাব বা বিপ্লব বোমা ও পিস্তলের সংস্কৃতি নয়। আমাদের বিপ্লবের অর্থ হলো প্রকাশ্য অন্যায়ের ওপর ভিত্তি করে দাঁড়িয়ে থাকা বর্তমান পরিস্থিতিকে আমূল বদলে দেওয়া।’ ভগৎ সিং তঁার জেলের ডায়েরিতে লিখেছিলেন, একটি আমূল বিপ্লব কোনো ইউটোপিয়ান (কল্পিত সমাজব্যবস্থা) নয়। তিনি সেখানে বলেছিলেন, ‘যা ইউটোপিয়ান, তা হলো একটি আংশিক ও একচেটিয়াভাবে রাজনৈতিক বিপ্লবের ধারণা যা ঘরের স্তম্ভগুলোকে দাঁড় করিয়ে রাখে।’
এইচএসআরএর লক্ষ্য ছিল এমন একটি বিপ্লব, (ইনকিলাব) যা ভারতীয় সমাজের বিদ্যমান আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক কাঠামোকে ভেঙে নতুন যুগের সূচনা করবে। তাদের বিপ্লব নৈরাজ্য বা অনাচারের জন্য নয়, বরং সামাজিক ন্যায়বিচারের জন্য ছিল। তাই আমাদের ইনকিলাব বা বিপ্লবের অর্থ এবং ইনকিলাব জিন্দাবাদ স্লোগানকে এর ইতিহাসের প্রেক্ষাপটে বুঝতে হবে। যতক্ষণ জনগণ বিভিন্ন বৈষম্য ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে তাদের সংগ্রাম চালিয়ে যাবে, ততক্ষণ এ স্লোগানের প্রাসঙ্গিকতা জারি থাকবে।
মুগ্ধ নামের অর্থ কি
মুগ্ধ নামের অর্থ হচ্ছে বশীভূত,অত্যন্ত আকর্ষণীয় ও আনন্দদায়ক করার মত , মোহিত, বিহ্বল। মুগ্ধ নামের আরবি অর্থ কি? মুগ্ধ নামের আরবি অর্থ বশীভূত,অত্যন্ত আকর্ষণীয় ও আনন্দদায়ক করার মত , মোহিত, বিহ্বল। বাংলাদেশের অনেক ছেলের নাম মুগ্ধ রাখা হয়। আপনার ও আপনাদের পরিবারের ছেলে বা পু্ত্র সন্তানের নাম মুগ্ধ রাখতেRead more
মুগ্ধ নামের অর্থ হচ্ছে বশীভূত,অত্যন্ত আকর্ষণীয় ও আনন্দদায়ক করার মত , মোহিত, বিহ্বল।
মুগ্ধ নামের আরবি অর্থ কি? মুগ্ধ নামের আরবি অর্থ বশীভূত,অত্যন্ত আকর্ষণীয় ও আনন্দদায়ক করার মত , মোহিত, বিহ্বল।
বাংলাদেশের অনেক ছেলের নাম মুগ্ধ রাখা হয়। আপনার ও আপনাদের পরিবারের ছেলে বা পু্ত্র সন্তানের নাম মুগ্ধ রাখতে পারেন বা আপনার পরিবারের ছোট ছেলে শিশু সদস্যের নাম মুগ্ধ রাখতে পারেন।আশা করি মুগ্ধ নামের বাংলা, আরবি/ ইসলামিক নামের অর্থ জানতে পেরেছেন। আশা করি মুগ্ধ নামের অর্থ জানতে পেরে আপনাদের অনেক উপকার হলো।
নিচে মুগ্ধ নামের সাথে উপাধি যোগ করে কিছু নাম তৈরি করা হয়েছে। আশা করি আপনাদের সবার পছন্দ হবে।
মুগ্ধ ইসলাম
মুগ্ধ আহমেদ
মুগ্ধ হক
মুগ্ধ চৌধুরী
মুগ্ধ শাহরিয়া
মুগ্ধ কবীর
মুগ্ধ হাওলাদার
মুগ্ধ মনোয়ার
মুগ্ধ রায়
মুগ্ধ অধিকারী
মুগ্ধ খান
মুগ্ধ উদ্দিন
মুগ্ধ মুন্তাসির
মুগ্ধ মুগ্ধ
মোহাম্মদ মুগ্ধ
মুগ্ধ হাসান
মুগ্ধ মুগ্ধ
মুগ্ধ সরকার
মুগ্ধ হোসেন
আব্দুলল্লাহ আল মুগ্ধ
মুগ্ধ নোমানি
মুগ্ধ শাহরিয়ার মুগ্ধ
তানভীর হাসান মুগ্ধ
মুগ্ধ সুলাইমান
মুগ্ধ আলী
মুগ্ধ হাওলাদার
মুগ্ধ কি ইসলামিক / আরবি নাম
জি হ্যাঁ মুগ্ধ নামটি ইসলামিক নাম।
See lessএকনায়কতন্ত্র কি
একনায়কতন্ত্রের ইতিহাস অতি প্রাচীন। খ্রিস্টপূর্ব সাত ও ছয় শতকে প্রাচীন গ্রিসে স্বৈরাচারতন্ত্রের মধ্যে এর ইঙ্গিত পাওয়া যায়। সরকারের আধুনিক শ্রেণিবিভাজন অনুযায়ী গণতন্ত্রের বিপরীত সরকার ব্যবস্থা হচ্ছে একনায়কতন্ত্র। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর ইতালি, জার্মানি ও স্পেনে একনায়কতন্ত্রের জন্ম হয় এবং বর্তমানRead more
একনায়কতন্ত্রের ইতিহাস অতি প্রাচীন। খ্রিস্টপূর্ব সাত ও ছয় শতকে প্রাচীন গ্রিসে স্বৈরাচারতন্ত্রের মধ্যে এর ইঙ্গিত পাওয়া যায়। সরকারের আধুনিক শ্রেণিবিভাজন অনুযায়ী গণতন্ত্রের বিপরীত সরকার ব্যবস্থা হচ্ছে একনায়কতন্ত্র। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর ইতালি, জার্মানি ও স্পেনে একনায়কতন্ত্রের জন্ম হয় এবং বর্তমানেও এটি অনেক রাষ্ট্রে দেখা যায়।
একনায়কতন্ত্রঃ সাধারণত যে শাসনব্যবস্থায় সরকারের সকল ক্ষমতা কোন একজন ব্যক্তি বা ব্যক্তি সমষ্টির হাতে কেন্দ্রীভূত হয় তাকে একনায়কতন্ত্র বলা হয়। এ শাসনব্যবস্থায় রাষ্ট্রনায়ক একজন। তিনি ক্রমশ নিজ দল ও অন্যান্য নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের ক্ষমতাচ্যুত করে নিজ কর্তৃত্ব ও প্রাধান্যকে দৃঢ় ও নিরঙ্কুশ করেন। এভাবে রাষ্ট্রনায়ক অবাধ ও অপ্রতিহত ক্ষমতার অধিকারী হন।
প্রামাণ্য সংজ্ঞাঃ বিভিন্ন রাষ্ট্রবিজ্ঞানী একনায়কতন্ত্রের সংজ্ঞা বিভিন্নভাবে প্রদান করেছেন। নিম্নে তাদের সংজ্ঞা উল্লেখ করা হলাে-
এরিস্টটলের মতে, “যখন রাষ্ট্রের শাসনক্ষমতা একজনের হাতে ন্যস্ত থাকে এবং সে যদি নিজের স্বার্থের জন্য শাসন করে তখন তাকে স্বৈরতন্ত্র বা একনায়কতন্ত্র বলে।”
রজার ইসক্রটনের মতে, “একনায়কতন্ত্র এমন এক শাসনব্যবস্থা যেখানে একজন ব্যক্তি বা গােষ্ঠী বা দল সকল রাজনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা ও সকল জনগণের নিকট হতে আনুগত্য আদায় করে।”
রাষ্ট্রবিজ্ঞানী নিউম্যান বলেছেন, “রাষ্ট্রের মধ্যে কোন ব্যক্তি বা কতিপয় ব্যক্তি ক্ষমতা দখল করে অবাধে ক্ষমতা প্রয়ােগ করলে তাকে একনায়কতন্ত্র বলা হয়।” (By dictatorship we understand the rule of person or group of persons who arrogate to themselves monopolize power in the state, exercising it without restraint.)
অস্টিন রেনি বলেছেন, “একনায়কতন্ত্র হলাে এমন এক শাসনব্যবস্থা, যেখানে প্রশাসনের চূড়ান্ত ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত হয়, একজন ব্যক্তির বা বাছাই করা কয়েকজনের হাতে।” (Political scientist now use the term dictatorship to denote a form of government in which the ultimate ruling power is held and exercised one man or a small elite).
ইতালির ফ্যাসিস্ট একনায়ক মুসােলিনী বলেন, “সবকিছুই রাষ্ট্রের স্বার্থে কোন কিছুই রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে নয়, কোনকিছুই রাষ্ট্রের বাইরে নয়।” (Everything for the state, nothing against the state, nothing outside the state.)
বিশিষ্ট দার্শনিক Ford বলেন, “Dictatorship is the assumption of extra-legal authority by the head of the state.”
আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞানী লর্ড ব্রাইস বলেন, “যে শাসনব্যবস্থায় সরকারের সকল ক্ষমতা কোন একজন ব্যক্তি বা সমষ্টির হাতে কেন্দ্রীভূত হয় তাকে একনায়কতন্ত্র বলা হয়।
উপসংহারঃ সুতরাং বলা যায়, একনায়কতন্ত্র হলাে এমন এক শাসনব্যবস্থা যা একজনের হাতে ন্যস্ত এবং তার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত।
See lessSI পদ্ধতিতে চাপের একক কি
SI পদ্ধতিতে চাপের একক নিউটন/বর্গমিটার (N/m2) বা প্যাস্কাল। SI পদ্ধতিতে চাপের একক হল পাস্কাল (Pa), যা প্রতি বর্গমিটারে এক নিউটন বল হিসাবে সংজ্ঞায়িত। বায়ুমন্ডলীয় চাপ atm, পাস্কাল Pa, এবং টর-এর (torr) মধ্যে রূপান্তর নিম্নরূপ: 1 atm = 101325 Pa = 760 torr. এটি একটি প্রমিতকৃত পূর্বে স্থাপিত পদ্ধতি যা মেRead more
SI পদ্ধতিতে চাপের একক নিউটন/বর্গমিটার (N/m2) বা প্যাস্কাল।
মাজলুম অর্থ কি
'মজলুম' শব্দের অর্থ অত্যাচারিত ;উৎপীড়িত। নিঃসহায় বা সহায়হীন কে বলে অসহায় । দশজনে যাকে ভালবাসে তাকে বলে জনপ্রিয় ;লোক প্রিয়, popular। সংকটাপন্ন;আপদগ্রস্ত;বিপন্ন শব্দ দ্বারা বোঝায় বিপদাপন্নকে।
‘মজলুম’ শব্দের অর্থ অত্যাচারিত ;উৎপীড়িত। নিঃসহায় বা সহায়হীন কে বলে অসহায় । দশজনে যাকে ভালবাসে তাকে বলে জনপ্রিয় ;লোক প্রিয়, popular। সংকটাপন্ন;আপদগ্রস্ত;বিপন্ন শব্দ দ্বারা বোঝায় বিপদাপন্নকে।
See lessএকটা পেন্সিল দিয়ে কতটা লম্বা লাইন টানা যাবে?
উত্তরঃ ৩৫ মাইল।
উত্তরঃ ৩৫ মাইল।
See less