4. ইসলামিক
Share
Sign up to join our community!
Please sign in to your account!
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
মাজলুম অর্থ কি
'মজলুম' শব্দের অর্থ অত্যাচারিত ;উৎপীড়িত। নিঃসহায় বা সহায়হীন কে বলে অসহায় । দশজনে যাকে ভালবাসে তাকে বলে জনপ্রিয় ;লোক প্রিয়, popular। সংকটাপন্ন;আপদগ্রস্ত;বিপন্ন শব্দ দ্বারা বোঝায় বিপদাপন্নকে।
‘মজলুম’ শব্দের অর্থ অত্যাচারিত ;উৎপীড়িত। নিঃসহায় বা সহায়হীন কে বলে অসহায় । দশজনে যাকে ভালবাসে তাকে বলে জনপ্রিয় ;লোক প্রিয়, popular। সংকটাপন্ন;আপদগ্রস্ত;বিপন্ন শব্দ দ্বারা বোঝায় বিপদাপন্নকে।
See lessঈদের নামাজের আগে গোসল করাটা কি
ঈদের নামাজের আগে গোসল করার কারণ ঈদের নামাজের আগে গোসল করা সুন্নত।
ঈদের নামাজের আগে গোসল করার কারণ
ঈদের নামাজের আগে গোসল করা সুন্নত।
See lessরাসুলুল্লাহ (সা.) কিভাবে কুরবানির গোশত বণ্টন করতেন
সামর্থ্যবান পুরুষ-নারীর ওপর কুরবানি ওয়াজিব। এটি ইসলামের মৌলিক ইবাদতের অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ ও তার রাসূলের শর্তহীন আনুগত্য, ত্যাগ ও বিসর্জনের শিক্ষাও আছে কুরবানিতে। নবীজীকে আল্লাহ তাআলা নির্দেশ দিয়েছেন- আপনি আপনার রবের উদ্দেশ্যে নামাজ পড়ুন এবং কুরবানি আদায় করুন। (সুরা কাওসার:২) অন্য আয়াতে এসেছে- (Read more
সামর্থ্যবান পুরুষ-নারীর ওপর কুরবানি ওয়াজিব। এটি ইসলামের মৌলিক ইবাদতের অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ ও তার রাসূলের শর্তহীন আনুগত্য, ত্যাগ ও বিসর্জনের শিক্ষাও আছে কুরবানিতে। নবীজীকে আল্লাহ তাআলা নির্দেশ দিয়েছেন- আপনি আপনার রবের উদ্দেশ্যে নামাজ পড়ুন এবং কুরবানি আদায় করুন। (সুরা কাওসার:২)
অন্য আয়াতে এসেছে- (হে রাসূল!) আপনি বলুন, আমার নামাজ, আমার কুরবানি, আমার জীবন, আমার মরণ রাব্বুল আলামীনের জন্য উৎসর্গিত। (সুরা আনআম : ১৬২)
আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে কুরবানি করা পশুর মাংস ভাগ করার একটি সুনির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কুরবানির পশুর গোশত ভাগ করার নিয়মও বলে দিয়েছেন।
আবদুল্লাহ ইবন আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কুরবানির গোশত একভাগ নিজের পরিবারকে খাওয়াতেন, একভাগ গরীব প্রতিবেশীদের দিতেন এবং একভাগ গরিব-মিসকিনদের দিতেন।
এছাড়া ইবন মাসঊদ (রা.) কুরবানীর গোশত তিনভাগ করে একভাগ নিজেরা খেতেন, একভাগ যাকে চাইতেন তাকে খাওয়াতেন এবং একভাগ ফকির-মিসকিনকে দিতেন বলে উল্লেখ রয়েছে।
কুরবানির মাংস আত্মীয় ও গরিবদের মাঝে বিতরণ না করাটা খুবই গর্হিত কাজ। এতে কৃপণতা প্রকাশ পায়। কারণ কুরবানির মাধ্যমে কুরবানিদাতা অহংকার থেকে নিরাপদ থাকেন এবং তার অন্তর পরিশুদ্ধ থাকে।
আল্লাহ তাআলাও এটাই চান, বলেছেনও তাই- (মনে রেখো, কুরবানির জন্তুর) গোশত অথবা রক্ত আল্লাহর কাছে কখনই পৌঁছে না, বরং তার কাছে কেবলমাত্র তোমাদের তাকওয়াই পৌঁছে। (সূরা হজ : ৩৭)
See lessহজের নিয়ম কানুন জানতে কী পড়ব?
হজের তো অনেকগুলো বইয়েছে। রাসুল (সা.) কীভাবে হজ করেছেন সে সম্পর্কে লিখেছেন প্রফেসর নুরুল ইসলাম। হজ নির্দেশিকা নিয়ে ড. শামছুল হক একটি বই লিখেছেন। এমন অনেক বই আছে এইগুলো সংগ্রহ করে পড়ার চেষ্টা করবেন। আপনি দেখতে হবে লেখক কে। লেখক যদি নির্ভরযোগ্য হন তাহলে তার বই পড়তে পারেন। তাতে সমস্যা নাই। আর লেখক যদি কRead more
হজের তো অনেকগুলো বইয়েছে। রাসুল (সা.) কীভাবে হজ করেছেন সে সম্পর্কে লিখেছেন প্রফেসর নুরুল ইসলাম। হজ নির্দেশিকা নিয়ে ড. শামছুল হক একটি বই লিখেছেন। এমন অনেক বই আছে এইগুলো সংগ্রহ করে পড়ার চেষ্টা করবেন। আপনি দেখতে হবে লেখক কে। লেখক যদি নির্ভরযোগ্য হন তাহলে তার বই পড়তে পারেন। তাতে সমস্যা নাই। আর লেখক যদি কোনো এজেন্ডাধারী হয় তাহলে তার বই পড়ার দরকার নেই। তাই বলব, দেখে শুনে কিনবেন ও অনুসরণ করবেন।
See lessনবী (স) মক্কা বিজয়ের পর কতদিন মক্কায় অবস্থান করেন?
নবী (স) মক্কা বিজয়ের পর ১৯ দিন মক্কায় অবস্থান করেন। তিনি এই সময় কাবাঘর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করেন, মূর্তিপূজা বন্ধ করেন, কুরাইশদের সাথে ক্ষমা করে দেন এবং ইসলামের প্রচার করেন। মক্কা বিজয়ের তারিখ ছিল ৬৩০ খ্রিস্টাব্দের ১৭ই রামাযান। নবী (স) মক্কায় প্রবেশ করেন এবং কাবাঘরের দরজা খুলে দেন। এরপর তিনি কাবাRead more
নবী (স) মক্কা বিজয়ের পর ১৯ দিন মক্কায় অবস্থান করেন। তিনি এই সময় কাবাঘর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করেন, মূর্তিপূজা বন্ধ করেন, কুরাইশদের সাথে ক্ষমা করে দেন এবং ইসলামের প্রচার করেন।
মক্কা বিজয়ের তারিখ ছিল ৬৩০ খ্রিস্টাব্দের ১৭ই রামাযান। নবী (স) মক্কায় প্রবেশ করেন এবং কাবাঘরের দরজা খুলে দেন। এরপর তিনি কাবাঘর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করেন এবং মূর্তিপূজা বন্ধ করেন। তিনি কুরাইশদের সাথে ক্ষমা করে দেন এবং ইসলামের প্রচার করেন।
মক্কা বিজয় ইসলামের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এটি ছিল ইসলামের বিজয়ের সূচনা। মক্কা বিজয়ের ফলে আরব উপদ্বীপে ইসলামের প্রসার ঘটে এবং ইসলাম একটি শক্তিশালী ধর্ম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।
নবী (স) মক্কা বিজয়ের পর মক্কায় যেসব কাজ করেন তার মধ্যে রয়েছে:
নবী (স) মক্কা বিজয়ের মাধ্যমে আরব উপদ্বীপে ইসলামের বিজয়ের সূচনা করেন। এই বিজয়ের ফলে ইসলাম একটি শক্তিশালী ধর্ম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।
See lessমদিনা সনদ কত সালে লিখিত হয়
মদিনা সনদ ৬২২সালে লিখিত হয় । ৬২২ খ্রিস্টাব্দে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) যখন মদিনায় হিজরত করেন তখন মদিনার সামাজিক ও রাজনৈতিক অবস্থা ছিল অত্যন্ত শোচনীয়। মদিনায় শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখার মতো কোনো কেন্দ্রীয় সরকার ছিল না। তাই হজরত মুহাম্মদ (সা.) মদিনায় ইসলাম প্রচার ও সুষ্ঠু সমাজব্যবস্থা কায়েম করার পর সেRead more
মদিনা সনদ ৬২২সালে লিখিত হয় ।
৬২২ খ্রিস্টাব্দে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) যখন মদিনায় হিজরত করেন তখন মদিনার সামাজিক ও রাজনৈতিক অবস্থা ছিল অত্যন্ত শোচনীয়। মদিনায় শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখার মতো কোনো কেন্দ্রীয় সরকার ছিল না।
তাই হজরত মুহাম্মদ (সা.) মদিনায় ইসলাম প্রচার ও সুষ্ঠু সমাজব্যবস্থা কায়েম করার পর সেখানে সর্বপ্রথম ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। সেই সঙ্গে মদিনায় বসবাসরত বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে ঐক্য ও সদ্ভাব প্রতিষ্ঠার জন্য তিনি সংকল্প করেন। মহানবী (সা.) তাঁর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতা দ্বারা উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন যে মদিনা ও এর আশপাশে বসবাসকারী মুসলিম, ইহুদি, খ্রিস্টান ও পৌত্তলিকদের মধ্যে সদ্ভাব ও সম্প্রীতি স্থাপন করতে না পারলে একটি সুসংহত রাষ্ট্র স্থাপন করা সম্ভব নয়। তাই হিজরতের অব্যবহিত পরেই তিনি মদিনায় অবস্থানকারী মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে সম্প্রীতি স্থাপন ও মদিনায় বিবদমান গোত্রগুলোর মধ্যকার বিরোধ মীমাংসা করে একটি ঐক্যবদ্ধ জাতি গঠনের প্রয়াস পান।
এ উদ্দেশ্যে তিনি মদিনায় বসবাসরত সব জাতির জন্য ৬২২ খ্রিস্টাব্দে একটি সনদ প্রণয়ন করেন, যা বিশ্ব ইতিহাসে ‘মদিনা সনদ’ (Charter of Medina) নামে পরিচিত। মদিনা সনদে মোট ৪৭টি ধারা ছিল। এর উলেখযোগ্য ধারাগুলো নিন্মরূপ-♦ মদিনা সনদে স্বাক্ষরকারী মুসলমান, ইহুদি, খ্রিস্টান, পৌত্তলিকসহ সব সম্প্রদায় একটি সাধারণ জাতি গঠন করবে এবং সব সম্প্রদায় সমান নাগরিক অধিকার ভোগ করবে।
♦ হজরত মুহাম্মদ (সা.) নব গঠিত মদিনা প্রজাতন্ত্রের সভাপতি হবেন এবং পদাধিকার বলে তিনি মদিনার সর্বোচ্চ বিচারালয়ের (Court of Appeal) সর্বময় কর্তা হবেন।
♦ সব নাগরিক পূর্ণ ধর্মীয় স্বাধীনতা ভোগ করবে। কেউ কারো ধর্মে হস্তক্ষেপ করতে পারবে না।
♦ কেউ কুরাইশদের সঙ্গে বা অন্য কোনো বহিঃশত্রুর সঙ্গে কোনো প্রকার গোপন সন্ধি করতে পারবে না কিংবা মদিনাবাসীর বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রে কুরাইশদের সাহায্য করতে পারবে না। কোনো সম্প্রদায় মদিনা প্রজাতন্ত্রের স্বার্থের পরিপন্থী কোনো কাজে লিপ্ত হতে পারবে না।
♦ সনদে স্বাক্ষরকারী সম্প্রদায়ের কোনো ব্যক্তি অপরাধ করলে তা ব্যক্তিগত অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে।
এ জন্য সম্প্রদায়কে দায়ী করা যাবে না।♦ মদিনা নগরী আক্রান্ত হলে দেশের স্বাধীনতা রক্ষার জন্য সবাই যুদ্ধ করবে এবং প্রতিটি সম্প্রদায় নিজ নিজ ব্যয়ভার বহন করবে।
♦ মদিনা নগরীকে পবিত্র বলে ঘোষণা করা হলো এবং এখানে রক্তপাত, হত্যা, বলাৎকার ও অপরাধমূলক কাজ নিষিদ্ধ করা হলো।
♦ দুর্বল ও অসহায়কে সর্বাÍকভাবে সাহায্য ও রক্ষা করতে হবে।
♦ অপরাধীকে উপযুক্ত শাস্তি ভোগ করতে হবে এবং সব ধরনের পাপী ও অপরাধীকে ঘৃণার চোখে দেখতে হবে।
♦ হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর পূর্ব অনুমতি ছাড়া মদিনাবাসী কারো বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করতে পারবে না।
♦ নিজেদের মধ্যে বিরোধ দেখা দিলে হজরত মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর বিধান অনুযায়ী তা মীমাংসা করে দেবেন।
♦ এই সনদের শর্ত ভঙ্গকারীর ওপর আল্লাহর অভিসম্পাত বর্ষিত হবে।
♦ ইহুদিদের মিত্ররাও সমান নিরাপত্তা ও স্বাধীনতা ভোগ করবে। মদিনা সনদই পৃথিবীর সর্বপ্রথম একটি পূর্ণাঙ্গ লিখিত সংবিধান। এর আগে সুমেরীয় রাজা ডুঙ্গি ‘ডুঙ্গি কোড’ ((Dungi Code, বেবিলনীয় রাজা হাম্মুরাবি ‘হাম্মুরাবি আইন সংহিতা’ ((Code of Hammurabi) ১৭৫৪ খ্রিস্টপূর্ব ও রোমানরা ‘দ্বাদশ সারণি’ (Twelve Tables) ৪৫০ খ্রিস্টপূর্ব লিখিত সংবিধান প্রণয়ন করেন। যুগের চাহিদা অনুযায়ী এসব আইন বা সংবিধান অভিনব হলেও আধুনিক রাষ্ট্রীয় সংবিধানের ন্যায় তা রাষ্ট্র পরিচালনা ও নাগরিকদের সব ধরনের প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম ছিল না। এরপর দীর্ঘকাল বিরতির পর মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) মদিনা সনদ নামে যে আইনটি প্রণয়ন করেন, তা ছিল সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সংবিধান। এ আইনে জাতি-ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে সবার সমান অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছিল। মদিনায় বসবাসরত সব জাতি ও গোত্র এ আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিল। এ আইনে দাস-দাসী, নারী, দুর্বল ও অসহায় থেকে শুরু করে উচ্চ শ্রেণি পর্যন্ত সবার অধিকারের কথা উলেখ ছিল। মদিনা সনদের অপর একটি বিশেষত্ব হচ্ছে, এতে পার্থিব ও ধর্মীয় বিধানের সমন্বয় হয়েছিল। মহানবী (সা.) মদিনা সনদের মাধ্যমে প্রকারান্তরে আল্লাহর বিধানকে কার্যকর করেছিলেন। আল্লাহর বিধান ছিল সমগ্র মানবজাতির জন্য কল্যাণকর। তাই মদিনা সনদ সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হয়েছিল। এর মাধ্যমে আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণিত হয়েছিল। বর্তমান বিশ্বের রাষ্ট্রীয় সংবিধানের দিকে লক্ষ করলে দেখা যায়, এগুলো মদিনা সনদের অনেক পরে রচিত হয়েছে। এসব সংবিধান বিভিন্ন সময় সংশোধিতও হচ্ছে। তার পরও তা সব নাগরিকের কাছে পুরোপুরি গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করতে পারছে না। সংবিধানের বিভিন্ন ধারা নিয়ে বিভিন্ন দেশে প্রায়ই বিতর্ক হয়। অথচ আজ থেকে প্রায় দেড় হাজার বছর আগে আরবে যখন অন্ধকার যুগ চলছিল, যে সমাজে হত্যা, লুণ্ঠন, যুদ্ধবিগ্রহ, রক্তপাত, প্রতিহিংসা প্রভৃতি সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে প্রচলিত ছিল, সেই সময়ে মহানবী (সা.)-এর মদিনা সনদ সবার কাছে গ্রহণযোগ্যতা লাভ করেছিল। পৃথিবীর পূর্বাপর সব সংবিধানের মধ্যে মদিনা সনদই শ্রেষ্ঠ। মদিনা সনদের প্রতিটি ধারা সর্বকালের সব দেশের রাষ্ট্রীয় সংবিধানের জন্য একটি আদর্শ। এ সংবিধানের আলোকে যেকোনো দেশের সংবিধান রচিত হলে আজও তা সব নাগরিকের সমান অধিকার প্রতিষ্ঠায় সহায়ক হবে।
আল কুরআনের সর্ব প্রথম বাংলায় অনুবাদ করেন কে?
উত্তরঃ মাওলানা আমীর উ্দদীন বশুনিয়া, ১৮০৮ সালে। আল কুরআনের সর্ব প্রথম বাংলায় অনুবাদ করেন মাওলানা আমীর উদ্দীন বশুনিয়া, ১৮০৮ সালে। এছাড়াও সর্ব প্রথম পুস্তুক আকারে বাংলায় কুরআনের অনুবাদ করেন গ্রীস চন্দ্র সেন ,১৮৮৬ সালে।
উত্তরঃ মাওলানা আমীর উ্দদীন বশুনিয়া, ১৮০৮ সালে।
আল কুরআনের সর্ব প্রথম বাংলায় অনুবাদ করেন মাওলানা আমীর উদ্দীন বশুনিয়া, ১৮০৮ সালে।
এছাড়াও সর্ব প্রথম পুস্তুক আকারে বাংলায় কুরআনের অনুবাদ করেন গ্রীস চন্দ্র সেন ,১৮৮৬ সালে।
See lessমক্কার পূর্ব নাম কি
মক্কার পূর্ব নাম ছিল বাক্কা।
মক্কার পূর্ব নাম ছিল বাক্কা।
See lessমদিনার পূর্ব নাম কি ছিল?
উত্তরঃ ইয়াসরিব। মদিনা শরিফের পূর্ব নাম ইয়াসরিব। যেদিন বনু সালেম ইবনে আওফের মহল্লায় জুমার নামাজ আদায়ের পর রসূল ( স) মদিনায় গমন করেন, সেদিন থেকেই ইয়াসরিবের নাম মদিনাতুর রসূল এর শহর সংক্ষেপে মদিনা হয়ে যায়।
উত্তরঃ ইয়াসরিব।
মদিনা শরিফের পূর্ব নাম ইয়াসরিব।
যেদিন বনু সালেম ইবনে আওফের মহল্লায় জুমার নামাজ আদায়ের পর রসূল ( স) মদিনায় গমন করেন, সেদিন থেকেই ইয়াসরিবের নাম মদিনাতুর রসূল এর শহর সংক্ষেপে মদিনা হয়ে যায়।
See lessআরবে মুস্তারিবার সর্বপ্রথম ও সর্বশেষ পুরুষ কে?
উত্তরঃ আরবে মুস্তারিবার সর্বপ্রথম পুরুষের নাম ইবরাহিম (আ.)। আরবে মুস্তারিবার সর্বশেষ পুরুষ মুহাম্মাদ (সঃ)।
উত্তরঃ
আরবে মুস্তারিবার সর্বপ্রথম পুরুষের নাম ইবরাহিম (আ.)।
আরবে মুস্তারিবার সর্বশেষ পুরুষ মুহাম্মাদ (সঃ)।