Hello,

Sign up to join our community!

Welcome Back,

Please sign in to your account!

Forgot Password,

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

Please briefly explain why you feel this question should be reported.

Please briefly explain why you feel this answer should be reported.

Please briefly explain why you feel this user should be reported.

সাধারণ প্রশ্ন

Share
Followers
3 Answers
23 Questions
  1. অষ্টাদশ শতাব্দীতে প্রথম ইংল্যান্ডে শিল্প বিপ্লব শুরু হয়।

    অষ্টাদশ শতাব্দীতে প্রথম ইংল্যান্ডে শিল্প বিপ্লব শুরু হয়।

    See less
  2. আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি লাভের আশায় ঈদুল আজহায় বিশ্বব্যাপী একযোগে মুসলমানরা পশু কোরবানি করেন। হজের অন্যতম অনুষঙ্গ হিসেবে সৌদি আরবে প্রতিবছর লাখ লাখ পশু কোরবানি করা হয়। সৌদিতে হাজীদের একটি অংশ নিজে মুস্তাহালাকায় (পশুরহাট ও জবাই করার স্থান) গিয়ে কোরবানি দেন। আরেকটি অংশ ইসলামি উন্নয়ন ব্যাংকে (আইডিবি)Read more

    আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি লাভের আশায় ঈদুল আজহায় বিশ্বব্যাপী একযোগে মুসলমানরা পশু কোরবানি করেন। হজের অন্যতম অনুষঙ্গ হিসেবে সৌদি আরবে প্রতিবছর লাখ লাখ পশু কোরবানি করা হয়। সৌদিতে হাজীদের একটি অংশ নিজে মুস্তাহালাকায় (পশুরহাট ও জবাই করার স্থান) গিয়ে কোরবানি দেন। আরেকটি অংশ ইসলামি উন্নয়ন ব্যাংকে (আইডিবি) নির্দিষ্ট পরিমাণ রিয়াল জমা দিয়ে তাদের মাধ্যমে কোরবানি দেন।

    আইডিবির তত্ত্বাবধানে সবচেয়ে বেশি কোরবানি হয় মক্কায়। আইডিবির মাধ্যমে কোরবানির জন্য কুপন মুল্যের মধ্যে পশুর দাম, কসাইখানার খরচ, হিমাগারে মাংস সংরক্ষণ ও পৃথিবীর বিভিন্ন মুসলিম দেশের গরিব লোকজনের মধ্যে এই মাংস বিতরণের খরচ বাবদ এ মূল্য নেয়া হয়।

    প্রতি বছর ‘দুম্বার মাংস’ নামে বাংলাদেশেও এ মাংস পাঠানো হয়। এছাড়া আফ্রিকা ও এশিয়ার মুসলিম দেশগুলোতে এসব মাংস বিতরণ করা হয়। বিশেষ করে আফ্রিকার দেশগুলোতে বেশি দেওয়া হয়। আইডিবির এ প্রজেক্টটির নাম ‘ইউটিলাইজেশন ফর দ্য সেক্রিফিশিয়াল অ্যানিমেল’ যা আদাহি নামেও পরিচিত।

    ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (আইএসডিবি) সভাপতি ডক্টর বান্দার হাজ্জারের প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুসারে, হজে বিভিন্ন দেশে মাংসের বিতরণের প্রকল্পটি ৩৭ বছর আগে চালু হয়েছিল। সৌদি সরকার এটি পরিচালনা করে আসছে। কারণ, বছরের পর বছর ধরে হজের সময় মাংসের প্রাচুর্য সৌদি আরবে সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। হাজীরা কোরবানির সব মাংস খেতে পারে না। ফলে তারা সেগুলো রাস্তায় ফেলে দিতেন। এতে রাস্তার পাশে ফেলে দেওয়া মাংস পচে দুর্গন্ধ ছড়াত, দূষণ হতো পরিবেশ।

    অপচয় ও দূষণ এড়াতে দরিদ্রদের সাহায্য করার জন্য সৌদি সরকার ১৯৮৩ সালে প্রথম এ উদ্যোগ নেয়। প্রকল্পটি পরিচালনা করার জন্য সরকার আইডিবিকে দায়িত্ব দেয়। ২০০০ সালের পর আদাহি প্রকল্পটি আরও বিকশিত হয়। যেখানে বর্তমানে ৪০ হাজারেরও বেশি কর্মচারী কাজ করে। অতিরিক্ত মাংস নিরাময়ের জন্য একটি কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। কেন্দ্রটিতে প্রতিদিন ৫০০ টন বর্জ্য প্রক্রিয়াকরণ করা যায়। এবং কারখানায় ব্যবহার করা যেতে পারে এমন নিষ্কাশিত চর্বি থেকে আলাদা করে প্রাকৃতিক সার তৈরি করা হয়।

    এসব কোরবানির মাংস নিয়ম মেনে বণ্টন করা হয়। মসজিদুল হারামের আশেপাশের দরিদ্রদের মধ্যে গোশত বিতরণ শুরু হয় পবিত্র ঈদুল আজহার প্রথম দিন এবং মুসলিম দেশগুলাতে শিপিং শুরু হয় মহররম মাসের প্রথম দিন। এছাড়াও সৌদি আরবের মধ্যে ২৫০টি দাতব্য সংস্থার মাধ্যমে মাংস বিতরণ করা হয়।

    প্রকল্পের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ৩ কোটি ৩০ লাখ পশু কোরবানি দেয়া হয়েছে। যার পুরো মাংস মুসলিম দেশগুলোতে বিতরণ করা হয়েছে। বিশ্বের প্রায় ১০ কোটি মানুষের ঘরে এ মাংস পৌঁছানো হয়েছে।

    See less
  3. উত্তর: উপাধি। সাধারণত বিয়ের পর নারী তার স্বামীর উপাধি গ্রহণ করে।

    উত্তর: উপাধি। সাধারণত বিয়ের পর নারী তার স্বামীর উপাধি গ্রহণ করে।

    See less
  4. উত্তর: মেয়েরা আলাদাভাবে পার্স বহন করে। এছাড়াও মেয়েদের শার্টে ওই পকেটগুলো অকেজো হয়ে থাকবে এবং পোশাকের সৌন্দর্যও নষ্ট হবে।

    উত্তর: মেয়েরা আলাদাভাবে পার্স বহন করে। এছাড়াও মেয়েদের শার্টে ওই পকেটগুলো অকেজো হয়ে থাকবে এবং পোশাকের সৌন্দর্যও নষ্ট হবে।

    See less
  5. এসব কুসংস্কার ও ভ্রান্ত বিশ্বাসের কোনো প্রামাণিক ভিত্তি নেই। রাতে কোনো পাখির ডাকের কোনো নির্দিষ্ট ক্ষতি হয়নি, কারণ পাখিরা রাতে ডাকায় বা শব্দ করে তাদের সামাজিক বা প্রতিবিম্ব তৈরি করতে পারে বা আবদ্ধ থাকতে পারে। এটি তাদের সামাজিক ক্ষমতা বা শ্রেণী নির্ধারণের জন্য হতে পারে। তবে, এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্Read more

    এসব কুসংস্কার ও ভ্রান্ত বিশ্বাসের কোনো প্রামাণিক ভিত্তি নেই।

    রাতে কোনো পাখির ডাকের কোনো নির্দিষ্ট ক্ষতি হয়নি, কারণ পাখিরা রাতে ডাকায় বা শব্দ করে তাদের সামাজিক বা প্রতিবিম্ব তৈরি করতে পারে বা আবদ্ধ থাকতে পারে। এটি তাদের সামাজিক ক্ষমতা বা শ্রেণী নির্ধারণের জন্য হতে পারে।

    তবে, এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে কোন প্রাণীর জন্য রাতে বিশেষভাবে গভীর গভীর ঘুম প্রয়োজন থাকতে পারে এবং তাদের উত্সাহবর্ধনের জন্য কিছু সময় প্রয়োজন হতে পারে। তাই, বিশেষভাবে সকালে ভাল অবস্থানের জন্য রাতে প্রাণীরা তাদের সহায়ক সাধারণ পরিস্থিতি বজায় রেখেছে।

    See less
  6. সাধারণত, বিষ মেয়াদ উত্তীর্ন হলে, এটি যেমন কম বিষাক্ত হয়ে উঠতে পারে আবার আরও বেশি বিষাক্ত ও হতে পারে ,তবে বিষ সর্বদা বিষই থাকে।বিষ,এক প্রকার রাসায়নিক (উপাদান)যা খাওয়া হলে / শ্বাসের মাধ্যমে গ্রহন করলে /শরীরে ইনজেক্ট করলে বা ত্বকের মাধ্যমে শুষে নিলে তা অঙ্গের মারাত্মক ক্ষতির বা মৃত্যুর কারণ হতে পারে।Read more

    সাধারণত, বিষ মেয়াদ উত্তীর্ন হলে, এটি যেমন কম বিষাক্ত হয়ে উঠতে পারে আবার আরও বেশি বিষাক্ত ও হতে পারে ,তবে বিষ সর্বদা বিষই থাকে।বিষ,এক প্রকার রাসায়নিক (উপাদান)যা খাওয়া হলে / শ্বাসের মাধ্যমে গ্রহন করলে /শরীরে ইনজেক্ট করলে বা ত্বকের মাধ্যমে শুষে নিলে তা অঙ্গের মারাত্মক ক্ষতির বা মৃত্যুর কারণ হতে পারে।

    রাসায়নিক দিক দিয়ে বিষ দুই প্রকারঃ জৈববিষ ও অজৈব বিষ।
    ফার্মাসিটিউকেল প্রোডাক্টের ( উপাদান,যৌগ,ড্রাগ বা মেডিসিন যা চিকিত্সার জন্য থেরাপিউটিক কাজে ব্যবহার করা হয়) মেয়াদ উত্তীর্ন তারিখ বলতে বোঝায় প্রোডাক্টটি ওই তারিখ পর্যন্ত শতভাগ নিরাপদ এবং শতভাগ কাজ করতে সক্ষম।
    এর পরবর্তী সময়ে এটি এর কার্যকারিতা হারাতে থাকে।মেয়াদ উত্তীর্ন হওয়ার মানে এই না যে তারপর প্রডাক্টি আর কাজ করবে না। কাজ করবে তবে শতভাগ করবে না এবং ঔ ডেটের পর ফার্মাসিটিউকেল কোম্পানিটি ঔ প্রোডাক্টের কোন প্রকার ইফেক্টের(পজেটিভ বা নেগেটিভ) দায়ভার বহন করবে না।

    জৈব বিষ মেয়াদোত্তীর্ণ হলেঃ
    জৈব বিষের ক্ষেত্রে মেয়াদ উত্তীর্ণের সাধারনত দুটি তারিখ থাকে।
    ১। কতদিন পর্যন্ত প্যাকট বিষটি ( zipped) শতভাগ কার্যকর এবং
    ২।খােলার পর (unzipped)কতদিন পর্যন্ত বিষটি শতভাগ কার্যকর।
    প্রথমত, 
    বেশিরভাগ জৈব বিষ (কিটনাশক আগাছানাশক, প্রানী ও উদ্ভিদষ্ত বিষ) সময়ের সাথে সাথে তার গাঠনিক উপাদাননে ভেঙে যায় এবং তাদের বিষাক্ততা আস্তে আস্তে হারাতে থাকে। ফলে এগুলি কম বিষাক্ত হয়ে যায় (প্রশমিত ও হয়ে যেতে পারে)।
    এর অর্থ পূর্বে নিদিষ্ট কাজের জন্য যে ডোজটি কাজ করতে তা আর কাজ করবে না। ঔ কাজটির জন্য আপনার আরো বড় ডােজ প্রয়োগ করতে হবে । তবে বিষটি সম্পূর্ণরূপে অকার্যকর হওয়ার জন্য আপনাকে এর মেয়াদ শেষ হওয়ার পরেও কয়েক বছর অপেক্ষা করতে হবে।
    দ্বিতীয়ত
    কিছু জৈব বিষের ক্ষেত্রে এর বিপরীত ঘটনা ঘটে থাকে। মেয়াদ উত্তীর্ন তারিখের পরে এগুলি তার গাঠনিক উপাদাননে ভেঙে যেতে শুরু করে এবং আরও বেশি বিষাক্ত পদার্থে পরিণত হয়। এর অর্থ নিদিষ্ট কাজের জন্য প্রথমে যে ডোজটি কাজ করতে ঔ একই কাজের জন্য আপনার আরো কম ডােজ প্রয়োগ করতে হবে।

    অজৈব বিষঃ
    অজৈব বিষগুলির (যেমন ভারি ধাতু) জৈব বিষগুলোর মতাে গাঠনিক উপাদানে ভেঙে পড়ার প্রবণতা থাকে না।
    তবে এগুলির মেয়াদ উত্তীর্ন হওয়ার তারিখ রয়েছে কারণ এগুলি ক্ষয় হয়, বায়ু থেকে আর্দ্রতা শােষণ করে,পরিবেশের বিভিন্ন উপাদানের সাথে বিক্রিয়া করে রাসায়নিকভাবে ফর্ম পরিবর্তন করে।
    ফলে, এটি তার রাসায়নিক ফর্ম পরিবর্তন করে পূর্বের তুলনায় কম/বেশি বিষাক্ত বিষ তৈরি করতে পারে বা প্রশমিত হয়ে যেতে পারে।
    কম বিষাক্ত হলে এটি ব্যবহারে কয়েক মিনিট/ঘন্টোর মধ্যে প্রাণীটির মৃত্যু হওয়ার পরিবর্তে কয়েক দিন বা মাস লাগতে পারে। বেশি বিষাক্ত হলে অল্প সময়েই মৃত্যু ঘটাতে পারে।

    See less
  7. কোনো একটি বা দুটি বা তিনটি বিষয়ে ৫.০০ না পেয়েও যদি টোটাল গ্রেড ৫.০০ হয় তবে A+.। আর আপনি যদি ফার্স্ট টু লাস্ট সব সাবজেক্টে ৫.০০ পান এবং মোট জিপিএ ও ৫.০০ হয় তবেই Golden A+. Golden A+ ও A+ নিয়ে আমরা সাধারণত যে বিষয়টি জানি সেটি হল সব বিষয়ে GPA-5 পেলে তাকে গোল্ডেন এ+ বলে, আর সব বিষয়ে না পেয়েও GPA-5Read more

    কোনো একটি বা দুটি বা তিনটি বিষয়ে ৫.০০ না পেয়েও যদি টোটাল গ্রেড ৫.০০ হয় তবে A+.। আর আপনি যদি ফার্স্ট টু লাস্ট সব সাবজেক্টে ৫.০০ পান এবং মোট জিপিএ ও ৫.০০ হয় তবেই Golden A+.

    Golden A+ ও A+ নিয়ে আমরা সাধারণত যে বিষয়টি জানি সেটি হল সব বিষয়ে GPA-5 পেলে তাকে গোল্ডেন এ+ বলে, আর সব বিষয়ে না পেয়েও GPA-5 পেলে সেটিকে শুধু এ+ বলে। কিন্তু সত্যি কথা হল যে Golden A+ নামে কোনো গ্রেডই আমাদের দেশে নেই।শুধুমাত্র দুই ধরনের A+কে পার্থক্য করতেই কিছু মানুষ Golden A+ এর ব্যবহার শুরু করে। আসলে লোকমুখে ছড়াতে ছড়াতে এটাই একটা গ্রেডে পরিণত হয়েছে। কিন্তু সবাইকে মনে রাখতে হবে—জিপিএ ৫ হচ্ছে সর্বোচ্চ গ্রেড। এটাই সবচেয়ে ভালো ফল।

    শিক্ষা বোর্ডের ফলাফলে ‘গোল্ডেন জিপিএ’ নামে কোনো গ্রেড নেই। মানুষের মুখে প্রচলিত হতে হতে এখন সবচেয়ে ভালো ফলাফলের মাপকাঠি হিসেবে ‘গোল্ডেন জিপিএ’ শব্দটি ব্যবহার হচ্ছে। সবার মুখে মুখে ‘গোল্ডেন জিপিএ’ থাকলেও ঢাকা শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই নামে কোনো গ্রেডই নেই। এ ছাড়া শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কোনো কাগজপত্রে ‘গোল্ডেন জিপিএ’ নামে কোনো শব্দ নেই। কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতেও এবং চাকরির ক্ষেত্রে এ ধরনের কোনো গ্রেড চাওয়া হয় না।

     

    কত নম্বরে কোন গ্রেড দেখুন এক নজরে :

    ৮০ থেকে ১০০ নম্বর প্রাপ্তদের গ্রেড পয়েন্ট ৫, লেটার গ্রেড এ প্লাস। এটাই সর্বোচ্চ গ্রেড।
    ৭০ থেকে ৭৯ নম্বর প্রাপ্তদের গ্রেড পয়েন্ট ৪, লেটার গ্রেড এ।
    ৬০ থেকে ৬৯ নম্বর প্রাপ্তদের গ্রেড পয়েন্ট ৩.৫০, লেটার গ্রেড এ মাইনাস।
    ৫০ থেকে ৫৯ নম্বর প্রাপ্তদের গ্রেড পয়েন্ট ৩, লেটার গ্রেড বি।
    ৪০ থেকে ৪৯ নম্বর প্রাপ্তদের গ্রেড পয়েন্ট ২, লেটার গ্রেড সি।
    ৩৩ থেকে ৩৯ নম্বর প্রাপ্তদের গ্রেড পয়েন্ট এক, লেটার গ্রেড ডি।
    আর শূন্য থেকে ৩২ পাওয়া শিক্ষার্থীদের গ্রেড পয়েন্ট জিরো, লেটার গ্রেড এফ।

    জিপিএ ১ অর্জন করলেই তাকে উত্তীর্ণ হিসেবে ধরা হয়। কোনো বিষয়ে এফ গ্রেড না পেলে চতুর্থ বিষয় বাদে সব বিষয়ের প্রাপ্ত গ্রেড পয়েন্টকে গড় করেই একজন শিক্ষার্থীর লেটার গ্রেড নির্ণয় করা হয়।

    See less
  8. মরিচের ঝালের জন্য প্রধানত যে অণু দায়ী তার নাম ক্যাপসাইসিন (Capsaicin)। এই উপাদানটি জিহ্বার স্বাদ গ্রন্থিতে উদ্দীপনা জাগায়। ক্যাপসাইসিনের জন্যই মরিচে ঝাল লাগে। যে মরিচে এর পরিমান যত বেশি, সেই মরিচে ঝালের পরিমানও বেশি হয়ে থাকে। পৃথিবীর সবচে ঝাল মরিচ ‘ক্যারোলাইনা রিপার’। এটি দেখতে অনেকটা আমাদের পরিচিRead more

    মরিচের ঝালের জন্য প্রধানত যে অণু দায়ী তার নাম ক্যাপসাইসিন (Capsaicin)। এই উপাদানটি জিহ্বার স্বাদ গ্রন্থিতে উদ্দীপনা জাগায়। ক্যাপসাইসিনের জন্যই মরিচে ঝাল লাগে। যে মরিচে এর পরিমান যত বেশি, সেই মরিচে ঝালের পরিমানও বেশি হয়ে থাকে।

    পৃথিবীর সবচে ঝাল মরিচ ‘ক্যারোলাইনা রিপার’। এটি দেখতে অনেকটা আমাদের পরিচিত নাগা মরিচ বা বোম্বাই মরিচের মতো। ঝাল পরিমাপের একক হচ্ছে SHU। সাধারণ মরিচের ঝাল হয় ২,৫০০ থেকে ৮০০০ SHU। ক্যারোলাইনা রিপার মরিচের ঝাল ১৫,৬৯,৩০০ SHU।

    ইতিহাস অনুযায়ী প্রায় ৭ হাজার আগে আমেরিকায় আধুনিক মানুষের পূর্ব পুরুষরা আসেন। মরিচের আগমনও বেশ পুরনো। প্রায় ছয় হাজার বছর আগে আদি আমেরিকানরাই মরিচ চাষ শুরু করেন। চিলি, কলম্বিয়াতে সম্ভবত শুরু হয়েছিল পৃথিবীর আদিমতম এই মসলার চাষ। এরপর তা ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ে মধ্য আমেরিকা ও মেক্সিকোতে।

    অন্য একটা মতে দাবি, আট হাজার বছর আগে মেক্সিকোতে মরিচ চাষ শুরু হয়। এর উৎপত্তি সম্ভবত এক থেকে দুই কোটি বছর আগে টমেটো, তামাক জাতীয় গাছ থেকে।

    এই মরিচটি উদ্ভাবন করেন এড কারি নামে এক ব্যক্তি। ২০১৩ সালে এটি পৃথিবীর সবচেয়ে ঝাল মরিচ হিসেবে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড-এ যায়গা করে নেয়।

    See less
  9. ঘনমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য। আপনি বোতলের গ্লিসারিন হাতে মেখে দেখুন তা স্কিনে মিশবে না। আঠালো ও চটচটে হয়ে থাকবে। পানি মিশিয়ে এই ঘনত্ব কমিয়ে আমাদের স্কিনে মিশার উপযোগী করে তোলা হয়। এটা কোম্পানি মিশালে সেটা পিউর গ্লিসারিন হতো না। আপনি ১০০ এম.এল গ্লিসারিন কিনলে তাতে ৬০ এম.এল গ্লিসারিন থাকতো। আর গ্লিসারিনRead more

    ঘনমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য। আপনি বোতলের গ্লিসারিন হাতে মেখে দেখুন তা স্কিনে মিশবে না। আঠালো ও চটচটে হয়ে থাকবে। পানি মিশিয়ে এই ঘনত্ব কমিয়ে আমাদের স্কিনে মিশার উপযোগী করে তোলা হয়।

    এটা কোম্পানি মিশালে সেটা পিউর গ্লিসারিন হতো না। আপনি ১০০ এম.এল গ্লিসারিন কিনলে তাতে ৬০ এম.এল গ্লিসারিন থাকতো। আর গ্লিসারিন শুধু দেহের জন্য-ই ব্যবহার করা হয় ৪০% পানি মিশিয়ে তা কিন্তু না। এর আরও ব্যবহার আছে। আর আপনি পানি মিশ্রিত গ্লিসারিন চাইলে গ্লিসারিন ওয়াটার চাবেন। এমন প্রোডাক্টও বাজারে আছে।

    See less
  10. শিকড় এবং শিখর শব্দের পার্থক্য হলো শব্দ দুটির বানান এবং অর্থে। শিকড় অর্থ হচ্ছেঃ বৃক্ষমূল । যেমনঃ আমরা বলে থাকি গাছের শিকড় আর শিখর অর্থ হচ্ছেঃ চূড়া, শিঙ্খ ইত্যাদি। যেমনঃ পর্বত চূড়া।

    শিকড় এবং শিখর শব্দের পার্থক্য হলো শব্দ দুটির বানান এবং অর্থে। শিকড় অর্থ হচ্ছেঃ বৃক্ষমূল । যেমনঃ আমরা বলে থাকি গাছের শিকড় আর শিখর অর্থ হচ্ছেঃ চূড়া, শিঙ্খ ইত্যাদি। যেমনঃ পর্বত চূড়া।

    See less