2. সাধারণ জ্ঞান
Share
Sign up to join our community!
Please sign in to your account!
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
কুমিরের প্রেম বাগধারার অর্থ কি
কুমিরের প্রেম বাগধারাটির অর্থ হলো মিথ্যা ভালোবাসা বা ভান করা ভালোবাসা। এটি সাধারণত এমন অবস্থায় ব্যবহৃত হয় যেখানে কেউ স্বার্থপরতার কারণে বা কপট আচরণের মাধ্যমে ভালোবাসার ভান করে।
কুমিরের প্রেম বাগধারাটির অর্থ হলো মিথ্যা ভালোবাসা বা ভান করা ভালোবাসা। এটি সাধারণত এমন অবস্থায় ব্যবহৃত হয় যেখানে কেউ স্বার্থপরতার কারণে বা কপট আচরণের মাধ্যমে ভালোবাসার ভান করে।
See lessপুষ্পা কোন ভাষার শব্দ?
‘পুষ্পা’ শব্দটি সংস্কৃত ভাষার শব্দ। পুষ্পা শব্দটি সংস্কৃত উৎসের একটি মেয়েলি হিন্দু নাম। এর অর্থ "ফুল" পুষ্প সংস্কৃত ভাষা থেকে সরাসরি বাংলা ভাষায় এসেছে, তাই পুষ্প একটি তৎসম শব্দ।
‘পুষ্পা’ শব্দটি সংস্কৃত ভাষার শব্দ।
পুষ্পা শব্দটি সংস্কৃত উৎসের একটি মেয়েলি হিন্দু নাম। এর অর্থ “ফুল”
পুষ্প সংস্কৃত ভাষা থেকে সরাসরি বাংলা ভাষায় এসেছে, তাই পুষ্প একটি তৎসম শব্দ।
রুটির ঝুড়ি বলা হয় কোন অঞ্চলকে?
রুটির ঝুড়ি বলা হয় প্রেইরি অঞ্চলকে। মধ্য কানাডা হতে মধ্যমিসিসিপি অববাহিকা পর্যন্ত সুবিস্তৃত সমভূমি অঞ্চলে প্রচুর গমের চাষ করা হয়। মধ্য আমেরিকায় সুবিস্তৃত প্রেইরি তৃণভূমি অবস্থিত। এজন্য প্রেইরি অঞ্চলকে পৃথিবীর রুটির ঝুড়ি বলা হয়।
রুটির ঝুড়ি বলা হয় প্রেইরি অঞ্চলকে।
মধ্য কানাডা হতে মধ্যমিসিসিপি অববাহিকা পর্যন্ত সুবিস্তৃত সমভূমি অঞ্চলে প্রচুর গমের চাষ করা হয়। মধ্য আমেরিকায় সুবিস্তৃত প্রেইরি তৃণভূমি অবস্থিত। এজন্য প্রেইরি অঞ্চলকে পৃথিবীর রুটির ঝুড়ি বলা হয়।
See lessবাংলাদেশের বৃহত্তম দ্বীপ কোনটি
বাংলাদেশের বৃহত্তম দ্বীপ ভােলা। এটি বাংলাদেশের একমাত্র দ্বীপ জেলা। ভােলা দ্বীপের আয়তন ৩৪০৩ বর্গ কিমি। ভােলার ঐতিহাসিক ও দর্শনীয় স্থান শাহবাজপুর গ্যাস উত্তোলন কেন্দ্র, মনপুরা দ্বীপ ইত্যাদি।
বাংলাদেশের বৃহত্তম দ্বীপ ভােলা। এটি বাংলাদেশের একমাত্র দ্বীপ জেলা। ভােলা দ্বীপের আয়তন ৩৪০৩ বর্গ কিমি। ভােলার ঐতিহাসিক ও দর্শনীয় স্থান শাহবাজপুর গ্যাস উত্তোলন কেন্দ্র, মনপুরা দ্বীপ ইত্যাদি।
See lessপৃথিবীর সবচেয়ে বড় দ্বীপ কোনটি
গ্রিনল্যান্ড পৃথিবীর বৃহত্তম দ্বীপ৷ এটি উত্তর আটলান্টিক ও আর্কটিক মহাসাগরের মধ্যে। প্রায় তিনশ বছর ধরে ডেনমার্ক সমুদ্র বেষ্টিত এই দেশটিকে নিয়ন্ত্রণ করে আসছে৷ গ্রিনল্যান্ডে রয়েছে তেল, গ্যাস, স্বর্ণ এবং হীরার খনি৷ তবে এগুলো উত্তোলন করা খুবই ব্যয়সাধ্য ।
গ্রিনল্যান্ড পৃথিবীর বৃহত্তম দ্বীপ৷
এটি উত্তর আটলান্টিক ও আর্কটিক মহাসাগরের মধ্যে।
প্রায় তিনশ বছর ধরে ডেনমার্ক সমুদ্র বেষ্টিত এই দেশটিকে নিয়ন্ত্রণ করে আসছে৷
গ্রিনল্যান্ডে রয়েছে তেল, গ্যাস, স্বর্ণ এবং হীরার খনি৷ তবে এগুলো উত্তোলন করা খুবই ব্যয়সাধ্য ।
See lessকচু বনের কালাচাঁদ বাগধারার অর্থ কি
কচুবনের কালাচাঁদ বাগধারার অর্থ - অপদার্থ। 'কচুবনের কালাচাঁদ ' - অর্থ অপদার্থ। একটি বাক্যে প্রয়োগ করে দেখানোর চেষ্টা করছি। রামু একটা কচুবনের কালাচাঁদ ; খাবে আর ফুর্তি করবে, কাজের কোনো চেষ্টাই করে না। এখানে ফুর্তি কথায় ব্যবহার করা করা হয়েছে। শুদ্ধ বানান হবে স্ফূর্তি।
কচুবনের কালাচাঁদ বাগধারার অর্থ – অপদার্থ।
‘কচুবনের কালাচাঁদ ‘ – অর্থ অপদার্থ। একটি বাক্যে প্রয়োগ করে দেখানোর চেষ্টা করছি।
রামু একটা কচুবনের কালাচাঁদ ; খাবে আর ফুর্তি করবে, কাজের কোনো চেষ্টাই করে না।
এখানে ফুর্তি কথায় ব্যবহার করা করা হয়েছে। শুদ্ধ বানান হবে স্ফূর্তি।
See lessরাশিয়ার রাজাদের উপাধি কি ছিল
রাশিয়ার রাজাদের উপাধি জার।
রাশিয়ার রাজাদের উপাধি জার।
ঢাকার বিখ্যাত তারা মসজিদ তৈরি করেন কে?
উত্তরঃ মির্জা আহমেদ খান ব্যাখ্যাঃ ১৮ শতকে মির্জা আহমেদ জান ঢাকার বিখ্যাত তারা মসজিদ নির্মাণ করেন । তারা মসজিদ পুরান ঢাকার আরমানিটোলায় আবুল খয়রাত সড়কে অবস্থিত। সাদা মার্বেলের গম্বুজের ওপর নীলরঙা তারায় খচিত এ মসজিদ নির্মিত হয় আঠারো শতকের প্রথম দিকে। মসজিদের গায়ে এর নির্মাণ-তারিখ খোদাই করা ছিল নাRead more
উত্তরঃ মির্জা আহমেদ খান
ব্যাখ্যাঃ ১৮ শতকে মির্জা আহমেদ জান ঢাকার বিখ্যাত তারা মসজিদ নির্মাণ করেন ।
তারা মসজিদ পুরান ঢাকার আরমানিটোলায় আবুল খয়রাত সড়কে অবস্থিত। সাদা মার্বেলের গম্বুজের ওপর নীলরঙা তারায় খচিত এ মসজিদ নির্মিত হয় আঠারো শতকের প্রথম দিকে। মসজিদের গায়ে এর নির্মাণ-তারিখ খোদাই করা ছিল না। জানা যায়, আঠারো শতকে ঢাকার ‘মহল্লা আলে আবু সাঈয়ীদ’-এ (পরে যার নাম আরমানিটোলা হয়) আসেন জমিদার মির্জা গোলাম পীর (মির্জা আহমদ জান)। ঢাকার ধণাঢ্য ব্যক্তি মীর আবু সাঈয়ীদের নাতি ছিলেন তিনি। মির্জা মসজিদ নির্মাণ করেন। মির্জা সাহেবের মসজিদ হিসেবে এটি তখন বেশ পরিচিতি পায়। ১৮৬০ সালে মারা যান মির্জা গোলাম পীর। পরে, ১৯২৬ সালে, ঢাকার তৎকালীন স্থানীয় ব্যবসায়ী, আলী জান বেপারী মসজিদটির সংস্কার করেন। সে সময় জাপানের রঙিন চিনি-টিকরি পদার্থ ব্যবহৃত হয় মসজিদটির মোজাইক কারুকাজে।
See lessকার্ত্তিক অর্থ কি
'কার্ত্তিক' শব্দের অর্থ বহুবিধ। এছাড়াও বাংলা সনের সপ্তম মাস, হিন্দু পঞ্জিকা ও ভারতীয় রাষ্ট্রীয় শকাব্দের অষ্টম মাস, হেমন্ত ঋতুর শুরু, কার্তিক দীপোৎসবের মতো অনেক উৎসব পালিত হয় এই মাসে। আর কার্তিক 'দেওয়া' অর্থ হলো: বাড়িতে সদ্য বিবাহিত কোনো ছেলে থাকলে তার পুত্রসন্তানের কামনায় তার বন্ধু-বান্ধব, পাড়াRead more
‘কার্ত্তিক’ শব্দের অর্থ বহুবিধ। এছাড়াও বাংলা সনের সপ্তম মাস, হিন্দু পঞ্জিকা ও ভারতীয় রাষ্ট্রীয় শকাব্দের অষ্টম মাস, হেমন্ত ঋতুর শুরু, কার্তিক দীপোৎসবের মতো অনেক উৎসব পালিত হয় এই মাসে।
আর কার্তিক ‘দেওয়া’ অর্থ হলো:
বাড়িতে সদ্য বিবাহিত কোনো ছেলে থাকলে তার পুত্রসন্তানের কামনায় তার বন্ধু-বান্ধব, পাড়াপড়শি তাকে রাতের অন্ধকারে, অগোচরে কার্তিক দেয়। যারা দেয় তারা মিষ্টান্নসহ একটি পত্রও দেয়। সেই পত্রে অনেকে ছড়া কাটে, রহস্য করে, রঙ্গ করে। যে মুহূর্তে কার্তিক দেওয়া হয় সে মুহূর্তে সে মূর্তি হয়ে যায় বাড়ির ছোট্ট সন্তান। জল-তুলসি-প্রসাদ-ধূপ-দীপ দিয়ে নিত্য আরাধনা করতে হয়৷ তারপর কার্তিক মাসের সংক্রান্তি তিথিতে ধুমধাম করে কার্তিক পূজা করে নবদম্পতি। এরপর কেউ বিসর্জন দিয়ে দেয়, কেউ বট-অশ্বত্থ-পাকুড়-বেল ইত্যাদি গাছের তলায় অথবা মন্দিরের কাছে রেখে দিয়ে চলে আসে। তিনবছর একটানা রাখতে হয় না। পুত্রপ্রাপ্তি হলে অন্য কোনো একবছর জোড়া কার্তিক পূজো করে নেয় সবাই।
See lessসর্বপ্রথম ব্যালন ডি'অর চালু হয় কত সালে?
সর্বপ্রথম ব্যালন ডি’অর চালু হয় ১৯৫৬ সালে। ফ্রান্সের বিখ্যাত ম্যাগাজিন 'ফ্রান্স ফুটবল' ডি’অর পুরস্কারটি দেয়। ইংল্যান্ডের স্ট্যানলি ম্যাথিউসই প্রথম ব্যালন ডি'অর পুরস্কার জিতেছিলেন। সেসময় তিনি ইংলিশ ক্লাব ব্ল্যাকপুলের হয়ে খেলতেন। ১৯৫৬ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত শুধু ইউরোপীয় ফুটবলারদের এই পুরস্কার দেওয়া হRead more
সর্বপ্রথম ব্যালন ডি’অর চালু হয় ১৯৫৬ সালে।
ফ্রান্সের বিখ্যাত ম্যাগাজিন ‘ফ্রান্স ফুটবল’ ডি’অর পুরস্কারটি দেয়।
ইংল্যান্ডের স্ট্যানলি ম্যাথিউসই প্রথম ব্যালন ডি’অর পুরস্কার জিতেছিলেন। সেসময় তিনি ইংলিশ ক্লাব ব্ল্যাকপুলের হয়ে খেলতেন।
১৯৫৬ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত শুধু ইউরোপীয় ফুটবলারদের এই পুরস্কার দেওয়া হতো৷
ব্যালন ডি’অর ফুটবলের সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত পুরস্কার।
See less