আপনারা যারা ভ্রমণ পিপাসু লোক রয়েছেন তাদের বাংলাদেশের ১৫ টি দর্শনীয় স্থান
সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। আপনারা যদি বাংলাদেশের ১৫ টি দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে না
জানেন তাহলে সঠিক স্থান নির্বাচন করতে সমস্যায় পড়তে পারেন। তাই
আমি বাংলাদেশের ১৫ টি দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরার চেষ্টা
করেছি। আপনারা যারা ঘুরতে পছন্দ করেন বাংলাদেশের ১৫ টি দর্শনীয় স্থান
সম্পর্কে আমার এই পোস্ট তাদের জন্য।

আমি আপনাদের জন্য বাংলাদেশের ১৫ টি দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরার
চেষ্টা করেছি। বিশেষ করে বাংলাদেশের সবচেয়ে সেরা বাংলাদেশের ১৫ টি দর্শনীয়
স্থান সম্পর্কে তুলে ধরেছি। নিচে বাংলাদেশের ১৫ টি দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে
বিস্তারিত আলোচনা করা হলো-

পোস্ট সূচিপত্রঃ বাংলাদেশের পনেরো ১৫ টি দর্শনীয় স্থান 

কক্সবাজার

কক্সবাজার বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের অন্তর্গত একটি জেলা শহর। কক্সবাজার
বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্ব অঞ্চলে অবস্থিত। এর বিস্তৃত ১৫৫ কিলোমিটার বা ৯৬ মাইল।
অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি এই সমুদ্র সৈকতটি পৃথিবীর বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত। এই
সমুদ্র সৈকতে রয়েছে বিশাল সমুদ্র, সারসারি ঝাউবন, এবং সমুদ্র তীরে বালির নরম
বিছানা। এটি বাংলাদেশের সেরা দর্শনীয় স্থান গুলোর মধ্যে অন্যতম। 

এছাড়াও এখানে রয়েছে আপনার মন ভালো করার মতো সোনা দিয়া, কুতুবদিয়া, শাহাপরী
এবং সেন্ট মার্টিন। ভ্রমণপিপাসু মানুষ হিসাবে আপনি আরো যেতে পারেন হিমছড়ি এবং
ইনানী বিচ। এছাড়াও মানুষদের আরেকটি পছন্দের জায়গা রয়েছে আর তা হল কক্সবাজার –
টেকনাফ ড্রাইভ সড়ক যা ভ্রমণ পিপাসু মানুষের আর একটি অন্যতম পছন্দের জায়গা।
এছাড়াও এখানে রয়েছে আগামোদা খেয়াং মঠে ব্রোঞ্জের মূর্তি এবং শতাব্দীর প্রাচীন
বৌদ্ধ পান্ডুলিপি।

 শহরের দক্ষিণ প্রান্তে হিমছড়ির জাতীয় উদ্যানে গ্রীষ্মমন্ডলীয় রেনফরেস্ট
জলপ্রপাত এবং রয়েছে অসংখ্য পাখি যা দেখলে আপনার মন ভালো হয়ে যাবে। প্রতিবছর
লক্ষ লক্ষ পর্যটক আসেন এই সমুদ্র সৈকতে। ভ্রমণ পিপাসু লোক হিসাবে আপনিও যেতে
পারেন এই সেরা দর্শনীয়র স্থানের একটি অন্যতম স্থানে।

সেন্ট মার্টিন

সেন্টমার্টিন বাংলাদেশের মূল ভূখণ্ডের সর্ব দক্ষিণে একমাত্র প্রবাল দ্বীপ যা
কক্সবাজার জেলা শহর থেকে ১২০ কিলোমিটার। এটি সতেরো ১৭ বর্গ কিলোমিটারের একটি
ক্ষুদ্র দ্বীপ। সেন্টমার্টিন এর অপর নাম নারকেল জিঞ্জিরা। সেন্টমার্টিন
বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলার একটি ইউনিয়ন। আপনি যদি এখানে যেতে
চান তাহলে ঢাকা থেকে এর দূরত্ব হবে ৪০৫ কিলোমিটার এবং কক্সবাজার শহর থেকে ১২০
কিলোমিটার।

সেন্টমার্টিন এর আয়তন ১৯৭৭ একর বা ৮ বর্গ কিলোমিটার। ভ্রমণ পিপাসু লোক হলে আপনি
এখানে যেতে পারেন। এখানে রয়েছে সারিসারি নারকেল গাছ যা দেখে আপনার অনেক ভালো
লাগবে।

কুয়াকাটা 

পটুয়াখালীর কুয়াকাটা একটি মনোরম সমুদ্র সৈকত যেখান থেকে আপনি একসাথে সূর্যোদয়
ও সূর্যাস্ত দেখতে পাবেন। কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের দৈর্ঘ্য ১৮ কিলোমিটার এবং এর
প্রস্থ ৩ কিলোমিটার। এই সমুদ্র সৈকত “সাগরকন্যা” নামে পরিচিত। ভ্রমণ পিপাসু লোক
হিসাবে আপনি এখানে গেলে পাবেন সুস্বাদু তরকারি, গলদা চিংড়ি, কাকড়া ইত্যাদি।
আপনি যদি নিরিবিলি পরিবেশ পছন্দ করেন তাহলে নিশ্চিন্তে কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে
যেতে পারেন। 

আরো পড়ুনঃ  কর্ণফুলী টানেল – বঙ্গবন্ধু টানেল রচনা

বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা থেকে এর দূরত্ব ৩৮০ কিলোমিটার এবং বরিশাল থেকে ১০৮
কিলোমিটার। কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের আশেপাশে আরো যে দর্শনীয় স্থান রয়েছে তা হলো
– কুয়াকাটা ক্লাব, আইল্যান্ড, শুটকিপল্লী, গঙ্গামতির জঙ্গল, ফাতরার বন, কেরানি
পাড়া, সীমাবৌদ্ধ মন্দির ইত্যাদি।

পতেঙ্গা

আপনি যদি ভ্রমণ পিপাসু লোক হন তাহলে বিশুদ্ধ বাতাস বুক ভরে নিতে চাইলে যেতে পারেন
চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে। এই সমুদ্র সৈকতের দৈর্ঘ্য পাঁচ ৫ কিলোমিটার।
আপনি পরিবার পরিজন নিয়ে নিশ্চিন্তে এই সমুদ্র সৈকতে যেতে পারেন।

সাজেক ভ্যালি/উপত্যকা

বাংলাদেশের রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাই উপজেলার সাজেক নামক ইউনিয়নের একটি দর্শনীয়
স্থান হল এই সাজেক ভ্যালি বা সাজেক উপত্যকা। এটি রাঙ্গামাটি জেলায় অবস্থিত। আপনি
যদি সাজেক ভ্যালিতে যান তাহলে দেখতে পাবেন রুইলুই পাড়া এবং কংলাক পাড়া। এই
উপত্যকাটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ১৮৮৫ সালে যা ১৭২০ হাজার ফুট উচ্চতায় অবস্থিত। আপনি
সাদা মেঘের আনাগোনা দেখতে পাবেন যেখানে আপনি কখনো অনেক গরম অনুভব করবেন আবার কখনো
বৃষ্টিতে আপনি আনন্দ উপভোগ করতে পারবেন।

বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা থেকে সাজেক ভ্যালির দূরত্ব ৩৫১ কিলোমিটার। এখানে যেতে
হলে আপনাকে খাগড়াছড়ি হয়ে যেতে হবে যদিও এই ভ্যালি রাঙামাটির বাঘাই উপজেলায়
অবস্থিত। সাজেক ভ্যালি ত্রিপুরা উপত্যকার রাঙ্গামাটি পাহাড় যার কারনে একে ছাদের
রানী বলা হয়। ভ্রমণ পিপাসু লোক হলে আপনি নিশ্চিন্তে এই উপত্যকায় যেতে পারেন।

রাঙ্গামাটি/রাঙ্গামাটির ঝুলন্ত ব্রিজ

একজন ভ্রমণ পিপাসলোক হিসেবে আপনি নিশ্চিন্তে যেতে পারেন রাঙ্গামাটির ঝুলন্ত
ব্রিজে। এই ব্রিজের অপর নাম হলো সিম্বল অফ রাঙ্গামাটি। এই ব্রিজটি কাপ্তাই লেকের
বিচ্ছিন্ন দুই পাড়ের পাহাড়ের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে দিয়েছে। আপনি এই ব্রিজ দিয়ে
অনায়াসেই এক পাহাড় থেকে অন্য পাহাড়ে যেতে পারবেন। রাঙ্গামাটি গেলে আপনি আরো
দেখতে পাবেন – 

শুভলং জলপ্রপাত, কাপ্তাই হ্রদ, ভিউদীপ, রাজবন বিহার, পোলওয়েল পার্ক, শেখ রাসেল
এভিয়ারি অ্যান্ড ইকোপার্ক, উপজাতীয় জাদুঘর, ঝুম রেস্তোরাঁ, টুক টুক ইকো ভিলেজ,
চিৎমরম গ্রাম ও টাওয়ার ইত্যাদি যা রাঙা মাটির প্রধান আকর্ষণ। কাপ্তাই হ্রদের উপর
নির্মিত এই ব্রিজের দৈর্ঘ্য প্রায় ৩৩৫ ফুট। রাজধানী ঢাকা থেকে এর দূরত্ব ৩০৮
কিলোমিটার।

রাতারগুল

বাংলাদেশের গোয়াইনঘাটে রাতারগুল অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের একমাত্র ফরেস্ট যাকে
সিলেটের “সুন্দরবন” নামে অভিহিত করা হয়। এখানে আপনি হিজলে গাছ দেখতে
পাবেন যেখানে শত শত হিজলে ফল ধরে আছে। এছাড়াও দেখতে পাবেন বটগাছ, মুর্তা গাছ
ইত্যাদি। তবে মুর্তা গাছের পরিমাণ অনেক কম। এটি একটি জলের রাজ্য যা দেখতে
বড়ই অদ্ভুত। কোন কোন গাছ পানিতে ডুবে আছে হাটু পর্যন্ত।

আরো পড়ুনঃ  সুন্দরবন – রচনা – সম্পর্কে জেনে নিন

আবার যেগুলো ছোট গাছ সেগুলোর অর্ধেকেরই বেশি পানিতে ডুবে আছে। এছাড়াও আপনি
জেলেরা মাছ ধরার জন্য জাল পেতে রাখে তা দেখতে পাবেন। রাতারগুলের দুরুত্ব রাজধানী
ঢাকা থেকে ২৫৩ কিলোমিটার এবং সিলেট শহর থেকে প্রায় ২৬ কিলোমিটার। রাতারগুল বনের
বিস্তৃত প্রায় ৩০. ৩২৫ একর।

 জাফলং

বাংলাদেশের সিলেট জেলার বোয়াইনঘাট উপজেলায় এই জাফলং অবস্থিত। এটি ভারতের মেঘালয়
সীমান্ত ঘেঁষে খাসিয়া জনতা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। ভ্রমণ পিপাসু লোক হিসেবে
আপনি অনায়াসে এখানে যেতে পারেন। রাজধানী ঢাকা থেকে লাজফলং এর দূরত্ব প্রায় ২৯৭
কিলোমিটার এবং সিলেট শহর থেকে ৬২ কিলোমিটার। এখানে গেলে আপনি আরো দেখতে পাবেন
– 

ভারতের ডাউকি বন্দরের ঝুলন্ত সেতু, পাহাড়, ঝরনা, পাথর, ঝর্ণার স্বচ্ছপানি, লালা
খাল, তামাবিল, জোন্তাপুর, সংগ্রামপুঞ্জি, ঝরনা, টাঙ্গুয়ার হাওড়, লুভাচোরা,
বিছানাকান্দি ইত্যাদি। আপনি নিশ্চিন্তে এখানে যেতে পারেন।

টাঙ্গুয়ার হাওর

টাঙ্গুয়ার হাওর সুনামগঞ্জ জেলায় অবস্থিত। এটা মূলত সুনামগঞ্জ জেলার ধর্মপাশা ও
তাহিরপুর উপজেলার মেঘালয় পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। এই হাওড়ে মিশেছে মেঘালয়
পাহাড় থেকে নেমে আসা ৩০টিরও বেশি ঝর্ণা, এই হাওর টি মূলত দুইটি উপজেলার ১৮টি
মৌজার ৫১ টি হাওর নিয়ে ৯৭২৭ হেক্টর এলাকা জুড়ে অবস্থিত। সুনামগঞ্জ জেলার সবচেয়ে
বড় হাওর বা জলাভূমি হল এই টাঙ্গুয়া হাওর।

নাফাকুম

নাফাকুম বান্দরবান জেলার একটি বিখ্যাত জলপ্রপাত। নাফাকুম বান্দরবানের অন্যতম
সৌন্দর্যের নাম। বান্দরবান হলো বাংলাদেশের পার্বত্য জেলাগুলোর মধ্যে অন্যতম।
বাংলাদেশের সর্ব পূর্বের উপজেলার নাম হল থানচি আর এই এলাকার একটি উপজেলার নাম
রেমাক্রি। ভ্রমণ পিপাসু লোক হিসাবে আপনি এখানে যেতে পারেন।

নিঝুম দ্বীপ

বাংলাদেশের একটি ছোট দ্বীপের নাম নিঝুম দ্বীপ। নিঝুম দ্বীপ সংলগ্ন এলাকায় প্রচুর
ইছা মাছ বা চিংড়ি মাছ পাওয়া যায় বলে এই দ্বীপকে ইছামতির দ্বীপ বলা হয়। আবার
এখানকার স্থানীয় লোকজন একে বাইলার ডেইল নামেও সম্বোধন করে থাকে। তবে
স্থানীয়ভাবে এই দ্বীপের নাম যাই হোক না কেন ভূমি মন্ত্রণালয়ের দিয়ারা এই
দ্বীপের নাম দেন চর ওসমান।

আরো পড়ুনঃ  বাংলাদেশের উৎসব রচনা সম্পর্কে  জেনে নিন

 এই দ্বীপটি নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলায় অবস্থিত। তবে এই
দ্বীপটি বাংলাদেশের মানুষের কাছে নিঝুম দ্বীপ নামেই পরিচিত। ২০০১ সালের ৮
এপ্রিল বাংলাদেশ সরকারের এই দ্বীপকে জাতীয় উদ্যান হিসেবে ঘোষণা করেন। এই দ্বীপে
যেতে হলে আপনাকে প্রথমে ঢাকা থেকে নোয়াখালী যেতে হবে এবং সেখান থেকে নিঝুম
দ্বীপে যেতে হবে।

শ্রীমঙ্গল

ভ্রমণ পিপাসু লোক হিসেবে আপনি যেতে পারেন মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে। এখানে আপনি চা
বাগানসহ অনেক দর্শনীয় স্থান পাবেন। প্রতিবছর অনেক পর্যটক এখানে আসেন। এখানে পাঁচ
তারা হোটেল সহ অনেক মানসম্মত রিসোর্ট আছে যেখানে আপনি নিশ্চিন্তে থাকতে
পারবেন।

বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক

বাংলাদেশের গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলার মাওনা ইউনিয়নে এই পার্কটি অবস্থিত।
এটি ৪৯০৯.০ একর জমির উপর গড়ে ওঠা একটি বনভূমি যা বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীর জন্য
নিরাপদ আবাসস্থল। বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কটি পাঁচটি অংশে বিভক্ত। এগুলো হল –
বঙ্গবন্ধু স্কয়ার, সাফারি কিংডম, কোর সাফারি পার্ক, বায়োডাইক ভার্সিটি পার্ক,
এশিয়ান সাফারি পার্ক। 

এখানে গেলে আপনি দেখতে পাবেন চিত্রা হরিণ, মায়া হরিণ, বানর, জলহস্তী, বাঘ, সিংহ,
হাতি, হনুমান, ভালুক,গয়াল, সাম্বার, কুমির এবং বিচিত্র ধরনের পাখি।

সুন্দরবন

সুন্দরবন খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা জেলা জুড়ে বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী অঞ্চলে
অবস্থিত। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং জীববৈচিত্রের লীলাভূমি হল সুন্দরবন যাকে
ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ বলা হয়। সুন্দরবনে রয়েছে সুন্দরী গাছ ছাড়াও অনেক ধরনের গাছ
এবং জীবজন্তু যা আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করবে। এখানে গেলে আপনি আরো দেখতে পাবেন –
হিরন পয়েন্ট, দুবলার চর, জামতলা সৈকত, মান্দার বাড়িয়া সৈকত ইত্যাদি।

রাজধানী ঢাকা থেকে আপনি বাস অথবা ট্রেনে করে এখানে যেতে পারবেন। বাংলাদেশের যে
কোন জেলার সাথে এখানের যোগাযোগ অনেক ভালো। প্রতিবছর হাজার হাজার পর্যটক এখানে
বেড়াতে আসেন।

চিম্বুক পাহাড়

বান্দরবানের চিম্বুক পাহাড় বাংলাদেশের বেশ পরিচিত একটি নাম। বাংলার দার্জিলিং
নামে ও এই পাহাড়টি পরিচিত। চিম্বুক পাহাড়ে যাওয়ার রাস্তার দুই পাশে পাহাড়ি
দৃশ্য এবং সাঙ্গু নদীর দৃশ্য খুবই মনোরম যা আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করবে। আপনি একজন
ভ্রমণ পিপাসু লোক হিসেবে নিশ্চিন্তে এখানে যেতে পারেন।

শেষ কথা

ভ্রমণ করতে সবাই ভালোবাসেন কেউ নদী কেউ পাহাড় কেউ জঙ্গল যেখানেই হোক না কেন
ঘুরতে মানুষ ভালোবাসে প্রতিনিয়ত ও একঘেয়েমি কাজের মাঝ থেকে মানুষ একটু অবসর চাই
তাই তো সে ছুটে বেড়ায় দূর থেকে দূরান্তে আমি বাংলাদেশের ১৫ টি দর্শনীয় স্থান
সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরা চেষ্টা করেছি আপনি যদি একজন ভ্রমণ পিপাসু লোক
হন তাহলেবাংলাদেশের ১৫ টি দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে আপনার জানা থাকলে আপনি
অনায়াসে সেখানে ঘুরতে পারবেন।

এগুলো ছাড়ো বাংলাদেশ আরও অনেক দর্শনীয় স্থান রয়েছে আপনি ইচ্ছে করলে সেখানেও
যেতে পারেন। আর এজন্যই হয়তো কবি বলেছেন-

  • দেখা হয়নি দুই চক্ষু মেলিয়া
  • ঘর হতে দুই পা ফেলিয়া
  • একটি ঘাসের উপর
  • একটু শিশির বিন্দু।
Rate this post