সেমি মাইক্রো পদ্ধতিতে খুব কম পরিমাণ নমুনা ব্যবহার করে পদার্থের গুনাগুন ও পরিমাণ নির্ণয় করা হয়।

সেমি মাইক্রো পদ্ধতিতে নমুনার পরিমাণ অল্প ব্যবহার করা হয় বলে পদ্ধতিটি সাশ্রয়ী এবং সময় কম লাগে। এ পদ্ধতিতে উৎপন্ন রাসায়নিক বর্জ্য নগণ্য এবং পরিবেশ দূষণের পরিমাণও নগণ্য। 

এই কারণে সেমি মাইক্রো বিশ্লেষণ পদ্ধতি অধিক পরিবেশবান্ধব।

Rate this post