Hello,

Sign up to join our community!

Welcome Back,

Please sign in to your account!

Forgot Password,

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

Ask A Question

Please type your username.

Please type your E-Mail.

Please choose an appropriate title for the question so it can be answered easily.

Please choose the appropriate section so the question can be searched easily.

Please choose suitable Keywords Ex: question, poll.

Type the description thoroughly and in details.

Please briefly explain why you feel this question should be reported.

Please briefly explain why you feel this answer should be reported.

Please briefly explain why you feel this user should be reported.

পড়াশোনা

Share
Followers
12 Answers
362 Questions
  1. গোল্লায় যাওয়া বাগধারাটির অর্থ নষ্ট হওয়া।

    গোল্লায় যাওয়া বাগধারাটির অর্থ নষ্ট হওয়া

    See less
  2. পালের গোদা বাগধারাটির অর্থ সর্দার, দলপতি বা প্রধান। 

    পালের গোদা বাগধারাটির অর্থ সর্দার, দলপতি বা প্রধান। 

    See less
  3. তুলসী বনের বাঘ একটি বাগধরা। প্রদত্ত বাগধারাটির অর্থ - ভণ্ড।যেমন: মি. রফিক সাহেব কথায় ভালো হলেও সে একটা তুলসী বনের বাঘ।  

    তুলসী বনের বাঘ একটি বাগধরা। প্রদত্ত বাগধারাটির অর্থ – ভণ্ড।যেমন: মি. রফিক সাহেব কথায় ভালো হলেও সে একটা তুলসী বনের বাঘ।

     

    See less
  4. নকশী কাঁথার মাঠ কাব্যের নায়িকার নাম সাজু এবং নায়কের নাম রুপাই। পল্লীকবি জসীমউদ্দীন রচিত ‘নকশী কাঁথার মাঠ’ (১৯২৯) একটি কাব্যগ্রন্থ। তার রচিত উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থের মধ্যে রয়েছে রাখালী (১৯২৭), বালুচর (১৯৩০), মা যে জননী কান্দে (১৯৬৩), ধানক্ষেত (১৯৩১), সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৩), হাসু (১৯৩৮), মাটির কান্Read more

    নকশী কাঁথার মাঠ কাব্যের নায়িকার নাম সাজু এবং নায়কের নাম রুপাই

    পল্লীকবি জসীমউদ্দীন রচিত ‘নকশী কাঁথার মাঠ’ (১৯২৯) একটি কাব্যগ্রন্থ। তার রচিত উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থের মধ্যে রয়েছে রাখালী (১৯২৭), বালুচর (১৯৩০), মা যে জননী কান্দে (১৯৬৩), ধানক্ষেত (১৯৩১), সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৩), হাসু (১৯৩৮), মাটির কান্না (১৯৫১) ইত্যাদি। তার রচিত উল্লেখযোগ্য নাটকের মধ্যে রয়েছে – পদ্মাপাড় (১৯৫০), বেদের মেয়ে (১৯৫১), মধুমালা (১৯৫১) ইত্যাদি। তার রচিত উপন্যাস হলো – বোবা কাহিনী (১৯৬৪) এবং প্রবন্ধ ও সম্পাদিত গ্রন্থ হলো – জারি গান (১৯৬৮) ও মুর্শিদী গান (১৯৭৭)।

    See less
  5. পল্লীকবি জসীমউদ্দীন রচিত ‘নকশী কাঁথার মাঠ’ (১৯২৯) একটি কাব্যগ্রন্থ। তার রচিত উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থের মধ্যে রয়েছে রাখালী (১৯২৭), বালুচর (১৯৩০), মা যে জননী কান্দে (১৯৬৩), ধানক্ষেত (১৯৩১), সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৩), হাসু (১৯৩৮), মাটির কান্না (১৯৫১) ইত্যাদি। তার রচিত উল্লেখযোগ্য নাটকের মধ্যে রয়েছে - পদ্Read more

    পল্লীকবি জসীমউদ্দীন রচিত ‘নকশী কাঁথার মাঠ’ (১৯২৯) একটি কাব্যগ্রন্থ। তার রচিত উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থের মধ্যে রয়েছে রাখালী (১৯২৭), বালুচর (১৯৩০), মা যে জননী কান্দে (১৯৬৩), ধানক্ষেত (১৯৩১), সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৩), হাসু (১৯৩৮), মাটির কান্না (১৯৫১) ইত্যাদি। তার রচিত উল্লেখযোগ্য নাটকের মধ্যে রয়েছে – পদ্মাপাড় (১৯৫০), বেদের মেয়ে (১৯৫১), মধুমালা (১৯৫১) ইত্যাদি। তার রচিত উপন্যাস হলো – বোবা কাহিনী (১৯৬৪) এবং প্রবন্ধ ও সম্পাদিত গ্রন্থ হলো – জারি গান (১৯৬৮) ও মুর্শিদী গান (১৯৭৭)।

    See less
  6. চরকা শব্দের বাংলা অর্থ সুতা কাটার হস্তচালিত যন্ত্রবিশেষ। চরকা হলো তুলা থেকে সুতা তৈরির এক লৌকিক যন্ত্রবিশেষ। ইসামীর ফুতুহ-উস-সলাতীন গ্রন্থ থেকে জানা যায়, চৌদ্দ শতকের মাঝামাঝি উত্তর ভারতে সুতা কাটা যন্ত্র চরকা বা চরখার ব্যাপক প্রচলন ছিল। বাংলায় এ যন্ত্রের প্রচলন ঘটে চৌদ্দ শতকের শেষ দিকে। বিভিন্ন চীনাRead more

    চরকা শব্দের বাংলা অর্থ সুতা কাটার হস্তচালিত যন্ত্রবিশেষ।

    চরকা হলো তুলা থেকে সুতা তৈরির এক লৌকিক যন্ত্রবিশেষ। ইসামীর ফুতুহ-উস-সলাতীন গ্রন্থ থেকে জানা যায়, চৌদ্দ শতকের মাঝামাঝি উত্তর ভারতে সুতা কাটা যন্ত্র চরকা বা চরখার ব্যাপক প্রচলন ছিল। বাংলায় এ যন্ত্রের প্রচলন ঘটে চৌদ্দ শতকের শেষ দিকে। বিভিন্ন চীনা পর্যটকের ভ্রমণবৃত্তান্ত থেকে সে প্রমাণ পাওয়া যায়। তাছাড়া ১৫ শতক থেকে বাংলার যেসব মসলিনসহ অন্যান্য মোটা সুতিবস্ত্র তৈরির জন্য সুতা তৈরি করা হতো তার জন্য ব্যবহৃত হতো চরকা। ১৬ শতকের প্রথম দিকে জনৈক পর্তুগিজ পর্যটক দুয়ার্তো বার্বোসা লিখেছিলেন, বাংলার লোকজন চরকায় সুতা কেটে বস্ত্র বয়ন করে। পুরুষেরা তৈরি করত চরকাযন্ত্র আর মেয়েরা সে যন্ত্রে সুতা কাটত। মূলত মোটা সুতিবস্ত্র বয়নের জন্য যে সুতোর দরকার হতো তা চরকায় কাটা হতো। মসলিনের মতো সূক্ষ্ম বস্ত্র বয়নের জন্য ছিল আদিম যন্ত্র টাকু বা তকলির ব্যবহার। তবে বাংলায় ব্যবহৃত চরকার বিশদ বিবরণ কোথাও লিপিবদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়নি। তবে বর্তমান চরকার কাঠামো দেখে ধারণা করা হয় যে তা বিবর্তনের কয়েকটা ধাপ পার হয়ে এসেছে। চরকার চাকাই হলো মূল অংশ। চক্কর বা ঘূর্ণনের দ্বারা সুতা তৈরি হয় বলেই নাম চরকা। চক্র বা চাকার সাথে একটা হাতলের যোগসূত্র স্থাপন করা হয় ফিতে বা রশি দিয়ে। হাতল হাত দিয়ে ঘোরানো হয়। হাতের কুশলতায় চিকন বা মোটা সুতা তুলা থেকে তৈরি করা হয়। চরকা সাধারণত কাঠ দিয়ে তৈরি হয়। চাকমা মেয়েরা প্রায় সবাই চরকায় সুতা কাটতে জানে এবং তাঁতে সুতিবস্ত্র বয়নে বেশ পারদর্শী। তারা জুমের কার্পাস তুলা থেকে সুতা তৈরি করে। তারা চরকাকে বলে চরকি। বাংলাদেশের মুসলমান ও হিন্দু তন্তুবায়কে বলে ‘জোলা’ ও ‘তাঁতি’। এরাই চরকায় সুতা কাটে এবং সেসব সুতা দিয়ে বস্ত্র বোনে। মধ্যযুগে এ দেশে চরকার ব্যাপক প্রচলন ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে কাপড়ের কল আসায় এই গ্রামীণ বস্ত্র বয়ন শিল্পে ভাটা পড়ে। ধীরে ধীরে কমে আসে চরকার ব্যবহার। এখন অধিকাংশ তাঁতিই কলের সুতা ব্যবহার করে, চরকায় আর সুতা কাটে না। এমনকি উপজাতি গ্রামে গিয়েও দেখা গেল পুরনো চরকা পড়ে আছে অনাদরে, অব্যবহারে নষ্ট হচ্ছে। তাই এ যন্ত্রটি তার ঐতিহ্য হারাতে বসেছে।

    See less
  7. পদ্মাবতী কাব্যের রচয়িতা সৈয়দ আলাওল।  মধ্যযুগের শ্রেষ্ঠ মুসলিম কবি সৈয়দ আলাওল রচিত "পদ্মাবতী" হিন্দি কবি মালিক মুহম্মদ জায়সীর 'পদুমাবৎ' কাব্যের অনুবাদক। পদ্মাবতী তার অমর কীর্তি। তার রচিত কয়েকটি উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ - সয়ফুলমুলক - বদিউজ্জামাল, হপ্তপয়কার, তোহফা, সিকান্দারনামা।

    পদ্মাবতী কাব্যের রচয়িতা সৈয়দ আলাওল। 

    মধ্যযুগের শ্রেষ্ঠ মুসলিম কবি সৈয়দ আলাওল রচিত “পদ্মাবতী” হিন্দি কবি মালিক মুহম্মদ জায়সীর ‘পদুমাবৎ’ কাব্যের অনুবাদক।

    পদ্মাবতী তার অমর কীর্তি।

    তার রচিত কয়েকটি উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ – সয়ফুলমুলক – বদিউজ্জামাল, হপ্তপয়কার, তোহফা, সিকান্দারনামা।

    See less
  8. “যে জয়লাভে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ” এক কথায় হবে সংশপ্তক।

    “যে জয়লাভে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ” এক কথায় হবে সংশপ্তক

    See less
  9. ভগ্নাংশ কাকে বলে ভগ্নাংশ শব্দটির সংস্কৃত ভাষা থেকে এসেছে যাকে ইংরেজিতে বলে Fraction। ভগ্নাংশ শব্দটি বাংলা শব্দ ভগ্ন অর্থাৎ’’ ভাঙ্গা বা বিচ্ছিন্ন’’ এবং আংশ অর্থাৎ ‘’অংশ’’ । ভগ্নাংশ শব্দের অর্থ হচ্ছে ভাঙ্গা অংশ অথবা বিচ্ছিন্ন অংশ। দুইটি পূর্ণ সংখ্যাকে ভাগ বা অনুপাত আকারে প্রকাশ করলে যে রাশি পাওয়া যাযRead more

    ভগ্নাংশ কাকে বলে

    ভগ্নাংশ শব্দটির সংস্কৃত ভাষা থেকে এসেছে যাকে ইংরেজিতে বলে Fraction। ভগ্নাংশ শব্দটি বাংলা শব্দ ভগ্ন অর্থাৎ’’ ভাঙ্গা বা বিচ্ছিন্ন’’ এবং আংশ অর্থাৎ ‘’অংশ’’ । ভগ্নাংশ শব্দের অর্থ হচ্ছে ভাঙ্গা অংশ অথবা বিচ্ছিন্ন অংশ।

    • দুইটি পূর্ণ সংখ্যাকে ভাগ বা অনুপাত আকারে প্রকাশ করলে যে রাশি পাওয়া যায় তাকে ভগ্নাংশ বলে।
    • অন্যভাবে বলা যায় যে, যে সকল রাশি লব ও হর দ্বারা প্রকাশ করা যায় তাকে ভগ্নাংশ বলা হয়।

    উদাহরণ, মনে করি , X এবং Y দুটি পূর্ণ সংখ্যা তাহলে ভগ্নাংশ হবে X/Y

    ভগ্নাংশ কত প্রকার ও কি কি

    ভগ্নাংশ সাধারণত দুই প্রকার ।

    • সাধারণ ভগ্নাংশ
    •  দশমিক ভগ্নাংশ

    সাধারণ ভগ্নাংশঃ

    লব হর নিয়ে গঠিত ভগ্নাংশই হল সাধারণ ভগ্নাংশ। যেমন ঃ ৫/৮,২/৩,১/৫ ইত্যাদি

    দশমিক ভগ্নাংশঃ

    যে সকল ভগ্নাংশকে দশমিক চিহ্নের সাহায্য প্রকাশ করা হয় তাকে দশমিক ভগ্নাংশ  বলে।  যেমন ঃ ২.৫, ৩.২, ৬.৯ ইত্যাদি

    আবার, আকৃতি, প্রকৃতি ও হর অনুসারে ভগ্নাংশকে ভাগ করা হয়েছে-

    আকৃতি অনুসারে ভগ্নাংশ তিন প্রকার।

    •  সরল ভগ্নাংশ
    • জটিল ভগ্নাংশ
    • যৌগিক ভগ্নাংশ

    সরল ভগ্নাংশ

    যে সকল ভগ্নাংশ শুধুমাত্র স্বাভাবিক সংখ্যার লব ও হর নিয়ে গঠিত তাকে সরল ভগ্নাংশ বলে। যেমনঃ ২/৫,৭/৩

    জটিল ভগ্নাংশ

    ভগ্নাংশের লব অথবা হর অথবা উভয়ই ভগ্নাংশ হয় তাকে জটিল ভগ্নাংশ বলে। যেমনঃ ১/২/৩, ২/৩/২

    যৌগিক ভগ্নাংশ

    ভগ্নাংশের ভগ্নাংশকে যৌগিক ভগ্নাংশ বলা হয়।  যেমনঃ ১/২  এর ৭/৫, ২/৫ এর ৭/১১

     

    প্রকৃতি অনুসারে ভগ্নাংশ তিন প্রকার।

    •  প্রকৃত ভগ্নাংশ
    • অপ্রকৃত ভগ্নাংশ
    • মিশ্র ভগ্নাংশ

    প্রকৃত ভগ্নাংশ

    যে ভগ্নাংশের লব, হরের চেয়ে ছোট হয় সেই ভগ্নাংশকে প্রকৃত ভগ্নাংশ বলে। যেমনঃ ১/৫, ১৩/১৭ এবং ৫/১৮।

    অপ্রকৃত ভগ্নাংশ

    যে ভগ্নাংশের লব, হরের চেয়ে বড় হয় সেই ভগ্নাংশকে অপ্রকৃত ভগ্নাংশ বলে। যেমনঃ ৭/৩, ১৭/১৩ এবং ১৮/৫।

    মিশ্র ভগ্নাংশ

    যদি কোন ভগ্নাংশ পূর্ণ সংখ্যা ও প্রকৃত ভগ্নাংশ দ্বারা গঠিত হয় তবে তাকে মিশ্র ভগ্নাংশ বলে। যেমনঃ ১-৫/৮, ৩-১/৭ ইত্যাদি

    হর অনুসারে ভগ্নাংশ দুই প্রকার।

    • সমহর বিশিষ্ট ভগ্নাংশ
    •  অসমহর বিশিষ্ট ভগ্নাংশ

    সমহর বিশিষ্ট ভগ্নাংশ

    যদি একাধিক ভগ্নাংশের হর  একই বা সমান হয় তাহলে তাকে সমহার বিশিষ্ট ভগ্নাংশ  বলে।  যেমনঃ ১/৫, ২/৫, ৪/৫ ইত্যাদি

    অসমহর বিশিষ্ট ভগ্নাংশ

    একাধিক ভগ্নাংশের বিভিন্ন ধরনের হর বিশিষ্ট ভগ্নাংশকে অসমহার বিশিষ্ট ভগ্নাংশ  বলে। যেমনঃ ১/২,৩/৪,৬,৭  ইত্যাদি।

    See less
  10. প্রথম বাঙালি নারী মুসলিম কবি রহিমুন্নিসা। জন্ম ১৭৬৩ শুলকবহর, চট্টগ্রাম মৃত্যু ১৮০০ (৩৬-৩৭ বছর বয়সী)

    প্রথম বাঙালি নারী মুসলিম কবি রহিমুন্নিসা।

    জন্ম ১৭৬৩ শুলকবহর, চট্টগ্রাম
    মৃত্যু ১৮০০ (৩৬-৩৭ বছর বয়সী)
    See less