আন্দামান দ্বীপপুঞ্জের প্রধান বন্দর হল পোর্ট ব্লেয়ার। এটি ভারতের একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর। পোর্ট ব্লেয়ার আন্দামান দ্বীপপুঞ্জের প্রবেশদ্বার এবং এটি দ্বীপপুঞ্জের প্রধান পরিবহন এবং যোগাযোগের কেন্দ্র। এখানে বিভিন্ন নৌপরিষেবা এবং হেলিকপ্টার পরিষেবা রয়েছে, যা দ্বীপপুঞ্জের অন্যান্য অংশের সাথে সংযোগ স্থাপন করে

ভাগীরথী ও অলকানন্দার সংযোগস্থলের নাম হল দেবপ্রয়াগ (Devprayag)। এটি উত্তরাখণ্ড রাজ্যের তেহারি জেলার একটি শহর ও পৌরসভা। দেবপ্রয়াগ অলকানন্দার নদীর অন্যতম পঞ্চ প্রয়াগ, যেখানে অলকানন্দা এবং ভাগীরথী নদী মিলিত হয় এবং এরপরে এই নদীকে গঙ্গা বলা হয়। দেবপ্রয়াগের অন্যতম প্রধান গন্তব্য রঘুনাথজীর পবিত্র মন্দির।

প্রতিটি বাড়িতে তুলসী (Tulsi) গাছ রাখার অনেক গুরুত্বপূর্ণ কারণ রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে:

ধর্মীয় ও ঐতিহ্যবাহী গুরুত্ব:

• হিন্দু ধর্মে তুলসী গাছকে দেবী লক্ষ্মীর প্রতীক হিসেবে পূজা করা হয়।
• অনেকে বিশ্বাস করেন যে তুলসী গাছ ঘরে রাখলে শুভকামনা ও সমৃদ্ধি আসে।
• তুলসী পাতা দিয়ে প্রতিদিন সকালে তুলসী গাছে জল ঢেলে প্রার্থনা করলে मन को शांति मिलती है।

ঔষধি গুণাবলী:

• তুলসীতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ রয়েছে যা বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
• সর্দি-কাশি, জ্বর, হাঁপানি, পেটের সমস্যা, ত্বকের রোগ ইত্যাদির চিকিৎসায় তুলসী পাতা ব্যবহার করা হয়।
• তুলসী রক্ত পরিশোধ করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

পরিবেশগত উপকারিতা:

• তুলসী গাছ বাতাস পরিশোধ করে এবং অক্সিজেন ছাড়ে।
• এটি ঘরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
• তুলসী পোকামাকড় তাড়ায়।

অন্যান্য উপকারিতা:

• তুলসী পাতা দিয়ে সুস্বাদু চা, তরকারি ও chutney তৈরি করা যায়।
• তুলসী তেল ত্বক ও চুলের যত্নে ব্যবহার করা হয়।
• তুলসী মশা তাড়াতে ব্যবহার করা হয়।

তুলসী গাছের যত্ন:

• তুলসী গাছ রোদে ভালো জন্মে।
• নিয়মিত জল দিতে হবে।
• মাটি শুকিয়ে গেলেই জল দিতে হবে।
• গাছের পাতা নিয়মিত পরিষ্কার করে ফেলতে হবে।
• পোকামাকড়ের আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে হবে।

উপসংহার:

তুলসী গাছ শুধু একটি সাধারণ গাছ নয়, এটি ধর্মীয়, ঔষধি, পরিবেশগত ও অন্যান্য দিক থেকেও অত্যন্ত উপকারী। তাই প্রতিটি বাড়িতে তুলসী গাছ রাখা উচিত।

নগেন্দ্র প্রসাদ সর্বাধিকারীকে (Nagendra Prasad Sarbadhikari) ভারতীয় ফুটবলের জনক বলা হয়।

তার জন্ম হয়েছিল ২৭ আগস্ট ১৮৬৯ সালে এবং মৃত্যু হয় ১৭ জানুয়ারি ১৯৪০ সালে। তার উদ্যোগেই ভারতীয়দের মধ্যে ফুটবল খেলা জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।