3. সাধারণ জ্ঞান (বিশ্ব/আন্তর্জাতিক)
Share
Sign up to join our community!
Please sign in to your account!
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
ভারতবর্ষের কোন রাজ্যে একটি রেলস্টেশন নেই?
ভারতের একমাত্র রাজ্য যেখানে কোন রেলস্টেশন নেই, সেটি হল সিকিম। সিকিমে এখনও সরাসরি ট্রেনে যাওয়া যায় না, তবে নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে গাড়ি দিয়ে যেতে হয়।
ভারতের একমাত্র রাজ্য যেখানে কোন রেলস্টেশন নেই, সেটি হল সিকিম। সিকিমে এখনও সরাসরি ট্রেনে যাওয়া যায় না, তবে নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে গাড়ি দিয়ে যেতে হয়।
See lessকোন দেশের ডাকটিকিটে সে দেশের নাম নেই
যুক্তরাজ্যের (United Kingdom) ডাকটিকেটে সেই দেশের নাম নেই। যুক্তরাজ্যের ডাকটিকেটে ব্রিটিশ রাজাদের মুখ থাকে, তাদের নাম থাকে না। বর্তমান রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের মুখ লেগে থাকে বর্তমান ডাকটিকেটে। অন্যান্য দেশের ডাকটিকেটে সাধারণত দেশের নাম থাকে। উদাহরণস্বরূপ: বাংলাদেশের ডাকটিকেটে "বাংলাদেশ" লেখা থাকে।Read more
যুক্তরাজ্যের (United Kingdom) ডাকটিকেটে সেই দেশের নাম নেই।
যুক্তরাজ্যের ডাকটিকেটে ব্রিটিশ রাজাদের মুখ থাকে, তাদের নাম থাকে না। বর্তমান রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের মুখ লেগে থাকে বর্তমান ডাকটিকেটে।
অন্যান্য দেশের ডাকটিকেটে সাধারণত দেশের নাম থাকে।
উদাহরণস্বরূপ:
কেন যুক্তরাজ্যের ডাকটিকেটে দেশের নাম থাকে না?
এটি একটি বিশেষ ব্যতিক্রম, কারণ বিশ্বের প্রথম ডাকটিকেট, “পেনি ব্ল্যাক,” ১৮৪০ সালে যুক্তরাজ্যে চালু হয়েছিল এবং এটি দেশের নামবিহীন ছিল। এই ঐতিহ্য আজও অব্যাহত রয়েছে, এবং যুক্তরাজ্যের ডাকটিকেটগুলোতে দেশের নাম না থাকলেও সাধারণত রাজার বা রানির প্রতিকৃতি থাকে, যা দেশটিকে চিহ্নিত করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
See lessপৃথিবীর বৃহত্তম দ্বীপ কোনটি?
পৃথিবীর বৃহত্তম দ্বীপ হল গ্রিনল্যান্ড। এটি উত্তর আমেরিকার উত্তর-পূর্ব উপকূলে অবস্থিত এবং ২,১৬৬,০৮৬ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। গ্রিনল্যান্ডের তুলনায়: * অস্ট্রেলিয়া, পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশ, ৭,৬৯২,০২৪ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। * এশিয়া, পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশ, ৪৪,৬১৪,০০০ বর্গ কিলোমRead more
পৃথিবীর বৃহত্তম দ্বীপ হল গ্রিনল্যান্ড। এটি উত্তর আমেরিকার উত্তর-পূর্ব উপকূলে অবস্থিত এবং ২,১৬৬,০৮৬ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত।
গ্রিনল্যান্ডের তুলনায়:
* অস্ট্রেলিয়া, পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশ, ৭,৬৯২,০২৪ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত।
* এশিয়া, পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশ, ৪৪,৬১৪,০০০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত।
গ্রিনল্যান্ডের কিছু উল্লেখযোগ্য তথ্য:
See less* এটি ডেনমার্কের একটি স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল।
* এর জনসংখ্যা প্রায় ৫৬,০০০।
* এর রাজধানী নুউক।
* গ্রিনল্যান্ডের বেশিরভাগ অংশ বরফে ঢাকা।
* এটি উত্তর মেরু অঞ্চলে অবস্থিত।
শিল্প বিপ্লব হয়েছিল কোথায়?
শিল্প বিপ্লব প্রথমে ইংল্যান্ডে ঘটেছিল, ইংল্যান্ডের ইতিহাসে মোটামুটি ১৭৫০ - ১৮৫০ সাল এই সময়কালে কৃষি ও বাণিজ্যিক ব্যবস্থা হতে আধুনিক শিল্পায়নের দিকে গতি শুরু হওয়ায় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে বিস্ময়কর পরিবর্তন ঘটে। এটি বিশ্বের ইতিহাসে শিল্প বিপ্লব নামে খ্যাত। ইংল্যান্ডে শিল্প বিপ্লবের শুরু হওয়ার পেছনেRead more
শিল্প বিপ্লব প্রথমে ইংল্যান্ডে ঘটেছিল,
ইংল্যান্ডের ইতিহাসে মোটামুটি ১৭৫০ – ১৮৫০ সাল এই সময়কালে কৃষি ও বাণিজ্যিক ব্যবস্থা হতে আধুনিক শিল্পায়নের দিকে গতি শুরু হওয়ায় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে বিস্ময়কর পরিবর্তন ঘটে। এটি বিশ্বের ইতিহাসে শিল্প বিপ্লব নামে খ্যাত।
ইংল্যান্ডে শিল্প বিপ্লবের শুরু হওয়ার পেছনে বেশ কিছু কারণ ছিল, যার মধ্যে রয়েছে:
* কৃষি বিপ্লব: কৃষি বিপ্লবের ফলে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি পায় এবং অনেক লোক গ্রাম থেকে শহরে চলে আসে।
* ঔপনিবেশিক সাম্রাজ্য: ইংল্যান্ডের বিশাল ঔপনিবেশিক সাম্রাজ্য ছিল, যা তাদের কাঁচামাল ও বাজারের প্রবেশাধিকার প্রদান করেছিল।
* প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন: ইংল্যান্ডে ধাতুবিদ্যা, কাঠের কাজ, টেক্সটাইল, এবং শক্তি উৎপাদনের ক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন ঘটেছিল।
* পুঁজিবাদের উত্থান: পুঁজিবাদের উত্থান নতুন ব্যবসা ও শিল্পের প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থায়ন প্রদান করেছিল।
ইংল্যান্ড থেকে শুরু হয়ে শিল্প বিপ্লব ধীরে ধীরে ইউরোপের অন্যান্য দেশে ছড়িয়ে পড়ে, এবং উনিশ শতকের শেষের দিকে এটি বিশ্বের বেশিরভাগ অংশে পৌঁছে যায়।
শিল্প বিপ্লবের প্রভাব ছিল বিরাট, যার ফলে সমাজ, অর্থনীতি, এবং প্রযুক্তির ক্ষেত্রে ব্যাপক পরিবর্তন আসে।
See lessনিউইয়র্ক কোন নদীর তীরে অবস্থিত
নিউইয়র্ক শহর দুটি নদীর তীরে অবস্থিত যথা: হাডসন নদী, ইস্ট নদী। হাডসন নদী: এটি শহরের পশ্চিম দিক দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে এবং শহরের অনেক গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা, যেমন স্ট্যাচু অফ লিবার্টি এবং ওয়াল স্ট্রিটের পাশ দিয়ে এই নদী প্রবাহিত হচ্ছে। ইস্ট নদী: এটি শহরের পূর্ব দিক দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে এবং লং আইল্যান্ড থRead more
নিউইয়র্ক শহর দুটি নদীর তীরে অবস্থিত যথা: হাডসন নদী, ইস্ট নদী।
হাডসন নদী: এটি শহরের পশ্চিম দিক দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে এবং শহরের অনেক গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা, যেমন স্ট্যাচু অফ লিবার্টি এবং ওয়াল স্ট্রিটের পাশ দিয়ে এই নদী প্রবাহিত হচ্ছে।
ইস্ট নদী: এটি শহরের পূর্ব দিক দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে এবং লং আইল্যান্ড থেকে শহরকে আলাদা করেছে।
এই দুটি নদী মিলিত হয়ে নিউ ইয়র্ক বন্দর তৈরি করেছে, যা বিশ্বের ব্যস্ততম বন্দরগুলির মধ্যে একটি।
See lessকোন ভারতীয় পুরুষ সতীদাহ প্রথা বন্ধ করার চেষ্টা করেছিলেন?
উত্তরঃ রাজা রামমোহন রায় (Raja Rammohan Roy)। ভারতে, বেশ কয়েকজন পুরুষ সতীদাহ প্রথা বন্ধ করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। তাদের মধ্যে কয়েকজন উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি হলেন: * রাজা রামমোহন রায়: তিনি ঊনবিংশ শতাব্দীর একজন সমাজ সংস্কারক এবং ব্রাহ্মসমাজের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। তিনি সতীদাহের বিরুদ্ধেRead more
উত্তরঃ রাজা রামমোহন রায় (Raja Rammohan Roy)।
ভারতে, বেশ কয়েকজন পুরুষ সতীদাহ প্রথা বন্ধ করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। তাদের মধ্যে কয়েকজন উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি হলেন:
* রাজা রামমোহন রায়: তিনি ঊনবিংশ শতাব্দীর একজন সমাজ সংস্কারক এবং ব্রাহ্মসমাজের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। তিনি সতীদাহের বিরুদ্ধে শক্তিশালী ভাষায় প্রচার করেছিলেন এবং তার নিজের ভগ্নিপতিকে সতী হতে বাধ্য করার অভিজ্ঞতার কথা লিখেছিলেন।
* ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর: তিনি একজন বাঙালি লেখক, শিক্ষাবিদ এবং সমাজ সংস্কারক ছিলেন। তিনি সতীদাহের বিরুদ্ধে আইনি আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন এবং ১৮২৯ সালে সতীদাহ নিষিদ্ধকরণ আইন পাশ করার জন্য লড়াই করেছিলেন।
* মহাত্মা গান্ধী: তিনি ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতা ছিলেন এবং সামাজিক ন্যায়বিচারের প্রবক্তা ছিলেন। তিনি সতীদাহকে বর্বর রীতিনীতি বলে মনে করতেন এবং এর বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন।
* বিবেকানন্দ: তিনি একজন হিন্দু ধর্মীয় দার্শনিক এবং রামকৃষ্ণ মিশনের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। তিনি সতীদাহকে নারীর প্রতি অমানবিক আচরণ বলে মনে করতেন এবং এর বিরুদ্ধে প্রচার করেছিলেন।
এই ব্যক্তিদের অক্লান্ত প্রচেষ্টার ফলে, ১৮২৯ সালে ব্রিটিশ ভারতে সতীদাহ নিষিদ্ধ করা হয়।
See lessএছাড়াও, আরও অনেক ভারতীয় পুরুষ স্থানীয়ভাবে সতীদাহ প্রথা বন্ধ করতে সাহায্য করেছিলেন। তাদের মধ্যে অনেকেই সমাজের অগ্রণী, ধর্মীয় নেতা এবং সাধারণ মানুষ ছিলেন। তাদের সকলেরই অবদান সতীদাহের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল।
ভারতের কোন রাজ্যে সবচেয়ে বেশি হীরা উৎপাদিত হয়?
ভারতে সবচেয়ে বেশি হীরা উৎপাদিত হয় মধ্যপ্রদেশ । হীরা খনির অঞ্চল মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের মধ্যে সবচেয়ে গুরত্বপূর্ণ। ২০২০ অর্থবছরে ভারতে হীরার উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ২০ হাজার ক্যারেটের বেশি। এশিয়ার একমাত্র দেশ ভারতই হীরার খনি। গত নয়টি আর্থিক বছরে এটি ছিল দ্বিতীয়-নিম্ন উৎপাদনের পরিমাণ।
ভারতে সবচেয়ে বেশি হীরা উৎপাদিত হয় মধ্যপ্রদেশ ।
ভারতের কোন কোন রাজ্যে হীরার খনি আছে?
ভারতে মূলত চারটি রাজ্যে হীরার খনি আছে: ১) মধ্যপ্রদেশ: পन्ना জেলায় অবস্থিত বিখ্যাত পन्ना খনি। ভারতের প্রাচীনতম এবং সবচেয়ে বিখ্যাত হীরার খনি। "কোহিনুর" হীরাসহ অনেক বিখ্যাত হীরা এখান থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। ২) ছত্তিশগড়: কোরবা জেলায় অবস্থিত মাইনিং ব্লক। ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম হীরা উৎপাদনকারী রাজ্যRead more
ভারতে মূলত চারটি রাজ্যে হীরার খনি আছে:
১) মধ্যপ্রদেশ:
২) ছত্তিশগড়:
৩) ওড়িশা:
৪) অন্ধ্রপ্রদেশ:
উল্লেখ্য:
অশোক কোন ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন?
সম্রাট অশোক বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। কলিঙ্গ যুদ্ধের (খ্রিস্টপূর্ব ২৬১-২৬০) ভয়াবহ রক্তপাতের পর তিনি গভীর অনুশোচনা ও পশ্চাত্তাপ অনুভব করেন। এই যুদ্ধে অসংখ্য মানুষের মৃত্যু হয়েছিল এবং অশোকের এই ঘটনায় মনোবল ভেঙে পড়ে। ধর্মীয় গ্রন্থ পড়া এবং বৌদ্ধ ভিক্ষুদের সাথে আলোচনার মাধ্যমে তিনি শান্তি ও অহিংসারRead more
সম্রাট অশোক বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন।
কলিঙ্গ যুদ্ধের (খ্রিস্টপূর্ব ২৬১-২৬০) ভয়াবহ রক্তপাতের পর তিনি গভীর অনুশোচনা ও পশ্চাত্তাপ অনুভব করেন।
এই যুদ্ধে অসংখ্য মানুষের মৃত্যু হয়েছিল এবং অশোকের এই ঘটনায় মনোবল ভেঙে পড়ে।
ধর্মীয় গ্রন্থ পড়া এবং বৌদ্ধ ভিক্ষুদের সাথে আলোচনার মাধ্যমে তিনি শান্তি ও অহিংসার পথ খুঁজে পান।
খ্রিস্টপূর্ব ২৬০ সালে তিনি বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ করেন এবং তার জীবন এই ধর্মের শিক্ষার উপর ভিত্তি করে পরিচালনা করতে শুরু করেন।
তিনি স্তম্ভ, শিলালিপি এবং গুহাচিত্রে ধর্মীয় শিক্ষা খোদাই করেন এবং তার সাম্রাজ্যে বৌদ্ধ ধর্মের প্রচার করেন।
তিনি স্তূপ নির্মাণ করেন এবং বৌদ্ধ ভিক্ষুদের জন্য মঠ প্রতিষ্ঠা করেন।
অশোক একজন উদার এবং দয়ালু শাসক হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন এবং তার শাসনকাল শান্তি এবং সমৃদ্ধির জন্য স্মরণীয় হয়ে থাকে।
তার বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ শুধুমাত্র তার নিজের জীবনকে পরিবর্তন করে নি বরং ভারত এবং এশিয়ার অন্যান্য অংশে এই ধর্মের প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
See lessকোন নদীটি ব্রহ্মা গঙ্গা নামে পরিচিত?
গোদাবরী নদীকে প্রায়ই বৃধা গঙ্গা বলা হয়। নামটির অনুবাদ "এল্ডার গঙ্গা" বা "পুরানো গঙ্গা"। এটি হিন্দু পুরাণ এবং ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানে নদীর গুরুত্ব তুলে ধরতে ব্যবহৃত হয়। গঙ্গার পরে গোদাবরী ভারতের দ্বিতীয় দীর্ঘতম নদী। এটি উপদ্বীপের ভারতের বৃহত্তম নদীও। নদীটি মহারাষ্ট্রের ত্রিম্বকেশ্বরে উৎপন্ন হয়েছেRead more
গোদাবরী নদীকে প্রায়ই বৃধা গঙ্গা বলা হয়। নামটির অনুবাদ “এল্ডার গঙ্গা” বা “পুরানো গঙ্গা”। এটি হিন্দু পুরাণ এবং ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানে নদীর গুরুত্ব তুলে ধরতে ব্যবহৃত হয়।
গঙ্গার পরে গোদাবরী ভারতের দ্বিতীয় দীর্ঘতম নদী। এটি উপদ্বীপের ভারতের বৃহত্তম নদীও। নদীটি মহারাষ্ট্রের ত্রিম্বকেশ্বরে উৎপন্ন হয়েছে এবং ১৪৬৫ কিলোমিটার পূর্ব দিকে প্রবাহিত হয়েছে। এটি মহারাষ্ট্র, তেলেঙ্গানা, অন্ধ্রপ্রদেশ এবং ছত্তিশগড় রাজ্যের মধ্য দিয়ে গেছে। গোদাবরী অবশেষে বঙ্গোপসাগরে মিশেছে।
See less