ঘুম থেকে জেগে উঠার পর কন্ঠ ভারী হয় কেনো?
Sign up to join our community!
Please sign in to your account!
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
সকালে কন্ঠস্বর ভারী হয়ে যাওয়ার মূল কারণ হলো ঘুমের সময় কণ্ঠনালীর টিস্যুতে ফ্লুইড জমা হওয়া, যা কণ্ঠনালীকে ফুলিয়ে তোলে এবং কণ্ঠস্বরকে ভারী করে। ঘুমানোর সময় আমরা নড়াচড়া কম করি, ফলে কণ্ঠনালীর চারপাশের ফ্লুইড সহজে সরে যেতে পারে না। এছাড়া, মিউকাস জমে থাকা, শরীরের মাংসপেশি শিথিল হওয়া এবং কণ্ঠনালী শুষ্ক হয়ে যাওয়াও গলার স্বরকে আরও গভীর করে তোলে। সকালে উঠে হাইড্রেট থাকা, গরম চা পান করা বা গোছল করা কণ্ঠনালীর স্বাভাবিক স্বর ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করে।
রেফারেন্স: Beth Roars
MD Isradul Khan Plabon
টিম সায়েন্স বী
ঘুম থেকে জেগে ওঠার পর আমাদের কণ্ঠ ভারী লাগার পেছনে বেশ কিছু কারণ থাকতে পারে:
1. শ্বাসতন্ত্রের শুষ্কতা: রাতে ঘুমের সময়, বিশেষ করে যদি মুখ খুলে শ্বাস নেওয়া হয়, শ্বাসতন্ত্র শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। এর ফলে গলায় শুষ্ক ভাব বা শক্ত ভাব অনুভূত হতে পারে।
2. মিউকাস জমে যাওয়া: ঘুমের সময় গলায় এবং নাকে কিছু মিউকাস (শ্লেষ্মা) জমে থাকতে পারে। এটি কণ্ঠের স্বাভাবিক কম্পনকে বাধাগ্রস্ত করে, ফলে কণ্ঠ ভারী বা রুক্ষ মনে হয়।
3. ভোকাল কর্ডের শিথিলতা: ঘুমের সময় শরীরের পেশিগুলো, বিশেষ করে ভোকাল কর্ড বা কণ্ঠের পেশিগুলো শিথিল থাকে। ঘুম থেকে ওঠার পর ভোকাল কর্ড আবার সম্পূর্ণভাবে সঞ্চালনে আসার আগে কিছুটা সময় নেয়, যার ফলে কণ্ঠ ভারী লাগতে পারে।
4. ডিহাইড্রেশন: ঘুমের সময় দীর্ঘক্ষণ পানি পান করা হয় না, ফলে শরীর কিছুটা ডিহাইড্রেটেড হতে পারে। এটি গলায় শুষ্কতা এবং কণ্ঠ ভারী হওয়ার কারণ হতে পারে।
5. অ্যাসিড রিফ্লাক্স: যদি রাতে অ্যাসিড রিফ্লাক্সের সমস্যা থাকে, তবে তা গলা এবং ভোকাল কর্ডকে জ্বালাপোড়া বা ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে, যার ফলে সকালে কণ্ঠ ভারী লাগে।
এই ধরনের সমস্যাগুলি সাধারণত ঘুম থেকে জেগে কয়েক মিনিটের মধ্যে চলে যায় এবং কিছু পানি পান করলে বা গলা পরিষ্কার করলে কণ্ঠ স্বাভাবিক হয়ে আসে।