বিশ্বের প্রথম AI শিশুর নাম কী?
ক. Tong Tong
খ. Sophia
গ. Hajera
ঘ. Aparajita
Sign up to join our community!
Please sign in to your account!
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
বিশ্বের প্রথম AI শিশুর নাম টং টং (Tong Tong) ।
২০২১ সালে, চীনের বেইজিং ইনস্টিটিউট অফ জেনারেল আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (BIJAI) টং টং নামে একটি এআই শিশু তৈরি করেছিল। এটি একটি কম্পিউটার প্রোগ্রাম যা মানুষের মতো কথা বলতে এবং আচরণ করতে পারে। । টং টং এআই গবেষণার একটি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি ছিল এবং এটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ভবিষ্যতের জন্য অনেক সম্ভাবনা উন্মোচন করে।
বিজ্ঞানীদের দাবি, এটিই বিশ্বের প্রথম এআই শিশু। এআই শিশুটির মাধ্যমে প্রযুক্তি বিশ্বে বড় ধরনের পরিবর্তন আসতে পারে।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির সফটওয়্যারের মাধ্যমে তৈরি করা হয়েছে টং টং নামের শিশুটি। ফলে শিশুটির অবয়ব শুধু পর্দাতেই দেখা যাবে। তাই চাইলেও শিশুটিকে স্পর্শ করা যাবে না। ভার্চুয়াল জগতের শিশুটির যে বুদ্ধিমত্তা রয়েছে, তা সাধারণত তিন থেকে চার বছর বয়সী বাচ্চাদের মধ্যে থাকে। সম্প্রতি বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত জেনারেল আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স টেকনোলজি প্রদর্শনীতে এআই শিশুটি উন্মোচন করা হয়েছে। নিজে নিজেই বিভিন্ন বিষয় শিখতে পারে
শিশুটি। এমনকি আশপাশে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন ঘটনার বিষয়ে নিজের অনুভূতি প্রকাশের পাশাপাশি রাগও করতে পারে। প্রদর্শনী চলাকালে শিশুটি নিজে থেকেই বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গি প্রদর্শন করে আনন্দ দিয়েছে দর্শনার্থীদের।
সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রদর্শনীতে এআই শিশুটির সঙ্গে কথা বলার সময় তাকে বিভিন্ন ধরনের কাজ করার জন্য বলেন বেশ কিছু দর্শনার্থী। তাদের কথা শুনে নিজ থেকেই ভার্চুয়াল কক্ষে থাকা এলোমেলো ছবিগুলো গুছিয়ে রাখার পাশাপাশি মেঝেতে পড়ে যাওয়া দুধ মুছে ফেলার চেষ্টা করেছে টং টং।