বিশ্বে প্রথম কার্বনমুক্ত ঘোষণা করা হয় কোন দেশকে?
Sign up to join our community!
Please sign in to your account!
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
ভুটান বিশ্বের প্রথম এবং একমাত্র কার্বন-নেগেটিভ দেশ হিসেবে ঘোষিত হয়েছে। এই ছোট দেশটি পূর্ণাঙ্গ কার্বন-নেগেটিভ হতে সক্ষম, যা মানবিক জীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভুটানের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল সুখবর এবং পরিবেশের সংরক্ষণ সাথে সাথে একটি সাপ্তাহিক অক্ষয় পানির দিকে প্রয়োজনীয় পরিমাণ প্রদান করা। এটি সাপ্তাহিক অক্ষয় পানির প্রয়োজনীয় পরিমাণ প্রদান করার জন্য সূর্যের শক্তি ব্যবহার করে এবং এটি প্রয়োজনীয় শক্তি উৎপন্ন করার জন্য হাইড্রোপাওয়ার ব্যবহার করে। ভুটান এছাড়াও প্রায় ৭২% অঞ্চল বন্য রাখার জন্য আইন প্রয়োগ করে, যা এই দেশকে একটি কার্বন সিঙ্ক হিসেবে কাজ করে।
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নেতিবাচক দেশ হলো ভুটান।
২০০৯ সালে, ভুটান সরকার ঘোষণা করে যে তারা ২০২৫ সালের মধ্যে একটি কার্বন-নেতিবাচক দেশ হবে। এর মানে হলো দেশটি বায়ুমণ্ডলে যত কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমন করে তার চেয়ে বেশি কার্বন শোষণ করবে।
ভুটানের এই অর্জন সম্ভব হয়েছে বেশ কিছু কারণে:
ভুটানের কার্বন-নেতিবাচক অবস্থা অর্জন বিশ্বের জন্য একটি অনুপ্রেরণা। এটি দেখায় যে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব, এমনকি একটি ছোট্ট, উন্নয়নশীল দেশের জন্যও।
কিছু দেশ ২০৫০ সালের মধ্যে কার্বন-নির্গমনমুক্ত হওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে, তবে ভুটান ইতিমধ্যেই এই লক্ষ্য অর্জন করেছে।
ভুটানের কাহিনী আমাদেরকে দেখায় যে আমরা যদি সকলেই একসাথে কাজ করি, তাহলে আমরা জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারি এবং একটি টেকসই ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে পারি।
উল্লেখ্য যে “কার্বন মুক্ত” এবং “কার্বন-নেতিবাচক” দুটি ভিন্ন ধারণা।
ভুটান বর্তমানে কার্বন-নেতিবাচক অবস্থায় রয়েছে, কিন্তু এটি কার্বন মুক্ত দেশ নয়।