স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে কি বলে
Sign up to join our community!
Please sign in to your account!
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে কার বলে।
আর ব্যঞ্জন বর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে ফলা বলে।
স্বরবর্ণের এবং কতগুলো ব্যঞ্জনবর্ণের দুটি রুপ রয়েছে। স্বরবর্ণ যখন নিরপেক্ষ বা স্বাধীনভাবে ব্যবহৃত হয়, অর্থাৎ কোন বর্ণের সঙ্গে যুক্ত হয় না, তখন এর পূর্ণরূপ লেখা হয়। একে বলা হয় প্রাথমিক বা পূর্নরূপ। আর স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে কার বলে। এর অপর নাম সংক্ষিপ্ত স্বর। কার ১০ টি।
অ – ভিন্ন অন্য স্বরবর্ণগুলো ব্যঞ্জনবর্ণের সঙ্গে সংযুক্ত হলে পূর্ণরূপের বদলে সংক্ষিপ্ত রূপ পরিগ্রহ করে। স্বরবর্ণের এ ধরনের সংক্ষিপ্তরূপকে ‘কার’ বলে। স্বরবর্ণের ‘কার’ – চিহ্ন ১০টি। যথা:
আ—কার ( া)— মা, বাবা, ঢাকা।
ই—কার ( ি)— কিনি, চিনি, মিনি।
ঈ—কার ( ী)— শশী, সীমানা, রীতি।
উ—কার ( ু )— কুকুর, পুকুর, দুপুর।
ঊ—কার ( ূ )— ভূত, মূল্য, সূচি।
ঋ—কার ( ৃ )— কৃষক, তৃণ, পৃথিবী।
এ—কার ()ে— চেয়ার, টেবিল, মেয়ে।
ঐ—কার ()ৈ— তৈরি, বৈরী, নৈঋত।
ও—কার ( ো)— খোকা, পোকা, বোকা।
ঔ—কার ( ৌ)— নৌকা, মৌসুমি, পৌষ।