HTTP এর পূর্ণরূপ হলো: Hyper Transfer Text Protocol
Hypertext Transfer Protocol Data বা তথ্য যোগাযোগের জন্য ব্যবহৃত একটি অ্যাপ্লিকেশন প্রোটোকল। এটি ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের ডেটা যোগাযোগের ভিত্তি। এটি ওয়েব ব্রাউজারের জন্য একটি আদর্শ সরবরাহ করে যা ব্যবহারকারীদের ইন্টারনেটে তথ্য বিনিময় করতে সহায়তা করে। কোনও ফাইল বা পেজ অ্যাক্সেস করতে বেশিরভাগ ওয়েবসাইট HTTP ব্যবহার করে। HTTP ক্লায়েন্ট সার্ভার কম্পিউটিং মডেলের একটি অনুরোধ-প্রতিক্রিয়া প্রোটোকল। এটি ইন্টারনেট প্রোটোকল সুইটের কাঠামোর মধ্যে ডিজাইন করা একটি অ্যাপ্লিকেশন লেয়ার প্রোটোকল।
http কিভাবে কাজ করে ?
সার্ভারে সমস্ত File সংরক্ষিত থাকে এবং ক্লায়েন্টের অনুরোধ অনুসারে সার্ভার ক্লায়েন্ট কে Response করে ।
Client এর যে File এর দরকার পরে তার রিকোয়েস্ট Server কে পাঠায় এবং সার্ভার সেই ফাইল টি খুঁজে ক্লায়েন্টকে সেন্ড করে ।
HTTPS এর পূর্ণরূপ হলো “Hypertext Transfer Protocol Secure“
http ও https এর মধ্যে পার্থক্য
Hypertext Transfer Protocol Secure (HTTPS) হল HTTP এর সুরক্ষিত Version. আপনার Browser এবং যে Website টি আপনি সংযুক্ত আছেন তার মধ্যে কোন তথ্য পাঠানো হয় সেই প্রোটোকল।
HTTPS এর শেষে ‘S‘ দাঁড়িয়েছে এর মানে হলো SECURE বা ‘নিরাপদ’। আপনার Browser এবং ওয়েবসাইটের মধ্যে সমস্ত যোগাযোগ এনক্রিপ্ট করা হয়। এটি SSL (এর পূর্ণরূপ হলো SECURED SOCKET LAYER) ব্যবহার করে যা Browser এবং Server এর মধ্যে একটি Encrypt ফর্মে তথ্য স্থানান্তর করে। এটি ডেটা কে এনক্রিপ্ট করে যাতে ক্লায়েন্ট এবং সার্ভারের মধ্যে কোনও ব্যক্তি ডেটা পড়তে না পারে।
কোনও ওয়েবসাইটের URL এর শুরুতে, আপনি অবশ্যই https: // দেখেছেন, এর অর্থ আপনার ডেটা SSL এর দ্বারা সুরক্ষিত করা হয়েছে। আপনি ক্রোমের ADDRESS বারে URL এর সামনে সবুজ রঙের একটি লক আইকনের সাথে SECURE লেখা দেখতে পাবেন।
কিন্তু HTTP সিকিউর নয় দেখবেন যে ওয়েবসাইট এর ইউআরএল এর শুরুতে এইচটিটিপি লেখা থাকে এর মানে ওই ওয়েবসাইট টি সিকিউর নয় লেখাও থাকবে NOT SECURE আপনি এই ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে হ্যাক হতে পারেন।
এর মানে হলো ঐসব Website এ আপনি প্রবেশ করলে হ্যাকার রা আপনার সমস্ত ডাটা পড়তে পারবে।
এইজন্য ফ্রেন্ড যখনি আপনি কোনো ওয়েবসাইট এ ভিসিট করবেন আগে দেখে নেবেন এবং HTTPS তেই ভিসিট করবেন এতে হ্যাক হওয়ার হাত থেকে আপনি বাঁচতে পারবেন।
Leave a comment