Hello,

Sign up to join our community!

Welcome Back,

Please sign in to your account!

Forgot Password,

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

Please briefly explain why you feel this question should be reported.

Please briefly explain why you feel this answer should be reported.

Please briefly explain why you feel this user should be reported.

QNA BD Latest Articles

উৎপল দত্তের ‘টিনের তলোয়ার’ নাটকের পার্শ্বচরিত্র হওয়া সত্ত্বেও প্রিয়নাথই আসলে প্রধান চরিত্র—মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো।

উৎপল দত্তের ‘টিনের তলোয়ার’ নাটকের প্রিয়নাথ চরিত্রটি বিশ্লেষণ করো। উৎপল দত্তের ‘টিনের তলোয়ার’ নাটকের এক উল্লেখযোগ্য পার্শ্বচরিত্র প্রিয়নাথ। কিন্তু পার্শ্বচরিত্র হলেও এই নাটকে মূল প্রতিবাদী ও বিদ্রোহী শক্তিটি ধারণ করে আছে প্রিয়নাথই। নাটকের দ্বিতীয় দৃশ্যে প্রিয়নাথের আবির্ভাব এবং প্রকৃতপক্ষে তার ...

“ব্যাটার ক অক্ষর গোমাংস, যেখানে যাবে পেছনে মোদাগাড়ি ভরা মালের বোতল চলে, সে শালা হলো স্বত্বাধিকারী। আর আমি বাংলার গ্যারিক, ঐ বেনে মুৎসুদ্দির সামনে আমাকে গলবস্ত্র থাকতে হয়।”—কোন্ নাটকে কোন্ চরিত্রের মুখে ঐ সংলাপ উচ্চারিত হয়েছে। সংলাপটির মধ্য দিয়ে বক্তার যে আত্মগ্লানি প্রকাশিত তার কারণ ও স্বরূপ বিশ্লেষণ করো।

সংলাপটি উৎপল দত্তের ‘টিনের তলোয়ার’ নাটকের প্রথম দৃশ্যে কেন্দ্রীয় চরিত্র বেণীমাধব চাটুজ্যের। দি গ্রেট বেঙ্গল অপেরার প্রধান অভিনেতা ও নাট্যনির্দেশক বেণীমাধব চাটুজ্যে নাট্যমহলে ও সহকর্মীদের কাছে কাপ্তেনবাবু’ নামে পরিচিত। কলকাতার চিৎপুর অঞ্চলের মেথর মথুরের সঙ্গে মদ্যপ অবস্থায় কথোপকথনকালে উচ্চারিত এই ...

টিনের তলোয়ার’ নাটকের ময়না চরিত্রে বার্নার্ড শ-এর ‘পিগম্যালিয়ান নাটকের এবং ঊনবিংশ শতাব্দীর বাংলা রঙ্গমঞ্চের গুমুখ খাঁ-বিনোদিনী বৃত্তান্তের ছায়াপাত ঘটলেও চরিত্রটি কার্যত মৌলিক ভাবনারসে জারিত নাট্যকারের মানসী-প্রতিমা—মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো।

উৎপল দত্তের ‘টিনের তলোয়ার’ নাটকের ময়না চরিত্রটি বিশ্লেষণ করো। উৎপল দত্তের ‘টিনের তলোয়ার’ নাটকের একটি অন্যতম উল্লেখযোগ্য চরিত্র ময়না। ময়না চরিত্রে অবশ্য বার্নার্ড শ-এর ‘পিগম্যালিয়ান’ নাটকের ছায়া দেখতে পান কেউ কেউ। এছাড়া চরিত্রটির মধ্যে উনিশ শতকের বঙ্গ-রঙ্গমঞ্চের থিয়েটার মালিক ও ...

‘বুড় সালিকের ঘাড়ে রোঁ’ শুধু মধুসূদনের নয়; বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ প্রহসন।”—আলোচনা করো।

বাংলাসাহিত্যে সর্বপ্রথম সফল গ্রহসন রচয়িতা মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘একেই কি বলে সভ্যতা?’ এবং ‘বুড় সালিকের ঘাড়ে রোঁ’ প্রকাশিত হয় ১৮৬০ খ্রিস্টাব্দে। এর আগে ১৮৫৪ সালে রামনারায়ণ তর্করত্নের ‘কুলীন কুলসর্বস্ব’ প্রকাশিত হয় কিন্তু তাঁর কাহিনীতে একটি বিস্তৃত সামাজিক প্রেক্ষাপট বিধৃত হওয়ায়, ...

‘বুড় সালিকের ঘাড়ে রোঁ’ প্রহসনের সর্বাপেক্ষা প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এর চরিত্রসৃষ্টি”– আলোচনা করো।

‘বুড় সালিকের ঘাড়ে রোঁ’ প্রহসনের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো এর চরিত্র সৃষ্টি। অতি অল্প আয়াসে মধুসূদন এই প্রহসনে অসাধারণ চরিত্র সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছেন। আলোচ্য প্রহসনের জমিদার ভক্তপ্রসাদের চরিত্রটিই সর্বাপেক্ষা সার্থক চরিত্র সৃষ্টি। ভক্তপ্রসাদ শুধু জমিদার নয়, প্রজাপীড়কও বটে। খাজনা ...

“বুড় সালিকের ঘাড়ে রোঁ’ প্রহসনটির বিষয়বস্তু হলো হানিফ ও অন্যদের হাতে ভক্তপ্রসাদের লাঞ্ছনা’। —আলোচনা করো।

প্রহসনকার মধুসূদনের উদ্দেশ্য ছিল ধর্মধ্বজী চরিত্র অঙ্কন করে তাকে পরিহাস করা। অবশ্য কোনো গুরুতর সমাজসংস্কার করা মধুসূদনের উদ্দেশ্য ছিল না। তিনি মূলত ভক্তপ্রসাদবাবুর ন্যায় ভণ্ড, ধর্মধ্বজী চরিত্রের স্বরূপ উদ্ঘাটিত করতে চেয়েছেন এবং নিপীড়িত প্রজাদের হাতে তার লাঞ্ছনা ঘটানোই মধুসূদনের অন্যতম ...

বাউলের গান ‘মুক্তধারা’ নাটকে কী উদ্দেশ্য সাধন করেছে

সমগ্র নাটকে বাউলের একটি মাত্র গান ‘মুক্তধারা’ নাটকে অনিবার্য হয়ে উঠেছে কেন? আলোচনা করো। বাউলের প্রতি ও বাউলগানের প্রতি রবীন্দ্রনাথের প্রবল অনুরাগের প্রমাণ তাঁর সমগ্র সৃষ্টির মধ্যে ছড়িয়ে আছে। তিনি বাউলকে অনেক উচ্চে স্থান দিয়েছেন। বাউলের সহজিয়া তত্ত, মনের মানুষের ...

‘মুক্তধারা’ নাটকে ধনঞ্জয়ের গানের মধ্যেই তার কর্ম পরিকল্পনা ও পরিচয় প্রচ্ছন্ন’—আলোচনা করো।

ধনঞ্জয়ের গানে কি ভাবে তার আত্মপরিচয় বিধৃত হয়েছে আলোচনা করো। রবীন্দ্র-নাটকের মধ্যে বিশেষ করে সাংকেতিক নাটকের মধ্যে গান হচ্ছে রহস্যের দ্বারোদঘাটনের চাবিকাঠি। তাই সাংকেতিক পর্যায়ের নাটকের মধ্যে গানের ভাব ও অর্থ নিরূপণ করা নিতান্ত জরুরী। আলোচ্য নাটকের মধ্যে গানগুলি নানা ...

উৎপল দত্তের টিনের তলোয়ার’ নাটকটি উৎপল দত্তের নাট্যপ্রতিভার উল্লেখযোগ্য শ্রেষ্ঠ নিদর্শন এবং নাট্যবিষয়ের দিক থেকেও কিছুটা বিশিষ্ট—আলোচনা করো।

নাট্যকার উৎপল দত্তের নাট্যপ্রতিভার এক অসামান্য নিদর্শন তাঁর ‘টিনের তলোয়ার’ নাটক। বাংলার জাতীয় নাট্যশালার (ন্যাশনাল থিয়েটার, প্রতিষ্ঠাকাল ১৮৭২ খ্রিস্টাব্দ) শতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে উৎপল দত্ত রচনা করেছিলেন এই নাটক। নাটকের ভূমিকায় নাট্যকার জানিয়েছেন— “বাংলা সাধারণ রঙ্গালয়ের শতবার্ষিকীতে প্রণাম করি সেই আশ্চর্য মানুষগুলিকে ...

উৎপল দত্তের ‘টিনের তলোয়ার’ নাটকের বিষয়বস্তু যথেষ্ট সিরিয়াস হলেও নাটকটির উপস্থাপনা কৌতুকরসের প্রয়োগ সুপ্রচুর। এই কৌতুকরস নাটকটির গাম্ভীর্য ও উদ্দেশ্যের পরিপন্থী হয়ে উঠেছে কিনা বিশ্লেষণ করো।

উৎপল দত্তের সমগ্র নাট্যধারায় এবং উনিশ শতকের বাংলা নাট্যশালার ইতিহাসের পরিপ্রেক্ষিতে ‘টিনের তলোয়ার’ নাটকটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ও বিশিষ্ট। উৎপল দত্তের বাংলা নাট্যচর্চা সার্বিকভাবেই বিশেষ বিপ্লবী রাজনৈতিক আদর্শের দ্বারা অনুপ্রাণিত। তাঁর রচিত ও অভিনীত নির্দেশিত প্রতিটি নাটকেই সংগ্রামী আদর্শের প্রতিফলন ঘটেছে। ...