কে বাঁচায়, কে বাঁচে

কে বাঁচায়, কে বাঁচে ছোট গল্প অবলম্বনে প্রথম অনাহার-মৃত্যু দেখার দিন মৃত্যুঞ্চয়ের সঙ্গে নিখিলের যে সাক্ষাৎকার হয়েছিল, তা নিজের ভাষায় বিবৃত করাে।

সেদিন আপিস যাবার পথে মৃত্যুঞ্জয় প্রথম মৃত্যু দেখল— অনাহারে মৃত্যু।—এই দেখার ফলে মৃত্যুঞ্জয়ের প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া কী হয়েছিল?

…শার্সিতে আটকানাে মৌমাছির মতো সে মাথা খুঁড়ছে সেই স্বচ্ছ সমস্যার অকারণ অর্থহীন অনুচিত কাঠিন্যে। -মৌমাছি বলতে এখানে কাকে বােঝানাে হয়েছে? উদ্ধৃতিটি ব্যাখ্যা করাে। 

অন্য সকলের মতাে মৃত্যুঞ্জয়কে সেও খুব পছন্দ করে।- কার কথা বলা হয়েছে? তার মৃত্যুঞ্জয়কে পছন্দ করার যে কারণ লেখক আলােচনা করেছেন এই প্রসঙ্গে সেটির বিবরণ দাও। 

অথচ নিখিল প্রশ্ন করলে সে জবাবে বলল অন্য কথা।- নিখিল মৃত্যুঞ্জয়কে কেন প্রশ্ন করেছিল? মৃত্যুঞ্জয় কেন অন্য কথা বলে? 

মরে গেল। না খেয়ে মরে গেল।- বক্তা কে? এর মধ্য দিয়ে বক্তার চরিত্রের কোন্ দিক ফুটে উঠেছে? 

এ অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত কি?- কোন অপরাধের কথা বলা হয়েছে? বক্তার এই অপরাধবােধের কারণ কী? 

নিখিল ভাবছিল বন্ধুকে বুঝিয়ে বলবে, এ ভাবে দেশের লােককে বাঁচানাে যায় না।- কোন প্রসঙ্গে নিখিলের এই ভাবনা? এই ভাবনার মাধ্যমে নিখিলের চরিত্রের কোন বৈশিষ্ট্য প্রকাশ পেয়েছে? 

সেদিনের পর থেকে মৃত্যুঞ্জয়ের মুখ বিষয় গম্ভীর হয়ে আছে।—কোন দিনের ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে? সেদিনের পর থেকে মৃত্যুঞ্জয়ের মুখ কেন বিষয় গম্ভীর হয়ে গিয়েছিল? 

ওটা পাশবিক স্বার্থপরতা।- বক্তা কে? কোন্ কাজকে পাশবিক স্বার্থপরতা বলা হয়েছে? 

মৃত্যুঞ্জয়ের চোখ ছল ছল করছে দেখে নিখিল চুপ করে থাকে।- মৃত্যুঞ্জয়ের চোখ ছলছল করতে থাকার কারণ কী? চুপ করে থাকা সত্ত্বেও নিখিল মনে মনে কী ভাবতে লাগল? 

কদিন পরেই মাইনের তারিখ এল।—মাইনের দিনের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে নিখিল ও মৃত্যুঞ্জয়ের বক্তব্য ও মনোভাব বিশ্লেষণ করাে। 

দরদের চেয়ে ছোঁয়াচে কিছুই নেই এ জগতে।—কে, কোন্ প্রসঙ্গে এ কথা বলেছে? মন্তব্যটির কারণ কী? 

ভুরিভােজনটা অন্যায়, কিন্তু না খেয়ে মরাটা উচিত নয় ভাই।— বক্তা কে? এই বক্তব্যের মধ্যে বক্তার চরিত্রের কোন্ দিক আভাসিত হয়েছে? 

তার অভিজ্ঞতার কাছে কথার মারপ্যাচ অর্থহীন হযে গেছে।—কার অভিজ্ঞতা? এমন বলার কারণ কী? 

মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়ির অবস্থা শোচনীয়।- মৃত্যুঞ্জয় কে? তার বাড়ির অবস্থা শােচনীয় কেন? 

কারো বুকে নালিশ নেই কারাে মনে প্রতিবাদ নেই।- মন্তব্যটির প্রসঙ্গ আলােচনা করাে। ভাবনাসূত্রটি বিশ্লেষণ করাে। 

কারো বুকে নালিশ নেই, কারাে মনে প্রতিবাদ নেই।— কারাে বলতে কাদের কথা বলা হয়েছে? কার, কীভাবে এ কথা মনে হয়েছে? এই নালিশ ও প্রতিবাদ না থাকার কারণ কী? 

দিন দিন কেমন যেন হয়ে যেতে লাগল মৃত্যুঞ্জয়।- মৃত্যুঞ্জয় কেমন হয়ে যেতে লাগল? তার এমন হয়ে যাওয়ার কারণ কী? 

ফুটপাথে অনাহারে-মৃত্যু দেখার পর থেকে মৃত্যুঞ্জয় কীভাবে সম্পূর্ণ পালটে গেল, তা কে বাঁচায়, কে বাঁচে ছোট গল্প অবলম্বনে লেখাে। 

অথবা, তারপর দিন দিন কেমন যেন হয়ে যেতে লাগল মৃত্যুঞ্জয়।- মৃত্যুঞ্জয় ধীরে ধীরে যেভাবে পরিবর্তিত হয়েছিল তা গল্প অবলম্বনে লেখাে। 

অথবা, তারপর মৃত্যুঞ্জয়ের গা থেকে ধূলিমলিন সিল্কের জামা অদৃশ্য হয়ে যায়।—মন্তব্যটির আলােকে কে বাঁচায়, কে বাঁচে গল্পের মৃত্যুঞ্জয়ের ভূমিকা বিশ্লেষণ করাে। 

কে বাঁচায়, কে বাঁচে ছোট গল্পের নিখিল চরিত্রটি পর্যালোচনা করাে। 

কে বাঁচায়, কে বাঁচে ছোটগল্পের টুনুর মা চরিত্র পর্যালোচনা করাে। 

ধিক। শত ধিক আমাকে।- বক্তা কে? বক্তার চরিত্র সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কে বাঁচায়, কে বাঁচে ছোট গল্পের নামকরণের সার্থকতা বিচার করাে। 

মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কে বাঁচায়, কে বাঁচে ছোটগল্পে মন্বন্তর জনিত অনাহার এবং অনাহার-মৃত্যুর সম্বন্ধে নায়ক মৃত্যুঞ্জয়ের ভাবনাচিন্তাগুলি লিপিবদ্ধ করাে। 

মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কে বাঁচায়, কে বাঁচে ছোটগল্পের সম্বন্ধে সমালোচক বলেছেন যে, এটি মৃত্যুঞ্জয়ের বিকারের সার্থক শিল্পরূপ—মন্তব্যটি পর্যালোচনা করে। 

ছোট গল্প হিসেবে কে বাঁচায়, কে বাঁচে কতখানি সার্থক তা আলােচনা করাে। 

…মানবসভ্যতার সবচেয়ে প্রাচীন ও সবচেয়ে পচা ঐতিহ্য আদর্শবাদের কল্পনা-তাপস বলে।- নিখিল কার সম্পর্কে এরকম ভেবেছে? এই ভাবনার প্রসঙ্গ কি? তার ভাবনা যথার্থ ছিল কি না উল্লেখ করাে। 

 

 

ভাত

 

মহাশ্বেতা দেবী রচিত ভাত ছোট গল্পের বড় বাড়ি-র চার পুত্র ও পুত্রবধূর পরিচয় দাও। 

তার বিয়ে হয়নি।- তার বলতে এখানে কার কথা বলা হয়েছে? তার বিয়ে না হওয়ার কারণ কী? 

মেজ বউ উনােন পাড়ে বসেছে।—উনার পাড়ে বসে মেজোবউ কোন্ কাজ করছিল এবং কেন? বাড়ির বড়ােবউয়ের কাজ কী? 

মহাশ্বেতা দেবীর ভাত ছোটগল্প অবলম্বন করে ঝড়জল-বন্যার রাতের বর্ণনা দাও। 

লক্ষ্মী না আসতে সেধে ভাসান যাচ্ছে তাকাব না এতটুকু?- বক্তার এই মন্তব্যের প্রেক্ষাপট আলোচনা করাে। 

যা আর নেই, যা ঝড়-জল-মাতলার গর্ভে গেছে তাই খুঁজে খুঁজে উচ্ছব পাগল হয়েছিল।- দুর্যোগের বর্ণনা দাও। দুর্যোগটি উচ্ছবকে কীভাবে প্রভাবিত করেছিল? 

তারপরই মনে পড়ে যে রাতে ঝড় হয়।- কোন কথার পর ঝড়ের রাতের কথা উদ্দিষ্ট ব্যক্তির মনে পড়ে? কোন্ কোন কথা এ প্রসঙ্গে মনে পড়ে তার? 

ফুটন্ত ভাতের গন্ধ তাকে বড় উতলা করে।- কার কথা বলা হয়েছে? এই গন্ধ তাকে উতলা করে কেন? 

সেই সন্ধেয় অনেকদিন বাদে সে পেট ভরে খেয়েছিল।- সে কে? কোন সন্ধেয় সে পেট ভরে খেয়েছিল? সেই দিনটায় কী ঘটেছিল? 

গরিবের গতর এরা শস্তা দেখে।—কে, কাদের সম্পর্কে মন্তব্যটি করেছে? মন্তব্যটির প্রেক্ষাপট আলােচনা করাে। 

তুমি কী বুঝবে সতীশবাবু।- সতীশবাবু কী বুঝবে না? সতীশবাবু উচ্ছবের সঙ্গে কেমন আচরণ করেছিল? 

নইলে দেহে ক্ষমতা ছিল না।- কার দেহে ক্ষমতা ছিল না? কেন ক্ষমতা ছিল না? 

কি হয়েছে বাবু?- কে এই প্রশ্নটি করেছিল? প্রসঙ্গ উল্লেখ করাে। 

মারতে মারতে উচ্ছবকে ওরা থানায় নিয়ে যায়।- কারা, কেন উচ্ছবকে মারতে মারতে থানায় নিয়ে যায়? 

বাদার ভাত খেলে তবে তাে সে আসল বাদাটার খোঁজ পেয়ে যাবে একদিন।—বাদা কাকে বলে? উদ্দিষ্ট ব্যক্তির এই রকম মনে হওয়ার কারণ কী? 

আসল বাদাটার খোজ করা হয় না আর উচ্ছবের।—উচ্ছবের পরিচয় দাও। তার পক্ষে আসল বাদাটার খোঁজ করা হয়ে ওঠেনি কেন? 

ঝড়জল-বন্যার রাতের আকস্মিক আঘাত উচ্ছবের মনােজগতে কী কী প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছিল, তা ভাত ছােটোগল্প অবলম্বনে লেখাে। 

মহাশ্বেতা দেবীর ভাত ছােটোগল্পে যে হােমযজ্ঞ হয়েছিল, তার বর্ণনা দাও। 

মহাশ্বেতা দেবীর ভাত ছােটোগল্পে বুড়ােকর্তার মৃত্যুর পর বড়াে বাড়িতে কী কী ঘটনা ঘটেছিল? 

মহাশ্বেতা দেবীর ভাত ছােটোগল্প অবলম্বনে বুড়ােকর্তার চরিত্র বিশ্লেষণ করাে। 

মহাশ্বেতা দেবীর ভাত ছােটোগল্প অবলম্বন করে বড়ােপিসিমার চরিত্র আলােচনা করাে। 

মহাশ্বেতা দেবীর ভাত ছােটোগল্পে উচ্ছবের গ্রামের মানুষদের পরিচয় দাও। 

মহাশ্বেতা দেবীর ভাত ছােটোগল্পে ভাত-এর প্রসঙ্গ কীভাবে বারবার ফিরে ফিরে এসেছে, তা আলােচনা করাে। 

মহাশ্বেতা দেবীর ভাত ছছাটোগল্পের বড়াে বাড়ির বড়াে পিসিমাকে আমরা কীভাবে কর্তৃত্ব করতে দেখি? 

মহাশ্বেতা দেবীর ভাত ছােটোগল্পে উচ্ছবের চরিত্রটি বিশ্লেষণ করাে। 

ভাত ছােটোগল্পটির বিষয়বস্তু নিজের ভাষায় লেখাে। 

মহাশ্বেতা দেবীর লেখা ভাত গল্পটির নামকরণের সার্থকতা আলােচনা করাে। 

দাঁতগুলাে বের করে সে কামটের মতােই হিংস্র ভঙ্গি করে।- কে, কার প্রতি এরূপ আচরণ করেছিল? তার এরূপ আচরণের কারণ বিশ্লেষণ করাে। 

মহাশ্বেতা দেবীর ভাত রচনাটি ছােটোগল্প হিসেবে কতখানি সার্থক, তা আলােচনা করাে। 

বাসিনী এনেছে। বাদায় থাকে অথচ ভাতের আহিংকে এতখানি।- বাসিনী কে? ও কাকে এনেছে? তার ভাতের আহিংকে এতখানি কেন? 

 

 

ভারতবর্ষ

 

আবার জমে গেল।—প্রসঙ্গ উল্লেখ করে আড্ডা কীভাবে আবার জমে গেল তা লেখাে। 

সেখানেই গড়ে উঠেছে একটা ছােট্ট বাজার।- বাজারটি কোথায় অবস্থিত ছিল? এই বাজারটির বর্ণনা দাও। 

ভারতবর্ষ গল্প অবলম্বনে বাজারের চায়ের দোকানে বসে-থাকা গ্রামবাসীদের আড্ডার পরিচয় দাও। 

ভারতবর্ষ ছােটোগল্পটিতে অকাল-দুর্যোগ সম্বন্ধে যে আলােচনা করা হয়েছে, তা নিজের ভাষায় লেখাে। 

সেই সময় এল এক বুড়ি।—লেখক বুড়ির সম্পর্কে যে বর্ণনা দিয়েছেন তা নিজের ভাষায় লেখাে। 

তােরা মর, তােদর শতগুষ্টি মরুক।- কে মন্তব্যটি করেছে? মন্তব্যটির প্রেক্ষাপট আলােচনা করাে। 

কতক্ষণ সে এই মারমুখী জনতাকে ঠেকিয়ে রাখতে পারত কে জানে—সে বলতে কার কথা বলা হয়েছে? জনতা মারমুখী হয়ে উঠেছিল কেন? 

বিজ্ঞ চৌকিদারের পরামর্শ মানা হল।– চৌকিদার কী পরামর্শ দিয়েছিল? সেই পরামর্শ মেনে কী করা হয়েছিল? 

শেষ রােদের আলােয় সে দূরের দিকে ক্রমশ আবছা হয়ে গেল।—কার কথা বলা হয়েছে? সে ক্রমশ আবছা হয়ে গেল কেন? 

বচসা বেড়ে গেল।—প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বচসার কারণ আলােচনা করাে। 

ভারতবর্ষ গল্পের মােল্লাসাহেব এবং ভটচাজমশাইয়ের চরিত্রের তুলনামূলক আলােচনা করাে। 

ভারতবর্ষ গল্পের চৌকিদারের চরিত্র বিশ্লেষণ করাে। 

ফিরে এসে সবাই দিগন্তে চোখ রাখল ঝাকে ঝাকে কখন শকুন নামবে।- সকাল থেকে ঘটা ঘটনাবলির আনুপূর্বিক বিবরণ দাও। সবাই এমনটা করেছিল কেন? 

ভারতবর্ষ গল্পে বুড়ির দীর্ঘনিদ্রাভঙ্গ কীভাবে দুই সম্প্রদায়ের মারমুখী জনতাকে শান্ত করল, তা আলােচনা করাে। 

দেখতে-দেখতে প্রচণ্ড উত্তেজনা ছড়াল চারদিকে।—প্রসঙ্গ উল্লেখ করে এই উত্তেজনাপূর্ণ ঘটনার বিবরণ দাও। 

আমি কী তা দেখতে পাচ্ছিস নে?—কোন্ প্রশ্নের উত্তরে বক্তা এ কথা বলেছেন? গল্পানুসারে বক্তার স্বরূপ উদঘাটন করাে। 

ছােটোগল্প হিসেবে ভারতবর্ষ-এর সার্থকতা বিচার করাে। 

ভারতবর্ষ গল্পের বুড়ি-কে একটি উদ্দেশ্য ও আদর্শের প্রতীক হিসেবে গ্রহণ করা যায়।- এই অভিমতের পক্ষে বা বিপক্ষে তােমার বক্তব্য যুক্তি-সহ আলােচনা করাে। 

সাম্প্রদায়িকতা বিরােধী গল্প হিসেবে ভারতবর্ষ ছােটোগল্পটি কতখানি সার্থকতা আলােচনা করাে। 

লদীতে ফেলে দিয়ে এসাে।—উক্তিটি কার? কোন পরিস্থিতিতে তার এই উক্তি? 

সেই সময় এল এক বুড়ি।- বুড়িটির চেহারার পরিচয় দাও। গল্পের শেষে বুড়িটির ভূমিকা সম্বন্ধে আলােচনা করাে। 

ভারতবর্ষ গল্পটির নামকরণের সার্থকতা বিচার করাে। 

 

 

রূপনারানের কূলে

 

রূপ নারানের কূলে/জেগে উঠিলাম- কবির এই জেগে ওঠার তাৎপর্য আলােচনা করাে। 

জানিলাম এ জগৎ/ স্বপ্ন নয়।- কবির এই মন্তব্যের তাৎপর্য লেখাে। 

রক্তের অক্ষরে দেখিলাম/আপনার রূপ,- এই মন্তব্যের মধ্য দিয়ে কবি কী বােঝাতে চেয়েছেন? 

চিনিলাম আপনারে—কে, কখন, কীভাবে নিজেকে চিনেছেন? এর ফলে তার মধ্যে যে প্রতিক্রিয়া হয়েছিল তা নিজের ভাষায় লেখাে। 

সত্য যে কঠিন—এই উপলব্ধিতে কবি কীভাবে উপনীত হলেন তা রূপনারানের কূলে কবিতা অবলম্বনে লেখাে। অথবা, রূপনারানের কূলে অবলম্বনে কবির উপলব্ধি নিজের ভাষায় লেখাে। 

সত্য যে কঠিন / কঠিনেরে ভালোবাসিলাম,—কবির কাছে সত্যর যে ধারণা প্রকাশিত হয়েছে তা নিজের ভাষায় প্রকাশ করাে। 

আমৃত্যুর দুঃখের তপস্যা এ জীবন,—কেন কবি এই জীবনকে দুঃখের তপস্যা বলেছেন? এখানে কবির মনােভাবে বিবর্তনের যে ছবি পাওয়া যায় তা নিজের ভাষায় লেখাে। 

মৃত্যুতে সকল দেনা শােধ করে দিতে।- কোন দেনা শােধের কথা বলা হয়েছে কবিতাটি অবলম্বনে আলােচনা করাে। 

রূপনারানের কূলে কবিতায় কবি রবীন্দ্রনাথ জীবনসায়াহ্নে উপনীত হয়ে যা উপলদ্ধি করেছেন, তা নিজের ভাষায় লেখাে। 

একটি তারা এখন আকাশে রয়েছে;—এখন বলতে কোন সময়ের কথা বােঝানাে হয়েছে? আকাশের তারাকে কেন্দ্র করে কবির ভাবনার যে বিশিষ্টতা প্রকাশিত হয়েছে তা নিজের ভাষায় আলােচনা করাে। 

শিকার কবিতাটির প্রথম স্তবকে ব্যবহৃত উপমাগুলি ব্যাখ্যা-সহ আলােচনা করাে। 

হয়ে গেছে রােগা শালিকের হৃদয়ের বিবর্ণ ইচ্ছার মতাে।- মন্তব্যটির প্রেক্ষাপট শিকার কবিতাটি অবলম্বনে আলােচনা করাে। 

হয়ে গেছে রােগা শালিকের হৃদয়ের বিবর্ণ ইচ্ছার মতাে।— কীসের কথা বলা হয়েছে? কবিতার বিষয়বস্তুর পরিপ্রেক্ষিতে মন্তব্যটি গুরুত্বপূর্ণ কেন? 

সুন্দর বাদামি হরিণ এই ভােরের জন্য অপেক্ষা করছিল— হরিণের ভােরের জন্য অপেক্ষার কারণ এবং সেই ভােরকে উপভােগের বর্ণনা দাও। 

এসেছে সে ভােরের আলােয় নেমে;- কেন সে নেমে এসেছে? তার পরিণতির আক্ষরিক ও রূপকার্থ বিশ্লেষণ করাে। 

সাহসে সাধে সৌন্দর্যে হরিণীর পর হরিণীকে চমক লাগিয়ে দেবার জন্য।- মন্তব্যটির প্রসঙ্গ উল্লেখ করাে। এই আকাঙ্ক্ষা কি পূরণ হয়েছিল? 

আগুন জ্বলল আবার…— আবার শব্দটি প্রয়ােগের তাৎপর্য কী? এখানে এই ঘটনা কীসের ইঙ্গিত দেয়? 

উষ্ম লাল হরিণের মাংস তৈরি হয়ে এল। —মাংসলােভী মানুষের যে হিংস্রতার পরিচয় শিকার কবিতায় প্রতিফলিত হয়েছে, তা নিজের ভাষায় বর্ণনা করাে। 

শিকার কবিতায় কবি হরিণটিকে যেভাবে উপস্থাপন করেছেন তা নিজের ভাষায় আলােচনা করাে। 

আগুন জ্বলল আবার—শিকার কবিতায় উল্লিখিত দু-ধরনের আগুনের পারস্পরিক তুলনা করাে। 

শিকার কবিতায় কবি ভােরের প্রকৃতি ও জীবনের যে বর্ণনা দিয়েছেন তা নিজের ভাষায় লেখাে। 

অথবা, শিকার কবিতায় ভােরের প্রথম পর্যায়ের যে ছবি ফুটে উঠেছে, তা নিজের ভাষায় লেখাে। 

সােচ্চারে বলা নেই কোথাও, কিন্তু খেয়াল করলেই বােঝা যায়, কবিতাটির দুটি ভাগ আছে।- শিকার কবিতাটি অবলম্বনে এই মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করাে। 

শিকার কবিতায় কবির রচনাভঙ্গির যে বিশিষ্টতা প্রকাশ পেয়েছে তা নিজের ভাষায় লেখাে। 

শিকার কবিতায় ভাের শব্দটি কীভাবে তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে আলােচনা করাে। 

অথবা, শিকার কবিতায় যে দুটি ভােরের চিত্র আছে তার তাৎপর্য বিশ্লেষণ করাে। 

অথবা, ভাের এই শব্দটিই যেন শিকার কবিতার দুটি অংশে প্রবেশের দুটি চাবি; যা এই কবিতার শুরুতে এবং মাঝে উচ্চারিত হয়েছে।- শিকার কবিতার বিষয়বস্তু আলােচনা করে উদ্ধৃত বক্তব্যটি বিশ্লেষণ করাে। 

অথবা, শিকার কবিতায় ভােরের পরিবেশ যেভাবে চিত্রিত হয়েছে, তা নিজের ভাষায় লেখাে। সেই পরিবেশ কোন্ ঘটনায় করুণ হয়ে উঠল? 

শিকার কবিতায় কবি জীবনানন্দ দাশের যে মানসিক বৈশিষ্ট্যের প্রকাশ ঘটেছে তা আলােচনা করাে। 

জীবনানন্দ দাশের শিকার কবিতায় যে নির্মম সত্যের প্রকাশ ঘটেছে তা নিজের ভাষায় লেখাে। 

অথবা, শিকার কবিতায় ভােরের মনােরম বর্ণনার সঙ্গে আছে নির্মম হত্যা বর্ণনা করাে। 

 

 

মহুয়ার দেশ

 

মাঝে মাঝে সন্ধ্যার জলস্রোতে/অলস সূর্য দেয় এঁকে—অলস সূর্য কী এঁকে দেয়? মন্তব্যটি ব্যাখ্যা করাে। এই দৃশ্য কবিচেতনায় কোন্ ভাবনার জন্ম দেয়? 

আর আগুন লাগে জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায়।- কীসের কথা বলা হয়েছে? এর ফলে কী ঘটে? এই অবস্থায় কবি কীসের প্রত্যাশা করেন? 

সেই উজ্জ্বল স্তন্ধতায়/ ধোয়ার ক্রিম নিঃশ্বাস ঘুরে ফিরে ঘরে আসে/শীতের দুঃস্বপ্নের মতো।—মন্তব্যটির তাৎপর্য আলােচনা করাে। 

অনেক, অনেক দূরে আছে মেঘ-মদির মহুয়ার দেশ- কবি মহুয়ার দেশ-এর কী বর্ণনা দিয়েছেন? এই মহুয়ার দেশ কীভাবে কবির চেতনাকে প্রভাবিত করেছে, তা নিজের ভাষায় আলােচনা করাে। 

সমস্তক্ষণ সেখানে পথের দুধারে ছায়া ফেলে/দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য—কোন্ জায়গার কথা বলা হয়েছে? মন্তব্যটি ব্যাখ্যা করাে। এ প্রসঙ্গে কবির মনােভাব কী? 

আমার ক্লান্তির উপরে ঝরুক মহুয়া-ফুল,/নামুক মহুয়ার গন্ধ।—আমার বলতে কার কথা বলা হয়েছে? এমন কামনার কারণ কী? 

ঘুমহীন তাদের চোখে হানা দেয়/কীসের ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন।- মন্তব্যটির প্রেক্ষাপট আলােচনা করাে। 

ঘুমহীন তাদের চোখে হানা দেয়/কিসের ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন।- কাদের কথা বলা হয়েছে? তাদের ঘুমহীন চোখে ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন হানা দেয় কেন? 

মহুয়ার দেশ কবিতার মূল বক্তব্য সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

মহুয়ার দেশ কবিতায় কবি নগরজীবনের যে ছবি তুলে ধরেছেন তা নিজের ভাষায় আলােচনা করাে। 

সমর সেনের মহুয়ার দেশ কবিতাটির রচনাশৈলীর বিশিষ্টতা আলােচনা করাে। 

মহুয়ার দেশ কবিতায় কবি মহুয়ার দেশের যে চিত্র অঙ্কন করেছেন তার পরিচয় দাও। 

মহুয়ার দেশ কবিতাটি অবলম্বন করে সমর সেনের কবিমানসের পরিচয় দাও। 

মহুয়ার দেশ কবিতাটিতে কবির যে রােমান্টিকতার প্রকাশ ঘটেছে তা বিশ্লেষণ করাে। 

 

মহুয়ার দেশ কবিতায় কবি সমর সেন কীভাবে নাগরিক জীবনের ক্লান্তি থেকে শান্তি পাওয়ার কথা বলেছেন? 

গদ্যকবিতা হিসেবে মহুয়ার দেশ কবিতাটির সার্থকতা আলােচনা করাে। 

 

আমি দেখি

 

গাছগুলাে তুলে আনো, বাগানে বসাও- এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে গাছেদের সম্পর্কে কবির মনােভাব আমি দেখি কবিতা অবলম্বনে আলােচনা করাে। 

আমার দরকার শুধু গাছ দেখা- বক্তা কে? তার গাছ দেখা দরকার কেন? 

আরােগ্যের জন্যে ওই সবুজের ভীষণ দরকার- কে, কোথায় এ কথা বলেছেন? এই মন্তব্যের মধ্য দিয়ে বক্তার কীরূপ মনােভাব প্রকাশ পেয়েছে? 

বহুদিন জঙ্গলে কাটেনি দিন—কেন কবি এ কথা বলেছেন? এই অভাবপূরণের জন্য কবি কী চেয়েছেন? 

শহরের অসুখ হাঁ করে কেবল সবুজ খায়—কবির এই মন্তব্যের তাৎপর্য লেখাে। 

চোখ তাে সবুজ চায়। /দেহ চায় সবুজ বাগান- কবির এই মন্তব্যটির সার্থকতা কবিতা অবলম্বনে আলােচনা করাে। 

আমি দেখি।- পঙক্তিটি সমগ্র কবিতার পরিপ্রেক্ষিতে কীভাবে তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে আলােচনা করাে। 

আমি দেখি কবিতায় কবির নিজস্ব কবিস্বভাবের কী পরিচয় পাওয়া যায় আলােচনা করাে। 

আমি দেখি কবিতাটির গঠনবৈশিষ্ট্য আলােচনা করাে। 

গাছ আনাে, বাগানে বসাও। -কাদের উদ্দেশে কবি এই আহ্বান জানিয়েছেন? কোথা থেকে গাছ তুলে আনার কথা বলেছেন কবি? পঙক্তিটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করাে। 

আরােগ্যের জন্য ওই সবুজের ভীষণ দরকার—ওই সবুজ বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন? সেই সবুজকে পাওয়ার জন্য কবি কী কী নির্দেশ দিয়েছেন? 

 

 

ক্রন্দনরতা জননীর পাশে 

 

কেন তবে লেখা কেন গান গাওয়া/কেন তবে আঁকাআঁকি?—এই মন্তব্যটির মধ্যে দিয়ে কবির কোন্ বিশেষ মনােভাবের প্রকাশ ঘটেছে আলােচনা করাে। 

নিহত ভাইয়ের শবদেহ দেখে/নাই যদি হয় ক্রোধ- কবি কাকে ভাই বলে সম্বােধন করেছেন? কবির প্রতিক্রিয়া বিশ্লেষণ করাে। 

আমি কি তাকাব আকাশের দিকে/বিধির বিচার চেয়ে?- কবির এই মন্তব্যের তাৎপর্য আলােচনা করাে। 

আমি তা পারি না।- কবি কী পারেন না? যা পারি কেবল- কবি কী পারেন? 

অথবা, আমি তা পারি না।—বক্তা কী পারেন না? বক্তা কীভাবে তার কর্তব্য পালন করতে চান? 

আমি তা পারি না।—কবি কী না পারার কথা বলেছেন? কেন তিনি এ কথা বলেছেন? 

আমি তা পারি না।—কে পারেন না? না পারার বেদনা কীভাবে কবিকে আলােড়িত করেছে তা কবিতা অবলম্বনে লেখাে। 

 …কবিতায় জাগে/আমার বিবেক, আমার বারুদ। বিস্ফোরণের আগে। -এই মন্তব্যটির মধ্য দিয়ে কবির যে বিশেষ মনােভাবের প্রকাশ ঘটেছে তা আলােচনা করাে। 

ক্রন্দনরতা জননীর পাশে কবিতার মূল বক্তব্য সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

ক্রন্দনরতা জননীর পাশে কবিতা অবলম্বনে কবির রচনাশৈলীর বিশিষ্টতা আলােচনা করাে। 

ক্রন্দনরতা জননীর পাশে কবিতায় কবি জননীকে কেন ক্রন্দনরতা বলেছেন তা নিজের ভাষায় আলােচনা করাে। কবি এখানে নিজেকে কোন্ ভূমিকায় দেখতে চেয়েছেন? 

অথবা, ক্রন্দনরতা জননীর পাশে কবিতায় জননীকে ক্রন্দনরতা বলে উল্লেখ করা হল কেন? কবি তার কী কর্তব্য এ কবিতায় নির্দিষ্ট করেছেন? 

ক্রন্দনরতা জননীর পাশে/এখন যদি না-থাকি -এখন বলতে কোন সময়ের কথা বলা হয়েছে? সেই সময়ে জননী ক্রন্দনরতা কেন? 

 

 

বিভাব

 

সংস্কৃত হিসাবে তিনি ঠিক কী বেঠিক সে বিবেচনা করবেন সংস্কৃত পণ্ডিতেরা, কিন্তু নামের দিক থেকে আমাদের একটা সামান্য আপত্তি আছে।—নাট্যকারের এই মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করাে। 

তাই অনেক ভেবেচিন্তে আমরা একটা প্যাচ বের করেছি। -কে, কোন্ প্রসঙ্গে মন্তব্যটি করেছেন তা আলােচনা করাে। 

আমাদের মনে হয় এর নাম হওয়া উচিত অভাব নাটক।- অভাবের চিত্র বিভাব নাটকে কীভাবে প্রকাশ পেয়েছে লেখাে। 

বুদ্ধিটা কী করে এল তা বলি। -কোন বুদ্ধি এবং তা কীভাবে এল—নাট্যকারকে অনুসরণ করে আলােচনা করাে। 

তবে হ্যা, মানতে পারে, যদি সাহেবে মানে। যেমন রবি ঠাকুরকে মেনেছিল।—মন্তব্যটির তাৎপর্য আলােচনা করাে। 

আর একবার এক মারাঠি তামাশায় দেখেছিলাম- কী দেখেছিলেন বর্ণনা করাে এবং তার কোনাে দূরবর্তী ছায়া কি বিভাব-এ দেখা যায়? 

আর একবার এক মারাঠি তামাশায় দেখেছিলাম -বক্তা মারাঠি তামাশায় কী দেখেছিলেন? বক্তা কোন্ প্রসঙ্গে মারাঠি তামাশার কথা বলেছিলেন? 

এই পড়ে বুকে ভরসা এল—কারণ সাহেবে একে সার্টিফিকেট দিয়েছে। -কী পড়ে কেন বক্তার ভরসা এসেছিল? 

তাদের অভিনয় দেখে আইজেনস্টাইন সাহেব অত্যন্ত উচ্ছসিত হয়ে অনেক কথা লিখেছেন।—আইজেনস্টাইন সাহেব কে? তিনি কাদের অভিনয় দেখে উচ্ছ্বসিত হয়েছিলেন? সেই অভিনয় দেখে তিনি কী লিখেছিলেন? 

আমরা বাঙালিরা শুনি কাঁদুনে জাত… -উক্তিটি কার? মন্তব্যটি নাটকের ক্ষেত্রে কেন গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে আলোচনা করাে। 

…এতে কোনাে গল্প নেই, কোনও—যাকে বলে হিউম্যান ইন্টারেস্ট নেই, কোনাে পপুলার অ্যাপিল নেই…—উক্তিটি কার? বক্তার এই মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করাে। 

পৃথিবীতে সবচেয়ে পপুলার জিনিস হচ্ছে প্রেম।- এই মন্তব্যের প্রসঙ্গ উল্লেখ করাে। নাট্যবিষয়ে এই মন্তব্যটি কতটা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে আলােচনা করাে। 

…আমাদের একটা লভ সিন করা উচিত। -বক্তার এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে নাটকে যে দৃশ্যটি তৈরি হয়েছে তা নিজের ভাষায় বর্ণনা করাে। 

আরে সব সময়ে কি aesthetic দিক দেখলেই চলে? Box office বলেও তাে একটা কথা আছে? -বিভাব নাটকটি অবলম্বনে বক্তার এই মন্তব্যের তাৎপর্য আলােচনা করাে। 

অথবা, নান্দনিকতার সঙ্গে জনপ্রিয়তার বিপরীতধর্মিতা বিভাব নাটকে কীভাবে প্রকাশ পেয়েছে আলােচনা করাে। 

…এটা অন্য রকমের লভ সিন; প্রগ্রেসিভ লভ সিন।– কেন দৃশ্যটিকে প্রগ্রেসিভ বলা হয়েছে নিজের ভাষায় লেখাে। 

…খিড়কি-সে কিউ উতার আয়া। চোট্টা হােঙ্গে জরুর-আরে-পাকড়াে।—কে, কখন এই মন্তব্য করেছেন বিভাব নাটকটি অবলম্বনে আলােচনা করাে। 

তা হলে আপনার হাসি জীবনে কোনােদিন পাবে না। -এই উক্তিটি কার? কেন তিনি এমন কথা বলেছেন? 

সংস্কৃতে তেরাে পেয়েছিলাম বলে হেড পণ্ডিত ইস্কুলে আমাকে প্রােমােশন দেননি। -বক্তার এই মন্তব্যটির পরিপ্রেক্ষিত আলােচনা করাে। 

এই চার দেওয়ালের মধ্যে, এই ঘরের মধ্যে জীবনকে উপলব্ধি করা যাবে না—হাসিও পাবে না…। -বক্তার এই মন্তব্যের তাৎপর্য আলােচনা করাে। 

এই ঘরের মধ্যে জীবনকে উপলদ্ধি করা যাবে না—জীবনকে উপলদ্ধি করার জন্য বক্তা কী করেছিলেন? শেষে তার কীরূপ অভিজ্ঞতা হয়েছিল? 

…কোথাও জীবনের খােরাক, হাসির খােরাক নেই। -বক্তার এই মন্তব্যটির কারণ আলােচনা করাে। 

জীবন কোথায়? -কে, কাকে বলেছেন? বক্তা জীবনকে কোথায় খুঁজে পাওয়া যাবে বলে মনে করেন? 

কোথাও জীবনের খােরাক, হাসির খােরাক নেই -বক্তা কে? কোথাও জীবনের খােরাক, হাসির খােরাক নেই বলে বক্তা মনে করেছেন কেন? 

এবার নিশ্চয়ই লােকের খুব হাসি পাবে? -সমগ্র নাট্যকাহিনির নিরিখে মন্তব্যটির তাৎপর্য আলােচনা করাে। 

অথবা, এবার নিশ্চয়ই লােকের খুব হাসি পাবে—কে, কখন এ কথা বলেছে? এই মন্তব্যের মধ্য দিয়ে বক্তা কী বােঝাতে চেয়েছেন? 

অথবা, এবার নিশ্চয়ই লােকের খুব হাসি পাবে—কোন্ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এ কথা বলা হয়েছে? বক্তব্যটির তাৎপর্য কী? 

বিভাব নাটকের মূল বক্তব্য সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

বিভাব নাটকে শম্ভু মিত্রের নাট্যভাবনার যে প্রকাশ ঘটেছে তা নিজের ভাষায় আলােচনা করাে। 

বিভাব নাটকে নাট্যরীতির যে নতুনত্ব প্রকাশ পেয়েছে তা আলােচনা করাে। 

একাঙ্ক নাটক হিসেবে বিভাব কতখানি সার্থক তা আলােচনা করাে। 

বিভাব নাটকটির নামকরণের সার্থকতা বিচার করাে। 

বিভাব নাটকটির নামকরণ কতখানি তাৎপর্যপূর্ণ, আলােচনা করাে। 

 

 

নানা রঙের দিন 

 

আচ্ছা পাগলের পাল্লায় পড়া গেছে যা হােক।—পাগল বলতে এখানে কার কথা বলা হয়েছে? কোন পরিস্থিতিতে এই মন্তব্য করেছিলেন? 

মুখের ভেতরটা যেন অডিটোরিয়াম ইন্টারভ্যালে সব দর্শকরা হাঁটাহাঁটি লাগিয়ে দিয়েছে…—মন্তব্যটির প্রেক্ষাপট আলােচনা করাে। 

..জীবনে ভাের নেই, সকাল নেই, দুপুর নেই,—সন্ধ্যেও ফুরিয়েছে—এখন শুধু মাঝরাত্তিরের অপেক্ষা—এই মন্তব্যের মধ্য দিয়ে বক্তার যে মনােভাবের প্রকাশ ঘটেছে তা আলােচনা করাে। 

আমি লাস্ট সিনে প্লে করব না ভাই..- বক্তা কে? কোন্ প্রসঙ্গে বক্তা মন্তব্যটি করেছেন আলােচনা করাে। 

আমি রােজ লুকিয়ে লুকিয়ে গ্রিনরুমে ঘুমোই চাটুজ্জেমশাই কেউ জানে না—কোন্ নাটকের অংশ? বক্তা কে? তিনি কেন গ্রিনরুমে ঘুমান? 

ধু-ধু করা দুপুরে জ্বলন্ত মাঠে বাতাস যেমন একা—যেমন সঙ্গীহীন—তেমনি..—বক্তা কে? কোন্ প্রসঙ্গে বক্তা এ কথা বলেছেন আলােচনা করাে। 

আমিও তাে মানুষ, কালীনাথ।—প্রসঙ্গ উল্লেখ করাে। বক্তা কেন এরূপ মন্তব্য করেছেন? 

থিয়েটারের দেয়ালে দেয়ালে অঙ্গারের গভীর কালাে অক্ষরে লেখা, আমার জীবনের পয়তান্ত্লিশটা বছর… -এই জীবনের যে কাহিনি বক্তা উল্লেখ করেছেন তা নিজের ভাষায় লেখাে। 

ও কী বলল জানাে?—ও বলতে এখানে কার কথা বলা হয়েছে? সে কোন্ পরিস্থিতিতে কী কথা, কাকে বলেছিলেন? 

সেই রাত্রেই জীবনে প্রথম মােক্ষম বুঝলুম যে, যারা বলে নাট্যাভিনয় একটি পবিত্র শিল্প—তারা সব গাধা-গাধা।- বক্তা কখন এবং কেন এরকম সিদ্ধান্তে পৌঁছেছিলেন নিজের ভাষায় আলােচনা করাে। 

অভিনেতা মানে একটা চাকর—একটা জোকার, একটা ক্লাউন। লােকেরা সারাদিন খেটেখুটে এলে তাদের আনন্দ দেওয়াই হল নাটক-ওয়ালাদের একমাত্র কর্তব্য -বক্তার কথার তাৎপর্য আলােচনা করাে। 

এই পবিত্রতার নামাবলিটা সেদিন হঠাৎই ফাঁস হয়ে গেল আমার সামনে- হঠাৎ। -বক্তার এই মন্তব্যের কারণ আলােচনা করাে। 

… প্রাক্তন অভিনেতা রজনী চাটুজ্জের প্রতিভার অপমৃত্যুর করুণ সংবাদ। -কে বলেছেন? এই অপমৃত্যু কীভাবে ঘটে বলে বক্তা মনে করেন? 

কী সহজে এক-একটা চরিত্র বুঝতে পারতামকী আশ্চর্য সব নতুন রঙের চরিত্রগুলাে চেহারা পেত… -বক্তার এই মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করাে।

..আমার প্রতিভা এখনও মরেনি,—শরীরে যদি রক্ত থাকে, তাহলে সে রক্তে মিশে আছে প্রতিভা।—মন্তব্যটির প্রেক্ষাপট আলোচনা করাে। 

শিল্পকে যে-মানুষ ভালবেসেছে—তার বার্ধক্য নেই..—মন্তব্যটির তাৎপর্য লেখাে। 

অথবা, শিল্পকে যে-সানুষ ভালােবেসেছে তার বার্ধক্য নেই কালীনাথ, একাকীত্ব নেই—বলতে রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় কী বুঝিয়েছেন আলােচনা করাে। 

আমাদের দিন ফুরিয়েছে।—কে, কোন্ প্রসঙ্গে এই উক্তি করেছেন? বক্তার এই উপলব্ধির কারণ ব্যাখ্যা করাে। 

নানা রঙের দিন নাটকের মূল বক্তব্য সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

অথবা, রজনীকান্তের চরিত্রের মধ্যে একজন অভিনেতার চিরকালীন যন্ত্রণাই প্রকাশিত হয়েছে।—আলােচনা করাে। 

নানা রঙের দিন নাটকের সংলাপ সৃষ্টিতে নাট্যকারের দক্ষতা আলােচনা করাে। 

নানা রঙের দিন নাটক অবলম্বনে রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের চরিত্র বিশ্লেষণ করাে। 

অথবা, নানা রঙের দিন নাটকে অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের যে নিঃসঙ্গতা ও একাকিত্বের ছবি ফুটেছে আলােচনা করাে। 

নানা রঙের দিন নাটকে প্রম্পটার কালীনাথ সেনের চরিত্র আলােচনা করাে। 

নানা রঙের দিন নাটকে বৃদ্ধ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের মধ্যে যে দুটি সত্তার প্রকাশ দেখা যায়, তা আলােচনা করাে। 

নানা রঙের দিন নাটকের সমাপ্তির তাৎপর্য আলােচনা করাে। 

নানা রঙের দিন একাঙ্ক নাটক হিসেবে কতখানি সার্থক আলােচনা করাে। 

নানা রঙের দিন নাটকটির নামকরণের তাৎপর্য আলােচনা করাে। 

…সেই সন্ধ্যায় কোথায় গেল রাজমিস্ত্রিরা?- রাজমিস্ত্রিরা কী নির্মাণ করেছিল? এই প্রশ্নের মাধ্যমে বক্তা কী বলতে চেয়েছেন? 

এত যে শুনি বাইজেনটিয়াম, সেখানে কি সবাই প্রাসাদেই থাকত? -কবির এই মন্তব্যের তাৎপর্য আলােচনা করাে। 

জয়তােরণে ঠাসা মহনীয় রােম।- কথাটি ব্যাখ্যা করাে। প্রসঙ্গটি উল্লেখের কারণ কী? 

অথবা, জয়তােরণে ঠাসা মহনীয় রােমা/বানাল কে?—মহনীয় রােম বলা হয়েছে কেন? উদ্ধৃতাংশটির তাৎপর্য আলােচনা করাে।

বইয়ে লেখে রাজার নাম।রাজারা কি পাথর ঘাড়ে করে আনত? -কারা, কেন পাথর ঘাড়ে করে এনেছিল? 

অথবা, পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন কবিতায় পাথর ঘাড়ে করে আনত কারা? অথচ ইতিহাসে কাদের কথা কেন লেখা আছে? 

কে আবার গড়ে তুলল এতবার?- কী গড়ে তােলার কথা বলা হয়েছে? এই প্রশ্নের মাধ্যমে কবি কী বলতে চেয়েছেন? 

ভারত জয় করেছিল তরুণ আলেকজান্ডার।/ একলাই না কি?–এই প্রশ্নের মধ্য দিয়ে কবি কী বােঝাতে চেয়েছেন আলােচনা করাে। 

গলদের নিপাত করেছিল সিজার। নিদেন একটা রাঁধুনি তাে ছিল?—পঙক্তিটির ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট উল্লেখ করাে। পঙক্তিটির তাৎপর্য আলােচনা করাে। 

বিরাট আর্মাডা যখন ডুবল, স্পেনের ফিলিপ কেঁদেছিল খুব। / আর কেউ কাঁদেনি? -মন্তব্যটির ঐতিহাসিক ভিত্তি উল্লেখ করাে। বক্তব্যটির মর্মার্থ আলােচনা করাে। 

সাত বছরের যুদ্ধ জিতেছিল দ্বিতীয় ফ্রেডারিক। -দ্বিতীয় ফ্রেডারিকের ঐতিহাসিক পরিচয় দাও। তার যুদ্ধজয়ের কাহিনি উল্লেখের কারণ আলােচনা করাে। 

পাতায়-পাতায় জয়/জয়ােৎসবের ভােজ বানাত কারা?—জয়ােৎসবের ভােজ কথার অর্থ কী? যারা জয়ােৎসবের ভােজ বানাত তাদের প্রতি কবির যে মনােভাব, তার পরিচয় দাও। 

অথবা, পাতায়-পাতায় জয়/জয়ােৎসবের ভােজ বানাত কারা? —পাতায় পাতায় কাদের জয় লেখা? জয়ােৎসবের ভােজ যারা বানাত তাদের প্রতি কবির কী মনােভাব প্রকাশ পেয়েছে? 

পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন কবিতায় কবির সমাজচেতনার কী পরিচয় পাও? 

অথবা, কবি বের্টোল্ট ব্রেখট রচিত পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন কবিতাটির ভাববস্তু সংক্ষেপে লেখাে। 

কত সব খবর!/কত সব প্রশ্ন। -পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন কবিতায় যেসব খবর ও খবরকেন্দ্রিক প্রশ্ন উত্থিত হয়েছে, তা আলােচনা করাে। 

পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন কবিতাটির নামকরণের সার্থকতা বিশ্লেষণ করাে। 

 

 

অলৌকিক 

 

মর্দানা কীভাবে বলী কান্ধারীর কাছে পৌঁছেছিলেন সেই প্রেক্ষাপটটি আলােচনা করাে। 

বলী কান্ধারীর সঙ্গে সাক্ষাতে মর্দানার কী অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা উল্লেখ করাে। 

হাসান আব্দালে এখন যার নাম পাঞ্জা সাহেব, গুরু নানকের হাতের ছাপ ওতে আজও লেগে রয়েছে।—এই ঘটনাটি উল্লেখ করাে। 

এটাকে ভগবানের অভিপ্রায় বলেই মেনে নাও।—কোন্ প্রসঙ্গে কে মন্তব্যটি করেছিলেন? বক্তার এই মন্তব্যে কি কোনাে কাজ হয়েছিল? এই বিষয়ে বক্তাকে এরপরে কী ভূমিকা নিতে হয়েছিল? 

উনি রীতিমত হতভম্ব। -উনি বলতে কার কথা বলা হয়েছে? তার হতভম্ব হওয়ার কারণ কী ছিল? 

মার সঙ্গে তর্ক শুরু করি। -কে মা-এর সঙ্গে তর্ক শুরু করেন? তর্কের বিষয়ই বা কী ছিল? 

মায়ের বান্ধবী আমাদের সমস্ত ঘটনাটা শােনালেন, -ঘটনাটি উল্লেখ করাে। এতে বক্তার মধ্যে কী প্রতিক্রিয়া হয়েছিল? 

ঝড়ের বেগে ছুটে আসা ট্রেন থামানাে গেল, পাথরের চাই থামানাে যাবে না কেন?— কে, কখন, কাকে উদ্দেশ্য করে মন্তব্যটি করেছেন? মন্তব্যটির পরিপ্রেক্ষিত আলােচনা করাে। 

ঠিক হল, ট্রেনটা থামানাে হবে।—কোন্ ট্রেনের কথা বলা হয়েছে? সেটি কীভাবে থামানাে হয়েছিল? 

ঝড়ের বেগে ছুটে আসা ট্রেন থামানাে গেল, পাথরের চাই থামানাে যাবে না কেন?—ট্রেন থামানাের দরকার হয়েছিল কেন? ট্রেন কীভাবে থামানাে হয়েছিল? 

চোখের জলটা তাদের জন্য।-বক্তা কাদের জন্য চোখের জল উৎসর্গ করেছেন? যে ঘটনায় বক্তার চোখে জল এসেছিল সে ঘটনাটি সংক্ষেপে লেখাে। 

অলৌকিক গল্পের মূল বক্তব্য সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

অথবা, অলৌকিক গল্পে অলৌকিক বলতে গল্পকার কী বুঝিয়েছেন? 

অলৌকিক গল্পটি ছােটোগল্প হিসেবে কতটা সার্থক তা নিজের ভাষায় আলােচনা করাে। 

গল্পটা মনে পড়লেই হাসি পেত।- কোন্ গল্পের কথা বলা হয়েছে? এই গল্পের প্রতি বক্তার কীভাবে বিশ্বাস জন্মেছিল? 

গল্পটা আমাদের স্কুলে শােনানাে হল। -গল্পটা কী? স্কুলে গল্পটা শুনে লেখকের কী প্রতিক্রিয়া হয়েছিল? 

অলৌকিক গল্পে হাত দিয়ে পাথরের চাই থামানাের ঘটনাটি লেখক প্রথমে বিশ্বাস করেননি কেন? পরে কীভাবে সেই ঘটনা তাঁর কাছে বিশ্বাসযােগ্য হয়ে উঠল? 

অবাক-বিহবল বসে আছি, মুখে কথা নেই।—মুখে কথা নেই কেন?

 

 

গারাে পাহাড়ের নীচে

 

যেন রাবণের চিতা—জ্বলছে তাে জ্বলছেই। -রাবণের চিতার মতাে আগুন কারা, কোথায়, কী উদ্দেশ্যে জ্বালিয়েছে? এই আগুন তাদের কীভাবে সাহায্য করে থাকে? 

এ-অঞলের গারােদের ঘর দূর থেকে দেখলেই চেনা যায়। -গারােদের ঘরবাড়ি এবং জীবিকার বর্ণনা দাও। প্রসঙ্গত অন্য যেসব সম্প্রদায়ের মানুষের কথা উল্লিখিত আছে তাদের সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলােচনা করাে। 

পাহাড়ি গারােরা তাই তারিফ করে তাদের নাম দিয়েছে হাজং।—হাজং কথার অর্থ কী? হাজংদের জীবনযাত্রার পরিচয় দাও। 

অথবা, পাহাড়ি গারােরা তাই তারিফ করে তাদের নাম দিয়েছে হাজং।- হাজং কথার অর্থ কী? হাজংদের পরিচয় দাও। 

জঙ্গলে যখন আগুন লাগে তখন হয় মজা।—জঙ্গলে আগুন লাগে কেন? এখানে মজা বলতে লেখক কী বুঝিয়েছেন? 

কিন্তু হাতি-বেগার আর চলল না। -হাতি-বেগার আইন কী? তা আর চলল না কেন? 

তাই প্রজারা বিদ্রোহী হয়ে উঠল।—প্রজারা বিদ্রোহী হয়ে উঠেছিল কেন? কে তাদের বিদ্রোহের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন? 

একটা দুষ্ট শনি কোথাও কোন্ আনাচে যেন লুকিয়ে আছে।—এই দুষ্টু শনির পরিচয় দাও। 

অথবা, জমিদারকে টঙ্ক দিতে গিয়ে চাষিরা ফকির হয়। -সুভাষ মুখােপাধ্যায়ের আমার বাংলা গ্রন্থের গারাে পাহাড়ের নীচে রচনা অবলম্বনে উদ্ধৃতিটি বিশ্লেষণ করাে। 

অথবা, এত ফসল, এত প্রাচুর্য-তবু কিন্তু মানুষগুলাের দিকে তাকালে মনে হয় জীবনে তাদের শান্তি নেই।—মানুষগুলাের জীবনে শান্তি নেই কেন? 

গারাে পাহাড়ের ঠিক নীচেই সুসং পরগনা।—গারাে পাহাড়ের নীচে রচনা অবলম্বনে সুসং পরগনার নিসর্গ-প্রকৃতি এবং মানুষের জীবনযাত্রার বর্ণনা দাও। 

গারাে পাহাড়ের নীচে যারা বাস করে তাদের জীবনযাত্রার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও। 

অথচ আমরা সবাই বাংলাদেশেরই মানুষ। -অথচ বলার কারণ কী? মন্তব্যটির মধ্যে লেখকের কোন্ জীবনদৃষ্টি ধরা পড়েছে, আলােচনা করাে। 

পচিশ-ত্রিশ বছর আগেকার কথা।—পচিশ-তিরিশ বছর আগেকার কথাটি সংক্ষেপে লেখো। 

অথবা, বিশ্বাস করাে, বানানাে গল্প নয়। -লেখক যে গল্পটির কথা উল্লেখ করেছেন তা নিজের ভাষায় লেখাে। 

সুভাষ মুখােপাধ্যায়ের ছাতির বদলে হাতি রচনা অবলম্বনে গারাে পাহাড়ের অধিবাসীদের ওপর মহাজনদের শােষণ বর্ণনা করাে।

অথবা, ছাতির বদলে হাতি প্রবন্ধে চাষিদের ওপর মহাজনি শােষণের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও। 

নতুন ছাতি মাথায় দিয়ে মহাফুর্তিতে বাড়ির দিকে সে চলল— কার কথা? সে নতুন ছাতি কীভাবে পেল? 

 …চেংমানের মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে।—চেংমান কে? কেন তার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়েছিল? 

অথবা, তাতে চেংমানের চোখ কপালে উঠল।—চেংমান কে? তার চোখ কপালে ওঠার কারণ কী? 

পাহাড়ের নীচে যেদিন থেকে লাল নিশান খুঁটি গেড়েছে, সেই দিন থেকে তাদের চোখ ফুটেছে।—চোখ ফোটার ফলে তাদের কী কী পরিবর্তন ঘটেছে তা ছাতির বদলে হাতি রচনা অবলম্বনে লেখাে। 

আর এক-রকমের প্রথা আছে- নানকার প্রথা। -নানকার প্রজাদের অবস্থা কেমন ছিল?পরে তাদের অবস্থার কী পরিবর্তন হয়েছিল? 

আর এক-রকমের প্রথা আছে—কোন প্রথার কথা বলা হয়েছে?কীভাবে এই প্রথার অবসান ঘটেছিল? 

সুভাষ মুখােপাধ্যায়ের ছাতির বদলে হাতি রচনা অবলম্বনে গারাে পাহাড়িদের ওপর জমিদারদের শােষণ ও অত্যাচার বর্ণনা করাে। 

ছাতির বদলে হাতি রচনাটির বিষয়বস্তু আলােচনা করাে। 

ছাতির বদলে হাতি গল্পে মনমােহন মহাজনের চরিত্রবৈশিষ্ট্য আলােচনা করাে। 

ছিল জোতদার আর তালুকদারের নিরঙ্কুশ শাসন।—শাসন সম্পর্কে লেখক কী জানিয়েছেন তা নিজের ভাষায় লেখাে। 

ফিরে এসে কলকাতার গল্প বলেছিল মােনা ঠাকুর।—মােনা ঠাকুর কলকাতায় গিয়েছিল কেন? সে কলকাতার কোন্ গল্প বলেছিল? 

অথবা, মােনা ঠাকুর বর্ণিত কলের কলকাতার সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও। 

কলকাতা থেকে মােনা ঠাকুররা তাড়াতাড়ি কেন ফিরে এসেছিল, তা কলের কলকাতা রচনার অন্তর্গত মােনা ঠাকুরের ভাষ্য অবলম্বন করে লেখাে। 

কলকাতায় আসার পর কলের কলকাতা রচনার লেখক সুভাষ মুখােপাধ্যায়ের কলকাতা একেবারেই ভালাে লাগেনি কেন? 

কলকাতায় এসে লেখক সুভাষ মুখােপাধ্যায়রা যে পাড়ার ভাড়াবাড়িতে প্রথম এসে উঠেছিলেন, কলের কলকাতা রচনা অবলম্বন করে সেই পাড়াটির বর্ণনা দাও। 

খালি মাঠে সব সময় ভিড়।—কলের কলকাতা রচনার লেখক খালি মাঠের ভিড়ে যেসব দৃশ্য দেখেছিলেন, তার বর্ণনা দাও। 

হঠাৎ একদিন খেপে উঠল কলের কলকাতা।—কলকাতার খেপে ওঠা বলতে কী বােঝানাে হয়েছে? কলকাতার খেপে ওঠা-র ফল কী হয়েছিল? 

তবু ভালাে এই সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউয়ের রাস্তা। -এই রাস্তার বিবরণ দাও। 

পুলিশকে মােটে কেয়ার করে না হে!—কে কেয়ার করে না? কোন্ প্রসঙ্গে এই উক্তি? 

ইংরেজের জেলখানায় হেঁট হয়ে ঢুকতে যা রাগ হচ্ছিল। -এখানে কোন জেলখানার কথা বলা হয়েছে? লেখকের অভিজ্ঞতার বর্ণনা দাও। 

অথবা, ইংরেজদের জেলখানায় হেঁট হয়ে ঢুকতে যা রাগ হচ্ছিল। -লেখকের জেলখানায় ভ্রমণের অভিজ্ঞতার বর্ণনা দাও। 

কলের কলকাতা রচনায় লেখক সুভাষ মুখােপাধ্যায় তিন মাস অসুখে অচেতন থাকার পর সেরে উঠে কলকাতার কোন্ পরিবর্তন দেখেছিলেন? 

কলের কলকাতা রচনায় লেখক সুভাষ মুখােপাধ্যায়দের ভাড়াবাড়িতে আসা সরকারি উকিলের কথাগুলি বর্ণনা করে তার সম্বন্ধে লেখকের মূল্যায়ন পর্যালােচনা করাে। 

চেয়ারের ওপর যিনি বসে আছেন, তাঁকে দেখে নিজের চোখকে বিশ্বাস হচ্ছিল না।—চেয়ারের ওপর কে বসেছিলেন? তাকে দেখে লেখক কেন নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারছিলেন না? 

অমনি মনের মধ্যে গুনগুনিয়ে উঠল মার কাছে শেখা গান- মার কাছে শেখা গানটি কী? কোন প্রসঙ্গে এই উক্তি করেছেন লেখক? 

চেয়ারের ওপর যিনি বসে আছেন, তাকে দেখে নিজের চোখকে বিশ্বাস হচ্ছিল না।—চেয়ারের ওপর কে বসেছিলেন? লেখক তাকে কোথায় দেখেছিলেন? লেখকের এই স্থান দেখার অভিজ্ঞতা সংক্ষেপে লেখাে। 

সব কিছুই বদলে গেছে। -লেখক যে যে বদল লক্ষ করেছিলেন তা নিজের ভাষায় লেখ। 

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন কলকাতায় যেসব ঘটনা ঘটেছিল, কলের কলকাতা রচনা অবলম্বন করে তার বর্ণনা দাও। 

সে-রাত্তিরে গুলি চলল মেছােবাজারের মােড়ে।—সেদিনের ঘটনাবলি বর্ণনা করে গুলি চলার কারণ লেখাে। 

বিকেলবেলায় পথ-চলতি লােকের ভিড়ে মিশে যাই—মিশে গিয়ে লেখক কী দেখেন? 

ছেলেটা মুখ থুবড়ে মাটিতে পড়ে গেল। -মুখ থুবড়ে পড়ে যাওয়ার আগে ছেলেটা কী করেছিল? এরপর কী ঘটেছিল? 

সারা কলকাতা যখন আন্দোলনে উত্তাল, তখন কার্জন পার্কের সামনে কী কী ঘটনা ঘটেছিল, তা সুভাষ মুখােপাধ্যায়ের কলের কলকাতা রচনা অবলম্বন করে লেখাে। 

সুভাষ মুখােপাধ্যায়ের কলের কলকাতা রচনা অবলম্বন করে গুলিবিদ্ধ ধুতি-পাঞ্জাবি পরিহিত ভদ্রলােক এবং কদম রসুলের পরিচয় দাও। 

কিন্তু ইংরেজের টনক নড়ে গিয়েছিল।—যে কারণে লেখক এ কথা বলেছেন নিজের ভাষায় লেখাে। 

কলকাতার ইটের পাঁজরে লুকিয়ে আছে ভালােবাসার ঝরনা।—কলের কলকাতা অবলম্বনে মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করাে। 

রামদুলালবাবু বালক লেখককে কীভাবে ইতিবাচক ও নেতিবাচক আবেগে আন্দোলিত করেছিলেন তা কলের কলকাতা রচনা অবলম্বন করে লেখাে। 

কী প্রসঙ্গে কলকাতার নিম্নলিখিত স্থানগুলি লেখকের রচনায় এসেছে ক্লাইভ স্ট্রিট, মুচিপাড়া থানা, রাজাবাজার বস্তি, চিনেপাড়া, খিদিরপুর? 

মেঘের গায়ে জেলখানা। বিশ্বাস হয় না? দেখে এসাে বক্সায়।—লেখকের এই বক্সায় যাত্রাপথের বর্ণনা দাও। 

সামনে একটা কাঠের ফলকে লেখা: সান্তালবাড়ি। -মেঘের গায়ে জেলখানা রচনা অবলম্বন করে লেখক সুভাষ মুখােপাধ্যায়ের রাজাভাতখাওয়া থেকে সান্তালবাড়ি অবধি যাত্রাপথের বর্ণনা দাও। 

গাড়ি এসে থামে রাজাভাতখাওয়ায়।—শিলিগুড়ি থেকে লেখকের রাজাভাতখাওয়ায় আসার যাত্রাপথের বর্ণনা দাও। সেখানে নেমে লেখকের কী অভিজ্ঞতা হয়েছিল? 

মেঠো রাস্তার ওপর দিয়ে কাতারে কাতারে চলেছে মানুষ।— লেখক কখন, কোথায় এই দৃশ্য দেখেছিলেন? সেদিন আর কোন্ কোন্ দৃশ্য দেখেছিলেন লেখক? 

ডানদিকে কাঁটাতারে ঘেরা জেলখানার চৌহদ্দি। -কোন জেলখানার কথা বলা হয়েছে? জেলখানার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও। 

অথবা সুভাষ মুখােপাধ্যায়ের মেঘের গায়ে জেলখানা রচনা অবলম্বন করে বক্সা জেলখানার বর্ণনা দাও। 

সেই মেঘের গায়ে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে বক্সার জেলখানা।—সান্তালবাড়ি থেকে কীভাবে লেখক বক্সা জেলখানায় পৌঁছেছিলেন, তা মেঘের গায়ে জেলখানা রচনা অবলম্বন করে লেখাে। 

গাঁয়ের লােকে ঠাট্টা করে বলে—চোট্টা সাধুর ছেলে হবে নির্ঘাত বিশে ডাকাত।—সাধু কে? মেঘের গায়ে জেলখানা রচনাংশে সাধুর যে পরিচয় পাওয়া যায় তা নিজের ভাষায় লেখাে। 

অথবা সুভাষ মুখােপাধ্যায়ের মেঘের গায়ে জেলখানা রচনা অবলম্বন করে সাধুচরণের পরিচয় দাও। 

এরা সব সাধুচরণের অতীত, সাধুচরণ এদের ভবিষ্যৎ।—কোন্ প্রসঙ্গে লেখকের কাছে এই সত্য ধরা পড়েছিল? কথাটির নিহিতার্থ আলােচনা করাে। 

এরা সব সাধুচরণের অতীত, সাধুচরণ এদের ভবিষ্যৎ।— এখানে এরা বলতে কাদের কথা বােঝানাে হয়েছে? মুস্তাফার বিশদ পরিচয় দাও। 

কিন্তু এদের কারাে জন্যেই তৈরি হয়নি বক্সা বন্দি শিবির।— এদের বলতে কাদের কথা বলা হয়েছে? এই বন্দিশিবির কীভাবে তৈরি হয়েছিল, তার বর্ণনা দাও। 

জেলখানায় অসহ্য লাগে অপরাধের তুলনায় শাস্তির এই হেরফের। -কোন জেলখানার কথা বলা হয়েছে? জেলখানায় অপরাধের তুলনায় শাস্তির কী হেরফের লেখক লক্ষ করেছেন? 

দেশকে ভালােবাসা ছাড়া কোনাে অপরাধই যাদের বিরুদ্ধে প্রমাণ হয়নি,- লেখক এখানে কাদের কথা বলেছেন? তাদের সম্পর্কে লেখকের যে মনােভাব প্রকাশিত হয়েছে, তা নিজের ভাষায় আলােচনা করাে। 

গলার মধ্যে থলি বানাতে কষ্ট আছে। -কারা, কীভাবে গলার মধ্যে থলি বানায় তা মেঘের গায়ে জেলখানা রচনা অবলম্বনে লেখাে। 

অথবা বক্সা জেলে কয়েদিরা কীভাবে সােনাদানা জেলের মধ্যে লুকিয়ে রাখত, তা মেঘের গায়ে জেলখানা রচনা অবলম্বন করে লেখাে। 

আইনে নেই বলেই টাকা রাখবার মাজর কল করেছে তারা। -কারা কোথায় টাকার রাখবার মজার কল করেছে? মজার কল তৈরির পদ্ধতি উল্লেখ করাে। 

কেননা তাদের বড়াে ঘর, বনেদি বংশতারা সুয়ােরানির ছেলে।—কাদের সম্পর্কে এ কথা বলা হয়েছে? তাদের বিষয়ে লেখক কী বলেছেন এবং তাদের প্রতি জেল-কর্তৃপক্ষের আচরণ পর্যালোচনা করাে। 

আজ ইংরেজ নেই, তবু তার আগের ব্যবস্থাই বহাল আছে বক্সায়।—কোন ব্যবস্থার কথা এখানে বলা হয়েছে? যখন বক্সায় ইংরেজরা বন্দিশিবির তৈরি করেছিল, তখন সেখানকার পরিবেশ কেমন ছিল? 

সুভাষ মুখােপাধ্যায়ের মেঘের গায়ে জেলখানা রচনা অবলম্বন করে জেলের সাধারণ কয়েদিদের ওপর জেল কর্তৃপক্ষ এবং জেল কর্মচারীদের অত্যাচার বর্ণনা করাে। 

অথবা মেঘের গায়ে জেলখানা রচনা অবলম্বনে জেলের কয়েদিদের দুর্দশা ও দুরবস্থার বর্ণনা দাও। 

অথবা জেলখানা একটা আলাদা জগৎ। -সেই জগতের যে চিত্র মেঘের গায়ে জেলখানা পাঠে ধরা পড়েছে, তা নিজের ভাষায় লেখাে। 

জেলখানাটা পাহাড়ের তিনতলা সমান একটা হাঁটুর ওপর।— কোন্ জেলখানা? সেখানে সাধারণ কয়েদিদের ওপর কীরকম অত্যাচার করা হত? 

আজকাল বড় মন কেমন করে।—কার জন্য, কার মন কেমন করে? তার জীবনের কোন কথা জানা যায়? 

জেলে বন্দি সাধুচরণ ও মুস্তাফার জীবনকাহিনি সংক্ষেপে লেখাে। 

তােমরা হাত বাড়াও, তাকে সাহায্য করাে—লেখক কাকে, কীভাবে, কেন সাহায্য করতে বলেছেন? 

কিন্তু আজও সেই দুটো জ্বলন্ত চোখ আমাকে থেকে থেকে পাগল করে।- কোন ঘটনা প্রসঙ্গে লেখক এ কথা বলেছেন? এই ঘটনা লেখকের মধ্যে কোন প্রতিক্রিয়া তৈরি করেছে? 

অথবা, কিন্তু আজও সেই দুটো জলন্ত চোখ আমাকে থেকে থেকে পাগল করে।—লেখকের এই রকম মন্তব্যের কারণ কী? 

হাত বাড়াও রচনাটির মূল বক্তব্য সংক্ষেপে আলােচনা করাে।  

অথবা, হাত বাড়াও রচনায় লেখকের বক্তব্যবিষয় কী বুঝিয়ে দাও। 

অমৃতের পুত্র মানুষ।—কোন্ প্রসঙ্গে এই উক্তি? উক্তিটির নিহিত অর্থ বুঝিয়ে দাও। 

সরু লিকলিকে আঙুল দিয়ে সেইসব খুনিদের সে শনাক্ত করছে—কে শনাক্ত করছে? কাদের, কেন খুনি বলা হয়েছে? 

সরু লিকলিকে আঙুল দিয়ে সেইসব খুনিদের সে শনাক্ত করছে- এখানে খুনিদের বলতে লেখক কাদের বুঝিয়েছেন? সে শনাক্ত করছে বলার কারণ কী? 

ছুটে পালিয়ে এলাম স্টেশনে। -বক্তা কে? তিনি কেন স্টেশনে পালিয়ে এলেন? 

অথবা, ছুটে পালিয়ে এলাম স্টেশনে—কে ছুটে পালিয়ে এসেছিলেন? তিনি কোন দৃশ্য দেখে পালিয়ে এসেছিলেন তা সংক্ষেপে লেখাে। 

লেখক সুভাষ মুখােপাধ্যায় পঞ্চাশের মন্বন্তরের এক সকালে কী দৃশ্য দেখেছিলেন? সেই দৃশ্যের তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও। 

 

 

ভাষাবিজ্ঞান ও তার বিভিন্ন শাখা

 

ভাষাবিজ্ঞান বলতে কী বােঝ? ভাষাবিজ্ঞানের স্বরূপ আলােচনা করাে। 

ভাষাবিজ্ঞান বিষয়টিকে বিজ্ঞান বলা হয় কেন তা আলােচনা করাে। 

ভাষাবিজ্ঞানের আলােচ্য বিষয় কী কী? ভাষাবিজ্ঞান কেন মানুষের মৌখিক ভাষাকেই প্রধান্য দেয়? 

ভাষাবিজ্ঞানের আলােচনার বহুলপ্রচলিত শাখাগুলির নাম উল্লেখ করে যে-কোনাে দুটি বিভাগের সংক্ষিপ্ত আলােচনা করাে। 

অথবা, ঐতিহাসিক ও বর্ণনামূলক ভাষাবিজ্ঞান সম্বন্ধে যা জান সংক্ষেপে লেখাে। 

তুলনামূলক ভাষাবিজ্ঞান সম্বন্ধে নাতিদীর্ঘ আলােচনা করাে। 

ভাষাবিজ্ঞানের শাখার মধ্যে বহুলপ্রচলিত শাখা কয়টি ও কী কী? সেগুলি সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

ভাষাবিজ্ঞানের আলােচনায় তিনটি বহুলপ্রচলিত শাখা কী কী? যে-কোনাে একটি শাখা সম্বন্ধে আলােচনা করাে। 

অথবা, ভাষা কাকে বলে?ভাষাবিজ্ঞানের বহুলপ্রচলিত তিনটি শাখার নাম উল্লেখ করাে। যে-কোনাে একটি শাখা সম্পর্কে আলােচনা করাে। 

ভাষাবিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা এবং তাদের মধ্যেকার সম্পর্ক আলােচনা করাে। 

বর্ণনাত্মক সমাজভাষাবিজ্ঞান সম্পর্কে নাতিদীর্ঘ আলােচনা করাে।  

অথবা, বর্ণনাত্মক সমাজভাষাবিজ্ঞান সম্পর্কে নাতিদীর্ঘ আলােচনা করাে।  

সমাজভাষাবিজ্ঞান বলতে কী বােঝ? সমাজভাষাবিজ্ঞান সম্পর্কে আলােচনা করাে। 

মনােভাষাবিজ্ঞান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

স্নায়ুভাষাবিজ্ঞান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

নৃভাষাবিজ্ঞান সম্পর্কে আলােচনা করাে। 

শৈলীবিজ্ঞান কাকে বলে? শৈলীবিজ্ঞান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

শৈলীবিজ্ঞানের বিশেষ বিশেষ প্রকরণের নাম লেখাে এবং নির্বাচন প্রকরণ-এর সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও। 

অভিধান বিজ্ঞান কাকে বলে? অভিধান কত রকমের হতে পারে তার সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও। 

অথবা, অভিধান বিজ্ঞান কী? বিষয়টি ভাষাবিজ্ঞান অনুসারে ব্যাখ্যা করাে। 

ধ্বনিমূল সম্পর্কে তােমার ধারণাটি সংক্ষেপে স্পষ্ট করাে। 

ধ্বনিমূলের স্বাতন্ত্র্যসূচক বৈশিষ্ট্য (Distinctive feature) উদাহরণ সহযােগে বুঝিয়ে দাও। 

ধ্বনিতত্ত্বে ন্যূনতম শব্দজোড়ের (Minimal pair) ভূমিকা সবিস্তারে লেখাে। 

সহধ্বনির (Allophone) স্বরূপ বিশ্লেষণ করাে। 

বিভাজ্য ধ্বনিমূল ও অবিভাজ্য ধ্বনিমূলের তুলনামূলক আলােচনা করাে। 

উদাহরণ সহযােগে ধ্বনিমূলের অবস্থান (Distribution) ব্যাখ্যা করাে। 

কয়েকটি পদ্ধতির সাহায্যে খুব সংক্ষেপে ভাষায় উচ্চারিত বিভিন্ন ধ্বনির মধ্যে ধ্বনিমূল ও সহধবনি শনাক্ত করাে। 

অথবা, ভাষার ধ্বনিমূল এবং সহধ্বনি শনাক্তকরণের প্রধান তিনটি পদ্ধতির আলােচনা সংক্ষেপে করাে। 

উদাহরণসহ ধ্বনিমূল এবং সহ ধ্বনির সম্পর্ক নির্ণয় করাে। 

দুটি করে উদাহরণ-সহ গুচ্ছ ধ্বনি ও যুক্ত ধ্বনি-র পরিচয় দাও। 

অবিভাজ্য ধ্বনি বলতে কী বােঝ? উদাহরণসহ অবিভাজ্য ধ্বনিগুলি সম্পর্কে আলােচনা করাে। 

অথবা, অবিভাজ্য ধ্বনি কাকে বলে? দুটি অবিভাজ্য ধ্বনির পরিচয় দাও। 

উদাহরণসহ গুচ্ছ ধ্বনির পরিচয় দাও। 

যুক্ত ধবনি কাকে বলে? উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দাও। 

অথবা, উদাহরণসহ যুক্ত ধ্বনির পরিচয় দাও। 

বাংলা মৌলিক স্বরধ্বনিগুলির উচ্চারণ বৈশিষ্ট্য আলােচনা করাে। 

জোড়কলম শব্দ সম্পর্কে আলােচনা করাে। 

সমাস বলতে কী বােঝ? উদাহরণসহ বুঝিয়ে দাও। সমাসবদ্ধ পদের গঠনবৈশিষ্ট্য অনুযায়ী সমাসের ভাগগুলি উদাহরণসহ উল্লেখ করাে। 

মুণ্ডমাল শব্দ কাকে বলে? উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দাও। 

ক্লিপিংস ও ক্র্যানবেরি রূপমূল কাকে বলে তা উদাহরণ-সহ আলােচনা করাে। 

রূপ এবং দল-এর সাদৃশ্য এবং বৈসাদৃশ্য আলােচনা করাে। 

রূপমূল কাকে বলে? উদাহরণসহ স্বাধীন ও পরাধীন রূপমূলের পরিচয় দাও। মুক্ত ও বদ্ধ রূপমূলের পরিচয় উদাহরণসহ দাও। 

রূপতত্ত্বের সংজ্ঞা দিয়ে তার আলােচনার বিষয়টি স্পষ্ট করাে। 

রূপমূল বা রূপিমের প্রধান চারটি শ্রেণিভেদের সংক্ষিপ্ত আলােচনা করাে। 

সহ রূপমূল বা Allomorph সম্বন্ধে যা জান সংক্ষেপে লেখাে। 

সহরূপমূলের রূপভেদ হিসেবে শূন্য রূপমূলের ভূমিকা নির্দিষ্ট করাে। 

বাক্যে ব্যবহৃত শব্দের রূপবৈচিত্র্য সম্পর্কে আলােকপাত করাে। 

প্রত্যয় কাকে বলে? ব্যাবহারিক প্রয়ােগের অবস্থান অনুযায়ী প্রত্যয়ের কটি ভাগ ও কী কী? প্রত্যেক ভাগের একটি করে উদাহরণ দাও। 

সমন্বয়ী ও নিম্পাদিত রূপমূল সম্পর্কে লেখাে। 

আধুনিক ভাষাবিজ্ঞান অনুযায়ী বাক্য বিশ্লেষণ করে বাক্যের গঠনের ধারণাটি সুস্পষ্ট করাে। 

বাক্যের গঠন ও গঠনগত উপাদানের তুলনা করে বাক্যের অন্যতম গঠনগত উপাদান হিসেবে অব্যবহিত উপাদান-এর স্বরূপ ব্যাখ্যা করাে। 

উত্তর আধুনিক ভাষাবিজ্ঞানের ধারায় বাক্যবিশ্লেষণের ক্ষেত্রে পদগুচ্ছ সংগঠন ও তার সূত্রগুলি ব্যাখ্যা করাে। 

বাক্যগঠন তত্ত্ব অনুসারে অধিগঠন ও অধােগঠন প্রক্রিয়া কাকে বলে লেখাে এবং তাদের পারস্পরিক সম্পর্ক নির্ণয় করাে। 

গঠনগত দিক থেকে বাক্যকে কটি ভাগে ভাগ করা যায় ও কী কী? উদাহরণ-সহ প্রত্যেকটি ভাগের পরিচয় দাও। 

বাংলা বাক্যের ভঙ্গিগত শ্রেণিবিভাগ করে তাদের বৈশিষ্ট্য নির্দেশ করাে। 

অথবা, ভঙ্গিগত দিক থেকে বাক্যের শ্রেণিবিভাগ করাে। যে-কোনাে এক প্রকারের উদাহরণসহ পরিচয় দাও। 

অথবা, বাক্যের অর্থগত শ্রেণিবিভাগগুলি আলােচনা করাে। 

বাংলা বাক্যের প্রধান দুটি অংশ এবং তাদের বিশ্লেষণ পদ্ধতি ব্যাখ্যা করাে। 

গঠন অনুসারে বাক্যকে কয়টি ভাগে ভাগ করা যায় এবং কী কী? প্রত্যেক ভাগের একটি করে উদাহরণ দাও।  

শব্দার্থের প্রসার ও শব্দার্থের রূপান্তর বলতে কী বােঝ? 

অথবা, শব্দার্থ-পরিবর্তনের ধারাগুলি উল্লেখ করাে। যে-কোনাে দুটি ধারার উদাহরণসহ পরিচয় দাও। 

বাক্যতত্ত্ব কাকে বলে? এই ক্ষেত্রে ফার্দিনান্দ (ফের্দিনা) দ্য সােস্যুর (Ferdinand De Saussure)-এর অবদান সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

গঠনগত দিক থেকে বাক্য কত প্রকারের? যে-কোনাে এক প্রকারের উদাহরণসহ পরিচয় দাও। 

বাক্যের অব্যবহিত উপাদান বিশ্লেষণ বলতে কী বােঝ? উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দাও। 

অন্তর্মুখী এবং বহির্মুখী বাক্যগঠন—এই দুই প্রকার গঠনগত প্রকৃতি পর্যালােচনা করাে। 

বিশেষ্যজোট, অনুসর্গজোট, ক্রিয়াজোট এবং ক্রিয়াবিশেষণজোট সম্পর্কে আলােচনা করাে। 

শব্দার্থতত্ত্ব কাকে বলে? শব্দার্থতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়টি সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

শব্দার্থের উপাদানমূলক তত্ত্বটি আলােচনা করাে এবং এই তত্ত্বের সীমাবদ্ধতা লেখাে। 

অথবা, শব্দার্থের উপাদানমূলক তত্ত্বটি আলােচনা করাে। 

অথবা, শব্দার্থের উপাদানমূলক তত্ত্বটি উদাহরণসহ ব্যাখ্যা করাে। 

শব্দার্থের সত্যসাপেক্ষ তত্ত্বটি আলােচনা করাে। 

শব্দার্থের বিষয়মূলক তত্ত্বটি আলােচনা করাে। 

সমার্থকতা বিষয়টি নিয়ে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

বিপরীতার্থকতা ও ব্যাপকার্থকতা সম্বন্ধে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

থিসরাস-এর বিস্তৃত বর্ণনা দাও। 

বাক্যতত্ত্বের প্রয়ােগতত্ত্ব বিষয়টি আলােচনা করাে। 

শব্দের অর্থ বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে তিনটি প্রধান তাত্ত্বিক ধারণার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও। 

অর্থগত দিক থেকে শব্দের পারস্পরিক সম্পর্কের বিভিন্নতা নির্দেশ করাে। 

অথবা, উদাহরণসহ যে-কোনাে দুটি বিভাগের পরিচয় দাও: সমার্থকতা, বিপরীতার্থকতা, ব্যাপকার্থকতা। 

শব্দার্থ পরিবর্তনের ধারা ক-টি ভাগে বিভক্ত ও কী কী? যে-কোনাে একটি ভাগ উদাহরণসহ বুঝিয়ে দাও। 

অথবা, শব্দার্থের রূপান্তর বা সংশ্লেষ বলতে কী বােঝ ? উদাহরণ দাও। 

 

 

বাংলা শিল্প ও সংস্কৃতির ইতিহাস

 

সূচনা পর্ব থেকে আধুনিক যুগ পর্যন্ত বাংলা গানের ধারা সম্পর্কে আলােচনা করাে। 

বাংলা গানের আদিপর্ব সম্পর্কে যা জান লেখাে। 

বৈয়ব পদাবলীকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা বাংলা কীর্তনগান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

বাংলা গানের ইতিহাসে কবিওয়ালাদের অবদান সম্পর্কে যা জান লেখাে। 

অথবা, বাংলা গানে কবিগানের গুরুত্ব আলােচনা করাে। 

টপ্পা সম্পর্কে আলােচনা করাে। 

যাত্রাগান সম্পর্কে যা জান আলােচনা করাে। 

পক্ষীর গান সম্পর্কে যা জান আলােচনা করাে। 

যাত্রা শব্দের অর্থ ও যাত্রাপালার বিষয় ও ভাবের পরিচয় দাও। 

আধুনিক বাংলা গানের ধারায় রবীন্দ্রনাথ ও তাঁর পরবর্তী সময়ের গীতিকারদের পরিচয় দাও। 

বাংলা গণসংগীতের সূচনা কোন্ ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণে? এই ধারার গীতিকার, সুরকার এবং গায়কদের সম্পর্কে লেখাে। 

অথবা, বাংলা গণসংগীতের ধারা সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলােচনা করাে। 

অথবা, গণসংগীত বলতে কী বােঝ? বাংলা গণসংগীতের ধারাটি আলােচনা করাে। 

বাংলা সিনেমার গান সম্পর্কে যা জান লেখাে। 

আট ও নয়ের দশকে বাংলা গানে যে বিবর্তন ঘটেছিল সে সম্পর্কে যা জান লেখাে। 

বাংলা গানে উচ্চাঙ্গ সংগীতের প্রভাব কতখানি বলে তুমি মনে করােযুক্তিসহ আলােচনা করাে। 

বাংলা গানের মান বৃদ্ধির ক্ষেত্রে যন্ত্রের প্রয়ােগ কতটা সফল? সহযােগী যন্ত্রীদের সম্পর্কে যা জান লেখাে। 

বাংলা গানের স্মরণীয় শিল্পীদের নাম উল্লেখ করে যে-কোনাে একজন সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

বাংলা গানের ধারায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

অথবা, বাংলা সংগীতের ধারায় রবীন্দ্র সংগীতের অবদান বিষয়ে আলােচনা করাে। 

বাংলা গানের ধারায় দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের অবদান সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

বাংলা গানের ধারায় রজনীকান্ত সেনের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলা গানের ধারায় গীতিকার ও সুরকার অতুলপ্রসাদ সেনের অবদান সম্পর্কে নাতিদীর্ঘ আলােচনা করাে। 

বাংলা গানের ইতিহাসে চারণ কবি মুকুন্দদাসের অবদান সম্পর্কে আলােচনা করাে। 

বাংলা সংগীতের ধারায় কাজী নজরুল ইসলামের অবদান আলােচনা করাে। 

সুরকার ও গীতিকার সলিল চৌধুরীর কৃতিত্ব আলােচনা করাে।  

অথবা, বাংলা গানের ধারায় সলিল চৌধুরীর বিশিষ্টতা সম্পর্কে আলােচনা করাে। 

লােকগান বলতে কী বােঝ? এর বিষয় বৈচিত্র্য সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

অথবা, বাংলা লােকসংগীতের ধারার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও। 

অথবা, বাংলা লােকসংগীত সম্পর্কে আলােচনা করাে। 

ভাওয়াইয়া-চটকা গান সম্পর্কে নাতিদীর্ঘ আলােচনা করাে। 

চটকা গানের বিশিষ্টতা আলােচনা করে ভাওয়াইয়ার সঙ্গে এর মিল ও অমিলগুলি নির্দেশ করাে। 

ভাটিয়ালি গান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

বাংলা লােকসংগীতের ধারায় সারিগানের ভূমিকা বিশ্লেষণ করাে। 

ঝুমুর গান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

বাউল সংগীত সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

জারিগান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

জারিগান ও জারিনাচ সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

বাংলা গানের ইতিহাসে মান্না দের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলাদেশের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে পাল রাজবংশের পরিচয় দাও। 

পালযুগের চিত্রকলার পরিচয় দাও। 

বাংলাদেশে সুলতানি শাসনকালের চিত্রকলার পরিচয় দাও। 

বাংলার চিত্রকলার ইতিহাসে মুরশিদাবাদ শৈলীর গুরুত্ব ও অবদান আলােচনা করাে। 

কোম্পানি শৈলীর মুরশিদাবাদ পর্বের পরিচয় দাও। 

কোম্পানি শৈলী : কলকাতা পর্বের পরিচয় লিপিবদ্ধ করাে। 

চিত্রকলা শিক্ষাচর্চার সূত্রপাত ও প্রসারে দি ইন্ডিয়ান সােসাইটি অব ওরিয়েন্টাল আর্ট-এর ভূমিকা আলােচনা করাে। 

বাঙালি চিত্রকলা চর্চার ধারায় অন্নদাপ্রসাদ বাগচির অবদান আলােচনা করাে। 

বাঙালির চিত্রকলা চর্চার ধারায় অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার চিত্রকলার ইতিহাসে নন্দলাল বসুর অবদান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

অথবা, চিত্রকলাচর্চায় শিল্পাচার্য নন্দলাল বসুর স্থান নিরূপণ করাে। 

বাঙালির চিত্রকলা চর্চার ধারায় চিত্রশিল্পী হিসেবে গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

বাঙালির চিত্রকলা চর্চার ধারায় যামিনী রায়ের ভূমিকা কতখানি তা বুঝিয়ে দাও। 

বাঙালির চিত্রকলা চর্চার ধারায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বৈশিষ্ট্য ও স্বাত্ত্র্য আলােচনা করাে। 

বাংলা চিত্রকলা চর্চার ধারায় অসিতকুমার হালদারের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলা চিত্রকলার ইতিহাসে রামকিঙ্কর বেইজের অবদান আলােচনা করাে। 

অথবা, বঙ্গদেশের চিত্রকলার ইতিহাসে ভাস্কর ও চিত্রকর রামকিঙ্কর বেইজের অবদান ও স্বকীয়তা বিষয়ে সংক্ষিপ্ত আলােচনা করাে। 

বাঙালির চিত্রকলা চর্চার ধারায় বিনােদবিহারী মুখােপাধ্যায়ের অবদান আলােচনা করাে। 

চিত্রশিল্পী হেমেন মজুমদারের চিত্রকলার পরিচয় দাও। 

বাংলা চিত্রকলা চর্চার ইতিহাসে জয়নুল আবেদিনের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলা চিত্রকলা চর্চার ইতিহাসে চিত্তপ্রসাদ ভট্টাচার্যের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলা পটচিত্রের ইতিহাসে কালীঘাটের পটের গুরুত্ব ও অবস্থানটি নির্দেশ করাে। 

বাংলা চিত্রকলার ধারায় পুথির পাটাচিত্র ও তার বিভিন্ন ঘরানার পরিচয় দাও। 

বাংলার লােকচিত্রকলার ইতিহাসে দশাবতার তাসের অবস্থান ও গুরুত্ব নির্ণয় করাে। 

বাংলা লােকচিত্রকলার ইতিহাসে দেয়ালচিত্রের গুরুত্ব নির্ণয় করাে। 

নীচের বিষয়গুলি সংক্ষেপে আলােচনা করাে : ফ্রেসকো, রিলিফ। 

নীচের বিষয়গুলি সংক্ষেপে আলােচনা করাে: কঁাথ, পিণ্ডা। 

পটচিত্রের ইতিহাসটি সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

কালীঘাটের পটের বিষয়বৈচিত্র্য সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

পট শব্দটির অর্থ কী? বাংলার লােকশিল্প হিসেবে পটশিল্পের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও। 

বাংলায় সিনেমা প্রচলনের ইতিহাসের রূপরেখাটি নির্দেশ করাে : প্রসঙ্গত, নির্বাক যুগ (১৯১৭-৩০) ও সবাক যুগ (১৯৩১ থেকে)-এর সূচনা পর্বের সিনেমাগুলির পরিচয় দাও। 

বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে ম্যাডান থিয়েটারের গুরুত্ব নির্দেশ করাে। 

বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে নিউ থিয়েটার্সের অবদান কতখানি তা বুঝিয়ে দাও। 

বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে সত্যজিৎ রায়ের অবদান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে ঋত্বিক ঘটকের অবদান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে মৃণাল সেনের অবদান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

অথবা, বাংলা চলচ্চিত্রের ধারায় পরিচালক মৃণাল সেনের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে তপন সিংহের অবদান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

বাংলা সিনেমার স্মরণীয় কয়েকজন অভিনেতা-অভিনেত্রীদের পরিচয় দাও। 

বাংলা তথ্যচিত্রের ধারা সম্পর্কে আলােচনা করাে। 

অথবা, তথ্যচিত্র বলতে কী বােঝ? বাংলা তথ্যচিত্র সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলােচনা করাে। 

ঔপনিবেশিক বাংলায় আধুনিক বিজ্ঞানচর্চার সূত্রপাতে বােটানিক্যাল গার্ডেনের ভূমিকা ব্যক্ত করে। 

ঔপনিবেশিক বাংলায় আধুনিক বিজ্ঞানচর্চার সূত্রপাতে এশিয়াটিক সােসাইটির অবদান কতখানি তা বিশ্লেষণ করে বুঝিয়ে দাও। 

ঔপনিবেশিক বাংলায় শ্রীরামপুর মিশন আধুনিক বিজ্ঞান-চর্চায় প্রচার ও প্রসারে কীভাবে অংশ নিয়েছিল তা পর্যালােচনা করাে। 

ঔপনিবেশিক বাংলায় আধুনিক বিজ্ঞানচর্চার সূত্রপাত প্রসঙ্গে স্কুল বুক সােসাইটির ভূমিকা নির্ণয় করাে। 

হিন্দু কলেজে আধুনিক বিজ্ঞানচর্চার সূত্রপাত কীভাবে ঘটেছিল তা আলােচনা করাে। 

অথবা, বাংলার আধুনিক জ্ঞান বিজ্ঞানচর্চার প্রেক্ষাপটে হিন্দু কলেজের অবদান সংক্ষেপে লেখাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে নীলরতন সরকারের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে রাধাগােবিন্দ করের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে কাদম্বিনী বসুর অবদান আলােচনা করাে। 

অথবা, বাংলার চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাসে ড. কাদম্বিনী (বসু) গঙ্গোপাধ্যায়ের পরিচয় দাও। 

অথবা, বাংলা চিকিৎসা বিজ্ঞানে কাদম্বিনী (বসু) গঙ্গোপাধ্যায়ের ভূমিকা সম্পর্কে আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে উপেন্দ্রনাথ ব্রম্মচারীর অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে ডা. মহেন্দ্রলাল সরকারের অবদান আলােচনা করাে। 

চিকিৎসাবিজ্ঞানে ড. মহেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে লালমাধব মুখােপাধ্যায়ের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে বনবিহারী মুখােপাধ্যায়ের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে সুরেশপ্রসাদ সর্বাধিকারীর অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে চুনীলাল বসুর অবদান আলােচনা করাে। 

চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে বিধানচন্দ্র রায়ের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে গিরীন্দ্রশেখর বসুর অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে গােলকচন্দ্র নন্দীর অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে শিবচন্দ্র নন্দীর অবদান আলােচনা করাে। 

স্বদেশি শিল্পের প্রসারে সীতানাথ ঘােষের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে মহেন্দ্রচন্দ্র নন্দীর অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে রাজকৃষ্ণ কর্মকারের অবদান আলােচনা করাে। 

স্বদেশি শিল্পের প্রসারে কালিদাস শীলের ভূমিকা পর্যালােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে নীলমণি মিত্রর অবদান আলােচনা করাে। 

স্বদেশি শিল্পোদ্যোগের ইতিহাসে উপেন্দ্রকিশাের রায়-চৌধুরীর অবদান আলােচনা করাে। 

স্বদেশি শিল্প প্রচারে সুকুমার রায়ের উদ্যোগের বিবরণ লিপিবদ্ধ করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে হেমেন্দ্রমােহন বসুর অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে রসিকলাল দত্তের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে বিপিনবিহারী দাসের অবদান সম্পর্কে আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রমথনাথ বসুর অবদান আলােচনা করাে। 

মুদ্রণ শিল্প ও পুস্তক প্রকাশনার ইতিহাসে পি. এম. বাগচি অ্যান্ড কোং-এর গুরুত্ব আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে জগদীশচন্দ্র বসুর অবদান আলােচনা করাে। 

বাঙালির বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে মেঘনাদ সাহার অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে সত্যেন্দ্রনাথ বসুর অবদান সম্পর্কে আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে দেবেন্দ্রমোহন বসুর অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রিয়দারঞ্জন রায়ের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে জ্ঞানেন্দ্রনাথ মুখােপাধ্যায়ের অবদান আলােচনা করাে। 

বাঙালির বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে আশুতােষ মুখােপাধ্যায়ের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে ডা. ইন্দুমাধব মল্লিকের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে শিশিরকুমার মিত্রের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে নীলরতন ধরের অবদান আলােচনা করাে। 

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার পরিচয় দাও। 

রবীন্দ্রনাথ ব্যতীত ঠাকুরবাড়ির অন্যান্য মানুষজনের বিজ্ঞানচর্চার পরিচয় দাও। 

বাঙালির বিজ্ঞান ভাবনা ও বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ির অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে অক্ষয়কুমার দত্তের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদীর অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে জগদীশচন্দ্র বসুর অবদান আলােচনা করাে |  

বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে জগদানন্দ রায়ের অবদান আলােচনা করাে। 

 

বাংলার কীটপতঙ্গ গ্রন্থের রচয়িতা কে? বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে তার অবদান আলােচনা করাে। 

 

বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে চারুচন্দ্র ভট্টাচার্যের অবদান আলােচনা করাে। 

 

বাঙালির ক্রীড়া সংস্কৃতির সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও। প্রত্যেক ধরনের খেলার নাম উল্লেখ করাে। 

বাঙালির কুস্তিচর্চার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও। 

অথবা, আমাদের মহাকাব্যে কুস্তি কী নামে পরিচিত ছিল? সংক্ষেপে বাঙালির কুস্তিচর্চার পরিচয় দাও। 

বাংলার কুস্তির ইতিহাসে গােবর গুহের অবদান আলোচনা করো। 

বাঙালির ক্রীড়া ঐতিহ্যে ফুটবলের সূত্রপাত কীভাবে হয়েছিল? এই পর্বের ফুটবলের সঙ্গে কোন্ বিখ্যাত ব্যক্তিত্বের নাম জড়িয়ে আছে? বাংলার ফুটবলের কোন্ ঘটনা, কীভাবে ভারতের জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকে উজ্জীবিত করেছিল? 

ফুটবল খেলায় বাঙালির অংশগ্রহণ ও সাফল্যের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও। 

অথবা, বাঙালির ফুটবল চর্চার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও। 

প্রথম ভারতীয় দল হিসেবে আই এফ এ শিল্ড জয়ী মােহনবাগান ক্লাবের ইতিহাস পর্যালােচনা করাে। 

 বাঙালির ক্রিকেট সংস্কৃতির পরিচয় লিপিবদ্ধ করাে। 

বাংলার ক্রিকেট খেলার জনকরূপে কে পরিচিত ছিলেন? এই খেলাকে জনপ্রিয় করে তােলার ক্ষেত্রে যেসব বাঙালি ক্রিকেটার বিখ্যাত তাঁদের একজনের সম্বন্ধে তুমি যা জান লেখাে। 

অথবা, আন্তজাতিক স্তরে সুনাম অর্জন করেছেন, এমন একজন বাঙালিক্রীড়াবিদের কৃতিত্বের পরিচয় দাও। 

হকিতে বাঙালির অংশগ্রহণ ও সাফল্যের রূপরেখাটি নির্দেশ করাে। 

স্বাধীনতা-পরবর্তী সময় পর্বে বাঙালির অ্যাথলেটিক্স, লন টেনিস, টেবিল টেনিস, দাবা ও সাঁতার সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

রামায়ণে বর্ণিত কাহিনি অনুসারে দাবা খেলার স্রষ্টা কে? এই খেলায় বাঙালির সাফল্যের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও। 

কৰাডির ইতিহাস সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

সার্কাস ও ম্যাজিকের দুনিয়ায় বাঙালির অবদান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

অথবা, ম্যাজিকের ইতিহাস ও বাঙালির অবদান সম্পর্কে আলােচনা করাে 

কলকাতায় বাঙালির প্রচেষ্টায় গড়ে ওঠা প্রথম স্বদেশি সার্কাসের নাম লেখাে। সার্কাসে বাঙালির অবদানের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও। 

জাদুবিশ্বাস সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

 

 

অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর 

 

গল্প কে বাঁচায়, কে বাঁচে (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর) 

 

গল্প ভাত (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর) 

 

গল্প ভারতবর্ষ (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর) 

 

কবিতা রূপনারানের কূলে (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর) 

 

কবিতা শিকার (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর) 

 

কবিতা মহুয়ার দেশ (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর) 

 

কবিতা আমি দেখি (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর) 

 

কবিতা ক্রন্দনরতা জননীর পাশে (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর) 

 

নাটক বিভাব (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর) 

 

নাটক নানা রঙের দিন (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর) 

 

আন্তর্জাতিক কবিতা পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর) 

 

ভারতীয় গল্প অলৌকিক (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর) 

 

ভাষা ভাষাবিজ্ঞান ও তার বিভিন্ন শাখা (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর) 

 

ভাষা ধ্বনিতত্ত্ব (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর) 

 

ভাষা রূপতত্ত্ব (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর) 

 

ভাষা বাক্যতত্ত্ব (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর) 

 

ভাষা ─ শব্দার্থতত্ত্ব (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)