উনিশ শতকের শুরু থেকেই কলকাতার সন্ত্রান্ত ও ধনী বাঙালি হিন্দুদের মধ্যে ইংরেজি শেখার বিশেষ আগ্রহ দেখা যায়। এই আগ্রহ থেকেই ‘হিন্দু কলেজ’ প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮১৭ খ্রিস্টাব্দের ৬ জুলাই ‘হিন্দু কলেজ’ প্রতিষ্ঠার বছরেই ‘কলকাতা স্কুল বুক সােসাইটি’ প্রতিষ্ঠিত হয়। ডেভিড হেয়ারের উদ্যোগে সােসাইটির স্কুলগুলি থেকে ২০-৩০ জন মেধাবী ছাত্রকে হিন্দু কলেজে পাঠানাে হয়। রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গ-সমাজ গ্রন্থে এই বিষয়ের উল্লেখ রয়েছে। শিবনাথ শাস্ত্রী লিখেছেন— “লাহিড়ী মহাশয় সেই শ্রেণীগণ্য ছাত্ররুপে হিন্দু কলেজে আসিলেন। দিগম্বর মিত্রও সেই সঙ্গে আসিলেন।” তত্ববােধিনী পত্রিকা প্রকাশের অন্যতম উদ্যোক্তা রাধাকান্ত দেব, স্কুল বুক সােসাইটির সঙ্গে বিশেষভাবে যুক্ত ছিলেন। পাঠ্যপুস্তক প্রণয়নের ইতিহাসে, জ্যোতির্বিজ্ঞান ও রসায়ন শাস্ত্রের উল্লেখযােগ্য গ্রন্থ প্রকাশে স্কুল বুক সােসাইটি অবিস্মরণীয় ভূমিকা পালন করে। হিন্দু স্কুল ও কলকাতা স্কুল বুক সােসাইটি বঙ্গদেশে ইংরেজি শিক্ষাপ্রসারে বিরাট ভূমিকা পালন করে।
১৮১৭ খ্রিস্টাব্দে রবার্ট মে রচিত মেগণিত গ্রন্থটি সােসাইটি থেকে প্রকাশিত হয়। এই সােসাইটি ১৮২৪ খ্রিস্টাব্দে পিয়ার্সনের ভূগােল এবং জ্যোতিষ ইত্যাদি বিষয়ক কথােপকথন গ্রন্থটি প্রকাশ করে। ১৮৩২ খ্রিস্টাব্দে স্কুল বুক সােসাইটির পক্ষ থেকে বিজ্ঞান সেবধি পত্রিকা প্রকাশিত হয়। সােসাইটি ইংরেজি, বাংলা, সংস্কৃত, ফারসি ও আরবি ভাষায় পুস্তক ও প্রচারপত্র প্রকাশ করে।
হিন্দু কলেজে আধুনিক বিজ্ঞানচর্চার সূত্রপাত কীভাবে ঘটেছিল তা আলােচনা করাে।
অথবা, বাংলার আধুনিক জ্ঞান বিজ্ঞানচর্চার প্রেক্ষাপটে হিন্দু কলেজের অবদান সংক্ষেপে লেখাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে নীলরতন সরকারের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে রাধাগােবিন্দ করের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে কাদম্বিনী বসুর অবদান আলােচনা করাে।
অথবা, বাংলার চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাসে ড. কাদম্বিনী (বসু) গঙ্গোপাধ্যায়ের পরিচয় দাও।
অথবা, বাংলা চিকিৎসা বিজ্ঞানে কাদম্বিনী (বসু) গঙ্গোপাধ্যায়ের ভূমিকা সম্পর্কে আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে উপেন্দ্রনাথ ব্রম্মচারীর অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে ডা. মহেন্দ্রলাল সরকারের অবদান আলােচনা করাে।
চিকিৎসাবিজ্ঞানে ড. মহেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান সংক্ষেপে আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে লালমাধব মুখােপাধ্যায়ের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে বনবিহারী মুখােপাধ্যায়ের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে সুরেশপ্রসাদ সর্বাধিকারীর অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে চুনীলাল বসুর অবদান আলােচনা করাে।
চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে বিধানচন্দ্র রায়ের অবদান আলােচনা করাে।