ভারতের সুশৃঙ্খল প্রাতিষ্ঠানিক বিজ্ঞানচর্চার পথিকৃৎ ড. মহেন্দ্রলাল সরকার ১৮৩৩ খ্রিস্টাব্দের ২ নভেম্বর হাওড়া জেলার পাইকপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম তারকনাথ সরকার। কলুটোলা ব্রা্ড স্কুল ও হিন্দু কলেজের পাঠ শেষ করে তিনি ১৮৬১ খ্রিস্টাব্দে কলকাতা মেডিকেল কলেজ থেকে আই এম এস এবং ১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দে এম ডি উপাধি লাভ করেন। বিশিষ্ট হােমিওপ্যাথি চিকিৎসকের প্রেরণায় নিজের চিকিৎসাধারা পালটে চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাসে অন্যতম সেরা হােমিওপ্যাথি বিশেষজ্ঞ হিসাবে তিনি নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ১৮৬৭ খ্রিস্টাব্দ থেকে হােমিওপ্যাথি চিকিৎসার কাজ শুরু করে বিশেষ খ্যাতি অর্জন করেন। তিনি হােমিওপ্যাথি চিকিৎসাবিষয়ক বহু গ্রন্থ লিখেছেন। ১৮৬৭ খ্রিস্টাব্দে Calcutta Journal of Medicine পত্রিকা প্রকাশ করেন। ‘Indian Association for the Cultivation of Science’ প্রতিষ্ঠা তার অন্যতম স্মরণীয় কীর্তি। ১৮৮৮ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গীয় প্রাদেশিক সম্মেলনে তিনি সভাপতির পদ অলংকৃত করেন।
ডা. মহেন্দ্রলাল সরকার কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেলাে (১৮৭০), অনারারি ম্যাজিস্ট্রেট, কলকাতার শেরিফ (১৮৮৪) এবং বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভার সদস্য (১৮৮৭-১৮৯৩) ছিলেন। তিনি বৈদ্যনাথ রাজকুমারী কুষ্ঠাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন। ১৮৮৩ খ্রিস্টাব্দে তিনি সিআইই এবং ১৮৯০ খ্রিস্টাব্দে ডিএল (ডক্টর অব ল) উপাধি লাভ করেন। চিকিৎসাবিজ্ঞান ছাড়াও প্রাকৃতিক বিজ্ঞানে তাঁর বিশেষ পাণ্ডিত্য ছিল।
চিকিৎসাবিজ্ঞানে ড. মহেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান সংক্ষেপে আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে লালমাধব মুখােপাধ্যায়ের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে বনবিহারী মুখােপাধ্যায়ের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে সুরেশপ্রসাদ সর্বাধিকারীর অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে চুনীলাল বসুর অবদান আলােচনা করাে।
চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে বিধানচন্দ্র রায়ের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে গিরীন্দ্রশেখর বসুর অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে গােলকচন্দ্র নন্দীর অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে শিবচন্দ্র নন্দীর অবদান আলােচনা করাে।
স্বদেশি শিল্পের প্রসারে সীতানাথ ঘােষের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে মহেন্দ্রচন্দ্র নন্দীর অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে রাজকৃষ্ণ কর্মকারের অবদান আলােচনা করাে।