শিল্পী বিনােদবিহারী মুখােপাধ্যায়ের অগ্রজ ও চিকিৎসক বনবিহারী মুখােপাধ্যায় ১৮৮৫ খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম বিপিনবিহারী মুখােপাধ্যায়। সুদক্ষ চিকিৎসকের পরিচিতি ছাড়াও ব্যক্গসাহিত্যস্রষ্টা এবং ব্যঙ্গচিত্রী হিসেবে তার খ্যাতি ছিল। সাহিত্যিক বনফুল (বলাইচাদ মুখােপাধ্যায়) মেডিকেল কলেজে তার ছাত্র ছিলেন। পরবর্তীকালে বনফুল তাঁরই জীবনকাহিনি অবলম্বনে অগ্নীশ্বর উপন্যাস রচনা করেন। এই উপন্যাস অবলম্বনে বনফুলের ভাই অরবিন্দ মুখােপাধ্যায়ের সৃষ্ট চলচ্চিত্রটিও অত্যন্ত জনপ্রিয়। বঙ্গবাণী, শনিবারের চিঠি, ভারতবর্ষ প্রভৃতি পত্রিকায় তার রচনা প্রকাশিত হত।
বঙ্কিমচন্দ্রের দেবী চৌধুরাণী অবলম্বনে তাঁর লেখা ঢেলে সাজা নামক সচিত্র প্যারডি অত্যন্ত সমাদৃত হয়েছিল। তাঁর লেখা উপন্যাস ও ছােটোগল্পের মধ্যে উল্লেখযােগ্য—দশচক্র, যােগভ্রষ্ট, সিরাজের পেয়ালা, নরকের কীট প্রভৃতি। সংস্কৃত আর ফরাসি ভাষার পাশাপাশি দর্শনে, নক্ষত্রবিজ্ঞানে, পক্ষীতত্ত্বে তিনি দক্ষ ছিলেন। ‘বেপরােয়া’ নামে একটি সাংস্কৃতিক সংস্থার সঙ্গে তিনি যুক্ত ছিলেন এবং সেই দলের এক সভ্য বিয্ুচরণ ভট্টাচার্যের সম্পাদনায় ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দে বেপরােয়া পত্রিকা প্রকাশিত হলে, তার অধিকাংশ লেখাই তিনি লিখতেন। ১৯৬৫ খ্রিস্টাব্দের ৫ জুলাই তিনি লােকান্তরিত হন।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে সুরেশপ্রসাদ সর্বাধিকারীর অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে চুনীলাল বসুর অবদান আলােচনা করাে।
চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে বিধানচন্দ্র রায়ের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে গিরীন্দ্রশেখর বসুর অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে গােলকচন্দ্র নন্দীর অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে শিবচন্দ্র নন্দীর অবদান আলােচনা করাে।
স্বদেশি শিল্পের প্রসারে সীতানাথ ঘােষের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে মহেন্দ্রচন্দ্র নন্দীর অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে রাজকৃষ্ণ কর্মকারের অবদান আলােচনা করাে।
স্বদেশি শিল্পের প্রসারে কালিদাস শীলের ভূমিকা পর্যালােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে নীলমণি মিত্রর অবদান আলােচনা করাে।
স্বদেশি শিল্পোদ্যোগের ইতিহাসে উপেন্দ্রকিশাের রায়-চৌধুরীর অবদান আলােচনা করাে।