জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়িতে স্বদেশি শিল্পশিক্ষক হিসেবে সীতানাথ ঘােষের নাম স্মরণীয়। যন্ত্রপাতি সহযােগে তাঁর প্রদর্শিত বৈজ্ঞানিক পরীক্ষানিরীক্ষাগুলি রবীন্দ্রনাথের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। বস্ত্রবয়ন শিল্পের আবিষ্কর্তা হিসেবে তিনি হিন্দুমেলা ও সংশ্লিষ্ট জাতীয় মেলার সঙ্গে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ছিলেন। সীতানাথ ঘােষ জাতীয় সভার বিভিন্ন অধিবেশনে এবং জাতীয় মেলার প্রকাশ্য অধিবেশনেও বিজ্ঞান ও বৈজ্ঞানিক যন্ত্রের ব্যবহার সম্পর্কে ভাষণ দেন। বিজ্ঞানের, বিশেষত ব্যাবহারিক বিজ্ঞানের গবেষণায়, তিনি বাঙালির পথপ্রদর্শক হিসেবে স্মরণীয় হয়ে আছেন। তত্ত্ববােধিনী পত্রিকাতেও তাঁর গবেষণা সংক্রান্ত আলােচনা প্রকাশিত হয়। তাঁর সৃষ্ট এয়ার- ইঞ্জিন ও এয়ার-পাম্পের সুখ্যাতি ২৪ মার্চ, ১৮৭০-এ অমৃতবাজার পত্রিকা-য় প্রকাশিত হয়।
সীতানাথ ঘােষ মেডিকেল ম্যাগনেটিজম নামক একটি গ্রন্থ রচনা করেন, যার আত্মপরিচয় অংশে তিনি লেখেন—Founder of Electropathy : Magnetic System of Treatment in India. ৭ মে ১৮৭১ খ্রিস্টাব্দে ও তার পরবর্তী সময়ে কয়েকদিন জাতীয় সভায় বিদ্যুৎ বিষয়ে তিনি আকর্ষণীয় বক্তৃতা দেন। বৈদ্যুতিক চিকিৎসার সাহায্যে বহু দুরারােগ্য ব্যাধি নিরাময়ের ক্ষেত্রে সীতানাথ ঘােষের অসামান্য অবদান রয়েছে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে মহেন্দ্রচন্দ্র নন্দীর অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে রাজকৃষ্ণ কর্মকারের অবদান আলােচনা করাে।
স্বদেশি শিল্পের প্রসারে কালিদাস শীলের ভূমিকা পর্যালােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে নীলমণি মিত্রর অবদান আলােচনা করাে।
স্বদেশি শিল্পোদ্যোগের ইতিহাসে উপেন্দ্রকিশাের রায়-চৌধুরীর অবদান আলােচনা করাে।
স্বদেশি শিল্প প্রচারে সুকুমার রায়ের উদ্যোগের বিবরণ লিপিবদ্ধ করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে হেমেন্দ্রমােহন বসুর অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে রসিকলাল দত্তের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে বিপিনবিহারী দাসের অবদান সম্পর্কে আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রমথনাথ বসুর অবদান আলােচনা করাে।
মুদ্রণ শিল্প ও পুস্তক প্রকাশনার ইতিহাসে পি. এম. বাগচি অ্যান্ড কোং-এর গুরুত্ব আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে জগদীশচন্দ্র বসুর অবদান আলােচনা করাে।