কালিদাস শীল ছিলেন দে, শীল অ্যান্ড কোম্পানির তরুণ প্রতিভাধর কর্মচারী। পরবর্তীকালে তিনিই এই কোম্পানির পরিচালক ও মালিক হন। তাঁরই দক্ষতায় ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দে ক্যালকাটা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কর্পোরেশনের প্রথম জেনারেটর চালু হওয়ার অন্তত কুড়ি বছর আগে কলকাতায় বিদ্যুতের সাহায্যে আলাে জ্বলে। সিইএসসি’র আগের যুগে, ইলেকট্রিক আলো বলতে বােঝাত কার্বন আর্ক ল্যাম্প। তবে আলাে জ্বলার সময় অবশ্য ভীষণ শব্দ হত।
১৮৮৫ খ্রিস্টাব্দের ৩০ জানুয়ারি এবং ১ ফেব্রুয়ারি চিৎপুরে এক বিয়েরা শােভাযাত্রায় নতুন ধরনের ইলেকট্রিক আলাের ব্যবহার লক্ষ করা যায়। দীপ্তি ও চমৎকারিত্বে অনবদ্য তীব্র আলােকসজ্জাবিশিষ্ট শােভাযাত্রাটি বেরিয়েছিল। দে, শীল অ্যান্ড কোম্পানি নানান সামাজিক অনুষ্ঠানে আলােকসজ্জার দায়িত্ব নিয়ে নানাধরনের বৈদ্যুতিক সাজসরঞ্জাম প্রদর্শন করত, যার মধ্যে ছিলা ইলেকট্রিক মােটরে চলা সেলাই কল, টেবিল ফ্যান প্রভৃতি। কলকাতার টাউন হলে আয়ােজিত এমনই এক অনুষ্ঠানে লর্ড ডাফরিন এই আলাের উৎপাদনকারী কালিদাস শীল মহাশয়কে অভিনন্দন জানান। পরবর্তীকালে প্রতিষ্ঠানটি সাগর ধর লেনে তার বাড়িতেই স্থানান্তরিত হয়। ১৯১২ খ্রিস্টাব্দেও প্রতিষ্ঠানটি কালিদাস শীলের সুদক্ষ পরিচালনায় আপন অস্তিত্ব বজায় রেখেছিল।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে নীলমণি মিত্রর অবদান আলােচনা করাে।
স্বদেশি শিল্পোদ্যোগের ইতিহাসে উপেন্দ্রকিশাের রায়-চৌধুরীর অবদান আলােচনা করাে।
স্বদেশি শিল্প প্রচারে সুকুমার রায়ের উদ্যোগের বিবরণ লিপিবদ্ধ করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে হেমেন্দ্রমােহন বসুর অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে রসিকলাল দত্তের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে বিপিনবিহারী দাসের অবদান সম্পর্কে আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রমথনাথ বসুর অবদান আলােচনা করাে।
মুদ্রণ শিল্প ও পুস্তক প্রকাশনার ইতিহাসে পি. এম. বাগচি অ্যান্ড কোং-এর গুরুত্ব আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে জগদীশচন্দ্র বসুর অবদান আলােচনা করাে।
বাঙালির বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে মেঘনাদ সাহার অবদান আলােচনা করাে।