উপেন্দ্রকিশাের রায়চৌধুরীর সুযােগ্য পুত্র সুকুমার রায় (৩০.১০.১৮৮৭ – ১০.৯.১৯২৩) দুটি বিষয়ে অনার্স নিয়ে বিএসসি পাস করার পর গুরুপ্রসন্ন ঘােষ স্কলারশিপ পেয়ে লন্ডন ও ম্যাঞ্চেস্টারে মুদ্রণ শিল্পে উচ্চতর শিক্ষা ও গবেষণার জন্য যান। বিজ্ঞানের বিষয়-আশয়ের সঙ্গে ভাষাবিজ্ঞানেও তার অপার কৌতুহলের প্রতিফলন তার অসামান্য সব রচনায় লক্ষ করা যায়।
সন্দেশ-এর সম্পাদক হিসেবে লেখা তার নিবন্ধে বিজ্ঞান ও কারিগরি জগতের ইতিহাস ও নিত্যনতুন আবিষ্কার আর আলােড়নের কথা শুনিয়ে তিনি কিশােরদের মনে কৌতূহল জাগিয়েছেন। টেলিফোন, রেডিয়াে, এরােপ্লেন, ম্যাথমেটিক্যাল ক্যালকুলেটর, আন্ডার-ওয়াটার টেলিগ্রাফ লাইন, স্কাইস্ক্র্যাপার ও প্রিফ্যাব বিল্ডিং, ইলেকট্রিক লিফট, নিউমেটিক ট্র্যান্সপার্টেশন, সিনেমা এমনই বিভিন্ন যন্ত্র ও কৌশলের কথা ছাড়াও রকেটের কথা, টিউবরেলের কথা তাঁর কলমে সন্দেশের পাতায় মূর্ত হয়ে উঠেছে। তিনি ছোটোবেলা থেকে ফটোগ্রাফির চর্চা করেন, তার তোলা ছবি বয়েজ ওন পেপার, চামস ইত্যাদি বিদেশি কাগজে ছাপা হয়।
এ ছাড়া তিনি বাংলা হরফ সংস্কার, সাংকেতিক লিপি ও বর্ণসংস্থান ওলটপালট করে নতুন শব্দ সৃষ্টির খসড়াও তৈরি করেছিলেন। তিনি লন্ডনের কাউন্টি কাউন্সিল অব এনগ্রেভিং অ্যান্ড লিথােগ্রাফিতে এবং ম্যাণ্চেস্টারের মিউনিসিপ্যাল স্কুল অব টেকনােলজিতে ‘কলােটাইপ’, ‘ফোটোলিথােগ্রাফি’, ‘অফসেট’-এর কাজ শেখেন। এইভাবে পিতা-পুত্র মিলে তারা ভারতে আধুনিক ধারায় প্রসেস শিল্পের গােড়াপত্তন করেছিলেন।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে হেমেন্দ্রমােহন বসুর অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে রসিকলাল দত্তের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে বিপিনবিহারী দাসের অবদান সম্পর্কে আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রমথনাথ বসুর অবদান আলােচনা করাে।
মুদ্রণ শিল্প ও পুস্তক প্রকাশনার ইতিহাসে পি. এম. বাগচি অ্যান্ড কোং-এর গুরুত্ব আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে জগদীশচন্দ্র বসুর অবদান আলােচনা করাে।
বাঙালির বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে মেঘনাদ সাহার অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে সত্যেন্দ্রনাথ বসুর অবদান সম্পর্কে আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে দেবেন্দ্রমোহন বসুর অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রিয়দারঞ্জন রায়ের অবদান আলােচনা করাে।