রসিকলাল দত্ত ১৮৪৪ খ্রিস্টাব্দে হুগলি জেলার আটপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কলকাতা মেডিকেল কলেজে তিন বছর অধ্যয়ন করে ডিপ্লোমা উপাধি অর্জন করেন এবং আরও দু-বছর পড়ে পরীক্ষা না দিয়েই হাওড়া অঞ্চলে চিকিৎসার কাজ শুরু করেন। কুলি জাহাজের চিকিৎসকরূপে তিনি ত্রিনিদাদে যান। পরে বিলাতের এবার্ডিন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবি ডিগ্রি অর্জন করেন। দেশে ফেরার পর ১৮৭১ খ্রিস্টাব্দে আবার বিলাতে যান এবং আইএমএস হয়ে স্বদেশে সরকারি পদে নিযুক্ত হন।
১৮৯৩ খ্রিস্টাব্দে রসিকলাল আবার বিলাত গিয়ে চিকিৎসাশাস্ত্রে অসামান্য খ্যাতি অর্জন করেন। রাসায়নিক আবিষ্কারের সুবাদে তিনিই কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ডিএসসি হন। ‘ক্লোরােপিক্রিন’ নামক যৌগ প্রস্তুতির এক নতুন প্রক্রিয়া তাঁরই উদ্ভাবন। অ্যাকোয়া রিজিয়া রাসায়নিক বিশ্লেষণের গবেষণাসূত্রে রসিকলাল আবিষ্কৃত এই যৌগ বেদনাহীন শল্যচিকিৎসায় অতি প্রয়ােজনীয় ক্লোরােফর্ম আবিষ্কারের পথ খুলে দেয়। কর্মদক্ষতার জন্য ব্রিটিশ সরকার তাকে লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদে উন্নীত করেন।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে বিপিনবিহারী দাসের অবদান সম্পর্কে আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রমথনাথ বসুর অবদান আলােচনা করাে।
মুদ্রণ শিল্প ও পুস্তক প্রকাশনার ইতিহাসে পি. এম. বাগচি অ্যান্ড কোং-এর গুরুত্ব আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে জগদীশচন্দ্র বসুর অবদান আলােচনা করাে।
বাঙালির বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে মেঘনাদ সাহার অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে সত্যেন্দ্রনাথ বসুর অবদান সম্পর্কে আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে দেবেন্দ্রমোহন বসুর অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রিয়দারঞ্জন রায়ের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে জ্ঞানেন্দ্রনাথ মুখােপাধ্যায়ের অবদান আলােচনা করাে।
বাঙালির বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে আশুতােষ মুখােপাধ্যায়ের অবদান আলােচনা করাে।