ভারতীয় হিসেবে সর্বপ্রথম একটি সম্পূর্ণ মােটরগাড়ি তৈরির কৃতিত্ব শ্রীবিপিনবিহারী দাসের। পুরােপুরি স্বদেশি উপাদানে নির্মিত গাড়িটির নামকরণও করা হয় ‘স্বদেশি’। প্রথাগত শিক্ষালাভ না করলেও স্বশিক্ষিত যন্ত্রবিদ বিপিনবিহারী এই প্রায় অসাধ্য কাজটিকে সম্ভব করেছিলেন। দক্ষিণ কলকাতার বালিগঞ্জ ও বন্ডেল রােডের মােড়ের কাছে তার একটি ছােটো গাড়ি বানানাের কারখানা ছিল। টায়ার, কারবুরেটর এবং আর দু-একটি সরঞ্জাম ছাড়া গাড়ির ‘বডি’, চেসিস’ সহ বাকি সব কিছুই তিনি নিজের হাতে তৈরি করতেন। চারটি দরজা-সহ পাঁচ আসনযুক্ত প্রথম তৈরি গাড়িটি ১৯৩১ খ্রিস্টাব্দে বিপিনবিহারী বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্রি করেন।
মতিলাল নেহরু, মদনমােহন মালব্যর মতাে স্বনামধন্য মানুষ তার গাড়িতে চড়েন। কলকাতা কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে বিপিনবিহারী একটি গাড়ি তৈরির দায়িত্ব পান। ১৯৩৩ খ্রিস্টাব্দে গাড়িটি কলকাতার পথে নামে এবং বাংলা ও বাঙালির তৈরি গাড়িটিকে পুলিশ কর্তৃপক্ষ রেজিস্ট্রেশনের জন্য অনুমতি দেয়। ঘণ্টায় ৩৫ মাইল বেগে গাড়িটি চলত। তৎকালীন সমাজে যথাযােগ্য প্রশংসা ও আর্থিক আনুকূল্য না পেলেও তিনি গােয়ালিয়র রাজের জন্যও একটি গাড়ি তৈরি করেন যা বহুবছর চলেছিল। ১৯৩৮ খ্রিস্টাব্দে মাত্র ৫৫ বছর বয়সে তাঁর জীবনাবসান হয়
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রমথনাথ বসুর অবদান আলােচনা করাে।
মুদ্রণ শিল্প ও পুস্তক প্রকাশনার ইতিহাসে পি. এম. বাগচি অ্যান্ড কোং-এর গুরুত্ব আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে জগদীশচন্দ্র বসুর অবদান আলােচনা করাে।
বাঙালির বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে মেঘনাদ সাহার অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে সত্যেন্দ্রনাথ বসুর অবদান সম্পর্কে আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে দেবেন্দ্রমোহন বসুর অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রিয়দারঞ্জন রায়ের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে জ্ঞানেন্দ্রনাথ মুখােপাধ্যায়ের অবদান আলােচনা করাে।
বাঙালির বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে আশুতােষ মুখােপাধ্যায়ের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে ডা. ইন্দুমাধব মল্লিকের অবদান আলােচনা করাে।