প্রসিদ্ধ চিকিৎসক গঙ্গাপ্রসাদ মুখােপাধ্যায়ের সুযােগ্য পুত্র আশুতােষ মুখােপাধ্যায় ১৮৬৪ খ্রিস্টাব্দের ২৯ জুন কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। গণিতশাস্ত্রে ছাত্রজীবন থেকেই তিনি অত্যন্ত মেধাবী ছিলেন। বিদ্যালয় জীবনেই তিনি ‘কেন্ত্রিজ মেসেঞ্জার অব ম্যাথমেটিক্স’-এ দুরূহ গাণিতিক সমস্যার সমাধান প্রকাশ করেন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনিই প্রথম দুটি বিষয়ে এম এ করেন। প্রেমচাঁদ রায়চাঁদ বৃত্তিপ্রাপ্ত আশুতােষ মুখােপাধ্যায় ১৮৮০-৯০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে গণিত বিষয়ে কুড়িটি মূল্যবান প্রবন্ধ রচনা করেন। ‘ডিফারেন্সিয়াল ক্যালকুলাস’ এবং ‘ইকুয়েশন’-এ তার দুরূহ সমাধান ক্ষমতা বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত হয়। মাতৃভাষায় শিক্ষাপ্রসারে তাঁর অবদান বিশেষভাবে উল্লেখযােগ্য।
১৯০৬-১৯১৪ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত চারটি পর্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য থাকাকালীন তিনি ছয়টি নতুন বিভাগে স্নাতকোত্তর স্তরের পড়াশােনা চালু করেন—তুলনামূলক ভাষাবিজ্ঞান, নৃত্ত্ববজ্ঞান, ব্যাবহারিক মনােবিজ্ঞান, ফলিত রসায়ন, প্রাচীন ভারতের ইতিহাস ও সংস্কৃতি এবং ইসলামের সংস্কৃতি। দেশবাসী কর্তৃক তিনি ‘বাংলার বাঘ’ অভিধায় অভিহিত। বহু গুরুত্বপূর্ণ পদে তিনি আসীন ছিলেন, যেমন—স্যাডলার কমিশনের সদস্য, এশিয়াটিক সােসাইটির সভাপতি, ইম্পিরিয়াল লাইব্রেরি কাউন্সিলের সভাপতি, ভারতীয় বিজ্ঞান কংগ্রেসের অন্যতম সংগঠক ও প্রথম সভাপতি প্রভৃতি। দেশীয় পণ্ডিতেরা তাকে ‘সরস্বতী ও শাস্ত্রবাচস্পতি’ উপাধিতে ভূষিত করেন। ১৯২৪ খ্রিস্টাব্দের ২৫ মে তার জীবনাবসান হয়।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে ডা. ইন্দুমাধব মল্লিকের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে শিশিরকুমার মিত্রের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে নীলরতন ধরের অবদান আলােচনা করাে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার পরিচয় দাও।
রবীন্দ্রনাথ ব্যতীত ঠাকুরবাড়ির অন্যান্য মানুষজনের বিজ্ঞানচর্চার পরিচয় দাও।
বাঙালির বিজ্ঞান ভাবনা ও বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ির অবদান আলােচনা করাে।
বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে অক্ষয়কুমার দত্তের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদীর অবদান আলােচনা করাে।
বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে জগদীশচন্দ্র বসুর অবদান আলােচনা করাে |
বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে জগদানন্দ রায়ের অবদান আলােচনা করাে।
বাংলার কীটপতঙ্গ গ্রন্থের রচয়িতা কে? বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে তার অবদান আলােচনা করাে।
বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে চারুচন্দ্র ভট্টাচার্যের অবদান আলােচনা করাে।