“অলস সূর্য দেয় এঁকে”— অলস সূর্য কী এঁকে দেয়?
সমর সেন রচিত ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় অলস সূর্য গলিত সােনার মতাে উজ্জ্বল আলাের স্তম্ভ এঁকে দেয়।
“অলস সূর্য দেয় এঁকে”— অলস সূর্য কখন কোথায় এঁকে দেয়?
সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় অলস সূর্য সন্ধ্যার জলস্রোতে এঁকে দেয়।
“অলস সূর্য দেয় এঁকে”— সূর্যকে অলস বলার কারণ কী?
সন্ধ্যার অস্তগামী সূর্য দিনের কাজ শেষ করে বিশ্রামের অপেক্ষায় থাকে বলে ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় কবি সমর সেন সূর্যকে অলস বলে সম্বােধন করেছেন।
“আর আগুন লাগে…”—কখন কোথায় আগুন লাগে?
সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায় আগুন লাগে।
“..জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায়।” -সেখানে কী ঘটে যায়?
সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনা অস্তগামী সূর্যের আলােয় লাল হয়ে ওঠে। সেই দৃশ্য দেখে মনে হয় আগুন লেগেছে।
“সেই উজ্জ্বল স্তন্ধতায়”—কীসের কথা বলা হয়েছে?
সমর সেন রচিত ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় অস্তগামী সূর্যের আলােয় জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায় যে আগুন লাগে, ‘উজ্জ্বল স্তম্ধতা’ বলতে তার কথাই বােঝানাে হয়েছে।
“সেই উজ্জ্বল স্তব্ধতায়” -উজ্জ্বল স্তব্ধতার কথা কেন বলা হয়েছে?
একদিকে অস্তগামী সূর্য অন্ধকারের আগমন ঘটিয়ে স্তখতা এনেছে অন্যদিকে তার রক্তিম আভা সৃষ্টি করেছে উজ্জ্বলতার—এ কারণেই উদ্ধৃত অংশে ‘উজ্জ্বল স্তব্ধতা’-র কথা বলা হয়েছে।
“সেই উজ্জ্বল স্তন্ধতায়”—“উজ্জ্বল স্তন্ধতায়’ কী ঘটে?
সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় উজ্জ্বল স্তধতায় ধোঁয়ার বঙ্কিম নিশ্বাস শীতের দুঃস্বপ্নের মতাে ঘুরে-ফিরে ঘরে আসে।
“ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস ঘুরে ফিরে ঘরে আসে”—’ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস’ বলতে কী বােঝানাে হয়েছে?
কবি সমর সেন রচিত ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় ‘ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস’ বলতে নাগরিক সভ্যতার দূষণকে বােঝানাে হয়েছে।
‘ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস’ কীভাবে কবির কাছে আসে?
কবিতায় ‘ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস’ কবি সমর সেনের কাছে শীতের দুঃস্বপ্নের মতাে ঘুরে-ফিরে আসে।
“…ঘুরে ফিরে ঘরে আসে” -কার কথা বলা হয়েছে?
‘মহুয়ার দেশ’ কবিতার উদ্ধৃত অংশে ‘ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস’ অর্থাৎ শিল্পসভ্যতার দূষণের ঘুরে ফিরে আসার কথা বলা হয়েছে।
‘শীতের দুঃস্বপ্নের মতাে’ কে নেমে আসে?
ধোঁয়ার বঙ্কিম নিশ্বাস শীতের দুঃস্বপ্নের মতাে নেমে আসে।
গল্প ─ কে বাঁচায়, কে বাঁচে (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)
গল্প ─ ভাত (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)
গল্প ─ ভারতবর্ষ (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)
কবিতা ─ রূপনারানের কূলে (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)
কবিতা ─ শিকার (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)
কবিতা ─ আমি দেখি (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)
কবিতা ─ ক্রন্দনরতা জননীর পাশে (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)
নাটক ─ বিভাব (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)
নাটক ─ নানা রঙের দিন (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)
আন্তর্জাতিক কবিতা ─ পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)
ভারতীয় গল্প ─ অলৌকিক (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)
ভাষা ─ ভাষাবিজ্ঞান ও তার বিভিন্ন শাখা (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)
ভাষা ─ ধ্বনিতত্ত্ব (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)
ভাষা ─ রূপতত্ত্ব (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)
ভাষা ─ বাক্যতত্ত্ব (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)
ভাষা ─ শব্দার্থতত্ত্ব (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)
“অনেক, অনেক দূরে আছে…” -কে বা কী অনেক দূরে আছে?
‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় কবি সমর সেন বলেছেন মেঘমদির মহুয়ার দেশ অনেক দূরে আছে।
“অনেক, অনেক দূরে আছে…”—সেই অনেক দূরে কী ঘটে?
‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় অনেক দূরে মহুয়ার দেশে পথের দু-ধারে দেবদারু গাছের দীর্ঘ রহস্য ছায়া ফেলে। দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস রাতের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলােড়িত করে।
মহুয়ার দেশ কবির কাছে কীভাবে উপলব্ধ হয়েছিল?
মেঘমদির মহুয়ার দেশ কবির কাছে নাগরিক ক্লান্তি থেকে মুক্তির আশ্রয় হিসেবে উপলদ্ধ হয়েছিল।
“মেঘ-মদির মহুয়ার দেশ” বলার কারণ কী?
দুষিত নাগরিক জীবনের যান্ত্রিকতার বিপরীতে সাঁওতাল পরগনার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মায়াময়তাকে ফুটিয়ে তুলতেই কবি সমর সেন এই স্থানকে ‘মেঘ-মদির মহুয়ার দেশ’ রূপে অভিহিত করেছেন।
‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় কবি নিজেকে কীভাবে উপস্থাপিত করেছেন?
‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় কবি নিজেকে নগরজীবনের ক্লান্ত মানুষের প্রতীক হিসেবে উপস্থাপিত করেছেন।
“সমস্তক্ষণ সেখানে পথের দুধারে…”—সেখানে’ বলতে কোথাকার কথা বলা হয়েছে?
সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় সেখানে বলতে মহুয়ার দেশের কথা বলা হয়েছে।
“দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য” -বলতে কী বােঝ?
সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় ‘দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য’ বলতে দেবদারু গাছের দীর্ঘ ছায়াময় বিস্তারকে বােঝানাে হয়েছে।
‘দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য’ কোথায় ছায়া ফেলে?
কবি সমর সেন রচিত ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় ‘দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য’ সুদূর মহুয়ার দেশে পথের দুধারে ছায়া ফেলে।
“..দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস”—’দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস’ বলতে কী বােঝানাে হয়েছে?
সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় ‘দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস’ বলতে রাতের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলােড়িত করা সমুদ্রের গর্জনকে বােঝানাে হয়েছে।
“…দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস” -‘দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস’ কী করে?
সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস রাত্রের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলােড়িত করে।
কবি সমর সেন তার ক্লান্তির উপরে কার ঝরে পড়া এবং কার নেমে আসার প্রার্থনা করেছেন?
কবি সমর সেন তার ক্লান্তির উপরে মহুয়া ফুলের ঝরে পড়া এবং মহুয়ার গন্ধ নেমে আসার প্রার্থনা করেছেন।
“এখানে অসহ্য, নিবিড় অন্ধকারে” -‘এখানে’ বলতে কোথাকার কথা বলা হয়েছে?
সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় এখানে বলতে শহরজীবনের কথা বলা হয়েছে।
“এখানে অসহ্য, নিবিড় অন্ধকারে” -এখানে অন্ধকার নিবিড় ও অসহ্য কেন?
সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় অন্ধকার নিবিড় ও অসহ্য কারণ তা শহরজীবনের যান্ত্রিকতা আর দূষণের ইঙ্গিত দেয়।
“এখানে অসহ্য” -বক্তার কন অসহ্য বােধ হয়েছে?
সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় অন্ধকার নিবিড় ও অসহ্য কারণ তা শহরজীবনের যান্ত্রিকতা আর দূষণের ইঙ্গিত দেয়।
“এখানে অসহ্য, নিবিড় অন্ধকারে/মাঝে মাঝে শুনি” -বক্তা কী শােনেন ?
‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় বক্তা শহরের অসহ্য নিবিড় অন্ধকারে মাঝে মাঝে মহুয়া বনের ধারের কয়লাখনির গভীর, বিশাল শব্দ শােনেন।
“মাঝে মাঝে শুনি” -বক্তা কখন কী শােনেন?
‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় বক্তা শহরের অসহ্য নিবিড় অন্ধকারে মাঝে মাঝে মহুয়া বনের ধারের কয়লাখনির গভীর, বিশাল শব্দ শােনেন।
“…কয়লার খনির/গভীর, বিশাল শব্দ” -কয়লাখনি কোথায়?
সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় উল্লেখ করা হয়েছে যে, কয়লাখনি আছে মহুয়ার দেশে মহুয়া বনের ধারে।
“…কয়লার খনির/গভীর, বিশাল শব্দ” -কয়লাখনির শব্দকে গভীর ও ‘বিশাল’ বলা হয়েছে কেন?
‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় মহুয়ার দেশের নিস্তব্ধতাকে যেহেতু কয়লাখনির শব্দ ভেঙে দেয়, তাই তাকে ‘গভীর’ ও ‘বিশাল’ বলা হয়েছে।
‘শিশির-ভেজা সবুজ সকালে’ কবি কী দেখেন?
শিশির-ভেজা সবুজ সকালে কবি কয়লাখনির অবসন্ন শ্রমিকদের শরীরে ধুলাের কলঙ্ক দেখেন।
“অবসন্ন মানুষের শরীরে দেখি” -কবি কী দেখেন?
কবি সমর সেন অবসন্ন মানুষের শরীরে ধুলাের কলঙ্ক দেখেন।
“অবসন্ন মানুষের শরীরে ধুলাের কলঙ্ক”। -কবি কখন দেখেন?
কবি সমর সেন মহুয়ার দেশে শিশির-ভেজা সবুজ সকালে অবসন্ন মানুষের শরীরে ধুলাের কলঙ্ক দেখেন।
“ঘুমহীন তাদের চোখে হানা দেয়” -কাদের চোখে কী হানা দেয়?
কয়লাখনির অবসন্ন শ্রমজীবী মানুষদের চোখে ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন হানা দেয়।
‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় কবি সমর সেন ‘মহুয়ার দেশ’ বলতে কোন্ স্থানকে বুঝিয়েছেন?
‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় ‘মহুয়ার দেশ’ বলতে কবি সাঁওতাল পরগনাকে বুঝিয়েছেন।
“..গভীর, বিশাল শব্দ,” -কী গভীর এবং সেখানে কীসের শব্দ হয়?
মহুয়ার দেশের নৈঃশব্দের পটভূমিতে কয়লাখনির শব্দ ছিল গভীর এবং সেখানে কয়লাখনির গভীর, বিশাল শব্দ হয়।