যে অর্থনৈতিক কার্যাবলির মাধ্যমে মানুষ তার প্রাথমিক চাহিদা অর্থাৎ খাদ্যের চাহিদা পূরণ করে তাকে কৃষিকাজ বলে।
পৃথিবীর যেসব অঞ্চলে নিয়মিত এবং পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত হয়, সেইসব অঞ্চলে জলসেচ ছাড়াই কেবল বৃষ্টির জলের মাধ্যমে কৃষিকাজ করার পদ্ধতিকে আর্দ্র কৃষি বলে।
আর্দ্র কৃষির প্রাধান্য নিরক্ষীয় ও মৌসুমি জলবায়ু অঞ্চলে সর্বাধিক লক্ষ করা যায়।
স্থানান্তর কৃষিব্যবস্থা আদিবাসী ও উপজাতি গােষ্ঠীর জনগণের মধ্যে বেশি লক্ষ করা যায়।
আগুনের ব্যবহার স্থানান্তর কৃষির অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ।
ব্যাপক কৃষির প্রধান বৈশিষ্ট্য হল—এই কৃষি মূলত যন্ত্র-নির্ভর।
যে কৃষিব্যবস্থায় একটি জমিতে দুটির বেশি ফসল উৎপন্ন করা হয় সেই কৃষিব্যবস্থাকে বহু ফসলি কৃষি বলা হয়।
জমির ওপর জনসংখ্যার চাপ বেশি থাকলে নিবিড় বা প্রগাঢ় কৃষিব্যবস্থা গড়ে ওঠে।
যে কৃষিব্যবস্থায় জমি থেকে বিভিন্ন ফসল উৎপাদনের পাশাপাশি পশুপালনও করা হয় সেই কৃষিব্যবস্থাকে মিশ্র কৃষিব্যবস্থা বলে।
ইন্টারক্রপিং বা আন্তঃকৃষি ব্যবস্থায় একই জমিতে একসঙ্গে দু-তিন রকমের ফসল সারিবদ্ধভাবে চাষ করা হয়।
কম বৃষ্টিপাতযুক্ত অঞ্চলে জলসেচের সাহায্য ছাড়া কেবল সামান্য বৃষ্টিপাতের ওপর নির্ভর করে খরা সহ্যকারী কৃষিজ ফসল উৎপাদন করাকে, শুষ্ক কৃষি বলে।
ইজরায়েলে খাদ্যশস্য উৎপাদনের জন্য শুষ্ক কৃষিপদ্ধতি অনুসৃত হয়।
নির্দিষ্ট কোনাে কৃষিক্ষেত্রে বা জমিতে ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন শস্যের পর্যায়ক্রমিক চাষকে শস্যাবর্তন বা শস্য পর্যায় বলে।
শস্যাবর্তন পদ্ধতিতে জমির উর্বরতা বজায় থাকে।
কোনাে একটি নির্দিষ্ট কৃষি অঞ্চলের মােট কর্ষিত জমিতে উৎপাদিত এক বা একাধিক শস্যের পারস্পরিক বন্টনের গাণিতিক সম্পর্ককে শস্য সমন্বয় বলে।
শস্য সমন্বয়ের মাধ্যমে ভূমি ব্যবহারের প্রকৃতি ও গুণাগুণ সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।
কোনাে নির্দিষ্ট কৃষি অঞ্চলে একাধিক শস্য চাষের মাধ্যমে শস্য সমন্বয় অঞ্চল গড়ে ওঠে।
প্রকৃত চাষের জমির সাথে মােট চাষের জমির অনুপাতের শতকরা হারকে শস্য নিবিড়তা বা শস্য প্রগাঢ়তা বলে।
ভূমি ব্যবহারের সঠিক ও সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়ার জন্য শস্য প্রগাঢ়তা নির্ণয় করা হয়।
সুরেন্দ্র সিং শস্য প্রগাঢ়তার শতাংশের বণ্টনের তারতমাের ভিত্তিতে ভারতকে 4 টি বলয়ে ভাগ করেন।
কোনাে নির্দিষ্ট এলাকায় নির্দিষ্ট সময়ে যে-কোনাে শস্যের ঘনত্বের বিভিন্নতাকে শস্য কেন্দ্রীভবন বলে।
কৃষিক্ষেত্রের উৎপাদন বৃদ্ধি করার জন্য কৃষিকাজে আধুনিক উপকরণ ব্যবহার করা হয়।
অপর্যাপ্ত, অনিশ্চিত ও অনিয়মিত বৃষ্টিপাতের জন্য কৃষিকাজের যাতে ব্যাঘাত না ঘটে সেকারণে কৃষিক্ষেত্রে জলসেচের প্রয়ােজন হয়।
ভারতে কূপ বা নলকূপের সাহায্যে অধিক মাত্রায় জলসেচ করা হয়।
ভারতের প্রাচীনতম খাল হল তামিলনাড়ুর কাবেরী নদীর গ্র্যান্ড অ্যালিট খাল।
খালগুলির মাধ্যমে সারাবছর বিস্তৃত অঞ্চল জুড়ে জলসেচ করা সম্ভব।
কূপ ও নলকূপের মাধ্যমে ছােটো জমিতে অল্প মূলধন বিনিয়ােগ করে জলসেচ করা সম্ভব।
অধ্যাপক নরম্যান বােরলগ মেক্সিকোতে নতুন ধরনের গমের বীজ উদ্ভাবন করেন।
জাতীয় বীজ নিগম দ্বারা বীজ ব্যাংকের কার্যকলাপ রূপায়িত হয়।
কৃষিক্ষেত্রে সাধারণত তিন ধরনের পদ্ধতিতে কীটনাশের ব্যবহার করা হয়।
যে কৃষিব্যবস্থায় মূলত জীবনধারণের প্রয়ােজনে শস্য উৎপাদন করা হয়, তাকে জীবিকাসত্তাভিত্তিক বা জীবনধারণভিত্তিক কৃষি বলে।
বিশ্বের অনুন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলিতে জীবনধারণভিত্তিক কৃষিব্যবস্থা বেশি প্রচলিত।
যে জীবিকাসত্তাভিত্তিক কৃষিতে জমির পরিমাণ অপেক্ষাকৃত বেশি, কিন্তু জমি-প্রতি কৃষকের সংখ্যা কম থাকে তাকে ব্যাপক জীবিকাসত্তাভিত্তিক কৃষি বলে।
যে জীবিকাসত্তাভিত্তিক কৃষিব্যবস্থায় ছােটো জমিতে অধিক শ্রমের প্রয়ােগ করে শস্য উৎপাদন করা হয় তাকে নিবিড় জীবিকাসত্তাভিত্তিক কৃষি বলে।
থাইল্যান্ডে স্থানান্তর কৃষিকে তামরাই বলে।
মধ্য আমেরিকায় স্থানান্তর কৃষি মিলপা নামে পরিচিত।
বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে বিজ্ঞানসম্মতভাবে আধুনিক পরিকাঠামাের সাহায্যে যে কৃষিকাজ করা হয়, তাকে বাণিজ্যিক কৃষি বলা হয়।
বাণিজ্যিক কৃষির আধিক্য মধ্য অক্ষাংশের নাতিশীতােয় অঞ্চলের উন্নত দেশগুলিতে বেশি করে লক্ষ করা যায়।
যে বাণিজ্যিক কৃষিতে অধিক মাত্রায় মূলধন, যন্ত্রপাতি ও শ্রম বিনিয়ােগ করে পণ্য, সবজি, ফুল ও ফল চাষ করা হয় তাকে নিবিড় বাণিজ্যিক কৃষি বলে।
1960 এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে কৃষিক্ষেত্রে নতুন প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে শস্য উৎপাদনে যে অভাবনীয় অগ্রগতি দেখা যায়, তাকেই সবুজ বিপ্লব বলা হয়।
নিবিড় কৃষি উন্নয়ন কর্মসূচি বা IADP সবুজ বিপ্লবের পথকে প্রশস্ত করার জন্য গ্রহণ করা হয়েছিল।
1970 খ্রিস্টাব্দে ন্যাশনাল ডেয়ারি ডেভলপমেন্ট বাের্ড’-এর সাহায্যে ভারতে দুধ উৎপাদনে যে অভাবনীয় অগ্রগতি ঘটেছিল তাকে শ্বেত বিপ্লব হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
গুজরাতের আনন্দে সমবায়ভিত্তিক দোহ শিল্পকেন্দ্রটি আমুল নামে পরিচিত।
Anand Milk Union Limited।
ভারতীয় শ্বেত বিপ্লবের রূপকার ড. ভার্গিস কুরিয়েন।
বিংশ শতাব্দীর সাতের দশকে ভারতে দুধের উৎপাদন ও বৃদ্ধির লক্ষ্যে National Dairy Development Board (NDDB) গঠন করা হয়।
ভারতে অভ্যন্তরীণ এবং সামুদ্রিক মৎস্য উৎপাদনে অভাবনীয় উন্নতির ঘটনাই হল নীল বিপ্লব।
ভারতে উৎপাদিত মৎস্যের 40 শতাংশ সামুদ্রিক এবং 60 শতাংশ অভ্যন্তরীণ মৎস্যক্ষেত্র থেকে সংগৃহীত হয়।
ভারতীয় উপকূল বলয়টি 200 নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত বিস্তৃত, এই অঞ্চলটি EEZ নামে পরিচিত।
ধান চাষের জন্য ক্রান্তীয় মৌসুমি জলবায়ু অঞ্চল সর্বাপেক্ষা উপযােগী।
দক্ষিণ-পূর্ব ও পূর্ব এশিয়ার মৌসুমি জলবায়ু অঞ্চলের দেশগুলিতে ধান চাষ অধিক লক্ষণীয়।
ধান চাষের জন্য গড়ে 20 °সেলসিয়াস থেকে 30 °সেলসিয়াস উষ্ণতার প্রয়ােজন।
ধান চাষের জন্য 100 থেকে 200 সেন্টিমিটার বৃষ্টিপাতের প্রয়ােজন।
উর্বর দোআঁশ মাটি এবং নদী উপত্যকার পলিমাটি ধান চাষের পক্ষে বিশেষ উপযােগী।
আউশ ধান ভাদ্র মাসে কাটা হয় বলে একে ভাদই বলা হয়।
গম চাষের জন্য গড়ে 14 °সেলসিয়াস থেকে 20 °সেলসিয়াস তাপমাত্রার প্রয়ােজন।
গম চাষের জন্য বার্ষিক 50 সেন্টিমিটার থেকে 75 সেন্টিমিটার বৃষ্টিপাতের প্রয়ােজন।
উর্বর ভারী দোআঁশ মাটি বা ভারী কাদামাটি গম চাষের উপযুক্ত।
রােপণ ও কাটার সময় অনুসারে গমকে দুটি ভাগে ভাগ করা যায়- (i) শীতকালীন গম এবং (ii) বাসন্তিক গম।
শীতপ্রধান জলবায়ু অঞ্চলে বসন্তকালে বরফ গলে গেলে সেখানে যে গমের চাষ করা হয় তাকে বাসন্তিক গম বলে।
চিনের শ্যানডং প্রদেশে সর্বাধিক শীতকালীন গম উৎপাদিত হয়।
গমের বিজ্ঞানসম্মত নাম হল—ট্রিটিকাম অস্টিভাম।
জোয়ার, বাজরা, রাগি প্রভৃতি ক্ষুদ্র দানাশস্যকে একত্রে মিলেট বলে।
ভারতের রাগি উৎপাদক রাজ্যগুলি হল—কর্ণাটক, তামিলনাড়ু, উত্তরাখণ্ড, মহারাষ্ট্র, উত্তরপ্রদেশ, বিহার ইত্যাদি।
কফি গ্রীষ্মপ্রধান ক্রান্তীয় জলবায়ু অঞ্চলের ফসল।
দক্ষিণ ভারতে রােবাস্টা ও আরবীয় শ্রেণির কফি প্রচুর পরিমাণে জন্মায়।
শ্রীলঙ্কার সর্বোচ্চ চা বাগানগুলি নুয়ারা এলিয়া অঞ্চলে অবস্থিত।
চা পাতা সংগ্রহের সুবিধার জন্য চা গাছ নিয়মিত ছেঁটে দেওয়া হয়।
মিশর ও পাকিস্তানের আবহাওয়া শুষ্ক ও মরু প্রকৃতির বলে তুলাে চাষ জলসেচ নির্ভর হয়।
মিশরের সর্বাধিক তুলাে নীলনদের বদ্বীপ অঞ্চলে উৎপন্ন হয়।
আলেকজান্দ্রিয়া বন্দরের মাধ্যমে মিশরের উৎপাদিত তুলাে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করা হয়।
আখ প্রধানত ক্রান্তীয় ও উপক্রান্তীয় অঞ্চলের ফসল।
আখ চাষের জন্য চুন ও লবণ সমৃদ্ধ দোআঁশ মৃত্তিকা প্রয়ােজন।
যেসব শস্য থেকে তেল পাওয়া যায় সেগুলিকে তৈলবীজ বলে।
দুটি ভােজ্য তৈলবীজের উদাহরণ হল—সরষে ও তিল।
দুটি অভােজ্য তৈলবীজের উদাহরণ হল—তিসি ও রেড়ি।
নারকেল গাছ জীবন বৃক্ষ’ নামে পরিচিত।
শ্রীলঙ্কার মােট নারকেল উৎপাদনের 80% নারকেল উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন জেলায় উৎপাদিত হয়।
বড়াে বড়াে শহরের দৈনন্দিন কাঁচা শাকসবজি, ফুল ও ফলের চাহিদা মেটাতে শহরের উপকণ্ঠে অত্যন্ত আধুনিক পদ্ধতিতে যে চাষ করা হয়, তাকে বাজারকেন্দ্রিক উদ্যান কৃষি বলে।
শাকসবজি ট্রাকে করে বাজারে পাঠানাে হয় বলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাজারভিত্তিক উদ্যান কৃষি ট্রাক ফার্মিং নামে পরিচিত।
বাজারভিত্তিক উদ্যান কৃষি উত্তর-পশ্চিম ইউরোপের জনবহুল ও শিল্পোন্নত দেশগুলিতে সর্বাধিক প্রচলিত।
যখন কোনাে কৃষিজমিতে বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে নানা ধরনের ফল ও বীজ উৎপাদন করা হয়, তাকে ফল উৎপাদক কৃষি বলে।
ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল ‘পৃথিবীর ফলের ঝুড়ি’ বা পৃথিবীর ফলের বাগান নামে পরিচিত।
সারাবছর পাওয়া যায় এমন ফলের চাষ বা ঋতুভিত্তিক ফলের চাষকে পােমামকালচার বলে।
সারাবছর ফোটে এমন ফুল বা মরশুমি ফুলের চাষকে ফ্লোরিকালচার বলে।
কোনাে নার্সারিতে বীজবপন, কাটা, প্রতিস্থাপন ইত্যাদি কাজের জন্য যে নির্দিষ্ট ভূমি বা স্থান তৈরি করা হয় তাকে নার্সারি বেড বলে।
গম প্রধানত আটা, ময়দা প্রভৃতি খাদ্যদ্রব্য উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়।
গাছের গােড়ায় জল জমে যাতে গাছ নষ্ট হয়ে না যায় সেই কারণে পাহাড়ের ঢালু জমিতে ধাপ কেটে চাষ করা হয়।
আন্তর্জাতিক গম গবেষণা কেন্দ্র মেক্সিকোর রাজধানী মেক্সিকো সিটিতে অবস্থিত।
অপারেশন ফ্লাড ন্যাশনাল ডেয়ারি ডেভেলপমেন্ট বাের্ড সংস্থা দ্বারা পরিচালিত হয়।
শস্যাবর্তনের প্রধান সুবিধা জমির উর্বরতা কমে না এবং উৎপাদন বেশি হয়।
শস্য সমন্বয়ের ধারণা সর্বপ্রথম জে. সি. উইভার (1954 সালে) প্রস্তাব করেন।
একটি শস্য যে জমিতে চাষ করা হয় তার আদর্শ শস্য সমন্বয় মান 100 শতাংশ।
দুটি শস্য যে জমিতে চাষ করা হয় তার শস্য সমন্বয় মান 50%I
চারটি শস্য যে জমিতে চাষ করা হয় তার আদর্শ শস্য সমন্বয় মান 25%।
ভারতে নীল বিপ্লব’ শব্দটি মৎস্য উৎপাদন ব্যবস্থা সম্পর্কিত।
শাকসবজির চাষ ওলেরিকালচার নামে পরিচিত।
ভারতে গম উৎপাদনের ওপর সবুজ বিপ্লবের প্রভাব সর্বাধিক।
আমাজন অববাহিকাকে বন্য রবারের আদি ভূমি বলে।
আন্তর্জাতিক ধান গবেষণাগার ফিলিপন-এ অবস্থিত।
ভারতের ধান গবেষণা কেন্দ্রটি দিল্লির পুসায় অবস্থিত।
ভারতের প্রধান চিনাবাদাম উৎপাদক রাজ্যগুলি হল গুজরাত, তামিলনাড়ু, অবিভক্ত অন্ধ্রপ্রদেশ, রাজস্থান, কর্ণাটক ইত্যাদি।
সাদা পাট গাছের বৈজ্ঞানিক নাম হল করচোরাস ক্যাপসুলারিস (Corchorus Capsularis) এবং চা গাছের বৈজ্ঞানিক নাম হল ক্যামেলিয়া সাইনেনসিস (Camellia Sinensis) |
ভারতে কৃষির উন্নতির লক্ষ্যে যে গবেষণা সংস্থাটি কাজ করে তার নাম হল—Indian Council of Agricultural Research (ICAR)I
International Rice Research Institute.
মরু অঞ্চলে কৃষির উন্নতির লক্ষ্যে হায়দ্রাবাদে যে সংস্থাটি গড়ে উঠেছে তার নাম হল—The International Crops Research Institute for Semi arid Tropics (ICRISAT).
মধ্য বাংলাদেশের একটি বিখ্যাত পাট উৎপাদক অঞ্চল হল ঢাকা।
পাটের বিকল্প দুটি কৃত্রিম তন্তু হল—রেয়ন ও নাইলন।
ভারতের দক্ষিণ ও পশ্চিম অংশে প্রচুর পরিমাণে চিনাবাদাম উৎপাদিত হয়।
আঙুরের চাষ ভিটিকালচার নামে পরিচিত।
Geography সব প্রশ্ন উত্তর (দ্বাদশ শ্রেণীর)