ভূমিকা: সাধারণত উদারনৈতিক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাতেই ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির উপর বিশেষ গুরুত্ব আরােপ করা হয়ে থাকে। সাধারণত ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির পরিপ্রেক্ষিতে সরকারের বিভিন্ন বিভাগের মধ্যে ক্ষমতা বন্টন সম্পর্কিত ধারণাকে বিন্যস্ত করা হয়েছে সেই প্রাচীনকাল থেকে।
ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতি: ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতি বলতে আইন প্রণয়ন সংক্রান্ত বিষয়ে আইন বিভাগকে, শাসনকার্য পরিচালনায় শাসন বিভাগকে এবং বিচার কার্য সম্পাদনে বিচার বিভাগ সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র প্রদান করার নীতি কে বােঝায়। এই মতবাদের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হলㅡ
- সরকারের তিনটি বিভাগ পরস্পরের থেকে সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র থাকবে,
- এক বিভাগ অপর কোনাে বিভাগের কাজ করবে না,
- একই ব্যক্তি একাধিক বিভাগের সঙ্গে যুক্ত থাকবে না এবং
- এক বিভাগ অপর কোনাে বিভাগকে নিয়ন্ত্রণ করবে না।
রােমান দার্শনিক পলিবিয়াস ও সিসেরো, ফরাসি দার্শনিক বিদ্যা, ইংরেজ দার্শনিক লক হ্যারিংটন প্রমুখ চিন্তাবিদের রচনায় ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির চরম প্রকাশ ঘটে। কিন্তু ফরাসি দার্শনিক মন্তেস্কু এবং ইংরেজ চিন্তাবিদ ব্ল্যাকস্টোন-এর হাতে নীতিটির চরম বিকাশ সাধিত হয়।
মন্তেস্কু ছিলেন ফরাসি সম্রাট চতুর্দশ এবং পঞ্জদশ লুই-এর সমসাময়িক। তাদের স্বৈরচারী শাসনে জনগণের স্বাধীনতা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল। মন্তেস্কু ধারণা হয়েছিল যে, এ হল একই ব্যক্তির হাতে সরকারের একাধিক বিভাগের (আইন বিভাগ, শাসন বিভাগ এবং বিচার বিভাগ) ক্ষমতা কেন্দ্রীভবনের ফল। তাই তিনি মনে করতেন যে, এই ক্ষমতা একজন ব্যক্তির উপর ন্যস্ত না থেকে সরকারের সংশ্লিষ্ট এক-একটি বিভাগের উপর ন্যস্ত হলে一
- ক্ষমতার অযথা কেন্দ্রীভবন ঘটছে না,
- ক্ষমতার প্রয়ােগ হবে সুষ্ঠু ও যথার্থ এবং
- ব্যক্তিস্বাধীনতা শাসকের স্বৈরাচার থেকে রক্ষা পাবে।
ঘটনাক্রমে তিনি একবার ইংল্যান্ডে যান। সেখানকার লােকেরা সেইসময় যে স্বাধীনতা ভােগ করত তা প্রত্যক্ষ করে তার এই ধারণা দৃঢ় হয় যে, ইংল্যান্ডে ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতি কার্যকরীভাবে বর্তমান। তার এই ধারণা যদিও সত্য ছিল না (কারণ ইংল্যান্ডে সেইসময় কেন, কোনাে সময়ই ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতি প্রযুক্ত হয়নি) তথাপি এই ধারণাই ছিল তার ‘The Spirit of Laws (1748)‘ গ্রন্থের প্রত্যক্ষ প্রেরণা।
পূর্ণ ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ সম্ভব নয়
পূর্ণ ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ বাস্তবিক ক্ষেত্রে কখনােই সম্ভবপর নয়, তার কারণগুলি হল一
(১) সরকারের বিভিন্ন বিভাগের মধ্যে সহযােগিতার অভাব: ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতি যদি বাস্তবে কার্যকরী হয় তাহলে প্রত্যেক বিভাগ আপন বিভাগের কাজকর্ম ও ক্ষমতার সংরক্ষণ নিয়েই ব্যস্ত থাকবে। এক বিভাগ অপর বিভাগকে সহযােগিতা করতে এগিয়ে আসবে না। তার ফল হবে জন স্টুয়ার্ট মিল-এর মতে, শাসনকার্যে দক্ষতার অভাব। ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণের সুফলগুলি দিয়ে শাসনকার্যে এই দক্ষতার অভাবকে পূরণ করা সম্ভব নয়।
(২) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই নীতি প্রয়ােগের ফলে অসংগতি পরিলক্ষিত হয়: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির পরিপূর্ণ প্রয়ােগ ঘটা সম্ভবপর নয়। কারণ মার্কিন সরকারের তিনটি বিভাগ সম্পূর্ণ স্বতন্ত্রভাবে বিভাগীয় কাজকর্ম সম্পাদন করে না। প্রতিটি বিভাগের উপর অপর দুটি বিভাগের কিছু না কিছু নিয়ন্ত্রণ পরিলক্ষিত হয়ে থাকে। যেমন- আইন প্রণয়নের সকল ক্ষমতা মার্কিন কংগ্রেসের হাতে ন্যস্ত থাকলেও রাষ্ট্রপতি আইন প্রণয়নের অনুরােধ-সংবলিত বাণী কংগ্রেসে পাঠাতে পারেন। এই উদাহরণের সাহায্যে সহজেই বােঝা যায় যে, শাসন বিভাগীয় ক্ষমতার অধিকারী রাষ্ট্রপতি আইন বিষয়ক ক্ষমতা ভােগ করে থাকেন।
আবার মার্কিন আইনসভার উচ্চকক্ষ সিনেটের অনুমােদন ছাড়া রাষ্ট্রপতি গুরুত্বপূর্ণ সরকারি পদসমূহে কাউকে নিযুক্ত করতে পারেন না। আবার দেখা যায় বর্তমান বিশ্বে দলব্যবস্থার প্রাধান্য প্রতিষ্ঠিত হওয়ার ফলে আইন বিভাগ ও শাসন বিভাগের মধ্যে সম্পর্ক আরও জোড়ালাে হয়ে উঠেছে। তাই সমস্ত তথ্য বিবেচনা করে বলাই যায় যে, পূর্ণ ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতি বাস্তবে প্রয়ােগযােগ্য নয়।
(৩) ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতি বাস্তবে প্রয়ােগ অসম্ভব: ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির বাস্তব প্রয়োগ সম্ভব নয় বলে অনেক সমালোচক মনে করেন। কারণ পারস্পরিক সহযােগিতার ভিত্তিই হল গণতান্ত্রিক সরকারের মূল মন্ত্র। এখানে কোনাে-না কোনােভাবে এক বিভাগ অপর বিভাগকে নিয়ন্ত্রণ করতে বা অন্য বিভাগের উপর প্রভাব বিস্তার করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় যে, আইনসভা অনেকসময় আইনের রূপরেখা প্রস্তুত করে। কিন্তু তার পূর্ণাঙ্গ রূপ দেয় শাসন বিভাগ কারণ আইনসভার কাজকর্ম অতিরিক্ত পরিমাণে বেড়ে যাওয়ার ফলে আইনসভার খুঁটিনাটি বিচারের দায়িত্ব শাসন বিভাগের উপরই ন্যস্ত থাকে। শাসন বিভাগ প্রণীত আইনে অর্পিত ক্ষমতাপ্রসূত আইন বলা হয়। আবার অনেকসময় বিচার বিভাগ প্রচলিত আইনের ব্যাখ্যা করতে গিয়ে নতুন আইন রচনা করে, একে বিচারক প্রণীত আইন বলা হয়।
পূর্ণ ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতি সমীচীনও নয়
পূর্ণ ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতি সমীচীনও নয় তার কারণগুলি হল一
(১) নামকরণে আপত্তি: অনেকের মতে, ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির বিরুদ্ধে প্রথম আপত্তি হল এই নীতির নামকরণ নিয়ে। তাঁদের বক্তব্য হল ক্ষমতাকে ভাগ করা যায় না। পূর্ণ দায়িত্ব-সহ কর্ম সম্পাদনের জন্য সরকারের এক-একটি বিভাগের উপর যে ক্ষমতা ন্যস্ত করা হয়, তাকে ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ বলা যায় না। তাই তাঁদের মতে, এই নীতির নাম হওয়া উচিত ছিল কর্ম বিভাজন নীতি (Principles of the division of functions)।
(২) সরকারের বিভিন্ন বিভাগ সম্পর্কে বিভিন্ন জনের মতামত: ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির প্রবক্তারা সরকারের কার্যাবলিকে তিন ভাগে ভাগ করেছেন। তাদের মতে, সরকারের বিভাগও হল তিনটি। সরকারের এক-একটি বিভাগের উপর তারা এক এক প্রকারের কার্যাবলির পূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত করার পক্ষপাতী। বর্তমানে সরকারের কার্যাবলির প্রকার নিয়ে যেমন মতপার্থক্য আছে, সরকারের বিভাগ নিয়ে তেমন মতপার্থক্য আছে।
(৩) বিভিন্ন বিভাগের প্রাধান্য প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে দ্বন্দ্ব দেখা যায়: ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতি কার্যকরী হলে প্রতিটি বিভাগ পরস্পরের সঙ্গে প্রাধান্য প্রতিষ্ঠার দ্বন্দ্বে লিপ্ত হবে। কিন্তু সরকারের কাজকর্মের সামগ্রিক সাফল্যের জন্য প্রতিযােগিতা নয়, সহযােগিতাই কাম্য। বিশেষ করে আজকের কল্যাণকর রাষ্ট্রের যুগে রাষ্ট্রীয় কাজকর্মের পরিধি এত বিপুলভাবে বেড়ে গেছে যে, সেগুলির সুষ্ঠু সম্পাদনের জন্য এক বিভাগের সঙ্গে আর-এক বিভাগের কাজকর্মের সুষ্ঠু সহযােগিতা অবশ্যই প্রয়ােজন।
(৪) নিয়ন্ত্রণ ও ভারসাম্যের নীতি: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান প্রণেতাগণ আমেরিকার শাসন ব্যবস্থা কে ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির উপর প্রতিষ্ঠা করেও নিয়ন্ত্রণ ও ভারসাম্যের নীতিকে কার্যকরী করতে ভােলেননি। তার ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শাসন বিভাগ, আইন বিভাগ এবং বিচার বিভাগ যেমন স্ব স্ব ক্ষেত্রে প্রাধান্য ভােগ করে অন্যদিকে তেমনই এক বিভাগ আবার অপর বিভাগকে নিয়ন্ত্রণও করে থাকে। উদাহরণস্বরূপ, বৈদেশিক ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি যেসব সন্ধি বা চুক্তি করেন, সেগুলি সিনেট অর্থাৎ আইনসভার উচ্চকক্ষ দ্বারা অনুমােদিত হওয়া প্রয়ােজন। অন্যদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আইনসভা-প্রণীত আইনকে সংবিধান বিরােধিতা বা নীতি বিরােধিতার অভিযােগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিমকোর্ট বাতিল করে দিতে পারে।
(৫) সংসদীয় শাসন ব্যবস্থায় এই নীতির প্রয়ােগ সম্ভব নয়: সংসদীয় শাসন ব্যবস্থায় ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির প্রয়ােগ সম্ভব নয়। এরূপ শাসন ব্যবস্থায় আইনসভার সংখ্যাগরিষ্ঠ দল সরকার গঠন করে। ফলে এক বিভাগ আর-এক বিভাগকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। একই ব্যক্তি সরকারের একাধিক বিভাগের সঙ্গে জড়িত হয়। উদাহরণস্বরূপ গ্রেট ব্রিটেনের কথা উল্লেখ করা যায়।
(৬) ব্যক্তিস্বাধীনতার একমাত্র রক্ষাকবচ নয়: সরকারের স্বৈরাচারী কার্যকলাপের হাত থেকে ব্যক্তিস্বাধীনতাকে রক্ষা করার জন্য মন্তেস্কু ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির সুপারিশ করেছিলেন। কিন্তু বাস্তবে ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির প্রয়োগ ব্যক্তিস্বাধীনতার একমাত্র রক্ষাকবচ নয়। এরজন্য প্রয়ােজন জাগ্রত জনচেতনা এবং স্বাধীনতাকে রক্ষা করার জন্য তীব্র স্পৃহা।
(৭) জীবদেহের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের মতাে বিভিন্ন বিভাগগুলি পরস্পর নির্ভরশীল: অনেকের মতে, সরকার একটি জীবদেহের মতাে। বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের সমন্বয়ে যেমন জীবদেহ গড়ে ওঠে, তেমনি বিভিন্ন বিভাগের সমন্বয়ে গড়ে ওঠে সরকার। জীবদেহের অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলি যেমন পরস্পর পরস্পরের উপর নির্ভরশীল এবং কেউ কারও থেকে পৃথক নয়, তেমনি সরকারের একটি বিভাগ আর-একটি বিভাগের উপর নির্ভরশীল এবং কেউ কারও থেকে পৃথক নয়। এই পরস্পর নির্ভরশীলতা জীবদেহের মতাে সরকারের স্বাস্থ্য ও শক্তির উৎস। এই পরস্পর নির্ভরশীলতা ভেঙে গেলে সরকারও দুর্বল হয়ে যেতে বাধ্য।
(৮) তিনটি বিভাগকে সমক্ষমতাসম্পন্ন ধরে নেওয়া হয়: ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতিতে ধরে নেওয়া হয় যে, সরকারের বিভাগ তিনটি হল সমক্ষমতাসম্পন্ন। কিন্তু কার্যক্ষেত্রে প্রতিটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রেই দেখা যায় যে, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত আইনসভাই সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী। বার্কারের (Barker) মত অবশ্য ভিন্ন। তাঁর মতে, আধুনিক রাষ্ট্রে শাসন বিভাগের গুরুত্বই সর্বাধিক।
(৯) বিভাগীয় স্বৈরাচারের পথ প্রশস্ত হবে: ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতি কার্যকরী হলে, স্বৈরাচারের বদলে ব্যক্তিস্বাধীনতা প্রতিষ্ঠিত হবে না, বরং স্বৈরাচারেরই পথ প্রশস্ত হবে। ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতি যদি সরকারের স্বৈরাচারী কার্যকলাপ থেকে ব্যক্তিস্বাধীনতাকে রক্ষাও করে, বিভাগীয় স্বৈরাচারিতাকে রােধ করতে পারবে না। সরকারের বিভাগ অপর বিভাগের কাজকর্মে হস্তক্ষেপ করতে পারে না বলেই সকল বিভাগই অবাধে কাজ করার সুযােগ পায় এর সম্ভাব্য পরিণতি হল স্বৈরাচারিতা।
উপসংহার: সরকারের সব ক্ষমতা একই হাতে কেন্দ্রীভূত হলে সরকার স্বৈরাচারী হয়ে উঠবে। এ বিষয়ে কোনাে সন্দেহ নেই। তবে বলা যায় এই নীতিটি বাতিলযােগ্যও নয় এবং একেবারে পূর্ণ প্রয়োগ সম্ভব নয়, অর্থাৎ পূর্ণ ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতি সম্ভবও নয়, সমীচীনও নয় (“Absolute separation is neither possible nor desirable”) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানেও তিনটি সরকারি বিভাগের পূর্ণ স্বতন্ত্রীকরণ সম্ভব হয়নি, বহু ক্ষেত্রেই আইন ও শাসন বিভাগের মধ্যে সহযােগিতার সম্পর্কের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে আধুনিক যুগে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা চালু রাখার প্রয়ােজনে বিচার বিভাগকে অন্য দুই বিভাগ থেকে স্বতন্ত্র রাখা বিশেষভাবে প্রয়োজন। আজ পৃথিবীর কোনাে রাষ্ট্রের পূর্ণ ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির প্রয়ােগ সম্ভব না হলেও আংশিক ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ অবশ্যই প্রয়ােজন।
রাষ্ট্রের প্রকৃতি সম্পর্কে গান্ধিবাদের ধারণা ও মার্কসীয় ধারণার মধ্যে তুলনা | রাষ্ট্রের প্রকৃতি সম্পর্কে গান্ধিজি ও মার্কসীয় ধারণার সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য
ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির সংজ্ঞা দাও। ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির প্রয়ােজনীয়তা আছে কেন?
ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির পক্ষে ও বিপক্ষে যুক্তি দাও।