বক্তা: সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজের ‘ভারতবর্ষ’ ছােটোগল্প থেকে নেওয়া আলােচ্য উক্তিটি রাঢ়বাংলার একটি গ্রামের একজন চৌকিদারের।
বক্তব্যের প্রেক্ষাপট : পৌষমাসের অকাল-দুর্যোগে রাঢ়বাংলার কোনাে একটি বাজারের চায়ের দোকানে কয়েকজন অলস গ্রামবাসী আড্ডারত। তখন সবাইকে সচকিত করে বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে সেই চায়ের দোকানে চা খাওয়ার জন্য এক থুথুড়ে বৃদ্ধা ভিখারিনির আগমন হয়। তারিয়ে তারিয়ে আরাম করে চা খেয়ে, দাম মিটিয়ে দিয়ে, চায়ের দোকানের কৌতূহলী আড্ডাধারীদের শাপশাপান্ত করে বৃদ্ধ ভিখারিনি আশ্রয় নেয় বাঁকের মুখের বটগাছতলায়। কয়েকদিন পরে বৃষ্টি থামলে বৃদ্ধাকে ওই জায়গাতেই নিঃসাড় অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। চা-বিক্রেতা জগা জানায় যে, বুড়িটা নিশ্চয়ই মরে গেছে। বুড়ির কপাল ছুঁয়ে, নাড়ি পরীক্ষা করেও প্রাণের কোনাে স্পন্দন খুঁজে পাওয়া যায় না। গ্রামের চৌকিদারকে খবর দেওয়া হলে সে গ্রামবাসীদের থানায় খবর দিতে বারণ করে, কারণ খবর দেওয়ার পর পাঁচ ক্রোশ দূর থেকে থানার লােকেদের আসতে রাত-দুপুর হয়ে যাবে। তাই হাঙ্গামা এড়ানাের জন্য এবং মৃতদেহের দুর্গন্ধের হাত থেকে গ্রামবাসীদের মুক্তি দিতে সে পরামর্শ দেয় যে, বুড়ির মৃতদেহটিকে লদীতে অর্থাৎ ‘লদীতে’ ফেলে আসতে।
সেই সময় এল এক বুড়ি।- বুড়িটির চেহারার পরিচয় দাও। গল্পের শেষে বুড়িটির ভূমিকা সম্বন্ধে আলােচনা করাে।
ভারতবর্ষ গল্পটির নামকরণের সার্থকতা বিচার করাে।
রূপ নারানের কূলে/জেগে উঠিলাম- কবির এই জেগে ওঠার তাৎপর্য আলােচনা করাে।
জানিলাম এ জগৎ/ স্বপ্ন নয়।- কবির এই মন্তব্যের তাৎপর্য লেখাে।
রক্তের অক্ষরে দেখিলাম/আপনার রূপ,- এই মন্তব্যের মধ্য দিয়ে কবি কী বােঝাতে চেয়েছেন?
চিনিলাম আপনারে—কে, কখন, কীভাবে নিজেকে চিনেছেন? এর ফলে তার মধ্যে যে প্রতিক্রিয়া হয়েছিল তা নিজের ভাষায় লেখাে।
সত্য যে কঠিন—এই উপলব্ধিতে কবি কীভাবে উপনীত হলেন তা রূপনারানের কূলে কবিতা অবলম্বনে লেখাে। অথবা, রূপনারানের কূলে অবলম্বনে কবির উপলব্ধি নিজের ভাষায় লেখাে।
সত্য যে কঠিন / কঠিনেরে ভালোবাসিলাম,—কবির কাছে সত্যর যে ধারণা প্রকাশিত হয়েছে তা নিজের ভাষায় প্রকাশ করাে।
আমৃত্যুর দুঃখের তপস্যা এ জীবন,—কেন কবি এই জীবনকে দুঃখের তপস্যা বলেছেন? এখানে কবির মনােভাবে বিবর্তনের যে ছবি পাওয়া যায় তা নিজের ভাষায় লেখাে।
মৃত্যুতে সকল দেনা শােধ করে দিতে।- কোন দেনা শােধের কথা বলা হয়েছে কবিতাটি অবলম্বনে আলােচনা করাে।
রূপনারানের কূলে কবিতায় কবি রবীন্দ্রনাথ জীবনসায়াহ্নে উপনীত হয়ে যা উপলদ্ধি করেছেন, তা নিজের ভাষায় লেখাে।
একটি তারা এখন আকাশে রয়েছে;—এখন বলতে কোন সময়ের কথা বােঝানাে হয়েছে? আকাশের তারাকে কেন্দ্র করে কবির ভাবনার যে বিশিষ্টতা প্রকাশিত হয়েছে তা নিজের ভাষায় আলােচনা করাে।