তর্ককারী ব্যক্তি: কর্তার সিং দুগালের লেখা ‘অলৌকিক’ গল্পে গল্পকথক তার মায়ের সঙ্গে তর্ক শুরু করেন।
তর্কের বিষয়: মায়ের কাছে কথক শুনেছিলেন নানক এবং তার শিষ্য মর্দানার কাহিনি। তৃয়ার্ত মর্দানাকে তৃয়া নিবারণের জন্য নানক পাহাড় চুড়ােয়। দরবেশ বলী কান্ধারীর কাছে যেতে বলেছিলেন। কিন্তু নানকের শিষ্য হওয়ার কারণে মর্দানাকে বলী কান্ধারী পরপর তিনবার তাড়িয়ে দেন। শেষপর্যন্ত মর্দানা নানকের পায়ের কাছে প্রায় মূৰ্ছিত হয়ে পড়ে। নানক তার পিঠে স্নেহের হাত দিয়ে সামনের পাথর তুলতে বলেন। আর তা তুলতেই পাথরের তলা থেকে বেরিয়ে আসে ঝরনার জল। কিন্তু বলী কান্ধারী সেইসময়ে তার কুয়ােকে জলশূন্য দেখেন। ক্ষিপ্ত বলী কান্ধারী লক্ষ করেন দূরে বাবলাতলায় নানক তাঁর অনুচরকে নিয়ে বসে আছেন। তিনি কুয়োর জল শুকিয়ে যাওয়ার কারণ যে গুরুনানক তা অনুমান করে একটা পাথরের চাঙড় নীচের দিকে গড়িয়ে দেন। কিন্তু নানক শান্ত স্বরে ‘জয় নিরঙ্কার’ ধ্বনি উচ্চারণ করে হাত দিয়ে পাথরটা থামিয়ে দেন। মার মুখে নানকমর্দানার গল্প শুনতে কথকের ভালাে লাগছিল। কিন্তু একজন মানুষের পক্ষে কীভাবে হাত দিয়ে পাথরের বিশাল চাঙড় ঠেকানাে সম্ভব তা তার কিশাের মন বিশ্বাস করতে পারেনি। সর্বোপরি মার গল্প অনুযায়ী পাথরে কীভাবে হাতের ছাপ লেগে থাকা সম্ভব তাও তিনি বুঝতে পারেননি। তার মনে হয় পরে কেউ তা পাথরে খােদাই করে দিয়েছে। এসব নিয়েই মার সঙ্গে তার তর্ক শুরু হয়েছিল।
মায়ের বান্ধবী আমাদের সমস্ত ঘটনাটা শােনালেন, -ঘটনাটি উল্লেখ করাে। এতে বক্তার মধ্যে কী প্রতিক্রিয়া হয়েছিল?
ঝড়ের বেগে ছুটে আসা ট্রেন থামানাে গেল, পাথরের চাই থামানাে যাবে না কেন?— কে, কখন, কাকে উদ্দেশ্য করে মন্তব্যটি করেছেন? মন্তব্যটির পরিপ্রেক্ষিত আলােচনা করাে।
ঠিক হল, ট্রেনটা থামানাে হবে।—কোন্ ট্রেনের কথা বলা হয়েছে? সেটি কীভাবে থামানাে হয়েছিল?
ঝড়ের বেগে ছুটে আসা ট্রেন থামানাে গেল, পাথরের চাই থামানাে যাবে না কেন?—ট্রেন থামানাের দরকার হয়েছিল কেন? ট্রেন কীভাবে থামানাে হয়েছিল?
চোখের জলটা তাদের জন্য।-বক্তা কাদের জন্য চোখের জল উৎসর্গ করেছেন? যে ঘটনায় বক্তার চোখে জল এসেছিল সে ঘটনাটি সংক্ষেপে লেখাে।
অলৌকিক গল্পের মূল বক্তব্য সংক্ষেপে আলােচনা করাে।
অথবা, অলৌকিক গল্পে অলৌকিক বলতে গল্পকার কী বুঝিয়েছেন?
অলৌকিক গল্পটি ছােটোগল্প হিসেবে কতটা সার্থক তা নিজের ভাষায় আলােচনা করাে।
গল্পটা মনে পড়লেই হাসি পেত।- কোন্ গল্পের কথা বলা হয়েছে? এই গল্পের প্রতি বক্তার কীভাবে বিশ্বাস জন্মেছিল?
গল্পটা আমাদের স্কুলে শােনানাে হল। -গল্পটা কী? স্কুলে গল্পটা শুনে লেখকের কী প্রতিক্রিয়া হয়েছিল?
অলৌকিক গল্পে হাত দিয়ে পাথরের চাই থামানাের ঘটনাটি লেখক প্রথমে বিশ্বাস করেননি কেন? পরে কীভাবে সেই ঘটনা তাঁর কাছে বিশ্বাসযােগ্য হয়ে উঠল?
অবাক-বিহবল বসে আছি, মুখে কথা নেই।—মুখে কথা নেই কেন?
যেন রাবণের চিতা—জ্বলছে তাে জ্বলছেই। -রাবণের চিতার মতাে আগুন কারা, কোথায়, কী উদ্দেশ্যে জ্বালিয়েছে? এই আগুন তাদের কীভাবে সাহায্য করে থাকে?