সমগােত্রজ একাধিক ভাষার গঠনগত রূপের (ধ্বনিগত, রূপগত এবং বাক্যগঠনগত) তুলনামূলক বিচারবিশ্লেষণের সাহায্যে তাদের পূর্বতন রূপকে (অর্থাৎ উৎস ভাষাকে) পুনর্গঠিত করে যে ভাষাবিজ্ঞান, তাইই হল তুলনামূলক ভাষাবিজ্ঞান (Comparative Linguistics).
তুলনামূলক ভাষাবিজ্ঞানের সূত্রপাত করেছিলেন স্যার উইলিয়াম জোস (১৭৮৬ খ্রিস্টাব্দে)। জোনস সংস্কৃত, গ্রিক, লাতিন, ফারসি—প্রভৃতি ভাষার মধ্যে প্রচুর মিল খুঁজে পেয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন যে এই পরস্পর সম্পর্কযুক্ত ভাষাগুলি একটি আদিম ভাষা থেকে উদ্ভূত। উনিশ শতকের প্রথমদিকে কয়েকজন ইউরােপীয় ভাষাবিজ্ঞানী প্রমাণ করেন যে, জোনস অভ্রান্ত। তারা বলেন যে, সংস্কৃত, গ্রিক, লাতিন প্রভৃতি ভাষার মূল ভাষাটি থাকলেও তার কোনাে নমুনা নেই। ওইসব ভাষাগুলির তুলনামূলক চর্চার মাধ্যমে সেই উৎস-ভাষার একটি কাঠামাে তৈরি করা যায়। তারা সেই ভাষাটির নাম দেন ইন্দো-ইউরােপীয়ান ভাষা। সমগ্র উনিশ শতক জুড়ে ইউরােপ ও আমেরিকায় তুলনামূলক ভাষাবিজ্ঞান চৰ্চিত হয়।
ভাষাবিজ্ঞানের শাখার মধ্যে বহুলপ্রচলিত শাখা কয়টি ও কী কী? সেগুলি সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।
ভাষাবিজ্ঞানের আলােচনায় তিনটি বহুলপ্রচলিত শাখা কী কী? যে-কোনাে একটি শাখা সম্বন্ধে আলােচনা করাে।
অথবা, ভাষা কাকে বলে?ভাষাবিজ্ঞানের বহুলপ্রচলিত তিনটি শাখার নাম উল্লেখ করাে। যে-কোনাে একটি শাখা সম্পর্কে আলােচনা করাে।
ভাষাবিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা এবং তাদের মধ্যেকার সম্পর্ক আলােচনা করাে।
বর্ণনাত্মক সমাজভাষাবিজ্ঞান সম্পর্কে নাতিদীর্ঘ আলােচনা করাে।
অথবা, বর্ণনাত্মক সমাজভাষাবিজ্ঞান সম্পর্কে নাতিদীর্ঘ আলােচনা করাে।
সমাজভাষাবিজ্ঞান বলতে কী বােঝ? সমাজভাষাবিজ্ঞান সম্পর্কে আলােচনা করাে।
মনােভাষাবিজ্ঞান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।
স্নায়ুভাষাবিজ্ঞান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।
নৃভাষাবিজ্ঞান সম্পর্কে আলােচনা করাে।
শৈলীবিজ্ঞান কাকে বলে? শৈলীবিজ্ঞান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।
শৈলীবিজ্ঞানের বিশেষ বিশেষ প্রকরণের নাম লেখাে এবং নির্বাচন প্রকরণ-এর সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।
অভিধান বিজ্ঞান কাকে বলে? অভিধান কত রকমের হতে পারে তার সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও।
অথবা, অভিধান বিজ্ঞান কী? বিষয়টি ভাষাবিজ্ঞান অনুসারে ব্যাখ্যা করাে।
ধ্বনিমূল সম্পর্কে তােমার ধারণাটি সংক্ষেপে স্পষ্ট করাে।
ধ্বনিমূলের স্বাতন্ত্র্যসূচক বৈশিষ্ট্য (Distinctive feature) উদাহরণ সহযােগে বুঝিয়ে দাও।