ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তকে কেন যুগসন্ধিক্ষণের কবি বলা হয়?
Sign up to join our community!
Please sign in to your account!
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
বাংলা সাহিত্যে মধ্যযুগের শেষ আর আধুনিক যুগের শুরু, এই সময়টাতে বিশেষ কোনো সাহিত্যিক পাওয়া যায়নি। এই সময়টা ধরা হয় ১৭৬০-১৮৬০ সাল পর্যন্ত। এই একশত বছরের উল্লেখযোগ্য কবি হলেন ঈশ্চরচন্দ্র গুপ্ত। দুইটা যুগের সন্ধিক্ষণের কবি হিসেবে ঈশ্চরচন্দ্র গুপ্তকে যুগসন্ধিক্ষণের কবি বলা হয়। একই সাথে তিনি মধ্যযুগের বাংলায় সাহিত্য রচনা করেছেন এবং আধুনিক বাংলা সাহিত্যের ছাপ তার কর্মে রেখে গেছেন তাই তাকে যুগসন্ধিক্ষণের কবি বলা হয়।
এছাড়াও ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের সাহিত্যকর্মে মধ্যযুগের সাহিত্যের যেমন ছাপ আছে, সেই সাথে আধুনিক যুগের সাহিত্যের ছাপ একই সাথে পাওয়া যায় যদিও তিনি মধ্যযুগের কবি। তাঁর পরে মাইকেল মধুসূদনের মাধ্যমে বাংলা আধুনিক যুগের সূচনা। একই সাথে তিনি মধ্যযুগের বাংলায় সাহিত্য রচনা করেছেন এবং আধুনিক বাংলা সাহিত্যের ছাপ তার কর্মে রেখে গেছেন তাই তাকে যুগসন্ধিক্ষণের কবি বলা হয়।