ভারতবর্ষের চতুর্থ স্তম্ভ হল সংবাদ মাধ্যম। পশ্চিমবঙ্গের প্রায় মানুষের দৈনিক চাহিদা আজকের কলকাতা নিউজ বাংলা খবর কি? আপনি যদি এর জন্য এই পোস্টে প্রবেশ করেন তবে আপনি খবর কলকাতা বা কলকাতা নিউজ এ যেতে পারেন।
কেননা এই পোর্টালটি শিক্ষার্থীদের জন্য। তাই এই পোস্টে আজ আমরা সংবাদ মাধ্যম কি, এর উৎস, সংজ্ঞা, সাংবাদিকের সামাজিক দায়িত্ব ও শ্রেনীবিভাগ নিয়ে আলোচনা করবো।
ভূমিকা :-
সংবাদ কী সে সম্পর্কে প্রত্যেকেরই মোটামুটি একটা ধারণা আছে। লোকসমাজে এক ব্যক্তির সঙ্গে আর এক ব্যক্তির দেখা হলে প্রথম প্রশ্নই হচ্ছে কী খবর, কেমন আছেন, অমুক কেমন আছেন, ছেলেমেয়েরা কে কী করছে? সামাজিক যোগাযোগই তো মুলত সংবাদ লেনদেন। তাছাড়া এই যুগটাই তথ্যের যুগ, তথ্য আদান প্রদানের যুগ।
যে ব্যক্তি, যে গোষ্ঠী বা যে দেশের তথ্যের ভাণ্ডার যত সমৃদ্ধ সে তত বেশি শক্তিশালী। অর্থাৎ তথ্যই ক্ষমতা। এই তথ্য বা সংবাদ সংগ্রহ ও সরবরাহের প্রথা চিরাগত। এই কাজ করেন যাঁরা তারা সাংবাদিক, আর যে পদ্ধতির মাধ্যমে সংবাদ মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয় সাংবাদিকতা সে পেশার নাম।
আদি যুগ থেকে সংবাদ কালেকশন ও বিতরণের বিষয়টি চলে আসছে। যেমন রামায়ণের ক্ষেত্রে দুর্মুখ ছিল প্রকৃত পক্ষে শ্রী রামচন্দ্রের দূত।
আর সঞ্জয় যেভাবে মহাভারতে কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ সংবাদ প্রকাশ করেছেন তা সত্যিই বর্তমান কালের সাংবাদিকদের সঙ্গে তুলনীয়।
পুরাকালে রাজা বাদশাদের নিযুক্ত গুপ্তদূত বা চরদের বৃত্তিই ছিল গোপনে সংবাদ সংগ্রহ করা। একালেও বিভিন্ন দেশের শাসনব্যবস্থায় গুপ্তবার্তা নকতর বা গোয়েন্দা বিভাগের কাজ কী? সে বিষয়ে মোটামুটি সকলেই অবহিত আছেন।
আঠার শতকের শেষ বা উনিশ শতকের গোড়ায় ‘নিউজ রাইটার’ বা সংবাদ লেখকের প্রধান কাজই ছিল সরকারি সংবাদ সংগ্রহ করে নথিবদ্ধ করা।
ভারতবর্ষে মুখল আমলে যাঁরা ছিলেন ওয়াকিয়া-নবিস। প্রকৃতপক্ষে তারা ছিলেন সংবাদলেখক। চাণক্য বা কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্রে যে ‘গূঢপুরুষদের’ উল্লেখ আছে তাঁদের কাজও সাংবাদিকতা ছাড়া অন্য কিছুই ছিল না। বিভিন্ন যুগে রাজদরবারে যাঁদেরকে বার্তাবহ বা ঘোষক হিসাবে নিয়োগ করা হত তারাও ছিলেন মূলত সাংবাদিক।
লোকপরম্পরাগত কাহিনী, প্রবচন, কিংবদন্তী, প্রবাদ, জনশ্রুতি সবই মানুষের নিজের জানার ও অপরকে জানানোর আগ্রহ বা কৌতূহলের ফলেই সম্ভব হয়েছে। আর এই জানা ও জানানোর উপায়। ও পদ্ধতিরও সমাজ বিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে প্রয়োজনীয় রূপান্তর হয়েছে।
সমগ্র বিশ্বজুড়ে যোগাযোগ ব্যবস্থায় যে বিপ্লব এসেছে তার সঙ্গে তাল মিলিয়ে সংবাদ সংগ্রহ ও সাংবাদিকতার রীতিনীতি ও গতিপ্রকৃতি পরিবর্তিত হচ্ছে। পরিবর্তিত হচ্ছে সংবাদ মাধ্যমগুলিতে অর্থাৎ সংবাদপত্র রেডিও ও টেলিভিশনে সংবাদ পরিবেশনের আদব কায়দা।
আর সেই সঙ্গে বেড়ে চলেছে প্রতিযোগিতা। পেশা এবং ব্যবসা হিসাবে সাংবাদিকতার ধারা ও প্রকৃতি এবং প্রতিযোগী সংবাদ মাধ্যমগুলির সংবাদ পরিবেশনের প্রণালীও প্রতিনিয়তই বদলাচ্ছে। সময়োপযোগী হওয়ার জন্যই এই পরিবর্তনের প্রয়োজন।
আর তা ছাড়া প্রতিযোগিতার বৃত্তটাও ক্রমেই বেড়ে চলেছে। এখন যুক্ত হয়েছে কেবল বা তারযোগে সম্প্রচার, কমপিউটার-নির্ভর ইনফরমেশন সিস্টেম বা তথ্য পরিবেশন ব্যবস্থা স্যাটেলাইট কমিউনিকেশন বা উপগ্রহের মাধ্যমে তথ্য সঞ্চারণ, ইত্যাদি।
সাংবাদিকতার আদর্শ ও নীতি বজায় রেখে, এবং এই কঠিন প্রতিযোগিতার পরিবেশে থেকে সত্যনিষ্ঠ সাংবাদিকদের যথাযথ দায়িত্ব ও কর্তব্যপালন খুবই দুরূহ।
জনগণের প্রয়োজন ও চাহিদা অনুযায়ী সঠিক তথ্য ও নির্ভুল সংবাদ ঠিকমতো পরিবেশন করা এবং একই সঙ্গে জনমত গঠন ও নিয়ন্ত্রণ করা এই সামাজিক দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে।
গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার সুষ্ঠু পরিচালনা সুনিশ্চিত করার ব্যাপারে সাংবাদিক ও সংবাদ মাধ্যমের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রকৃতপক্ষে সফল গণতন্ত্র সৎ সাংবাদিকতার ওপরই নির্ভর করে। কারণ, গণতন্ত্রের ভিত্তি হচ্ছে জনমত আর জনমত গঠন ও নিয়ন্ত্রণ হল সাংবাদিকদের এবং খবরের কর্তব্য ও দায়িত্ব।
সামাজিক ও রাজনৈতিক মূল্যবোধের অভাব বা অবক্ষয়, অর্থনৈতিক অবনতি, বিচারব্যবস্থার নিরপেক্ষতার অভাব, সুসংস্কৃতি বা কিছু কিছু বিষয়ে অন্ধবিশ্বাসের মতো সামাজিক অভিশাপ, সাম্প্রদায়িকতা, বিচ্ছিন্নতাবাদ, সন্ত্রাসবাদ, সামাজিক ও অর্থনৈতিক শোষণ, শিক্ষা এবং স্বাস্থ্যচেতনা প্রভৃতি বিষয়ে মানুষদের সচেতন করতে পারে সংবাদ।
সংবাদ মাধ্যমই আবার পারে জনসাধারণকে তাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন করতে। কৃষি ও শিল্পের অবস্থা: সমকালীন সাহিত্য, কারুশিল্প, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ধারা কৃষ্টি ও সংস্কৃতির ধারাবাহিকতার পাশাপাশি নবতর বিনোদনের আবির্ভাব সবকিছু সম্পর্কেই লোকসমাজকে অবহিত করে সংবাদ মাধ্যম। নীতি ও দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্য সংবাদ মাধ্যমগুলির মধ্যে থাকলেও সংবাদ মাধ্যম একদিকে সমাজের দর্পণস্বরূপ আর অন্যদিকে সমাজের শিক্ষক।
সংবাদের সংজ্ঞা :-
সংবাদের সংজ্ঞা কী? অর্থ কী তার, প্রচলিত ধারণা সম্পর্কে সংবাদ কী?
আজকের দুনিয়ায় সর্বশ্রেষ্ঠ বলে বিদিত পণ্যগুলির অন্যতম হচ্ছে সংবাদ। একটা কথা প্রচলিত আছে যে, কুকুর যখন মানুষকে কামড়ায় তখন সেটা কোন সংবাদ নয়। মানুষ কুকুরকে কামড়ালে সেটা সংবাদ।
কিন্তু খবর বা সংবাদ কাকে বলে? তার সংজ্ঞাটা কী? সংবাদের সংজ্ঞা সংবাদ নিজেই। অথবা সংবাদ হল সংবাদ। যখন যে ধরনের সংবাদ প্রচারিত বা পরিবেশিত হচ্ছে তখন সেই ধরনটিই সেই সংবাদের সংজ্ঞা। সংবাদের কোন সাধারণ বা সর্বজনীন সংজ্ঞা নেই। প্রতিনিয়তই সংবাদের বিষয়বস্ত্র পরিবর্তিত হচ্ছে। এবং একইভাবে তার সংজ্ঞাও বদলে যাচ্ছে। এই প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত সংজ্ঞার কোনটিই কিন্তু ভুল নয়। কারণ, সংবাদের চেহারা বা চরিত্র বদলেই চলেছে।
দৈনন্দিন জীবনের ঘটনাবলির যে বিবরণ কোনও না কোন পদ্ধতি পাঠক বা শ্রোতা বা দর্শকের কাছে পৌছে যায় তাই সংবাদ। বিষয়ের এবং পাঠকের বৈচিত্র্যভেদে সংবাদের সংজ্ঞা ভিন্ন ভিন্ন হলেও প্রতিটি সংজ্ঞারই অভিন্ন বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এই যে, সংবাদটি সম্পর্কে জনগণের আগ্রহ বা কৌতূহল থাকা চাই এবং সংবাদটির বিষয়বস্তু নতুন হওয়া চাই। যা আগে সংবাদ হিসাবে অন্য কোনভাবে প্রচারিত বা প্রকাশিত হয়েছে তা আর নতুন করে খবর হিসেবে পরিগণিত হবে না; তাহলে আর সেই খবরের প্রতি মানুষের কোনও আগ্রহও থাকবে না।
সাংবাদিকের সামাজিক দায়িত্ব :-
- অর্থপূর্ণ ও সত্যনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন।
- সমাজের বিভিন্ন গোষ্ঠী ও তাদের ক্রিয়াকলাপের প্রতিনিধিত্বমূলক চিত্র তুলে ধরা।
- মানুষের মতামত, ধ্যানধারণা, নানা বিষয়ে ভাষ্য ইত্যাদি বিনিময়ের ক্ষেত্র হিসাবে মাধ্যমকে গড়ে তোলা।
- সমাজের লক্ষ্য কী, মূল্যবোধ কী তা যথাযথভাবে বিশ্লেষণ করা।
- দৈনন্দিন ঘটনাবলী ও তথ্য বিষয়ে মানুষের অবাধ প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করা।
- বিভিন্ন বিষয়ে মানুষের চেতনা বৃদ্ধি করা এবং
- জনসাধারণের মাস্টার হয়ে সংবাদ বিতরনের মাধ্যমেই মানুষকে শিক্ষিত করে তোলা সাংবাদিক ও সংবাদ মাধ্যমের সামাজিক দায়িত্ব।
সংবাদের উৎস :-
বহতা নদীর মতো সংবাদ বা ঘটনাপ্রবাহের যে অংশটুকু সংবাদ হিসাবে বিবেচিত ও নির্বাচিত হয় তারও একটা উৎস আছে। সংবাদের এই উৎস প্রকটও হতে পারে, অদৃশ্যও হতে পারে।
জনসভায় কোন বক্তৃতা, বিধানসভা বা সংসদে কোন ঘোষণা, বার্ষিক বাজেট-বিবরণে কোন বিষয়ে উল্লেখ, সরকার বা কোন প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষের তরফে কোন ঘোষণা ইত্যাদি প্রকট বা প্রকাশ্য উৎস থেকে সংবাদ সংগৃহীত হয়।
গোপন বা অদৃশ্য উৎস যেমন কোন ব্যক্তি নিজের নাম গোপন রেখে কোন তথ্য সাংবাদিককে জানালে।
সংবাদের উৎস সম্পর্কে একটা কথা প্রথম থেকেই সাংবাদিকদের মাথায় রাখতে হয়, তা হল সংবাদের উৎসের যেন বিশ্বাসযোগ্যতা থাকে। কেননা, পাঠক বা দর্শকের কাছে সংবাদের বিশ্বাসযোগ্যতা একটা বিরাট ব্যাপার। তাই তো সাংবাদিকরা সংবাদের উৎস থেকে তথ্য পাওয়ার জন্য ভাল করে যাচাই করে নেয় যে সংবাদটি সত্যি কি না। কারণ, সংবাদের উত্স থেকে পাওয়া তথ্য বা খবরে যদি একটিও ভুল থাকে, তাহলে সাংবাদিক যে সংবাদ করবে, সেটা ভুল খবর হবে। তাই তো সংবাদ রচনার ক্ষেত্রে ‘সংবাদের উৎস’ খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
বিভিন্ন ধরনের সংবাদ :-
সংবাদ বিভিন্ন ধরনের হতে পারে তার মধ্যে কয়েকটি নিম্নে দেওয়া হল –
- রাজনৈতিক প্রতিবেদন
- আইনসভা বা সংসদ / বিধানমগুলী সংক্রান্ত প্রতিবেদন
- নগর ও সমাজজীবন-সংক্রান্ত প্রতিবেদন
- অপরাধ ও দুর্নীতি বিষয়ক প্রতিবেদন
- আইন আদালত সংক্রান্ত সংবাদ
- অর্থনীতি, ব্যবসাবাণিজ্য ও শিল্প বিষয়ক
- উন্নয়ন সংক্রান্ত প্রতিবেদন
- খেলাধূলা সংক্রান্ত প্রতিবেদন
- লটারি সংবাদ
- ফ্যাশন বা শৌখিন রীতিনীতি, সাজপোশাকের রেওয়াজ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন
- বিজ্ঞান বিষয়ক প্রতিবেদন
- পরিবেশ ও বাস্ত্র পরিবেশ সংক্রান্ত প্রতিবেদন
- স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রতিবেদন
সংবাদপত্র যেহেতু সমাজের দর্পণ এবং রাজনীতি সমাজকে নিয়ন্ত্রণ করে তাই সংবাদপত্রের একটা বড় অংশ জুড়ে থাকে রাজনৈতিক সংবাদ।
গণতন্ত্রে মানুষের তৈরি সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠান আইনসভা। তাই গুরুত্ব পায় আইনসভা-সংক্রান্ত প্রতিবেদন, বিশেষত, বাজেট বা বাজেট সংক্রান্ত নানা বিষয়।
নগর ও সমাজ জীবন-সংক্রান্ত প্রতিবেদনে জোর দেওয়া হয় একদিকে সামাজিক সমস্যা, সামাজিক দায়িত্ব-কর্তব্য ও তার বিচ্যুতির ওপর ও অন্যদিকে নাগরিক অধিকার, সুখসুবিধা ইত্যাদি ওপর।
আইন ভঙ্গ করে যেসব কাজকর্ম হয় যার ফলে সমাজের ক্ষতি হয় সেগুলি অপরাধ ও দুর্নীতি বলে গণ্য। সুতরাং গুরুত্বপূর্ণ, সমাজে, শাসনব্যবস্থায় বিচার ব্যস্থার একটি বড় স্থান আছে।
স্বাভাবিকভাবেই আইন আদালত সংক্রণম্ভ প্রতিবেদনের গুরুত্ব খুবই।
রাজনীতি যেমন দেশ শাসন করে, অর্থনীতি তেমনি যোগায় খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান। সুতরাং অর্থনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিশুবিষয়ক প্রতিবেদনের গুরুত্ব অপরিসীম।
উন্নয়ন বিষয় প্রতিবেদনের দৃষ্টিভঙ্গি ইতিবাচক। এ ধরনের প্রতিবেদন সামাজিক দায়িত্ববোধের পরিচায়ক।
খেলাধূলা সম্পর্কিত সংবাদের পাঠক অংসখ্য এবং তাদের আগ্রহ সীমাহীন। খেলা ছাড়াও খেলোয়াড়দের ব্যক্তি জীবন, রুচিপছন্দ, দীনতা ও উদারতা সবই সংবাদ।
এছাড়া আছে ফ্যাশন বা শৌখিন রীতিনীতি, সাজপোশাকের রেওয়াজ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন যা সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বদলায় নবতর প্রজন্মকে আকর্ষণ করে।
বিজ্ঞান বিষয়ক প্রতিবেদনে সাধারণত দুটি বিষয় গুরুত্ব পায়। একটি বিজ্ঞানের নবতম আবিষ্কার বা পুরাতন ধারণার অবসান। আর, অন্যটি বিজ্ঞানের সঙ্গে প্রযুক্তির মিলনে কল্যাণমূলক আবিষ্কার।
পৃথিবীর পরিবেশ রক্ষা না করে পরিকল্পনাহীন কর্মকাণ্ডের বিস্তার মানব প্রজাতির পক্ষে বিষময়। সেই জন্য পরিবেশ ও বাস্তু পরিবেশ সংক্রান্ত প্রতিবেদনে মানুষের সচেতনতা বাড়ানো খুব প্রয়োজন।
মানুষের প্রয়োজন সুস্থ সমাজ গড়ে তোলা, প্রাথমিকভাবে যার মূল নিহিত আছে সমাজের প্রতিটি মানুষের সুস্বাস্থ্যের ওপর। এই সুস্থতা সুনিশ্চিত করার অন্যতম প্রধান উপায় হচ্ছে নিয়মিত প্রতিবেদন যা সাংবাদিকদের সামাজিক দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে।
Leave a comment