একই মৌলের বিভিন্ন ভর যুক্ত পরমাণুসমূহকে পরস্পরের আইসোটোপ বলে।
কিছু আইসোটোপ রয়েছে প্রকৃতিতে পাওয়া যায়।
আবার, কিছু আইসোটোপ কৃত্রিমভাবে তৈরি করা যায়।
যে সকল পদার্থ স্বতঃস্ফূর্তভাবে বিভিন্ন ধরনের রশ্মি বিকিরণ করে তাদেরকে তেজস্ক্রিয় পদার্থ বলা হয়।
চিকিৎসা বিজ্ঞানে কিছু তেজস্ক্রিয় আইসোটোপের ব্যবহার নিম্নরূপঃ
৩. থাইরয়েড গ্রন্থির কোষকলা বৃদ্ধি প্রতিহত করতে ¹³¹I আইসোটোপ ব্যবহার করা হয়।
৪. ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করতে তেজস্ক্রিয় ⁶ºCo আইসোটোপ ব্যবহার করা হয়। ⁶ºCo আইসোটোপ দ্বারা টিউমারের উপস্থিতি নির্ণয় করা যায়।
Leave a comment