বাংলা-হিন্দি সবাক চিত্রের স্বর্ণযুগের সূচনা স্যার বি এন সরকার প্রতিষ্ঠিত ‘নিউ থিয়েটার্স-এর আমল থেকে। ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে ধীরেন্দ্রনাথ সরকার ‘চিত্রা সিনেমা প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৩১ এ নিউ থিয়েটার্স স্টুডিও থেকে মুক্তি পাওয়া প্রথম চলচ্চিত্র শরৎচন্দ্রের দেনাপাওনা। ১৯৩২ খ্রিস্টাব্দে শান্তিনিকেতনের ছাত্রছাত্রীদের নৃত্যনাট্য নটীর পূজা’কে ক্যামেরাবন্দি করা হয় স্বয়ং রবীন্দ্রনাথের উপস্থিতিতে। এরপরে পরপর পুনর্জন্ম”, ‘চিরকুমার সভা’, পল্লীসমাজ ইত্যাদি মুক্তি পায়। যদিও নিউ থিয়েটার্স প্রথম খ্যাতি পায় দেবকী বসুর ‘চণ্ডীদাস’ সিনেমাটির জন্য। বাংলা সিনেমায় প্রথম আবহসংগীতের ব্যবহার করা হয় এখানেই।

নিউ থিয়েটার্স স্টুডিও প্রযােজিত প্রমথেশ বড়ুয়া পরিচালিত ও অভিনীত ‘দেবদাস’ ছবিটি তুমুল জনপ্রিয়তা পায়। ছবিটির হিন্দি রূপান্তরে মুখ্য চরিত্রে ছিলেন কুন্দনলাল সায়গল। একই বছরে এখান থেকে মুক্তি পাওয়া ভাগ্যচক্র’ ছবিতে পরিচালক নীতিন বসু প্রথম প্লেব্যাকের প্রচলন করেন এবং দেবকী বােসের ‘সীতা ছবিটি প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মান লাভ করে। বম্বে টকিজের ছবিতে নেপথ্য সংগীত চালু হবার আগে পর্যন্ত বিভিন্ন পরিচালক অশােক কুমার, দেবিকা রানি, মুমতাজ আলিকে দিয়ে গান গাওয়াতেন। কে. এল. সায়গল, প্রমথেশ বড়ুয়া, পাহাড়ী সান্যাল, অসিতবরণ, ছবি বিশ্বাস, কানন দেবীর মতাে অভিনেতা, কিংবা রাইচাঁদ বড়াল, কৃয়চন্দ্র দে, পঙ্কজ মল্লিকের মতাে সংগীত পরিচালককে বাংলা সিনেমায় নিউ থিয়েটার্সই নিয়ে এসেছিল। পরবর্তীকালেও দীর্ঘদিন বাংলা সিনেমা আর নিউ থিয়েটার্স সমার্থক হয়েছিল।

বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে সত্যজিৎ রায়ের অবদান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে ঋত্বিক ঘটকের অবদান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে মৃণাল সেনের অবদান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

অথবা, বাংলা চলচ্চিত্রের ধারায় পরিচালক মৃণাল সেনের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে তপন সিংহের অবদান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

বাংলা সিনেমার স্মরণীয় কয়েকজন অভিনেতা-অভিনেত্রীদের পরিচয় দাও। 

বাংলা তথ্যচিত্রের ধারা সম্পর্কে আলােচনা করাে। 

অথবা, তথ্যচিত্র বলতে কী বােঝ? বাংলা তথ্যচিত্র সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলােচনা করাে। 

ঔপনিবেশিক বাংলায় আধুনিক বিজ্ঞানচর্চার সূত্রপাতে বােটানিক্যাল গার্ডেনের ভূমিকা ব্যক্ত করে। 

ঔপনিবেশিক বাংলায় আধুনিক বিজ্ঞানচর্চার সূত্রপাতে এশিয়াটিক সােসাইটির অবদান কতখানি তা বিশ্লেষণ করে বুঝিয়ে দাও। 

ঔপনিবেশিক বাংলায় শ্রীরামপুর মিশন আধুনিক বিজ্ঞান-চর্চায় প্রচার ও প্রসারে কীভাবে অংশ নিয়েছিল তা পর্যালােচনা করাে। 

ঔপনিবেশিক বাংলায় আধুনিক বিজ্ঞানচর্চার সূত্রপাত প্রসঙ্গে স্কুল বুক সােসাইটির ভূমিকা নির্ণয় করাে। 

হিন্দু কলেজে আধুনিক বিজ্ঞানচর্চার সূত্রপাত কীভাবে ঘটেছিল তা আলােচনা করাে। 

অথবা, বাংলার আধুনিক জ্ঞান বিজ্ঞানচর্চার প্রেক্ষাপটে হিন্দু কলেজের অবদান সংক্ষেপে লেখাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে নীলরতন সরকারের অবদান আলােচনা করাে।