ভূমিকা: পশ্চিমবঙ্গের আইনসভা এককক্ষবিশিষ্ট। এই আইনসভার নিম্নকক্ষ অর্থাৎ বিধানসভা যিনি সভাপতিত্ব করে থাকেন তাঁকে স্পিকার বা অধ্যক্ষ বলা হয়। সংবিধানের ৭৮ নং ধারা অনুযায়ী বিধানসভার প্রথম অধিবেশনে নব নির্বাচিত সদস্যগণ তাদের মধ্য থেকে একজন সদস্যকে স্পিকার বা অধ্যক্ষ হিসেবে নির্বাচিত করে থাকেন এবং অন্য একজনকে উপাধ্যক্ষ হিসেবে নির্বাচিত করে থাকেন। চতুর্থ সাধারণ নির্বাচনের পর থেকে বিধানসভায় স্পিকার পদটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ পদ হিসেবে চিহ্নিত হয়। বি ভি কেসকার-এর মতে, অধ্যক্ষ পদটি ভারতীয় গণতন্ত্রে হঠাৎ অধিক গুরুত্বপূর্ণ হয়েছে (“Speakership has suddenly become the most significant post in Indian democracy.“)।

বিধানসভার স্পিকারের নির্বাচন পদ্ধতি: বিধানসভার সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের মনােনীত প্রার্থী স্পিকার পদে নির্বাচিত হয়ে থাকেন। বলা যেতে পারে, বিধানসভার স্পিকার দলীয় ভিত্তির উপর নির্বাচিত হন। সভার কাজ পরিচালনা করার সময় স্পিকার বা ডেপুটি স্পিকার অনুপস্থিত থাকলে সভার সদস্যরা নিজেদের মধ্য থেকে অনধিক ৬ জনকে বেছে নিয়ে একটি তালিকা তৈরি করেন। এই তালিকা অনুযায়ী চেয়ারম্যানের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত কোনাে একজন ব্যক্তিকে সভায় সভাপতিত্ব করার দায়িত্ব ন্যস্ত করা হয়। এইসময় বিধানসভার যে-কোনাে সদস্য স্পিকার বা অধ্যক্ষ নির্বাচনের জন্য নাম প্রস্তাব করতে পারেন এবং অধিকাংশের ভােটে তিনি স্পিকার পদে নির্বাচিত হয়ে থাকেন।

বিধানসভার অধ্যক্ষের বা স্পিকারের বেতন ও ভাতা: বিধানসভা আইন প্রণয়নের মাধ্যমে অধ্যক্ষের বেতন, ভাতা ইত্যাদি স্থির করতে পারে। অধ্যক্ষের বেতন, ভাতা ইত্যাদি রাজ্যের সঞ্চিত তহবিল থেকে প্রদান করা হয়। যদিও সংবিধানের ১৮৬ নং ধারায় বলা হয়েছে যে, স্পিকারের উপর ধার্য ব্যয়ের বিষয়টি প্রতি বছর বিধানসভায় অনুমােদনের জন্য উপস্থিত করার প্রয়ােজন হয় না।

বিধানসভার অধ্যক্ষের কার্যকালের মেয়াদ ও অপসারণ পদ্ধতি: বিধানসভার অধ্যক্ষের কার্যকালের মেয়াদ ৫ বছর নির্ধারণ করা হয়েছে। যদিও নির্দিষ্ট কার্যকাল শেষ হওয়ার আগেই অধ্যক্ষ যদি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেন বা যদি কোনাে কারণে তার বিধানসভার পদটি বাতিল হয়ে যায়, কিংবা অধ্যক্ষের যদি মৃত্যু ঘটে বা তাকে কোনাে কারণবশত অপসারণ করা হয় তাহলে তার পদ শূন্য হয়ে যায়।

বিধানসভার অধিকাংশ সদস্যের সমর্থনে অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব গৃহীত হয়। যদিও এই প্রস্তাব উত্থাপনের জন্য অধ্যক্ষের নিকট ১৪ দিন পূর্বে একটি নােটিশ জারি করা হয়। বিধানসভার কোনাে অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে যে অনাস্থা প্রস্তাব আনয়ন করা হয় তার উপর আলােচনা চলাকালীন সময় অধ্যক্ষ নিজের কার্যকলাপও সম্পন্ন করতে পারেন না।

বিধানসভার অধ্যক্ষের নিরপেক্ষতা: যুক্তরাজ্যের কমন্স সভার অধ্যক্ষের অনুকরণে রাজ্য বিধানসভার অধ্যক্ষের দল-নিরপেক্ষ চরিত্রের উপর বিশেষ গুরুত্ব আরােপ করা হয়েছে। অধ্যক্ষ দলীয় রাজনীতির উর্ধ্বে থেকে নিরপেক্ষভাবে যাতে তার কার্যাদি সম্পন্ন করতে পারেন, সেজন্য সংবিধানে কয়েকটি বিশেষ ব্যবস্থা গৃহীত হয়েছে। সেগুলি হল一

  • বিধানসভার অধ্যক্ষ সভার শাস্তি-শৃখ্খলা সংক্রান্ত বিষয় বা কার্য পরিচালনা সংক্রান্ত বিষয়াদি ছাড়া কোনাে তর্ক বিতর্ক পক্ষে বা বিপক্ষে কোনােরূপ ভােট প্রদান করতে পারেন না।
  • কোনাে প্রস্তাবের পক্ষে বা বিপক্ষে ভোট দিতে পারেন না। কিন্তু সংবিধানের ১৮৯ (১) নং ধারায় উল্লেখ করা আছে যে, যদি কোনাে প্রস্তাবের পক্ষে ও বিপক্ষে সমানসংখ্যক ভোট পড়ে তাহলে অচলাবস্থা সৃষ্টি হতে পারে, সেই অচলাবস্থা রােধ করার জন্য তিনি একটি ‘নির্ণায়ক ভোট (Casting Vote) প্রদান করতে পারেন।
  • স্পিকারের আচরণ সর্বদাই আদালতের এক্তিয়ার বহির্ভূত বলে বিবেচিত হয়।

বিধানসভার সভাপতি হিসেবে বহুবিধ গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলি সম্পাদন করে থাকেন অধ্যক্ষ। অধ্যক্ষের ক্ষমতা ও কার্যাবলিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে আলােচনা করা যেতে পারে―

(1) সভা পরিচালনা করা: বিধানসভার সভাপতিত্ব করেন স্পিকার। এই কারণে সভা পরিচালনা করা এবং আইনসভার সমস্ত কার্যাবলী যাতে সঠিকভাবে আইন মেনে তার কার্যসূচি সম্পাদন করতে পারে, তা দেখা অধ্যক্ষের একটি অন্যতম কাজ বলে বিবেচিত হয়। এই কারণে তিনি পূর্বেই রাজ্যপাল, মুখ্যমন্ত্রী ও বিরােধী দলনেতার সঙ্গে আলাপ-আলােচনা ও পরামর্শ করে থাকেন। বিধানসভার অধ্যক্ষ নিজেই রাজ্যপালের ভাষণ, অর্থ বিল, বাজেট ও সাধারণ বিল পাসের জন্য নির্দিষ্ট সময় ধার্য করে থাকেন। বাজেট ও যে-কোনাে অর্থ বিল যাতে সঠিকভাবে অনুমােদন লাভ করতে পারে, সেদিকেও অধ্যক্ষকে তদারকি করতে হয়।

(2) সভায় প্রশ্নোত্তর পর্ব ও তর্কবিতর্ক পরিচালনা করা: বিধানসভার অধ্যক্ষ সদস্যদের বিতর্ক ও আলাপ-আলােচনায় অংশগ্রহণের সুযােগ করে দেন। যেহেতু তিনি বিধানসভাকে পরিচালনা করে থাকেন, এই কারণেই কোনাে সদস্য তাঁর অনুমতি ছাড়া কোনাে প্রস্তাব রাখতে পারেন না। অধ্যক্ষ কয়েকটি বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে থাকেন, যেমন প্রশ্নোত্তর পর্ব পরিচালনা করা, মুলতুবি প্রস্তাব, রিপাের্ট পেশ, দৃষ্টি-আকর্ষণ প্রস্তাব ইত্যাদি। অবশ্য অধ্যক্ষের নেওয়া সিদ্ধান্তগুলিকে বিধানসভার সদস্য সর্বদা মান্য করে চলেন।

(3) সভায় শৃঙ্খলা রক্ষা করা: বিধানসভায় শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা করা স্পিকারের প্রধান দায়িত্ব। অধ্যক্ষকে সর্বদা নজর রাখতে হয়, সভা পরিচালনা করার সময় যেন সদস্যরা সভার নিয়মবিধি যথাসাধ্য পালন করে চলে। সভার অধিবেশন চলাকালীন সময় সভার কোনাে সদস্য অশালীন আচরণ ও অসংসদীয় কথা বললে অধ্যক্ষ সেক্ষেত্রে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেন। প্রয়ােজনে তিনি মার্শালের সাহায্যে অসংসদীয় আচরণে যুক্ত সদস্যকে সাময়িক সময়ের জন্য বহিষ্কার করতে পারেন। যদি তিনি মনে করেন সভায় শৃঙ্খলা বিঘ্নিত হচ্ছে তাহলে তিনি অনির্দিষ্টকালের জন্য বা কিছু সময়ের জন্য সভার কাজ স্থগিত রাখতে পারেন।

(4) অর্থ বিল সংক্রান্ত ক্ষমতা: অর্থ বিল সংক্রান্ত বিষয়ে বিধানসভার অধ্যক্ষ লোকসভার অধ্যক্ষের মতােই বিশেষ ক্ষমতা ভােগ করে থাকেন। কোনাে বিল অর্থ বিল কি না এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে থাকেন অধ্যক্ষ। সংবিধানের ১৯৯ (৩) নং ধারা অনুসারে বিধানসভায় অর্থ বিল পাস হওয়ার পর রাজ্যপালের কাছে পেশ করার পূর্বে বিলটি যে অর্থ বিল’ সে ব্যাপারে অধ্যক্ষকে একটি সার্টিফিকেট প্রদান করতে হয়।

(5) বিধানসভার মুখপাত্র হিসেবে অধ্যক্ষের ক্ষমতা: বিধানসভার মুখপাত্র হিসেবে স্পিকার তাঁর ভূমিকা পালন করে থাকেন। বিধানসভা ও রাজ্যপালের মধ্যে যােগসূত্রকারক হিসেবে ভূমিকা পালন করে থাকেন অধ্যক্ষ। রাজ্যপালের বাণী বা বার্তা বা কোনাে নির্দেশ অধ্যক্ষের মাধ্যমেই বিধানসভায় প্রেরণ করা হয়ে থাকে। স্পিকারের আর-একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল— রাজ্যপাল যদি কোনাে বিষয় সম্পর্কে অবগত হতে চান তাহলে অধ্যক্ষ সেই ব্যাপারে রাজ্যপাল কে প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করে থাকেন। স্পিকার রাজ্যপালকে বিধানসভার অধিবেশন আহ্বান ও স্থগিত রাখার ক্ষেত্রেও পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

(6) কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে অধ্যক্ষের ভূমিকা: বিধানসভার অধ্যক্ষ বিভিন্ন কমিটির সদস্যদের নিয়ােগ করে থাকেন। বিধানসভার বিজনেস অ্যাডভাইসরি কমিটি (Business Advisory Committee), রুলস কমিটি (Rules Committee)-তে সভাপতিত্ব করে থাকেন। এ ছাড়া অধ্যক্ষ বাকি যে অন্যান্য কমিটি রয়েছে তাদের সভাপতি ও সদস্যদেরকেও মনােনীত করে থাকেন। যেমন- পাবলিক অ্যাকাউন্টস কমিটির মতাে গুরুত্বপূর্ণ কমিটির সভাপতি ও সদস্যদের মনােনীত করে থাকেন। এই কমিটিগুলি যাতে সঠিকভাবে কাজ পরিচালনা করতে পারে, সে বিষয়ে তিনি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করে থাকেন।

(7) সদস্যদের অধিকার রক্ষা: বিধানসভার সদস্যদের বিশেষাধিকার রক্ষার দায়িত্ব অধ্যক্ষই গ্রহণ করে থাকেন। তাই সভার মর্যাদা রক্ষার জন্য সভার অবমাননাকারীদের শাস্তির ব্যবস্থা অধ্যক্ষ নিজেই করে থাকেন। যদি কোনাে সদস্যের অধিকার রক্ষা করতে হয় তাহলে অধিকার রক্ষা কমিটির সঙ্গে স্পিকার পরামর্শ করে থাকেন। অধ্যক্ষের বিনা অনুমতিতে সভার কোনাে সদস্যকে নির্দিষ্ট এলাকা থেকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয় না। এ ছাড়া তিনি বিধানসভার কর্মচারীদের নিরাপত্তা রক্ষারও সুনিশ্চিত ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকেন।

(8) দলত্যাগ সংক্রান্ত ক্ষমতা: বিধানসভায় নির্বাচিত হয়ে কোনাে সদস্য অপর কোনাে রাজনৈতিক দলে যােগদান করলে সেই ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার অধিকারী হলেন বিধানসভার অধ্যক্ষ। সংবিধানের ৫২ তম সংবিধান সংশােধন করে রাজ্য বিধানসভার দলত্যাগ সংক্রান্ত বিষয় বিচারবিবেচনা করার ক্ষমতা স্পিকারকেই একমাত্র প্রদান করা হয়েছে।

(9) অন্যান্য ক্ষমতা: বিধানসভার অধ্যক্ষের অন্যান্য কয়েকটি উল্লিখিত ক্ষমতা হল—

  • স্পিকার বিধানসভার সদস্যদের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেন এবং এ বিষয়ে তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত প্রয়ােগ করে থাকেন।
  • অধ্যক্ষ বা স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকার উপাধ্যক্ষ অনুপস্থিতিতে সভার কার্যসূচি পরিচালনা করার জন্য তিনি অনধিক ৬ জন সদস্যের একটি সভাপতির তালিকা প্রস্তুত করে থাকেন।
  • স্পিকারের অন্যতম দায়িত্ব হল গােপন সভায় অধিবেশনের ব্যবস্থা করা।

অধ্যক্ষের পদমর্যাদা: বিধানসভার অধ্যক্ষের সমস্ত ক্ষমতা ও কার্যাবলি আলােচনা করে এ কথা বলাই যায় যে, বিধানসভার সমস্ত অধিকার ও স্বাধীনতার অভিভাবক ও রক্ষক হলেন স্পিকার। ভারতের বিধানসভার স্পিকার নিরপেক্ষতা নীতি বজায় রেখে দলীয় রাজনীতির উর্ধ্বে উঠে সমস্ত কার্য সম্পাদন করে থাকতে পারেন। সংসদীয় গণতন্ত্রের ঐতিহ্য গড়ে তুলতে হলে স্পিকার পদের নিরপেক্ষতা ও স্বাধীনতাকে অক্ষুন্ন রাখতে হলে স্পিকারের গুরুত্বকে কখনােই অস্বীকার করা যায় না।

সমালোচনা: ভারতের রাজ্য বিধানসভার অধ্যক্ষগণ আপাতদৃষ্টিতে নিরপেক্ষ হলেও কার্যত তারা দলীয় রাজনীতির উর্ধ্বে কখনােই নিজেদের প্রতিষ্ঠা করতে পারেন না। তাই, বিভিন্ন দলের রাজনৈতিক ক্ষমতা দখলের লড়াইয়ে কিংবা রাজ্যপালের সঙ্গে বিধানসভার বিশেষ কোনাে দলের বিরােধের সময় তারা একটি পক্ষ অবলম্বন করেন। এ ব্যাপারে ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দে কেরল বিধানসভার অধ্যক্ষ এ বি যােশি কর্তৃক নির্ণায়ক ভোট প্রদানের মাধ্যমে কংগ্রেস (ই) দল পরিচালিত সরকার বারংবার পতনের হাত থেকে রক্ষা করার কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করা যায়। ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে অন্ধ্রপ্রদেশের রাজ্যপাল মুখ্যমন্ত্রী এন টি রামা রাও কে সম্পূর্ণ গণতান্ত্রিক উপায়ে অপসারণ করার পর অধ্যক্ষের সহযােগিতায় ভাস্কর রাওকে নতুন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে নিয়ােগ করেন। এইভাবে বিধানসভার অধ্যক্ষদের পক্ষপাতদুষ্ট ভূমিকাকে সংসদীয় গণতন্ত্রের উপর এক বিরাট আঘাত বলে মনে করা হয়।

মূল্যায়ন: সামগ্রিক আলােচনার পরিপ্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্তে সহজেই আসা যায় যে, ভারতবর্ষে বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের বিধানসভার অধ্যক্ষের ভূমিকাকে কোনােভাবেই অস্বীকার করা যায় না। অধ্যক্ষ তার দায়িত্ব পালনের জন্য দলনিরপেক্ষভাবে সভার কাজ পরিচালনা করে থাকেন। বাস্তবে দলীয় আনুগত্য ও দলীয় স্বার্থে তিনি তার নিরপেক্ষ ভূমিকাকে বিসর্জন দিতে পারেন। বাস্তবে ভারতে ব্রিটিশ সংসদীয় ব্যবস্থার ঐতিহ্য গড়ে ওঠেনি বলে লোকসভার অধ্যক্ষের মতাে বিধানসভার অধ্যক্ষকেও দলীয় প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়। তিনি যদি সংকীর্ণ দলীয় স্বার্থ পরিত্যাগ করেন তবেই তাঁর পদ নিরপেক্ষ হবে।

রাজ্য আইনসভার সদস্যদের বিশেষাধিকার সম্পর্কে আলােচনা করাে।

রাজ্য বিধান পরিষদের গঠন, ক্ষমতা ও কার্যাবলি আলােচনা করো।

বিধানসভার মূল কাজ | পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভার গঠন, ক্ষমতা ও কার্যাবলি