(১) এরা স্পর্শেন্দ্রিয় ও শ্রবণেন্দ্রিয় এর উপর নির্ভর করে কোন কিছু বুঝতে সক্ষম হয়।

(২) এরা খুব কম কথা বলে।

(৩) কথা বলার সময় এদের মুখভঙ্গি, অঙ্গভঙ্গি কম থাকে। 

(৪) এরা সাধারণের তুলনায় স্বরের ক্ষেপ বেশি করে। এরা বেশি জোরে কথা বলে।

(৫) এরা সাধারণ স্কুলে শিক্ষা গ্রহণ করতে গেলে অনেক সময় সহপাঠীদের দ্বারা উত্যক্ত হলে হীনমন্যতায় ভোগে।

(৬) কখনো কখনো সামাজিক উপেক্ষা, অবজ্ঞা, ঘৃণা ইত্যাদি তাদের ক্ষেত্রে অপসঙ্গতি সৃষ্টি করে। 

(৭) আংশিক দৃষ্টিসম্পন্ন শিক্ষার্থীরা বই বা খাতা চোখের খুব সামনে তুলে ধরে পড়ে। 

(৮) ব্ল্যাকবোর্ডে লেখা দূর থেকে দেখতে পায় না। 

(৯) আংশিক দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের বস্তু চিনতে অসুবিধা হয়।

(১) যে-সমস্ত সময় মৌখিকভাবে যােগাযােগ দরকার সেখানে এই সকল শিক্ষার্থীরা খুব অসহায় বোধ করে যােগাযােগ করতে গিয়ে।

(২) এরা সাধারণত অন্তর্মুখী প্রকৃতির হয়। এরজন্য এরা হয় বদমেজাজি প্রকৃতির।

(৩) এদের মনােযােগ যথেষ্ট কম এবং hyperactive হয়।

(৪) পরিবেশের সঙ্গে অভিযোজন করতে এরা বিভিন্ন অঙ্গচালন বা Sign Language ব্যবহার করে। সাধারণ মানুষ যারা এই পদ্ধতি জানে না তাদের কাছে বোধগম্য হয় না।

(৫) শ্রবণ প্রতিবন্ধী কারা ডাকে সাড়া দিতে পারে না।

(৬) এইসকল শিক্ষার্থী শ্রেণিকক্ষে শিক্ষক/শিক্ষকদের কথা শুনতে পায় না।

(৭) বধির শিশুর কথা বলার সময় কতগুলি ব্যঞ্জনবর্ণ কে বাদ দিয়ে উচ্চারণ করে। 

(৮) শ্রবণ প্রতিবন্ধী শিশুরা প্রায়ই ঠান্ডা লাগার সমস্যায় ভোগে যা তাদের পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটায়।