সেদিনের ঘটনা: সুভাষ মুখােপাধ্যায়ের কলের কলকাতা’ রচনায় দেখা যায়, ক্লাইভ স্ট্রিটে কংগ্রেস, মুসলিম লিগ এবং ছাত্র নওজওয়ান-এই তিন দলের পতাকা নিয়ে ছাত্রদের এক বিরাট মিছিল বের হয়েছিল। টমিগান এবং রাইফেলধারী ব্রিটিশ পুলিশ রাস্তা আটকে দাঁড়িয়েছিল। দু-দিকের চটকল, ব্যাংক, কয়লাখনি, চা-বাগান, জাহাজ কোম্পানি এবং রেল কোম্পানির সওদাগরি অফিসগুলির ওপরতলার জানলা দিয়ে ওইসব কোম্পানির বড়াে বড়াে সাহেবরা কুদ্ধ দৃষ্টিতে তাকিয়েছিল সেই মিছিলের দিকে। তাদের পাশে ছিল দু-চারজন কোটিপতি মাড়ােয়ারি ও গুজরাতি ব্যবসায়ী। হঠাৎই সশস্ত্র পুলিশ বেটন হাতে ঝাপিয়ে পড়ল সেই মিছিলের ওপর। গর্জে উঠল কাদুনে বােমা। রাস্তায় ছড়িয়ে পড়ল বইপত্রের ছেঁড়া পাতা ও অনেক রক্তাক্ত দেহ। সেইসব নিথর দেহ সযত্নে বয়ে নিয়ে পিছু হটল মিছিল। যাওয়ার আগে মিছিলের নওজওয়ানরা জানিয়ে গেল যে, তারা আবার ফিরে আসবে।
গুলি চলার কারণ : সন্ধ্যার আগেই এই সংবাদ কলকাতার সর্বত্র প্রচারিত হওয়ায় ক্রোধে গর্জে উঠল কলকাতা। চারপাশের অলিগলি, বস্তি থেকে পিলপিল করে বেরিয়ে এল মানুষ। যে যা হাতে পেল, তাই নিয়েই তারা আন্দোলনে শামিল হতে রাস্তায় এসে দাঁড়াল। কলকাতার আপামর জনগণের এই স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলন থামাতেই মেছােবাজারের মােড়ে সেদিন রাত্রে পুলিশকে গুলি চালাতে হয়েছিল।
বিকেলবেলায় পথ-চলতি লােকের ভিড়ে মিশে যাই—মিশে গিয়ে লেখক কী দেখেন?
ছেলেটা মুখ থুবড়ে মাটিতে পড়ে গেল। -মুখ থুবড়ে পড়ে যাওয়ার আগে ছেলেটা কী করেছিল? এরপর কী ঘটেছিল?
সারা কলকাতা যখন আন্দোলনে উত্তাল, তখন কার্জন পার্কের সামনে কী কী ঘটনা ঘটেছিল, তা সুভাষ মুখােপাধ্যায়ের কলের কলকাতা রচনা অবলম্বন করে লেখাে।
সুভাষ মুখােপাধ্যায়ের কলের কলকাতা রচনা অবলম্বন করে গুলিবিদ্ধ ধুতি-পাঞ্জাবি পরিহিত ভদ্রলােক এবং কদম রসুলের পরিচয় দাও।
কিন্তু ইংরেজের টনক নড়ে গিয়েছিল।—যে কারণে লেখক এ কথা বলেছেন নিজের ভাষায় লেখাে।
কলকাতার ইটের পাঁজরে লুকিয়ে আছে ভালােবাসার ঝরনা।—কলের কলকাতা অবলম্বনে মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করাে।
রামদুলালবাবু বালক লেখককে কীভাবে ইতিবাচক ও নেতিবাচক আবেগে আন্দোলিত করেছিলেন তা কলের কলকাতা রচনা অবলম্বন করে লেখাে।
কী প্রসঙ্গে কলকাতার নিম্নলিখিত স্থানগুলি লেখকের রচনায় এসেছে ক্লাইভ স্ট্রিট, মুচিপাড়া থানা, রাজাবাজার বস্তি, চিনেপাড়া, খিদিরপুর?
মেঘের গায়ে জেলখানা। বিশ্বাস হয় না? দেখে এসাে বক্সায়।—লেখকের এই বক্সায় যাত্রাপথের বর্ণনা দাও।
সামনে একটা কাঠের ফলকে লেখা: সান্তালবাড়ি। -মেঘের গায়ে জেলখানা রচনা অবলম্বন করে লেখক সুভাষ মুখােপাধ্যায়ের রাজাভাতখাওয়া থেকে সান্তালবাড়ি অবধি যাত্রাপথের বর্ণনা দাও।
গাড়ি এসে থামে রাজাভাতখাওয়ায়।—শিলিগুড়ি থেকে লেখকের রাজাভাতখাওয়ায় আসার যাত্রাপথের বর্ণনা দাও। সেখানে নেমে লেখকের কী অভিজ্ঞতা হয়েছিল?
মেঠো রাস্তার ওপর দিয়ে কাতারে কাতারে চলেছে মানুষ।— লেখক কখন, কোথায় এই দৃশ্য দেখেছিলেন? সেদিন আর কোন্ কোন্ দৃশ্য দেখেছিলেন লেখক?
Leave a comment