বুড়িটির চেহারা: সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজের ‘ভারতবর্ষ’ ছােটোগল্প থেকে নেওয়া আলােচ্য উক্তিটি যে বুড়ির সম্বন্ধে করা হয়েছে সে ছিল কোলকুঁজো এক ভিখারিনি। তাকে রাক্ষসীর মতাে দেখতে। একমাথা ভরতি সাদা চুল তার। বুড়িটির গায়ে ছিল একটা ছেঁড়া, নােংরা কাপড়। তার শরীরে জড়ানাে ছিল তুলাের এক চিটচিটে কম্বল, হাতে ছিল একটা ছােটো লাঠি। পিচের রাস্তা থেকে ভিজতে ভিজতে চায়ের দোকানে সে প্রবেশ করলে দেখা যায় যে, তার ক্ষয়ে যাওয়া ছােট্ট মুখের বলিরেখাগুলি বেশ স্পষ্ট, যা তার বেশি বয়সের দিকে ইঙ্গিত করে।
ভারতবর্ষ গল্পটির নামকরণের সার্থকতা বিচার করাে।
রূপ নারানের কূলে/জেগে উঠিলাম- কবির এই জেগে ওঠার তাৎপর্য আলােচনা করাে।
জানিলাম এ জগৎ/ স্বপ্ন নয়।- কবির এই মন্তব্যের তাৎপর্য লেখাে।
রক্তের অক্ষরে দেখিলাম/আপনার রূপ,- এই মন্তব্যের মধ্য দিয়ে কবি কী বােঝাতে চেয়েছেন?
চিনিলাম আপনারে—কে, কখন, কীভাবে নিজেকে চিনেছেন? এর ফলে তার মধ্যে যে প্রতিক্রিয়া হয়েছিল তা নিজের ভাষায় লেখাে।
সত্য যে কঠিন—এই উপলব্ধিতে কবি কীভাবে উপনীত হলেন তা রূপনারানের কূলে কবিতা অবলম্বনে লেখাে। অথবা, রূপনারানের কূলে অবলম্বনে কবির উপলব্ধি নিজের ভাষায় লেখাে।
সত্য যে কঠিন / কঠিনেরে ভালোবাসিলাম,—কবির কাছে সত্যর যে ধারণা প্রকাশিত হয়েছে তা নিজের ভাষায় প্রকাশ করাে।
আমৃত্যুর দুঃখের তপস্যা এ জীবন,—কেন কবি এই জীবনকে দুঃখের তপস্যা বলেছেন? এখানে কবির মনােভাবে বিবর্তনের যে ছবি পাওয়া যায় তা নিজের ভাষায় লেখাে।
মৃত্যুতে সকল দেনা শােধ করে দিতে।- কোন দেনা শােধের কথা বলা হয়েছে কবিতাটি অবলম্বনে আলােচনা করাে।
রূপনারানের কূলে কবিতায় কবি রবীন্দ্রনাথ জীবনসায়াহ্নে উপনীত হয়ে যা উপলদ্ধি করেছেন, তা নিজের ভাষায় লেখাে।
একটি তারা এখন আকাশে রয়েছে;—এখন বলতে কোন সময়ের কথা বােঝানাে হয়েছে? আকাশের তারাকে কেন্দ্র করে কবির ভাবনার যে বিশিষ্টতা প্রকাশিত হয়েছে তা নিজের ভাষায় আলােচনা করাে।
শিকার কবিতাটির প্রথম স্তবকে ব্যবহৃত উপমাগুলি ব্যাখ্যা-সহ আলােচনা করাে।
Leave a comment