একই ভাষাসম্প্রদায়ের অন্তর্গত মানুষের মধ্যে সামাজিক অবস্থানভেদে ভাষার যে বৈচিত্র্য লক্ষ করা যায়, তাই-ই সমাজভাষা। সমাজ-ভাষাবিজ্ঞান সেই সমাজভাষারই বিজ্ঞান।


সমাজভাষাবিজ্ঞানের মূল ভাগ তিনটি(১) বর্ণনাত্মক সমাজভাষাবিজ্ঞান (Descriptive Socio linguistics), (২) পরিবর্তমান বা সচল সমাজভাষাবিজ্ঞান (Dynamic Socio linguistics) ও (৩) প্রয়ােগমূলক সমাজভাষাবিজ্ঞান (Applied Socio linguistics)।


বর্ণনাত্মক সমাজভাষাবিজ্ঞান ভাষার বৈচিত্র্যের বর্ণনা করে। এই ভাষাবিজ্ঞান বলে যে, বক্তা (Sender), শ্রোতা (Receiver) এবং উপলক্ষ্য (অর্থাৎ পরিস্থিতি ও বক্তার উদ্দেশ্য) (Setting)এই তিনটি বিষয়ের ওপর নির্ভর করে সমাজভাষার রূপ।


পরিবর্তমান সমাজভাষাবিজ্ঞানে কোনাে বিশেষ সমাজভাষার উদ্ভব, বিবর্তন এবং বিস্তার বা সংকোচনের ধারাটি আলােচিত হয়। দ্বিভাষিকতা (Bilingualism), দ্বিবাচন (Diglossia), মিশ্রভাষা (Mixed Language) ( পিজিন ও ক্রেওল)-ইত্যাদি বিষয় এই ভাষাবিজ্ঞানের অন্তর্গত।


প্রয়ােগমূলক সমাজভাষাবিজ্ঞানে সামাজিক কল্যাণের লক্ষ্যে সমাজভাষাকে ব্যবহার করা হয়। এখানে মাতৃভাষা ও দ্বিতীয় ভাষা শেখানাের পদ্ধতি, অনুবাদ- নীতি নির্ধারণ, লিপি-প্রণালীর উদ্ভাবন, পরিমার্জনা ও সংশোধন, বানান-সংস্কার, বহুভাষী রাষ্ট্রের রাষ্ট্রভাষা ও সংযােগকারী ভাষা নির্ধারণ—প্রভৃতি আলােচিত হয়।


মনােভাষাবিজ্ঞান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

স্নায়ুভাষাবিজ্ঞান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

নৃভাষাবিজ্ঞান সম্পর্কে আলােচনা করাে। 

শৈলীবিজ্ঞান কাকে বলে? শৈলীবিজ্ঞান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

শৈলীবিজ্ঞানের বিশেষ বিশেষ প্রকরণের নাম লেখাে এবং নির্বাচন প্রকরণ-এর সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও। 

অভিধান বিজ্ঞান কাকে বলে? অভিধান কত রকমের হতে পারে তার সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও। 

অথবা, অভিধান বিজ্ঞান কী? বিষয়টি ভাষাবিজ্ঞান অনুসারে ব্যাখ্যা করাে। 

ধ্বনিমূল সম্পর্কে তােমার ধারণাটি সংক্ষেপে স্পষ্ট করাে। 

ধ্বনিমূলের স্বাতন্ত্র্যসূচক বৈশিষ্ট্য (Distinctive feature) উদাহরণ সহযােগে বুঝিয়ে দাও। 

ধ্বনিতত্ত্বে ন্যূনতম শব্দজোড়ের (Minimal pair) ভূমিকা সবিস্তারে লেখাে। 

সহধ্বনির (Allophone) স্বরূপ বিশ্লেষণ করাে। 

বিভাজ্য ধ্বনিমূল ও অবিভাজ্য ধ্বনিমূলের তুলনামূলক আলােচনা করাে। 

উদাহরণ সহযােগে ধ্বনিমূলের অবস্থান (Distribution) ব্যাখ্যা করাে।