দিনের সূচনা হয় যেমন পাখির কূজন দিয়ে, তেমনি বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে পাখির কলরবের মতই গীতি কবিতার সূচনা হয় বিহারীলাল চক্রবর্তীর হাত ধরে। ভোরের পাখি যখন এসেছে গান ধরে, তখনো অধিকসংখ্যক লোক ঘুমে থাকে। অথচ তাঁর মিষ্টি মধুর সুর ভোরের জানান দেয়। তেমনি বিহারীলাল চক্রবর্তীর গীতি কবিতা অধিক রসজ্ঞ তৈরির পূর্বে নিজের অস্তিত্ব ঘোষণা করে গিয়েছেন। তার গীতি কবিতা বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে এক অমূল্য সংযোজন। এ জন্য রবীন্দ্রনাথ তাঁকে ‘ভোরের পাখি’ বলেছেন।