শব্দের মধ্যে পাশাপাশি অবস্থানে থাকা একাধিক ব্যঞ্জনধ্বনির মধ্যে যদি স্বরধ্বনি না থাকে, তবে তাকে বলা হয় ব্যঞ্জন-সমাবেশ। শব্দের শুরুতে বা শেষে থাকা ব্যঞ্জনসমাবেশে কোনাে দলসীমা যদি না থাকে, তবে তাকে বলা হয় যুক্ত ধ্বনি।
দুই ব্যঞ্জনের শব্দ শুরুর যুক্ত ধ্বনিতে প্রথম ব্যঞ্জনটি ‘স’ হবে, নয়তাে দ্বিতীয় ব্যঞ্জনটি ‘র’ বা ‘ল্’ হবে। যেমন প্র (প্রাণ), ত্র (ত্রাণ), তৃ (তৃণ), ধ্র (ধ্রূব), স্প (স্পন্দন), স্ফ (স্ফীত) ইত্যাদি। শব্দের শুরুতে এইরকম মােট ২৮টি যুক্ত ধ্বনি পাওয়া যায় বাংলা ভাষায়। বাংলা কৃতঋণ বা আগন্তুক (মূলত ইংরেজি) শব্দে আরও বেশ কয়েকটি যুক্ত ধ্বনি পাওয়া যায়। যেমন—ফ্র (ফ্রাই), ফ্ল (ফ্ল্যাট), ট্র (ট্রাম) ইত্যাদি। বাংলায় তিন ব্যঞ্জনের ২টি যুক্ত ধ্বনির অস্তিত্ব পাওয়া যায়। যেমন—স্ত্র (স্ত্রী), স্পৃ (স্পৃহা)। আগন্তুক বেশ কিছু শব্দের শেষেও যুক্ত ধ্বনির অস্তিত্ব পাওয়া যায়। যেমন—ক্স (ট্যাক্স), ংক (ব্যাংক) ইত্যাদি। যুক্ত ধ্বনি এমনই এক ব্যঞ্জন-সমাবেশ যেখানে ব্যঞ্জনগুলিকে বর্ণে লিখে দেখানাে যায়।
বাংলা মৌলিক স্বরধ্বনিগুলির উচ্চারণ বৈশিষ্ট্য আলােচনা করাে।
জোড়কলম শব্দ সম্পর্কে আলােচনা করাে।
সমাস বলতে কী বােঝ? উদাহরণসহ বুঝিয়ে দাও। সমাসবদ্ধ পদের গঠনবৈশিষ্ট্য অনুযায়ী সমাসের ভাগগুলি উদাহরণসহ উল্লেখ করাে।
মুণ্ডমাল শব্দ কাকে বলে? উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দাও।
ক্লিপিংস ও ক্র্যানবেরি রূপমূল কাকে বলে তা উদাহরণ-সহ আলােচনা করাে।
রূপ এবং দল-এর সাদৃশ্য এবং বৈসাদৃশ্য আলােচনা করাে।
রূপমূল কাকে বলে? উদাহরণসহ স্বাধীন ও পরাধীন রূপমূলের পরিচয় দাও। মুক্ত ও বদ্ধ রূপমূলের পরিচয় উদাহরণসহ দাও।
রূপতত্ত্বের সংজ্ঞা দিয়ে তার আলােচনার বিষয়টি স্পষ্ট করাে।
রূপমূল বা রূপিমের প্রধান চারটি শ্রেণিভেদের সংক্ষিপ্ত আলােচনা করাে।
সহ রূপমূল বা Allomorph সম্বন্ধে যা জান সংক্ষেপে লেখাে।
সহরূপমূলের রূপভেদ হিসেবে শূন্য রূপমূলের ভূমিকা নির্দিষ্ট করাে।
বাক্যে ব্যবহৃত শব্দের রূপবৈচিত্র্য সম্পর্কে আলােকপাত করাে।
Leave a comment