প্রতিটি মঙ্গলকাব্যই দেবখণ্ড ও নরখণ্ড-এই দুই আখ্যানভাগে বিভক্ত। দেবখণ্ডের বিষয়বস্তু হল— কোনাে দেব বা দেবীর পূজা প্রচারের উদ্দেশ্যে কোনাে দেবকন্যা দেবপুত্রকে ছলে-বলে-কৌশলে বা অভিশাপ দিয়ে মর্ত্যে পাঠানাে হয়। নরখণ্ডের বিষয়বস্তু হল ওইসব শাপগ্রস্ত মানবরূপী দেবকন্যা বা দেবপুত্রদের দ্বারা মর্ত্যে দেবতার পূজার প্রচলন করা এবং তারপরে তাদের আবার স্বর্গে ফিরে যাওয়া।

ওপরের এই গঠনবৈশিষ্ট্য ছাড়াও মঙ্গলকাব্যগুলির বেশ কয়েকটি সাধারণ বৈশিষ্ট্যও লক্ষ করা যায়-

  • দেবদেবীর বন্দনা: প্রতিটি মঙ্গলকাব্যেরই শুরুতে থাকে দেবদেবীর বন্দনাসহ কবির পিতামাতা ও গুরুজনদের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন।

  • বারােমাস্যা: নায়িকা-বর্ণিত নিজের বারােমাসের সুখ দুঃখের কাহিনি (সুখের বর্ণনা নিতান্ত বিরল) প্রতিটি মঙ্গলকাব্যের সাধারণ বৈশিষ্ট্য।

  • নারীদের পতিনিন্দা: নায়ককে মহৎ করে তােলার উদ্দেশ্যে প্রতিটি মঙ্গলকাব্যে বিবাহসভায় উপস্থিত নারীদের নিজ নিজ স্বামীর রূপ-গুণের বিরূপ সমালােচনা করতে দেখা যায়।

  • বাঙালি রান্না ও বিবাহ-আচারের বর্ণনা উল্লেখ: প্রতিটি মঙ্গলকাব্যেই বিভিন্ন বাঙালি রান্নার বিশদ বিবরণ এবং বিবাহ-আচারের একাধিক বর্ণনা পাওয়া যায়।

  • বিবিধ: এ ছাড়া প্রতিটি মঙ্গলকাব্যেই পাওয়া যায় নায়ক নায়িকার সাজসজ্জা ও সৌন্দর্যের বর্ণনা, সংশ্লিষ্ট নগরী এবং শ্মশান-মশানের বর্ণনা, নানা প্রহেলিকা ও ধাঁধার উল্লেখ।

‘মনসামঙ্গল’-এর মূল কাহিনিটি গড়ে উঠেছে দেবী মনসার সঙ্গে চাঁদ সদাগরের সংঘাতকে কেন্দ্র করে। চম্পকনগরের বিত্তশালী বণিক চাঁদ সদাগরকে দিয়ে মনসাদেবী তাঁর পূজা করাতে চান, কারণ চাঁদ সদাগরের কাছে পূজা পেলে অন্যদের মধ্যে সহজেই তাঁর পূজা প্রচলিত হবে। শিবের উপাসক চাঁদ সদাগর মনসার পূজা করতে রাজি না হলে মনসা চাদের মহাজ্ঞান হরণ করেন এবং হত্যা করেন তাঁর ছয় পুত্রকে। মনসার কোপে বাণিজ্যতরী ডুবে গিয়ে চাঁদ সর্বস্বান্ত হন।

সবশেষে বিবাহের সময়ই লােহার বাসরঘরে সাপের কামড়ে প্রাণ হারান চাঁদের কনিষ্ঠ পুত্র লখিন্দর। পুত্রবধূ বেহুলা বহু নিন্দা-অপবাদ সহ্য করেও কলার ভেলায় স্বামীর মৃতদেহ চাপিয়ে গাঙুড়ের জলে ভেসে পড়েন স্বর্গে গিয়ে স্বামীর প্রাণ ফিরিয়ে আনবার জন্য। বেহুলা স্বর্গে গিয়ে নৃত্য দেখিয়ে মহাদেবসহ অন্যান্য দেবতাদের সন্তুষ্ট করেন। মহাদেবের কথায় মনসা লখিন্দরের প্রাণ ফিরিয়ে দিতে রাজি হন, কিন্তু একটি শর্তেচাঁদ সদাগরকে দিয়ে মনসার পূজা করাতে হবে। বেহুলা এই শর্তে সম্মত হলে মনসা লখিন্দরের প্রাণ ফিরিয়ে দেন। সেইসঙ্গে চাদের অন্য ছয় পুত্রও প্রাণ ফিরে পায়; ফিরে আসে চাঁদ সদাগরের ডুবে যাওয়া চোদ্দোটি ডিঙা এবং সমস্ত হারানাে সম্পদ।

এইসব নিয়ে বেহুলা ঘরে ফিরে এলে শর্ত অনুযায়ী চাঁদকে মনসাপূজা করার কথা বলেন। বেহুলার কাতর অনুনয়ে শেষপর্যন্ত চাঁদ বণিক মুখ ফিরিয়ে বাম হাতে মনসাকে একটি ফুল ছুঁড়ে দিলে মনসাদেবী তাতেই সন্তুষ্ট হন। মর্তে এইভাবে মনসার পূজা প্রচলিত হয়।

মনসামঙ্গল কাব্যধারার অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি কেতকাদাস ক্ষেমানন্দ। কেতকা বা মনসার দাস হিসেবে কবি নিজেকে অভিহিত করেছেন। কেতকাদাস ক্ষেমানন্দ তাঁর কাব্যে যে আত্মপরিচয় দিয়েছেন তার থেকে জানা যায়, কাথড়া গ্রামে কবির জন্ম, যার আধুনিক নাম কেতেরা, যেটি বর্তমান হুগলি জেলার অন্তর্গত। নিজেদের গ্রাম ত্যাগ করে কবির পরিবার পরে জগন্নাথপুরে বসবাস শুরু করেন। ১৫৬০ শক বা ১৬৩৮-৩৯ খ্রিস্টাব্দের পরে কেতকাদাস ক্ষেমানন্দ তাঁর মনসামঙ্গল কাব্য রচনা করেন। কবির নিজস্ব ভাষ্য অনুযায়ী, দেবীর আদেশই তাঁর মনসামঙ্গল রচনার কারণ—“ওরে পুত্র ক্ষেমানন্দ, কবিতা কর প্রবন্ধ/আমার মঙ্গল গায়্যা বােল।”

পশ্চিমবঙ্গে তাঁর এই কাব্যটি অসম্ভব জনপ্রিয়তা অর্জন করে। সুদূর চট্টগ্রাম অঞ্চলেও কাব্যটির ব্যাপক প্রচার ছিল বলে জানা গেছে। এই কাব্যে সংস্কৃত সাহিত্যে সুপণ্ডিত কবির পাণ্ডিত্যপূর্ণ প্রকাশভঙ্গি লক্ষ করা যায়। তা ছাড়া এতে সমকালীন সামাজিক রীতিনীতি এবং ভৌগােলিক বিন্যাসেরও বিশদ পরিচয় পাওয়া যায়। বেহুলার যাত্রাপথের বাইশটি ঘাটের মধ্যে চোদ্দোটি ঘাট এখনও দামােদর ও বাঁকা নদীর কাছে অবস্থিত। এ ছাড়া বিবাহ ও জন্ম বিষয়ক নানা অনুষ্ঠান ও রীতিনীতির পরিচয় কেতকাদাসের কাব্যে আছে। চাঁদের দৃঢ়তা, মনসার ঈর্যাকুটিলতা কিংবা পুত্রহারা সনকার মর্মস্পর্শী হৃদয়বেদনা কেতকাদাসের রচনায় সুচিত্রিত হয়েছে। কেতকাদাসের কাব্যই প্রথম মুদ্রিত মনসামঙ্গল কাব্য।

মনসামঙ্গলের কবি কেতকাদাস ক্ষেমানন্দ:

কেতকাদাস রচিত মনসামঙ্গল কাব্যকাহিনিটি সমগ্র বাংলাদেশেই অসম্ভব জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল। কেতকাদাস তাঁর কাব্যে সহজ-সরল জীবনের ছবি ফুটিয়ে তুলতে কোথাও পাণ্ডিত্য প্রকাশ করেননি। চাঁদ সদাগরের বাণিজ্যপথের বর্ণনায় তিনি বাস্তব ভৌগােলিক তথ্য নিপুণভাবে পরিবেশন করেছেন। এই কাব্যে সেযুগের বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ও রীতিনীতির বিস্তৃত পরিচয় পাওয়া যায়। চাঁদের দৃঢ়তা, মনসার ঈর্ষাকুটিলতা এবং সনকার মর্মস্পর্শী হৃদয়বেদনা কবির রচনায় প্রাণবন্ত হয়েছে। অলংকার প্রয়ােগে, করুণরস সৃষ্টিতে এবং বর্ণনার কুশলতায় তিনি ছিলেন একজন সার্থক শিল্পী।

মনসামঙ্গলের কবি বিজয়গুপ্ত:

পঞ্চদশ শতকের মনসামঙ্গল কাব্যধারার বিশিষ্ট কবি বিজয়গুপ্তের কাব্যের নাম ‘পদ্মপুরাণ’। সমকালীন সামাজিক জীবনের নিখুঁত বাস্তব চিত্র অঙ্কনে এবং কৌতুকরস সৃষ্টিতে বিজয়গুপ্ত ছিলেন অদ্বিতীয়। চাঁদ চরিত্রে পৌরুষ এবং সংগ্রামী চেতনা, সনকা চরিত্রে মাতৃহৃদয়ের আকুলতা এবং শােক, বেহুলা চরিত্রে বিষন্ন গৃহবধূর ছবি ফুটিয়ে তােলার কাজে কবি অত্যন্ত পারদর্শিতা দেখিয়েছেন। মনসা চরিত্রে একদিকে যেমন আবাল্য স্নেহবঞ্চিত, অত্যাচারিত এক নারীহৃদয়ের অস্ফুট আর্তনাদ ধ্বনিত হয়েছে, অন্যদিকে তেমনি প্রতিফলিত হয়েছে। নিষ্ঠুরতা ও প্রতিহিংসাপরায়ণতা। দেশজ শব্দের ব্যবহারে এবং ছন্দের বৈচিত্র্যেও বিজয়গুপ্ত সার্থকতার পরিচয় দিয়েছেন।

মনসামঙ্গলের কবি নারায়ণ দেব

মনসামঙ্গল কাব্যের যে সমস্ত কবি আপন স্বাতন্ত্র্যে সমুজ্জ্বল নারায়নদেব তাঁদের অন্যতম। তিনি মৈমন সিংহের বোর গ্রামের অধিবাসী। তাঁর আবির্ভাব কাল আজও বিতর্কের বিষয়। তবে পঞ্চদশ শতকই তাঁর আবির্ভাব কাল রূপে চিহ্নিত করা হয়। তাঁর কাব্যের পূর্ণাঙ্গ পুঁথি অবলুপ্ত। কাব্যটি সংক্ষিপ্ত, বিভিন্ন গায়েনের হস্তক্ষেপে এর অনেক কিছুই পরিবর্তিত হয়েছে। কিন্তু কাব্যে কাহিনির সংক্ষিপ্ততা ও বর্ণনাভঙ্গীর আঙ্গিকগত অসংলগ্নতা থাকলেও ভাবকল্পনায় দৃঢ়নিবন্ধ সংহতি সুস্পষ্ট। নারায়ণ দেব মনসামঙ্গল কাব্যের কবি সার্বভৌম রূপে স্বীকৃত। কারণ যে যুগে মনের উপর ধর্মের একাধিপত্য ছিল সেই যুগে তিনি ধর্মের ভিতর থেকে চিরন্তন মানবসত্তার সুখ দুঃখের সন্ধান করেছেন। অন্যদিকে অপরাজিত বীর্যের সুস্পষ্ট ছবি একমাত্র তাঁর কাব্যেই প্রতিফলিত হয়েছে। কাব্যের অন্তিম পর্যায়ে অন্যান্য কবিরা যেখানে মনসা বেদীমূলে আনত সেখানে চন্দ্রধরের চিত্রাঙ্কনে একমাত্র নারায়ণদেবই তার জ্বলন্ত পৌরুষের ছবি আঁকায় ব্যাপৃত। চন্দ্রধরের চরিত্র মহিমা-স্বাতন্ত্র্যে উজ্জ্বল।

বেহুলা চরিত্রটিকে তিনি চিরন্তন নারীর প্রতিনিধি রূপে চিত্রিত করেছেন। মনসা লখিন্দর ও অন্যান্য চরিত্রও উপেক্ষনীয় নয়। শোকাহত বেহুলার মর্মস্পর্শী বিলাপ প্রকাশ করেছেন এইভাবে

তুমি তো আমার প্রভু আমি যে তোমার।

মড়া প্রভু নহ রে তুমি গলার হার।।

মৃত স্বামীকে নিয়ে বেহুলার এই চিত্তদীর্ণ হাহাকারের পাশাপাশি ব্যঙ্গ বিদ্রুপ ও কৌতুক রসের ধারা সমান মাত্রায় প্রবহমান। যেমন ডোমনীরুপিনী চন্ডীর মহাদেবকে ব্যঙ্গ

বানরের মুখে যেন ঝুনা নারিকেল। 

কাকের মুখেতে যেন দিব্য পাকাবেল।।

কবির এ কাব্যে বেহুলার প্রত্যাবর্তন কাহিনী আছে। ভারতীয় ধর্মসাহিত্যের আদর্শে বীর বা বীরাঙ্গনা মৃত্যুর পর পুনর্জীবন প্রাপ্ত হয়। তাই তাদের প্রত্যাবর্তনের বৃত্তান্ত কাব্যের সঙ্গে যুক্ত। বেহুলা পুত্রবধু নয়, সে ব্যথিত মানবত্মার প্রতীক। আর সেই মানবাত্মার প্রতি সহানুভূতিতে চাঁদ আজন্ম পূজিত আদর্শের অটুট নিষ্ঠা ত্যাগ করে ব্যথিত মানবাত্মার বেদনা বোধকে স্বীকার করে নিয়েেছ এই বলে

…তোমা পারি পূজিবারে।

আমার নাম চান্দোয়ায় টাঙ্গাওতো উপরে।।

বাংলা সাহিত্য যখন অনুবাদ ও অনুকরণের মধ্য দিয়ে এগিয়ে চলেছে তখন এ রকম চরিত্র সন্ধান একটি বিস্ময়কর ব্যাপার। আর ততোধিক বিস্ময়কর কাব্যের মধ্যে তাকে জীবন্তভাবে অঙ্কন করা। নারায়নদেবের কাব্য পৌরাণিক সাহিত্যের পরিবেশ শাসিত রুচি নিষ্ঠার ফসল। কাব্যের প্রতি ছত্রে ছত্রে তা ব্যক্ত হয়েছে। পাণ্ডিত্য কবিত্ব প্রকাশে বাধা না হয়ে এখানে সহযোগ সূত্রে আবদ্ধ। বাংলার ঘর ও বাহিরকে এভাবে একাকার করে নেওয়ার ক্ষমতা নারায়ণদেব পূর্ববর্তী বা পরবর্তী কবিদের মধ্যে বিরল।

নৃতাত্ত্বিক পর্যায় কাকে বলে? কীসের ভিত্তিতে নৃতাত্ত্বিক পর্যায় চিহ্নিতকরণ করা হয় লেখাে।

নিগ্রোবটু, আদি-অস্ট্রাল, দ্রাবিড় এবং আলপীয়- ভারতের এই চারটি প্রাচীন জনগােষ্ঠীর পরিচয় দাও।

নর্ডিক ও মঙ্গোলীয় জনগােষ্ঠী সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

বাঙালি জাতির নৃতাত্ত্বিক পরিচয় দাও।

বাংলার আদি ও পরবর্তীকালের সমাজবিন্যাস সম্পর্কে আলােচনা করাে।

বিভিন্ন বাঙালি জাতির মধ্যে নৃতাত্ত্বিক সম্পর্ক নিজের ভাষায় আলােচনা করাে।

বাংলা ভাষার বিকাশের আগে বাঙালি কবিদের সাহিত্যচর্চার সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও।

বাংলা সাহিত্যের যুগবিভাগ করে আদি ও মধ্য যুগের প্রধান প্রধান সাহিত্যকীর্তির পরিচয় দাও।

বাংলা সাহিত্যের যুগ বিভাগ করে আধুনিক যুগের প্রধান প্রধান সাহিত্যের পরিচয় দাও।

বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগে সমাজ ও সংস্কৃতির যে পরিচয় পাওয়া যায় তা সংক্ষেপে লেখাে।

চর্যাপদের দার্শনিকতা এবং ধর্মমত সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

চর্যাপদের বিষয়বস্তুর উল্লেখসহ তার সাহিত্যমূল্যের পরিচয় দাও।

‘চর্যাপদ’-এ সমকালীন সমাজজীবনের কীরূপ পরিচয় পাওয়া যায়, তা আলােচনা করাে।

বাংলা ভাষার ইতিহাসে চর্যাপদের গুরুত্ব আলােচনা করাে।

চর্যাপদের ঐতিহাসিক গুরুত্ব আলােচনা করাে।

চর্যাপদ কে আবিষ্কার করেন? সন্ধ্যাভাষা বলতে কী বােঝ? বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে এই গ্রন্থের গুরুত্ব কোথায়?

তুর্কি-বিজয় বাঙালি সমাজে কী প্রভাব ফেলেছিল‌ আলােচনা করাে।

তুর্কি-আক্রমণ বাংলা সাহিত্যে কী প্রভাব ফেলেছিল‌ আলােচনা করাে।

মধ্যযুগের বাংলার সমাজজীবনের পরিচয় দাও।

‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্য ও সেটির কবি সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত আলােচনা করাে।

বড়ু চণ্ডীদাসের ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্য সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলােচনা করাে।

শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের কাব্যবৈশিষ্ট্য আলােচনা করাে।

‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যটির বিষয় ও আঙ্গিকগত বৈশিষ্ট্যের পরিচয় দাও।

বাংলা ভাষায় ‘রামায়ণ’-এর প্রথম অনুবাদকের জীবনকথা উল্লেখ করাে।

কৃত্তিবাস-এর অনূদিত কাব্যটির জনপ্রিয়তার কারণ আলােচনা করাে।

কৃত্তিবাসের কাব্যে বাঙালি জীবনের যে ছবি প্রকাশ পেয়েছে তার বিবরণ দাও।

‘বাংলা মহাভারত’-এর শ্রেষ্ঠ অনুবাদকের কাব্য রচনাকাল উল্লেখ করে সংক্ষেপে তাঁর জীবন সম্পর্কে লেখাে।

কাশীদাসী ‘মহাভারত’-এর সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

বাংলা সাহিত্যে ‘ভাগবত’ অনুবাদের ধারা সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

ভারতচন্দ্রের বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থটির নাম ও রচনাকাল উল্লেখ করে সংক্ষেপে কবির জীবনকথা উল্লেখ করাে।

সংক্ষেপে ভারতচন্দ্রের রচনা ও কবিপ্রতিভার পরিচয় দাও

মঙ্গলকাব্যের এরূপ নামকরণের কারণ উল্লেখ করে মঙ্গলকাব্য রচনার সামাজিক কারণ বর্ণনা করাে।